রানা মুহম্মদ মাসুদ
জ্যোৎস্না-কুয়াশার জাল
‘এইখানে এলে মনে হয় তুমি সবচেয়ে বেশী নেই
তোমাকে ক্ষণিক পাওয়ার জন্য এইখানে তবু আসি
মুগ্ধ পরান যতদূর চায় ততদূর ভালোবাসি।'
জলে পা দুখানি ডুবিয়ে বসে আছে সে। পাশের মাঠে, আম-নারকেলের গাছের মাথায় দুপুরের ভর রোদ দাঁড়িয়ে। পাড় ছুঁই ছুঁই পুকুরের পানি। চেনা বাতাসে জলজ গন্ধ। চোখ বুজে বুক ভরে সে গন্ধ টেনে নিলে গোপনে কি যেন পাওয়া হয়ে যায়। তার কানের নীল দুলখানি আনন্দে হাওয়ায় স্পষ্ট দুলছে। একটি মোড় ঘুরতেই চকিত দেখে নিয়ে সে নিমিষে পালিয়ে গেল। তখনও বকুলতলার পথে তার নগ্ন ভেজা পায়ের ছাপ। ঘাটের ওপর একখানি নূপুর, একটি চুলের কাঁটা। আমার বোধহয় একটু ভুল হয়ে গেছে। ভারি লজ্জা হল। তাই পাড় ছাড়িয়ে সোনালী গাছের নিচ দিয়ে বড় আইলটা ধরে দক্ষিণ দিকে বেরিয়ে গেলাম। যেতে যেতে পেছন বাড়ির আউলির মধ্যে নারী কণ্ঠের কলহাস্য কানে এল।
দুপুরের রোদের তেজ কমে যেতে থাকলে চারদিকে একটি অলস হাওয়া বয়। মানুষকে ঘরে বেঁধে রাখার সময়ের মোহ কেটে যেতে থাকে। খোলা মাঠ, মুক্ত আকাশ, পথ পানে ডেকে যায় গভীর গোপনে। সে ডাকে জরাগ্রস্ত মানুষ গৃহ আঁধারে ছটফটায়। ঘর আগলানো অদৃশ্য কারাগারে বন্দীর মতো নারীটি দাঁড়ায় আকাশের তলায়। নিঝুমতায় লেগে যায় মনুষ্য কোলাহল। আমিও অনুভব করি সে ডাক। তাই আকাশের আদিগন্ত শামিয়ানার আদিম গৃহটিই আমার বেশী প্রিয়।
‘স্বপন, এই স্বপন’ কাঁঠালতলায় দাঁড়িয়ে কুসুম ডাকে। রাস্তা ছেড়ে কাঁঠালতলায় আসি। কুসুম আঙ্গুল নাড়িয়ে মুখ শক্ত করে বলল, দুপুরের সময় ঘাটের দিকে আস কেন!
