মাতৃভাষা বিষয়ে দরদী চিন্তার সূত্রমুখ
সৈয়দা কানিজ সুলতানা
এইভাবে অর্থাৎ কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের হাত ধরে বর্তমান নিবন্ধের মুখবন্ধ শুরু করা গেল। আর তা হচ্ছে এইরূপ— তিনি তাঁর মাতৃভাষা ও সাহিত্য প্রবন্ধে বলছেন, “ভাব ও চিন্তা যেমন ভাষার জন্মদান করে, ভাষাও তেমনি চিন্তাকে নিয়ন্ত্রিত, সুসম্বন্ধ ও শৃঙ্খলিত করে। ভাষা ভিন্ন ভাবা যায় না। একটুখানি অনুধাবন করিলেই দেখিতে পাওয়া যায় যে, কোন একটা ভাষা মনে মনে আবৃত্তি করিয়াই চিন্তা করে— যেখানে ভাষা নাই, সেখানে চিন্তাও নাই। আবার এইমাত্র বলিয়াছি, পুরাতন নিয়মকে উপেক্ষা করিয়া, পুরাতনের উপর পা না ফেলিয়া নূতনে যাওয়া যায় না— আবার ভাষা ছাড়া সুসম্বন্ধ চিন্তাও হয় না— তাহা হইলে এই দাঁড়ায় বাঙ্গালী বাংলা ছাড়া চিন্তা করিতে পারে না, ইংরাজ ইংরাজী ছাড়া ভাবিতে পারে না। তাহার পক্ষে মাতৃভাষা ভিন্ন যথার্থ চিন্তা যেমন অসম্ভব, বাঙ্গালীর পক্ষেও তেমনি। তা তিনি যত বড় ইংরাজী-জানা মানুষই হউন। বাংলা ভাষা ছাড়া স্বাধীন, মৌলিক বড় চিন্তা কোনোমতেই সম্ভব হইবে না।”
তিনি আরও একটু এগিয়ে গিয়ে বলছেন, “যে ভাষায় প্রথম মা বলিতে শিখিয়াছি, যে ভাষা দিয়া প্রথম এটা ওটা সেটা চিনিয়াছি, যে ভাষায় প্রথমে ‘কেন’ প্রশ্ন করিতে শিখিয়াছি, সেই ভাষার সাহায্য ভিন্ন ভাবুক, চিন্তাশীল কর্মী হইবার আশা করা আর পাগলামী করা এক। তাই যে কথা পূর্বে বলিয়াছি তাহারি পুনরাবৃত্তি করিয়া বলিতেছি, পরভাষায় যত বড় দখলই থাক, তাহাতে ঐ চলা-বলা-খাওয়া, নিমন্ত্রণ রক্ষা, টাকা রোজগার পর্যন্তই হয়, এর বেশী হয় না, হইতে পারে না।”
এই সব কথার সূত্র ধরে এ কথা বলতেই হচ্ছে যে, পয়লা নম্বরে আমাদের ওপর ফরজ হয়ে পড়েছে মাতৃভাষার স্বরূপ সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া ও তার প্রতি দরদী মনটাকে শাণিত করা। বছর বছর এ নিয়ে এন্তার লেখালেখি হচ্ছে, কিন্তু এর ফজিলৎ অনায়াসে হাওয়ায়ই মিশে যাচ্ছে। ফলে ইংরেজি জানা মানুষের কদরটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি ভাষা বিষয়ক চেতনায় ঘুণ ধরা সূত্রমুখ এমনভাবে প্রস্ফুটিত হচ্ছে, তাতে করে সকল ক্ষেত্রে বাংলার কদর সঠিকভাবে কবে যে নিরূপিত হবে তা হলফ করে বলা যাচ্ছে না।
এই বেদনা মাতৃভাষাপ্রেমী ও সাহিত্যিকেরা পরম্পরায় বহন করে যাচ্ছে। ইন্টারনেট ঘাটলেই দেখা যাচ্ছে এই জাতীয় বহু সাহিত্যিকের মনবেদনা সমন্বিত লেখার সাক্ষাৎ ঘটছে। এই ভাষার লেখককূল ও চিন্তাশীল ব্যক্তিরা আফসোস করছেন বহুকালব্যাপী। যখন পরাধীনতার শৃঙ্খল ছিল তখনও যে দুর্ভাবনা বাসা বেধে ছিল, আজ স্বাধীন সময়েও একই নিরাশা মাকড়সার জাল বুনে চলেছে। ক্ষণকাল আগে আবুল কাশেম ফজলুল হক তাঁর এক নিবন্ধে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে উল্লেখ করেছেন সুদূর শিক্ষা ব্যবস্থার গলদই এর কারণ বলে। তিনি সেখানে দেখানোর চেষ্টা করেছেন এই দেশে যে, শিক্ষা ব্যবস্থা চলমান তা দিয়ে মাতৃভাষার গুরুত্ব সমভাবে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। যারা ধনী তারা তাদের লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে, মধ্যবিত্তরা পড়ছেন সাধারণ স্কুলে, আর গরিব মানুষের লেখা-পড়া চলছে মাদরাসাগুলোতে। শিক্ষার যখন এই বারোয়ারি অবস্থা তখন প্রকৃত পক্ষে বাংলা ভাষার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। ভবিষ্যতে জাতির যে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হতে