thereport24.com
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল 24, ৫ বৈশাখ ১৪৩১,  ৯ শাওয়াল 1445

৪ জানুয়ারি ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

ম্লান হচ্ছে ছাত্রলীগের অর্জন

২০১৭ জানুয়ারি ০৩ ২৩:১২:১৪
ম্লান হচ্ছে ছাত্রলীগের অর্জন

শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতি- এই তিন নীতিকে সামনে রেখে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দীর্ঘ সাত দশকে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা রেখে জাতিকে পথ দেখিয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন এই ছাত্র সংগঠনটি। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। ছাত্রলীগের প্রথম আহ্বায়ক ছিলেন নাঈমউদ্দিন আহমেদ। ছাত্রলীগ সাংগঠনিকভাবে কার্যক্রম শুরু করলে সভাপতি মনোনীত করা হয় দবিরুল ইসলামকে। এরপর বর্তমান সময় পর্যন্ত মোট ২৯ জন (আহ্বায়ক ও সভাপতি মিলিয়ে) নেতৃত্ব এসেছেন ঐতিহ্যবাহী এ সংগঠনটির। তাদের মধ্যে দুজন বহিষ্কৃত হয়েছিলেন। বাকিরা নেতৃত্বে সফল। তাদের দক্ষ নেতৃত্ব ও অন্য নেতাকর্মীদের আন্তরিকতায় একের পর অর্জন সঙ্গী হয়েছে ছাত্রলীগের নামের সঙ্গে।

তবে বিগত কয়েক বছরে বিভিন্ন ‘বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে’র কারণে ঐতিহ্যবাহী এ সংগঠনটির অর্জন ম্লান হচ্ছে বলে মনে করছেন অনেকে।

পথশিশুদের শিক্ষা উপকরণ দান, গরিব-মেধাবী শিক্ষার্থীর আর্থিক সহযোগিতা, বন্যাদুর্গতদের ত্রাণ বিতরণ, বৃক্ষরোপণসহ নানা মানবিক কাজ করে সাধারণ মানুষের সুনাম কুড়িয়েছে ছাত্রলীগ।

অন্যদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজেদের মধ্যে অন্তর্কোন্দল, মারামারি, টেন্ডারবাজি, সংঘর্ষে জড়ানো, খুনোখুনি, রক্তপাত, যৌন নিপীড়নের অভিযোগে বিতর্কের জন্ম দিয়ে ছাত্রলীগ বহুবার পত্রিকার শিরোনাম হয়েছে।

গত বছর ৩ সেপ্টেম্বর সিলেটের এমসি কলেজে পরীক্ষা দিতে আসা সরকারি মহিলা কলেজের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী খাদিজা বেগম নার্গিসকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন এক ছাত্রলীগ নেতা। এ ঘটনায় বিব্রত হয় ছাত্রলীগ।

হামলাকারী শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) অর্থনীতি শেষ বর্ষের ছাত্র ও ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক বদরুল আলমকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে স্থানীয় জনতা। যদিও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ দাবি করে, বদরুল ছাত্রলীগের কেউ নন। দীর্ঘ চিকিৎসা শেষে খাদিজা বর্তমানে অনেকটা সুস্থ।

গত বছরের ২৭ অক্টোবর গুলিস্তান পাতাল মার্কেট এলাকার ফুটপাত থেকে অবৈধ দোকান উচ্ছেদের সময় হকারদের সঙ্গে সিটি করপোরেশনের কর্মচারীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। ফুটপাতের হকারদের উচ্ছেদের সময় সংঘর্ষের মধ্যে ছাত্রলীগের দুই নেতার হাতে আগ্নেয়াস্ত্র দেখা গিয়েছিল। তাদের এমন কাণ্ড ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। তবে এটা বেশি দূর এগোয়নি। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের হস্তক্ষেপে চার দিনের মাথায় ওইনেতাকে বহিষ্কার করা হয়। ওই দুজন হলেন ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাব্বির হোসেন এবং ওয়ারী থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আশিকুর রহমান।

এ ছাড়া গত বছর ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের খাবার নিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ৬ জন আহত হন। সাদ্দাম হোসেন হলে খাবার বিতরণকালে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের অনুসারী গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।

এ ছাড়া বিজয় দিবসের রাতে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হলে বিশেষ খাবারের (বিরিয়ানি) ব্যবস্থা করে। খাবার পাওয়া-না-পাওয়া নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা আবদুল হামিদ এবং সাজ্জাদ প্রোমেলের অনুসারীদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। এর জের ধরে পরদিন দুপুরে শতাধিক বহিরাগত যুবক অস্ত্র নিয়ে হলে তাণ্ডব চালায়। ওই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ ছাত্রকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।

গত বছর ৮ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি আলমগীর টিপু ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বি সুজনের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হন। তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর। বিশ্ববিদ্যালয়ের শাটল ট্রেনে দুই পক্ষের কর্মীদের কথা-কাটাকাটির জের ধরে এ ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া গত বছর ২৯ ডিসেম্বর রাতে ঝিনাইদহে সরকারি ভেটেরিনারি কলেজে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ১৫ জন আহত হন।

গত বছরের নভেম্বর মাসে চট্টগ্রামে রহস্যজনক মৃত্যু হয় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক দিয়াজ ইফরান চৌধুরীর। এই মৃত্যু নিয়ে সংগঠনের স্থানীয় বিরোধ বলে অভিযোগ উঠেছে। মামলাটি তদন্তাধীন।

এছাড়া ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিএনপির অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে প্রকাশ দিবালোকে দর্জি বিশ্বজিৎ দাসকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র লীগহত্যা করে। এ ঘটনায় ২০১৩ সালের ৫ মার্চ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ২১ কর্মীকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। পুলিশ এই ২১ জনের মধ্যে ৮ জনকে আটক করতে পারলেও অন্যরা এখনো পলাতক রয়েছে। ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ২১ জন কর্মীর মধ্যে ৮ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও বাকি ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়।

এর আগে ২০১০ সালের ৫ এপ্রিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুপক্ষের সংঘর্ষের সময় প্রতিপক্ষের নেতাকর্মীরা পায়ে গুলি করে ও কুপিয়ে আল-বেরুনি হলের চারতলা থেকে ফেলে দিয়েছিলেন এনায়েত কবিরকে। নয় মাস তাকে পক্ষাঘাত পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান সিআরপিতে হুইলচেয়ারে কাটাতে হয়। এ ছাড়াও নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে ক্যাম্পাস বন্ধের ঘটনাও ঘটেছে ছাত্রলীগের কারণে। নিহতও হয়েছেন কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা। তবে সংগঠনে গঠনতন্ত্রবিরোধী কাজের জন্য প্রমাণসাপেক্ষে দায়ীদের সংগঠন থেকে বহিষ্কার করে ছাত্রলীগের মূল ঐতিহ্য ধরে রাখা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নিজেই এখন ছাত্রলীগের দেখভাল করছেন। ফলে আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় ছাত্রলীগ শক্তিশালী, গতিশীল এবং ইতিবাচক ধারায় ফিরছে। গত বছর ডিসেম্বর মাসে কয়েক দফা ওবায়দুল কাদের মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে নেতিবাচক খবর না হতে ছাত্রলীগকে শপথবাক্য পাঠ করান।

ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী আবু সাইয়িদ দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অপরিহার্য দায়িত্ব হচ্ছে আদর্শিক লড়াইকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আদর্শ ও আত্মত্যাগই কেবল অভ্যন্তরীণ কোন্দল, দুর্বৃত্তায়ন এবং অপকর্মকে দূরীভূত করতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘বর্তমান ছাত্রলীগকে মেধা, যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে নিজেদের নির্মাণ করা জরুরি। তাদের দুর্নীতির ঊর্ধ্বে থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে দেশের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নেওয়া উচিত। সে জন্য এ মুহূর্তে ছাত্রলীগের দায়িত্ব হলো আত্মবিশ্লেষণ, আত্মসমালোচনা ও আত্মসংশোধন করা। যার মাধ্যমে তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের শোষণমুক্ত গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা গড়ার অবদান রাখতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তাদের (ছাত্রলীগ) দায়িত্ব। তারা যাতে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য উপযুক্ত হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।জাতির পিতার মহৎ স্বপ্ন আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নে তার নীতি, আদর্শ ও নৈতিক মূল্যবোধ নিয়ে বড় হতে পারে।’

