ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প
ক্ষুদে বীরপুরুষ
সন্ধ্যা হয়ে গেছে অনেকক্ষণ। যে কেউ এখন রতনকে দেখলে বিস্মিত হবে। মূর্তির মতো চুপচাপ বসে আছে। চারপাশে প্রচুর মশা। মশাগুলো রতনকে ঘিরে রয়েছে। কিন্তু রতনের ভাবভঙ্গী দেখে মোটেই মনে হচ্ছে না, মশাগুলো তাকে বিন্দুমাত্র বিরক্ত করছে।
রতন হাত দিয়ে মশাগুলো তাড়ানোর চেষ্টাও করছে। ও একদৃষ্টিতে সামনের দিকে তাকিয়ে আছে। সামনে মেঠোপথ। পথের ওপর অনেকগুলো জোনাকি। জোনাকির আলোর খেলা চলছে। কেউ ভাবতে পারে, রতন এই জোনাকির আলো দেখছে। রতন আসলে খোলা চোখে সামনের দিকে তাকিয়ে আছে। কিন্তু চোখ দিয়ে সে কিছুই দেখছে না।
গতকাল সন্ধ্যাবেলা ও এই সময় রতনের মা রতনকে বকছিলেন, কাল পরীক্ষা, বই নিয়ে একটু বসো।
মা, পরীক্ষা তো আমার।
পরীক্ষা তোমার। মাথা-ব্যথা আমার।
মাথা আছে বলেই তো মাথা-ব্যথা।
মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে রতন বলে, বাবার কথা মনে পড়ে মা?
মায়ের মুখটা আরও গম্ভীর হয়ে যায়!
মনে পড়বে না কেন?
আট বছরের রতনের মনে হল মায়ের চোখেজল! কিন্তু এই মনে হওয়া পর্যন্তই। মা ততক্ষণে নিজেকে সামলে নিয়েছেন। বললে, তোর বাবা যুদ্ধে গেছে। দেশ স্বাধীন করতে।
যুদ্ধ, স্বাধীন এই সব শব্দগুলো গত কয়দিন ধরে রতন খুব শুনছে। ওদের গ্রামটা ঢাকা শহর থেকে খুব দূরে নয়। রতন জানে, দশ থেকে বারোমাইল দূরে ঢাকা থেকে। রতন শুধু ঢাকা শহরের গল্পই শুনেছে। কোনো দিন যায়নি।
রতনকে হিরু মামা বলেছিলেন, পরীক্ষা শেষ হলে রতনকে ঢাকায় নিয়ে যাবেন। ঢাকা শহরে দেখার অনেক জিনিস রয়েছে।
মামা অনেক জিনিসের কথা বলেছে। কিন্তু রতনকে সবচেয়ে বেশি আলোড়িত করেছে মামার একটি কথা।
ঢাকা শহরে কোথাও এত ছোট পথ নেই। বড়-বড় পথ সেখানে। ঢাকার লোকেরা বলে, রাস্তা। রাস্তার ওপর কালো পিচ। তবে সেখান দিয়ে মানুষ চলাচল করে না। রতন এ রকম রাস্তা কোনোদিন চোখেও দেখেনি। গাড়িতো দূরের কথা পথ মানে মেঠোপথ। মানুষের পায়ে চলার পথ। সেই পথ দিয়ে মানুষ যায় নিজের ঠিকানায়। মামার কাছে এই কথা শোনার পর কেন জানি পথ রতনের কাছে খুব প্রিয় হয়ে উঠেছিল। যে পথ দিয়ে বাবা চলে গেছে মা বলেন, এই পথ দিয়েই তোর বাবা একদিন ফিরে আসবেন বীরের বেশে।
বীর দেখতে কেমন?