যাচ্ছে তা ওই ইংরেজি জানা অলাদের হাতেই যেতে বসেছে। তারাই আজ অফিস আদালত সবখানে দৌর্দণ্ড দাপট দেখাচ্ছে। তাহলে ঘটনা যা ঘটে যাচ্ছে বা ঘটমান তা হলো বছর বছর ভাষা আন্দোলনের মাস ফিরে আসবে আর এ জাতীয় বয়ান চলতে থাকবে। কিন্তু জাতির ভাষা বিষয়ক গভীর সঙ্কট রয়েই যাবে। এ কারণে অগ্রসর চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে ভাবা দরকার। মিডিয়ার দোনোমনো জগতেও যে হালদশা তাতে, সংস্কৃতির যে সঙ্কট ঘণীভূত হচ্ছে তা আমাদের এক নিরাশার সমুদ্র যাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু আমরা যেহেতু আশাবাদী তাই আশার ছলনে ১৯২৮ সালের একটি নিবন্ধ প্রকাশের মাধ্যমে পাঠককূলের কাছে নতুন আশার সঞ্চার করতে চাই। যদিও এ জাতীয় প্রচুর লেখার সাথে পাঠকরা পরিচিত তথাপি নিবন্ধের স্বার্থে মানানসই হিসেবেই এটা পেশ করতে চাই।
ওই সালে পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলার বসীরহাটে অনুষ্ঠিত সাহিত্য সম্মেলনে নির্ধারিত সভাপতির অনুপস্থিতিতে মওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী একটি অভিভাষণ প্রদান করেন। যতটুকুন জানা যায়, সাহিত্য, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য এবং বাংলা ভাষার অন্তর্গত রূপ ও সমস্যা বিষয়ে ইসলামাবাদী সম্ভবত দ্বিতীয় আর কোনো নিবন্ধ রচনা করেননি। আকস্মিকভাবেই এই রচনাটি তাকে অল্প সময়ের ব্যবধানে লিপিবদ্ধ করতে হয়েছিল। নিবেদন অংশে তাই তিনি এভাবে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন- “শরীয়তে ওজুর স্থলে তৈয়ম্মমের ব্যবস্থা আছে, তদ্রূপ আমাকেও যোগ্য পাত্ররূপ পানির অভাবে ‘তৈয়ম্মম’ রূপে সভাপরিচালনের গুরুকার্য নির্বাহ করিতে হইবে।… এ জন্য আমি আপনাদিগকে ধন্যবাদ দিব অথবা আপনাদের বিরুদ্ধে আমাকে অনধিকার চর্চায় বাধ্য করার হেতুতে সাহিত্য-সেবীদের বিচারাদালতে অভিযোগ উপস্থিত করিব, তাহাই ভাবিতেছি।”
এর পর তিনি মাতৃভাষার স্বরূপ বিষয়ে বয়ান দিতে গিয়ে বলেন, “মাতৃক্রোড়ে থাকিতেই শিশু আধআধ-স্বরে স্বভাবের প্রেরণার মুখে যে কথা ব্যক্ত করে, তাহাই মানুষের মাতৃভাষা। এই হিসেবে বাংলা বাঙ্গালার পৌণে-ষোল-আনা লোকের মাতৃভাষা। ইহাতে হিন্দু মোছলমানের কোন পার্থক্য নাই। ঢাকা, কলিকাতা, মোর্শেদাবাদ ও চট্টগ্রাম টাউনের মোছলমানের মাতৃভাষা বিকৃত উর্দ্দু ও বাংলায় মিশ্রিত হইয়া গেলেও তাহারা উভয় ভাষাতেই মনোভাব প্রকাশ করিতে অভ্যস্থ বরং তাহাদের সংসার-জীবনের প্রত্যেক স্তরেই তাঁহারা উর্দ্দু অপেক্ষা বাংলার অধিকতর মুখাপেক্ষী। খাতা-পত্র, দলিল-দস্তাবেজ ও পত্র-ব্যবহার সমস্তই তাঁহাদিগকে বাংলাতেই করিতে হয়। সুতরাং বাংলা যে তাঁহাদেরও মাতৃভাষা ইহাতে দ্বিমত হইতে পারে না।”
মওলানা সাহেবের সেই অভিভাষণ আজও আমাদেরকে ভাবিত করে। মাতৃভাষার উন্নতি কীভাবে হবে সে বিষয়ে উৎসাহ যোগাতে সে দিন বলেছিলেন তার গুরুত্ব আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। তিনি তার অভিভাষণের এই অংশে বলেন, “মাতৃভাষার উন্নতি মাতৃভাষার উৎকর্ষ সাধন ব্যতীত কোনো জাতি উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে পারে না, ইহা অবিসম্বাদিত সত্য। সভ্য-জগতের ইতিহাস আলোচনা করিলে প্রমাণিত হয়, জগতে এমন কোনো জাতির দৃষ্টান্ত দেখিতে পাওয়া যায় না, যাহারা মাতৃভাষার সাহায্য ব্যতীত উন্নতি সোপানে আরোহণ করিতে সক্ষম হইয়াছে। আরব জাতি বিজয়ীবেশে পারস্যে প্রবেশ করিয়া দীর্ঘকাল রাজত্ব করিয়াছে