টুপ করে আমার লজ্জাটা ভেসে ওঠে। যেমন তা খানিক সময়ে তলিয়ে গিয়েছিল। ‘ফের যদি দেখি...।’ কথা অসমাপ্ত রেখেই কুসুম হাঁটা ধরে। আমি অবাক। তার পরনে শাড়ি। হয়তো ভিন্নতায় মুগ্ধ করার হিসেবী ছল। নারী তোমার জীবনটাই ব্যাপক ছলের সমারোহ। ছল করে তুমি জীবন মধুর কর। ছল করে তুমি জীবন পোড়াও। কিন্তু অনিপুণ জড়ানো খয়েরি শাড়িটা গতি থামিয়ে দেয় উদাসী বৈরিতায়। টলে উঠে কুসুমের একহারা শরীরটা। যন্ত্রের মতো দুই হাতে আগলে নেই। মুহূর্তে এক ঝলক ঘ্রাণ আমার অনুভব মাতিয়ে যায়। আমরা যখন কাউকে ভালোবাসি, তার নিজস্ব ঘ্রাণটাকে আরাধ্য করে নেই। স্বপ্নের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলি। কুসুম শীতল কণ্ঠে বলল, ছাড়ো। তারপর শিথিল বাহু ছাড়িয়ে শাড়িটা একটু গুছিয়ে নিয়ে পা বাড়াল। কেবল একবার পেছনে ফিরে এতক্ষণের সবকিছুর মাশুল দেওয়ার মতো লজ্জা মিশিয়ে একটু হাসল।
কিছু মানুষ আছে যারা আপন করে ভালোবেসেই শুধু প্রিয় হয় না, আপন করে না। তাদের বিরুদ্ধতা, শাসন, দূরে ঠেলাও যেন কাছে টানার উপলক্ষ। কুসুম যদি একটু নাও হাসত, অনুরাগের ক্ষুদ্রতম চিহ্নও না ফেলত তবু আমি বুঝতাম সে আমায় বকে, মেরে, শাসন করে ভালোবাসতেই চায়।
দুই
‘এখনো বাসিনি ভালো পুরোপুরি
নিয়ন্ত্রণে রেখেছি কিছু প্রেম
অপূর্ণ রেখেছি কিছু অন্তরঙ্গ
প্রেমের বাসনা।’
কুসুম একটি কুল বাড়িয়ে দিল। অন্য হাতে আধখাওয়া আরেকটা।
- এটা থাক। আধখাওয়াটাই দাও।
- ওটা কেন? ও যে আমার এঁটো করা।
- তাতেই ও অমৃত হয়ে গেছে।
লজ্জার বিভায় কুসুম মুহূর্তে আরও পুষ্পিত হয়ে ওঠে। মেয়েরা ব্যথায় সুন্দর হয়, আনন্দে সুন্দর হয়, সুন্দর হয় লজ্জায়। তারপর হয়তো তার মানানসই বাধাটা ফুটে উঠবে। তাই আমার ক্ষিপ্র হাতখানার মধ্যে তার এঁটো কুলের হাতখানা বন্দী হয়ে পড়ল। কিন্তু হাতের মধ্যে হাত কথা কয়ে ওঠে না; বরং তার অন্য হাত আমার বাঁ হাতের কনুইয়ের নিচে মাংস খামছে ধরে। তখন তার আঙ্গুলের নড়াচড়া কি এক সুরে যেন বাঁধা হয়ে গেছে। তবু কুলটা নিতে পারেনি। চকিত মুখে পুরে দিলাম। অমনি প্রচণ্ড তেজে তার নখগুলো মাংসে ডুবে গেল। আমি চোখ বন্ধ করে নিলাম। খানিক পর চোখ মেলে দেখলাম কুসুম আর নেই। তার আঙ্গুলগুলো চেতনায় ভাসছে। বাঁ হাতের তিনটি স্থান থেকে রক্ত সর্পিল গতিতে এগিয়ে গিয়ে আঙ্গুল বেয়ে টপটপ মাটিতে পড়ছে। কুসুম আবারে এল। অসীম বিহ্বলতা তার চোখে। আমার রক্তাক্ত হাতখানি জড়িয়ে ধরে তীব্র আবেগে কেঁদে উঠল। কত নিষ্ঠুর আমি, কথাটি বলে ক্ষরণের স্থানগুলো চুমোয় চুমোয় ভরিয়ে দিল। কুসুমের ঠোঁট, গাল ছোপ ছোপ রক্তের দাগে চিত্রিত হয়ে যায়। আমি চোখের জলে ভেজা তার মুখখানি একটু তুলে ধরলাম।