মায়ের কাছে জানতে চেয়েছিল রতন।
মা দেয়ালে ঝোলানো বাবার ছবিটা দেখিয়ে বলেছিল, বীর হল এই রকম। তবে ফেরার সময় তোর বাবার কাঁধে নিশ্চয়ই একটা রাইফেল থাকবে।
এই শব্দটাও নতুন শুনছে রতন। স্কুলে এখন একামাত্র শিক্ষক ‘টিপু ভাই’। ছাত্র আন্দোলনে তিনি তার একটি পা আর হাত হারিয়েছিলেন। তারপর থেকে এই গ্রামের স্কুলে ছাত্র পড়িয়ে যাচ্ছেন টিপু ভাই। কিন্তু ছাত্রদের কখনো তাকে ‘স্যার’বলতে শেখাননি। বলেছে, ‘ভাই’বলতে। গ্রামের প্রায় সবাই যুদ্ধে চলে যাওযায় টিপু ভাই একা আগলে রেখেছেন গ্রামকে। স্কুলটাও খোলা রেখেছেন। ছাত্ররা এলে তাদেরকে বলেন, স্বাধীনতার অর্থ কি? গল্প করেন কীভাবে তিনি ‘৬৯এর ছাত্র-আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। টিপু ভাই যদিও এবার যুদ্ধে যাননি কিন্তু এই গ্রামের ওপর দিয়ে অনেক মুক্তিযোদ্ধার যাওয়া আসা। তাদের নানা রকম সাহায্য করেন টিপু ভাই। এই সাহায্য করাটাই আজ বিরাট বিপদ ডেকে এনেছে।
রতন আজ স্কুল থেকে যখন বাড়ির পথে তখনই এই ঘটনাটা ঘটে। রতন দেখল, দমকা হাওযার মতো খাকি-পোশাক পরা একদল লোক ছুটে যাচ্ছে। তারপরই প্রচণ্ড শব্দ। স্কুল ঘরের টিনের ছাদটা উড়ে গিয়ে কোথাও পড়ল। প্রায় দৌড়ে সামনে এগিয়ে রতন দেখতে পায় শুধু রতনদের বাড়ি নয় আশপাশে সবগুলো বাড়িতে আগুন জ্বলছে।
মা কোথায়?
প্রথম রতনের মনে এই প্রশ্নটাই এল। মসজিদের মৌলানা সাহেব রতনকে প্রায় কোলে করে নিয়ে গ্রামের বাইরে এই বটগাছটার নিচে বসিয়ে রেখে গেছেন তাও প্রায় একঘণ্টা। রতন মওলানা সাহেবকে জিগ্যেস করেছিলে, মা কোথায়?
গ্রামের একজনও বেঁচে নেই। সবাইকে এক লাইনে দাঁড় করিয়ে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে পাকিস্তানী বাহিনী।
অন্য দিন হলে এটুকু সময়ে খিদে পেত কয়েকবার। আজ খিদের কথা ভুলে গেছে রতন। চোখের সামনে শুধু পথ।
আকাশে মেঘ ছিল। একটু আগে মেঘ সরে গেছে। বিরাট একটা চাঁদ উঠেছে আকাশ জুড়ে চাঁদের সেই আলো গাছের ফাঁক দিয়ে পড়েছে পথের মধ্যে।
চাঁদের আলোতেই রতনের চোখ চিকচিক করে ওঠে। পথ দিয়ে কেউ আসছে। আসছে একজন নয় কয়েকজন বীরপুরুষ। মা যে রকম বলেছিল, বীরপুরুষের চেহারা। সামনের বীরপুরুষটার চেহারা ঠিক সে রকম। বীরপুরুষটা রতনের সামনে এসে দাঁড়ায়।
কি, সবাইকে হারিয়েছ?
রতম কোনো কথা বলে না।
বীরপুরুষটি তার সঙ্গে কথা বলছে। এটি বড় বিস্ময়। মনে হচ্ছে, বীরপুরুষটি তার অনেক চেনা। রতন কথা বলার চেষ্টা করে। কিন্তু তার কণ্ঠ দিয়ে কোনো কথা বের হয় না। তোমাদের গ্রাম কোনটা?
রতন হাতের ইশারায় সামনের দিকে পথ দেখায়। পরক্ষণে আবার হাত দেখায় পেছন দিকে। বামদিক, ডানদিক সবদিক। বীরপুরুষ বলে উঠে, বুঝতে পেরেছি। গ্রাম নয়। তুমি পুরো বাংলাদেশ দেখাচ্ছ। এই বাংলাদেশের পথ দিয়ে এখন তোমাকে নিয়ে আমরা হাঁটব।
বীরপুরুষদের একজন রতনের হাতে বাংলাদেশের একটা পতাকা ধরিয়ে দেয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধারা সামনের দিকে এগিয়ে যাবে তখন রতনও জেনে যাবে যুদ্ধের কৌশল। জানবে গ্রেনেডের শক্তি। জানবে এই পতাকাটা সবার কত প্রিয়। রতনের নতুন পরিচয় তখন হবে একজন ক্ষুদে মুক্তিযোদ্ধা। আর আগামী দিনে এর পরিচয় হবে একজন ক্ষুদে বীরপুরুষ হিসাবে।
লেখক : শিশু সাহিত্যিক ও চ্যানেল আই-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
ছেলেবেলাপুর এর সর্বশেষ খবর
ছেলেবেলাপুর - এর সব খবর