মেধাসম্পন্ন ছাত্ররাই দেশ, সমাজ ও সংগঠনকে নেতৃত্বে দেয় এমনটা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যাদের ভেতর নেতৃত্ব বা মানবতাবোধ থাকে, সততা ও যোগ্যতার মাপকাঠিতে তারাই নিজেদের গড়ে তুলতে পারেন।’

ছাত্রলীগ সব ‘বিতর্কিত কর্মকাণ্ড’ ছাপিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করতে বদ্ধপরিকর। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন মধ্যম আয়ের দেশ গড়ার লক্ষ্যকে সামনে রেখে ২০১৭ সালে দেশকে নিরক্ষরমুক্ত করতে কাজ করবে এমন প্রত্যাশার কথা বলছেন ছাত্রলীগ নেতারা। উৎসবমুখরভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের সব আয়োজন সম্পন্ন করেছে সংগঠনটি।

এ বিষয়ে ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি মো. সাইফুর রহমান সোহাগ জানান, প্রতিষ্ঠার দিনকে উৎসবমুখর করতে নয়টি উপ-কমিটি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশের সব স্বাধিকার আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া প্রিয় সংগঠন ছাত্রলীগ। মুক্তিযুদ্ধে ১৭ হাজার নেতাকর্মী আত্মাহুতি দিয়ে দেশের জন্য, সব অপশক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। এই সংগঠন শুধু ছাত্রসমাজের নয়, দেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রিয় সংগঠন। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের সঙ্গে দেশের সব মানুষকে সংযুক্ত করে আনন্দ ভাগাভাগি করতে চাই।

ছাত্রলীগের সভাপতি আরও বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন মধ্যম আয়ের দেশ গড়ার লক্ষ্যকে সামনে রেখে ছাত্রলীগ ২০১৭ সালে দেশকে নিরক্ষরমুক্ত করতে কাজ করবে সংগঠনের সব নেতাকর্মী।

এদিকে ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনে নেওয়া বিভিন্ন কর্মসূচি সম্পর্কে ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা দ্য রিপোর্টকে জানান, ৪ জানুয়ারি ভোর ৬টায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু হবে। এ ছাড়া সাড়ে ৬টায় সারা দেশে সব ইউনিটে একযোগে সংগঠনের কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৮টায় সারা দেশের সব ইউনিটে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি আরও জানান, সকাল ১০টায় অপরাজেয় বাংলা থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হবে যা গুলিস্তানের পার্টি অফিসের সামনে গিয়ে শেষ হবে। এ ছাড়া সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গের সাক্ষাতের জন্যসময় চাওয়া হয়েছে। ৫ জানুয়ারি স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, ৬ জানুয়ারি গরিব ও হতদরিদ্রদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ ও টিএসসি মিলনায়তনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এ ছাড়া ৮ জানুয়ারি হতদরিদ্র শিশুদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ কর্মসূচি রয়েছে।

২০১৫ সালে ২৬-২৭ জুলাই ছাত্রলীগের ২৮তম জাতীয় সম্মেলনে পাঁচ সদস্যের ‘সুপার ফাইভ’ কমিটি গঠিত হয়।এর প্রায় সাত মাস পর ২২ ফেব্রুয়ারি৩০১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

(দ্য রিপোর্ট/এমএইচ/এস/এপি/এম/জানুয়ারি ৩, ২০১৭)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

M

M

SMS Alert

এর সর্বশেষ খবর

- এর সব খবর