এখন বলার মতো কি কথা আছে। সারাটা জীবন আমার বুকের কয়টা অনুভব ভাষায় বুঝিয়ে দেই। বেশীর ভাগই বুকে নিয়ে নীরবে মরে যাই। মনে মনে ভাবি, কুসুম তুমি আমায় ভালোবাসতে এসেছ, আমিও তোমায় ভালোবাসা দিয়েছি। তুমি পূর্ণ হয়ে গেছ। এ অনন্য লেনদেনে নারী অপার্থিব সুন্দর হয়ে যায়, শ্রেষ্ঠ হয়ে যায়।
আমার নীরব মুখের দিকে তাকিয়ে কুসুম বলে, ‘স্বপন, যেদিন বুঝেছি আমি নারী, নারীত্বের সেই প্রথম উপলব্ধিতেই তোমায় ভালোবেসেছি। এ আমার জীবনব্যাপী আলোময় সত্য।’
আশ্চর্য! পৃথিবীজুড়ে প্রয়োজনীয় কথা বলার অপ্রয়োজনীয়তারও কমতি নেই। মনের সঙ্গে মনের অনিবার্য বোঝাপড়ায় কথারা যে বড়ই বাহুল্য। কুসুম তোমার সুরভিত ভাবখানি আর অগোচর কি। তোমার চোখের পলকের ভঙ্গিতে, হাতখানা নাড়ানোর মুদ্রায়, নুঁয়ে পড়া কৃষ্ণচূড়ার ডালখানা ছুঁয়ে দেওয়ার চাঞ্চল্যে, চুল ওড়ার উদাসীনতায়, কপালে কোমল ঘামে তোমার বাসনার অতল নিংড়ে কবেই তোমার মরণে মন সপেছি। কুসুম তুমি টেনে নেওয়া নিঃশ্বাসের বাতাসে জীবনানন্দ ছড়িয়েছ।
ওই মুহূর্তে আমার মনে হতে থাকে, নারী তুমি পৃথিবীর প্রাণকাব্য। বিধাতার সৃষ্টির পূর্ণতা। তোমার লাবণ্যময় হাতখানা মেলে ধর। তার মাধুর্যে অনিত্য পৃথিবীর অনিবার্য মৃত্যু দুয়ার বেখেয়ালেই উৎরে যাব। হায়! প্রেমিক জীবন। প্রেমময় কটি অতৃপ্ত মুহূর্ত। সৃষ্টিকর্তার নারী কাব্যের ভেদহীন রহস্য বিশ্বাসীদের প্রার্থনার কপাল পবিত্র পদতলে লুটাতে কিনে নেয় কৃতজ্ঞতার মূল্যে।
কুসুম তার ওড়নার একটা প্রান্ত আমার হাতে বেঁধে দেয়। এভাবে যদি আপনই করবে তবে আরও রক্ত ঝরাও। ভালোবাসা ছুঁয়ে জীবন বড় গৌরবময়, বড় ছোট। আনমনে উঠতে গিয়ে কুসুমের ওড়নায় টান পড়ে। ‘আর তো যাওয়া চলে না। গাঁটছড়া যে বাঁধা হয়ে গেছে।’ লজ্জা! লজ্জা! কুসুম মুখ লুকিয়ে নেয়। বাঁধনটা আগলা করে দেই। রক্তাক্ত প্রান্তটা মুঠো করে কুসুম বুকে চেপে রাখে। বলি, কুসুম কান পাতো। কানে কানে আজ একটা কথা বলব, ‘কোনোদিন আর বলব না। তবে জীবনভর তা তুমি জানবে, অনুভব করবে।’ কুসুম কান এগিয়ে চোখ বন্ধ করে নিল। আমি হাওয়ায় ভেসে প্রথম বললাম, কুসুম ভালোবাসি, ভালোবাসি।
তিন
‘হয়তো তোমারে সে পরশ করি আসে,
হে প্রিয়া মনে মনে ভাবিয়া তাই
সকল অঙ্গেতে সে বায়ু মাখি লয়ে
পরশ তব যেন তাহাতে পাই’