সত্য, পারস্য-সাহিত্যে তাহারা আরবি-প্রভাব যথেষ্ট পরিমাণে বিস্তার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন, তাহাও সত্য, কিন্তু ইহা সত্ত্বেও তদ্দেশীয় মাতৃভাষার পরিবর্ত্তে সেখানে তাঁহারা আরবি-সাহিত্য প্রবর্ত্তিত করিতে পারেন নাই। বরং মোছলমান আমলে পার্শী-সাহিত্যের যে অসাধারণ উন্নতি হইয়াছিল, অতীত ইতিহাসে তাহার তুলনা খুঁজিয়া পাওয়া যায় না। তুর্কীরা আরব দেশে আসিয়া এছলামের নিকট আত্ম-সমর্পণ করিয়াছিল, আরবি ধর্ম্ম ও আরবি-সাহিত্য তাহাদের হৃদয়ে ও মস্তিষ্কে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করিয়াছিল, কিন্তু তাই বলিয়া তুর্কীদের মাতৃভাষা তুর্কী মুছিয়া যায় নাই। বরং তুর্কীরা বিগত ৬০০ বৎসরব্যাপীয়া নিজেদের মাতৃভাষা তুর্কীর সাহায্যেই তিনটা মহাদেশ জুড়িয়া রাজ্য-শাসন করিতে সমর্থ হইয়াছেন। ভারতবর্ষের দৃষ্টান্ত আরও উজ্জ্বল। আরব আমল হইতে মোগল পাঠান মোছলমান শাসনবর্গের আমলদারীর প্রায় হাজার বৎসরকাল শাসক সম্প্রদায়ের মাতৃভাষা ছিল আরবি, তুর্কী ও পার্শী, কিন্তু তাহাদের সেই ভাষা ও ভাষার প্রভাব ভারতের প্রাদেশিক বা মাতৃভাষার স্থান অধিকার করিতে পারে নাই। ভারতের হিন্দী, গুরুমুখী, গুজরাটী, তেলেঙ্গী, বাঙ্গালা, আসামী ও উড়িয়া ভাষা প্রভৃতি আজও এ দেশে অক্ষুণ্ন আছে। ইংরাজ আমলেও সেই অবস্থা বিদ্যমান, রাজ-ভাষা ইংরেজি প্রাদেশিক ভাষার প্রভাব নষ্ট করিতে পারে নাই।
রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষা অভিন্ন হইলে দেশের ও জাতির উন্নতির পথ যে রূপ সুগম হয়, বিভিন্নাবস্থায় সে রূপ হইতে পারে না। আরবেরা আরব দেশে, তুর্কীরা তুরস্কে, পার্সীরা পারস্যে যে রূপ রাজ-ভাষা ও মাতৃভাষাকে অভিন্ন রূপে লাভ করিয়া জাতীয় উন্নতি ও অভ্যুত্থানের পথ সুগম করার সুযোগ পাইয়াছিলেন, সে রূপ সৌভাগ্য মোছলেম জগতের অন্যত্র ঘটে নাই। বাঙ্গলার মোছলমান সংখ্যা প্রায় তিন কোটী, এত অধিক মোছলমান-তুরস্কে, আরবে, পারস্যে ও মিছর প্রভৃতি একা কোনো মোছলমান রাজ্যেই নাই। ভারতের অন্য কোনো প্রদেশেও এত মোছলমানের বাস নাই, কিন্তু বাঙ্গলার মোছলমান যে রূপ উন্নতির সকল স্তরে অতি নিম্নে নিপতিত, এরূপ দৃষ্টান্ত আর কোথায়ও দৃষ্ট হয় না। শিক্ষায়, জ্ঞান চর্চায়, অধিকারের বেলায় আমরা সর্ব্বাপেক্ষা পশ্চাৎপদ। যুক্ত-প্রদেশে শতকরা ১৫ জন মাত্র মোছলমান, কিন্তু সেখানে মোছলমানগণের জাতীয় গৌরবের অনেক নিদর্শন বিরাজমান আছে। আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়, লক্ষ্ণৌ ও দেওবন্দের আরবি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান। মোছলমানের প্রেস, পুস্তকালয়, পুস্তক-প্রকাশের ব্যবস্থা এবং দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক পত্রিকার সংখ্যার প্রতি লক্ষ্য করিলে শতকরা ৮৫ জন অমোছলমানের তুলনায় তাহাদেরই প্রাধান্য লক্ষিত হয়। রাজকর্ম্ম, সম্বণ্ধীয় স্বায়ত্ত-শাসন ও ব্যবস্থাপক সভাতেও তাঁহারা শতকরা ৩৩টী স্থান অধিকার করিয়া আছেন। পঞ্জাবের মোছলমানগণ সংখ্যায় কম নহে, বরং কিঞ্চিৎ অধিক। তাঁহারা শিক্ষা-ক্ষেত্রে কলেজ এবং জাতীয় জীবনের প্রধান সম্বল প্রেস-স্থান ও সংবাদ-পত্র প্রচারে প্রতিবেশীদিগকে অতিক্রম করিয়া গিয়াছেন।”
সেই উনিশ শ’আঠাশ সালেও যে বয়ান আমরা লক্ষ্য করি, যা পরবর্তীকালের ভাষা আন্দোলনের স্রোতধারায় শামিল হয়েছে— তা একালেও সমপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। মাতৃভাষার প্রতি দরদহীনে আমরা কখনই আমরা প্রগতির দিকে যেতে পারি না। আমরা ভালো করে সমঝে নেওয়া দরকার। একালে বিষয়টি বোঝা আরও সহজতর হয়েছে আমাদের জন্য। আর ভাষার প্রতি দরদী মনটাকে মাতৃভাষা প্রেমের দিকে ধাবিত করা দরকার। এই ভাবনাটা কীভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে, সর্বস্তরে বাংলা চালু করা যাবে— সেই ভাবনা সঞ্চার করণে রাষ্ট্রের পাশা-পাশি প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বিষয়টি ফরজে আইন হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ বিষয়টি সবার দিক থেকে সমভাবে প্রযোজিত হওয়া দরকার। মনে তাই উচ্চারণ করি- “যারে অজ্ঞান তুই/ যারে ফিরে ঘরে,/মাতৃভাষা রূপখানি পূর্ণ মণি জলে।”
লেখিকা : প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়-স্বজনদেরও প্রার্থী হতে নিষেধ আ.লীগের
- বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়লো ৪ টাকা
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট কাল
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ডিএমপির ৬ এডিসি-এসির বদলি
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: পরিবেশমন্ত্রী
- "খালেদা জিয়া মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও তো ব্যর্থ হয়েছিল"
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ১৪ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- এরদোগানকে প্রশংসা করে যা বলছে হামাস
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ১৭
- ৭৫ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, দুবাই বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা
- রাখাইনে নতুন করে সংঘাত, পালিয়ে আসা বিজিপির সংখ্যা বাড়ছে
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- টাইমের প্রভাবশালী ব্যাক্তির তালিকায় বাংলাদেশী মেরিনা
- শনিবার ঢাকা আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন
- থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- মুনাফা বেড়েছে আমরা নেটওয়ার্কসের
- মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- গরম বাড়বে, শিগগিরই মিলছে না স্বস্তি
- বাংলাদেশের নতুন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক
- এশিয়া কাপের আয়োজন থেকে বাদ পড়ছে ভারত পাকিস্তান
- ওমরাহ ভিসা–সংক্রান্ত নতুন আইন জারি করেছে সৌদি
- ইসরায়েলের হামলার হুমকি, পারমানবিক কেন্দ্র বন্ধ রেখেছে ইরান
- ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি
- "মুজিবনগরে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে"
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- ২১ নাবিক জাহাজে দেশে ফিরবেন, বাকি দুজন বিমানে
- "এ সরকারের আমলে জ্যামিতিক হারে বিচার বহির্ভূত হত্যা বেড়েছে"
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ নিয়ে প্রত্যাশা করার দরকার নেই: শান্ত
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
- ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
- শেয়ার বিক্রি করবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি
- তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টি
- টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- থাইল্যান্ড, সৌদি ও গাম্বিয়া সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- লিটারে ১০ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম
- ইসরায়েলকে সহযোগিতার কথা অস্বীকার সৌদির
- নিজের ইচ্ছাতেই বিশ্রাম চেয়েছেন ম্যাক্সওয়েল
- ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারালো বাংলাদেশের মনন
- সিঙ্গাপুরের নতুন প্রধানমন্ত্রী লরেন্স অং
- পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
- নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: ডিএমপি
- চলমান তাপপ্রবাহ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে
- শ্রম আইন লঙ্ঘন: ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়লো
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে হামলা হুমকি ইরানের
- ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বড় পতন
- ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো তাপমাত্রার পারদ
- দিনেদুপুরে ইউপি মেম্বারকে গুলি করে গলা কেটে হত্যা
- "মন্ত্রী হওয়ার আগেও এমন ঈদ নেই, যেদিন আমি হাসপাতালে যাইনি"
- বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম মিয়া হাসপাতালে ভর্তি
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ, গার্ড দিচ্ছেন চার দেশের নৌসেনারা
- এবারের ঈদে মানুষ চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটিয়েছে: রিজভী
- বিএনপির কারাবন্দি নেতাকর্মীর তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
- ৫৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, ৩ জেলায় বৃষ্টির আভাস
- ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের খরচ ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলো ২৯ বিজিপি সদস্য
- ঈদে ১৭২ মোটরসাইকেল দূর্ঘটনা, ঢামেকে ভর্তি ৮২
- খালেদা জিয়া রাজনৈতিক কারণেই বন্দি হয়ে আছেন: মির্জা ফখরুল
- দুইদিন বন্ধের পর আজ চালু হয়েছে মেট্রোরেল
- এবারের ঈদ আমার জন্য স্পেশাল: বুবলী
- ইউনূস সেন্টারের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি বিএনসিইউর
- ঈদে নামাজে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে সাকিব
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- বর্ষবরণের আয়োজনে হামলার শঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার
- ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের খরচ ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার
- যুদ্ধ পূর্ণ গতিতে চলবে: মোসাদ
- কান চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেলো যেসব সিনেমা
- জর্ডানকে কঠিন হুশিয়ারি দিলো ইরান
- ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বলছে জাতিসংঘের মহাসচিব
- ভাসানটেকে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ
- আইপিএলে ম্যাক্সওয়েলের লজ্জার রেকর্ড
- নববর্ষে আওয়ামী লীগের মঙ্গল শোভাযাত্রা
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- বিএনপির কারাবন্দি নেতাকর্মীর তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
- নববর্ষ অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির কোন ভূমিকা ছিলো না: ওবায়দুল কাদের
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ, গার্ড দিচ্ছেন চার দেশের নৌসেনারা
- এস আলম গ্রুপের তেলের মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে
- গরমের মধ্যে আবহাওয়া অফিসের দুঃসংবাদ
- মুন্সীগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১