সন্ধ্যা উতরে গেছে। সামনে একটা ছোট্ট ব্রিজ পেরিয়ে নদী। পেছনে সবুজের কালো দেয়াল ছুঁয়ে উঠেছে দশমীর চাঁদ। নদীর বাতাসে মাঝারি শীতের টান। সময়ে-অসময়ে তীব্র ভালোলাগায় এখানেই আসি আমি। দূরে হৈ-হুল্লোড় শোনা যায়। কোনো জন-মানুষ নেই। তবু ভয় লাগে না। কুসুম এতক্ষণে হয়তো পুকুরের ঠাণ্ডা জলে পা দুখানি ধুয়ে পড়তে বসেছে। উত্তরে বাতাসের জ্বালাতনে বন্ধ জানালা। আর ওপাশে ফুলেল শতমুখে হেসে উঠেছে গন্ধরাজ গাছটা। তার তীব্র সুবাস জানালার ওপাশে কুসুমকে খুঁজবে। আর পড়তে পড়তে হঠাৎই কুসুমের মন খারাপ হবে। আমার কথা তাকে ব্যথা দেবে। আমাকে কেউ ভাবে, আমার জন্য কেউ কষ্ট পায়- যে যাই বলুক পৃথিবীতে এটি বড় সুখের। জীবনে মূলত নারীরাই বেঁধে দেয় এ সুখের সুতোটি। তারা মা হয়ে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ত্যাগী, বোন হয়ে স্নেহের নির্ঝরণী আর প্রণয়ী হয়ে করে ত্যাগ ও ভালোবাসায় স্বপ্নসৌধ নির্মাণ। আর এ সব যেন অনিত্যের ভিতে স্থায়িত্বের বিনির্মাণ।
আমি একেবারে নদীর জলের কাছে চলে আসি। তখন হঠাৎই মন খুব করে দুলে ওঠে, অনিশ্চিত নিয়তির অসহায় জীবন। কুসুম কি জানে যে, এক নিমিষে মুছে যেতে পারে সব। তীরের ভেজা মাটিতে ছোট ছোট ঢেউয়ের কলধ্বনিতে আমার ভাবনায় ভেসে উঠতে থাকে কুসুমের চোখ, নাক, চুল, হাত, খোলা পা, কপাল, ঠোঁট। আমার বুক ভরে কান্না আসে। অসীম আকাশের দিকে তাকিয়ে বলি, হে সৃষ্টিকর্তা তোমাকে আমি বিশ্বাস করি। এমন মহিমান্বিত খেলা তোমাকেই মানায়। জীবনের সীমাবদ্ধতায়ই হয়তো প্রেমকে অমন ঐশ্বর্যময় করেছ। কিন্তু তার প্রকৃতি বোঝার মনের তাৎক্ষণিক স্বচ্ছতাটুকু কই! সংশয়িত ভাঙনের প্রান্তে দাঁড়িয়ে তা যে হাতড়ে খুঁজে ফিরি। তখন চাঁদটুকু মাঝ আকাশে। বেড়েছে আলোর তীব্রতা। চকমকিয়ে উঠছে নদীর জল। দিগন্তের দিকে বহু তারা । চোখ মুছে চারপাশে তাকাই। কেউ নেই চারপাশে। কেবল জ্যোৎস্না-কুয়াশার জাল।
[গল্পের প্রথম দুই অনুচ্ছেদের পঙক্তি নির্মলেন্দু গুণের কবিতা থেকে এবং শেষেরটি সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘শবনম’ উপন্যাস থেকে নেওয়া।]
লেখক : প্রতিবেদক, দ্য রিপোর্ট
পাঠকের মতামত:
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় বাড়লো
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- নয় মাসে ইবনে সিনার মুনাফা বেড়েছে
- পূবালী ব্যাংকের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- শুরু হয়েছে অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের কোম্পানি ক্রাফটম্যানের কিউআইও আবেদন
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- ইসরায়েলকে শত কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- এশিয়া কাপের আয়োজন থেকে বাদ পড়ছে ভারত পাকিস্তান
- ওমরাহ ভিসা–সংক্রান্ত নতুন আইন জারি করেছে সৌদি
- ইসরায়েলের হামলার হুমকি, পারমানবিক কেন্দ্র বন্ধ রেখেছে ইরান
- ২১ নাবিক জাহাজে দেশে ফিরবেন, বাকি দুজন বিমানে
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক