রোহিঙ্গাদের মানবিক দৃষ্টিতে দেখতে হবে
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : একদল মানুষ জীবন বাঁচানোর জন্য ছুটে আসবে বাংলাদেশে। আর বাংলাদেশ তাদের ঠেলে পাঠিয়ে দেবে সমুদ্রে, এটা কোনোভাবেই মানবিক হতে পারে না। রোহিঙ্গাদের যারা বাংলাদেশে এসেছে তাদেরকে মানবিক দৃষ্টিতেই দেখতে হবে। সেইসঙ্গে দেশের নিরাপত্তায় সতর্কও থাকতে হবে।
রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রসঙ্গে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল- বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামানের পক্ষে রাজেকুজ্জামান রতন দ্য রিপোর্টকে বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা যদিও মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা। তবুও এর দায় বহন করতে হয় বাংলাদেশকে। ফলে বাংলাদেশের উচিত বিষয়টি আন্তর্জাতিক ফোরামে উত্থাপন করা এবং সমাধানের জন্য সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ করা।
তিনি বলেন, একদল মানুষ জীবন বাঁচানোর জন্য ছুটে আসবে বাংলাদেশে। আর বাংলাদেশ তাদেরকে ঠেলে পাঠিয়ে দেবে সমুদ্রে, এটা কোনোভাবেই মানবিক হতে পারে না। ফলে মানবিক দিক বিবেচনা করে সারা পৃথিবীর মানুষের কাছেই আমাদের আবেদন এই সমস্যার একটা গ্রহণযোগ্য সমাধানের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
এ সমস্যা বাংলাদেশে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক চাপ সৃষ্টি করছে। মুসলিম মানসিকতাকে যে কেউ উস্কে দিতে পারে। এ সমস্যার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এ বাসদ নেতা বলেন, বাংলাদেশ সরকারকে এ-ব্যাপারে আরও সক্রিয় হওয়া উচিত। শুধু আশ্রয় নয়, রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বসহ এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ নিতে হবে।
এ প্রসঙ্গে প্রবীণ সাংবাদিক ও মুক্তিযোদ্ধা, কবি আলতাফ চৌধুরী বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস মূলত স্বাধীন সার্বভৌম আরাকান রাজ্যে। ব্রিটিশরা যখন বাংলা থেকে শুরু করে পালাক্রমে একের পর এক ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চল দেশ রাজ্য করায়ত্ব করছিল তখনও আরাকান স্বাধীন রাজ্য ছিল। আজকের মিয়ানমার অর্থাৎ সেই কালের বার্মা বা ব্রহ্মদেশও স্বাধীন ছিল। তবে আরাকান ও বার্মা এক স্বাধীন রাষ্ট্রীয় কাঠামোর আওতায় ছিল না। আরাকান ও বার্মা দুটি পৃথক স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র ছিল। ইংরেজরা একের পর এক ভারতবর্ষের বিভিন্ন দেশ রাজ্য করায়ত্বের পাশাপাশি আরাকান এবং বার্মাকেও করায়ত্ব করে ফেলে।
এখানে উল্লেখযোগ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো স্বাধীন আরাকান রাজ্যের অধিবাসী প্রধান দুই ধর্মীয় জনগোষ্ঠী মুসলমান ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়গত দ্বন্দ্ব তখন কমবেশি বিরাজমান ছিল। কারণ আরাকান দেশটির শাসন ক্ষমতায় বেশিরভাগ সময় বহাল ছিল মুসলিম শাসকরা। ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদীরাই এই দ্বন্দ্বটিকে কাজে লাগালো এবং এক পর্যায়ে আরাকানকে বার্মা প্রশাসনের আওতাভুক্ত বা একীভূত করে ফেললো। ক্ষমতা হারানো মুসলমানদের সঙ্গে বৌদ্ধদের এই দ্বন্দ্ব তখনও বিরাজিত ছিল।
ব্রিটিশ ইংরেজরা ভারতবর্ষ ছেড়ে যাওয়ার সময় জোর দাবি উঠেছিল আরাকান-আরাকান থাকবে। বার্মা-বার্মা থাকবে। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদীরা চাতুর্যের সঙ্গে এই দাবি এড়িয়ে গেল এবং দ্বন্দ্ব বিরাজমান রাখলো।
আরাকানের অধিবাসী মুসলমান সম্প্রদায়কে রোহিঙ্গা মুসলমান হিসেবে অভিহিত করা হয়। তবে তাদের পূর্বপুরুষের বাড়ি কখনোই বাংলাদেশে ছিল না। তারা বাঙালিও নয়। তারা আরাকানি এবং আরাকানের আদি বাসিন্দা। বার্মা সরকার যেমন করে বার্মার নাম বদল করে মিয়ানমার বানিয়েছে তেমনি করে আরাকানের নাম বদলে ফেলে রাখাইন রাজ্য নামকরণ করেছে।
রাখাইনি ও আরাকানি এক নয়। কারণ রাখাইন একটি সম্প্রদায় গোষ্ঠীর নাম। আর আরাকান একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাম। যেখানে বসবাস ছিল রোহিঙ্গা, রাখাইন, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্ম গোত্র ও বর্ণের মানুষের।
আরাকানের শাসক যেহেতু মুসলমানরাই ছিল। সেহেতু মুসলমানরা যেমন মেনে নিতে পারে না রাখাইন শব্দটি, তেমনি বৌদ্ধরা আরাকান শব্দটি মানে না। সমস্যাটা এখানেই। আরাকান রাজ্যের স্বায়ত্তশাসন হলেই এ সমস্যা নিরসন হতে পারে। আরাকান স্বাধীন দেশ না হলেও মিয়ানমারভুক্ত একটি স্বায়ত্তশাসিত রাজ্য হিসেবে মর্যাদা পেলেই সমস্যার অনেক সমাধান হয়ে যাবে।
তাহলে আমরা উপলব্ধি করতে পারছি আরাকান, রাখাইন, বার্মা তথা মিয়ানমার, রোহিঙ্গা তথা বৌদ্ধ এসব আজকের মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বা সমস্যা। জাতিগত নিপীড়ন করে আরাকানি তথা রোহিঙ্গাদের বাইরের দেশে ঠেলে দিয়ে এই সমস্যার সমাধান হবে না।
মিয়ানমারের এই অভ্যন্তরীণ সংকটকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা লুটতে চায় নব্য ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তারা তাদের পকেট সংগঠন জাতিসংঘকে দিয়ে শরণার্থীদের জন্য মায়াকান্না করে। এই ঠুঁটো জগন্নাথ জাতিসংঘ কখনোই পারবে না রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যার সমাধান করতে। আবার মার্কিনের ধামাধরা ওয়াইসিও কোনো সমাধান দিতে পারবে না।
তবে আরাকান তথা মিয়ানমারের প্রতিবেশী ভারত, বাংলাদেশ, চীন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, জাতিসংঘ এবং ওআইসিকে এক জোট হয়ে চাপ প্রয়োগ করতে হবে মিয়ানমার সরকারের ওপর। যাতে তারা দ্রুত শান্তিপূর্ণ উপায়ে এই সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করতে পারে।
এখানে উল্লেখ্য, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা যে শুধু বাংলাদেশে আসছে তা নয়, ভারত, চীন, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়াতেও যাচ্ছে। তবে আমাদের বাংলাদেশে যারা এসেছে তাদের মানবিক দৃষ্টিতেই দেখতে হবে। রোহিঙ্গাদের শুধু মুসলমান হিসেবে না দেখে মানুষ হিসেবে দেখতে হবে। মনুষ্যত্ব বিপন্ন আজ। এই প্রসঙ্গে শান্তিতে নোবেলজয়ী গণতন্ত্রের ধারক অং সাং সূচির ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এ প্রসঙ্গে দ্য রিপোর্টকে বলেন, নাফ নদীতে ভাসতে না দিয়ে মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে বাংলাদেশে সাময়িকভাবে আশ্রয় দিতে হবে। বৈধভাবে ঢুকতে না দিলেও তারা বেআইনিভাবে বাংলাদেশে ঢুকছে এবং ঢুকবে। এতে সমস্যা আরও বেড়ে বাংলাদেশের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। তাই নাফ নদীতে ভাসতে না দিয়ে নিবন্ধনের মাধ্যমে সাময়িকভাবে ঢুকতে দিয়ে তাদেরকে ক্যাম্পে রাখতে হবে। এ-সময়ের জন্য তাদরেকে ওয়ার্ক পারমিট দেওয়াও যেতে পারে।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ও রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যাকে অনেক দিক থেকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। তাদের রাজনৈতিক, সামাজিক, মানবিক, নাগরিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে বাংলাদেশকেই উদ্যোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দিয়ে চাপ সৃষ্টি করতে হবে। যাতে মিয়ানমার সরকার সমস্যার স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নেয়।
নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন এ প্রসঙ্গে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জনসংখ্যার ভারে নূইয়ে পড়া বাংলাদেশের ওপর রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বাড়তি চাপ খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত। অমানবিক হামলা, নির্যাতন, নিপীড়নে গৃহহারা রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের মানবিক আশ্রয় দিতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। কিছু কিছু ভাসমান রোহিঙ্গাকে ফেরত দেওয়া খুবই অমানবিক। মিয়ানমার সরকারের বৈষম্য ও সাম্প্রদায়িকতার শিকার এ জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারকে আন্তর্জাতিক ফোরমসমূহে (জাতিসংঘ, সার্ক, ওআইসি, আসিয়ান ইত্যাদি) সোচ্চার হয়ে বিশ্বজনমত গঠনে চাপ সৃষ্টি করতে হবে। নিপীড়নে অভিযুক্ত মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে নিবৃত্ত করতে ও রোহিঙ্গাদের রক্ষা করতে চীন সরকারের মাধ্যমে বাংলাদেশকে দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে।
তিনি বলেন, আধুনিক ও সভ্য পৃথিবীর দেশ হিসেবে মিয়ানমারকে বিশ্ববাসীর কাছে দায়বদ্ধ থাকতে হবে। শত শত বছর ধরে বসবাসকারী রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আরাকান বা রাখাইন রাজ্যে বসবাসের নাগরিক অধিকার দিতে অস্বীকৃতি জানানোই মিয়ানমার রাষ্ট্রটি এ সমস্যার মুখে পড়েছে। সমস্যা উত্তরণে মিয়ানমার জাতি রাষ্ট্রের সাম্প্রদায়িক মনোবৃত্তিকে নিবৃত্ত করা বিশ্ববাসীর দায়িত্ব। এ ব্যাপারে জাতিসংঘ এবং ওআইসি’র ভূমিকা হতাশাব্যঞ্জক ও দায়সারা গোছের।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, মিয়ানমারে প্রায় এক মিলিয়ন রোহিঙ্গার নাগরিকত্ব অস্বীকার করা হয়। এমনকি দেশটির সরকার তাদের প্রাচীন নৃ-গোষ্ঠী হিসেবেও স্বীকৃতি দেয়নি। ২০১২ সালে নিপীড়নের মুখে এক মিলিয়নের বেশি রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হয়। এখনও অনেক রোহিঙ্গা দেশটির জরাজীর্ণ ক্যাম্পে বসবাস করছে। মোট রোহিঙ্গাদের সংখ্যা ১০ লাখের মতো হলেও এখন কয়েক লাখ মিয়ানমার ছেড়ে পালিয়ে অন্যদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে।
মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের দাবি রাখাইন রাজ্যে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ চালিয়ে যাচ্ছে তারা। জাতিসংঘ এরই মধ্যে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে জাতিগতভাবে নির্মূলের অভিযোগ এনেছে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সংখ্যালঘু মুসলিম রোহিঙ্গাদের নির্মূলের অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
সেনাবাহিনীর হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণের মুখে রোহিঙ্গারা জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। প্রতিদিনই শত শত রোহিঙ্গা আশ্রয় নিতে সাগর ও নদীপথে পাড়ি জমাচ্ছে। তারপরও মিয়ানমার সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এখন পর্যন্ত সেনা অভিযানে ৮৬ রোহিঙ্গা মারা গেছে।
লেখক : মতিনুজ্জামান মিটু, সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- শিশু হাসপাতালের ভবনে আগুন
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
- ইসফাহান শহরে ইসরায়েলের হামলা, ড্রোনগুলো আকাশেই ধ্বংস করেছে ইরান
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা সরাসরি অস্বীকার ইরানের
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে ১৩ বিজিপি সদস্য
- দুদিনের সফরে ঢাকা আসছেন কাতারের আমির
- ঈদের পরে সবজির বাজার চড়া, ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়-স্বজনদেরও প্রার্থী হতে নিষেধ আ.লীগের
- বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়লো ৪ টাকা
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট কাল
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ডিএমপির ৬ এডিসি-এসির বদলি
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: পরিবেশমন্ত্রী
- "খালেদা জিয়া মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও তো ব্যর্থ হয়েছিল"
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ১৪ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- এরদোগানকে প্রশংসা করে যা বলছে হামাস
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ১৭
- ৭৫ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, দুবাই বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা
- রাখাইনে নতুন করে সংঘাত, পালিয়ে আসা বিজিপির সংখ্যা বাড়ছে
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- টাইমের প্রভাবশালী ব্যাক্তির তালিকায় বাংলাদেশী মেরিনা
- শনিবার ঢাকা আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন
- থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- মুনাফা বেড়েছে আমরা নেটওয়ার্কসের
- মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- গরম বাড়বে, শিগগিরই মিলছে না স্বস্তি
- বাংলাদেশের নতুন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক
- এশিয়া কাপের আয়োজন থেকে বাদ পড়ছে ভারত পাকিস্তান
- ওমরাহ ভিসা–সংক্রান্ত নতুন আইন জারি করেছে সৌদি
- ইসরায়েলের হামলার হুমকি, পারমানবিক কেন্দ্র বন্ধ রেখেছে ইরান
- ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি
- "মুজিবনগরে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে"
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- ২১ নাবিক জাহাজে দেশে ফিরবেন, বাকি দুজন বিমানে
- "এ সরকারের আমলে জ্যামিতিক হারে বিচার বহির্ভূত হত্যা বেড়েছে"
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ নিয়ে প্রত্যাশা করার দরকার নেই: শান্ত
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
- ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
- শেয়ার বিক্রি করবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি
- তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টি
- টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- থাইল্যান্ড, সৌদি ও গাম্বিয়া সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- লিটারে ১০ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম
- ইসরায়েলকে সহযোগিতার কথা অস্বীকার সৌদির
- নিজের ইচ্ছাতেই বিশ্রাম চেয়েছেন ম্যাক্সওয়েল
- ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারালো বাংলাদেশের মনন
- সিঙ্গাপুরের নতুন প্রধানমন্ত্রী লরেন্স অং
- পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
- নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: ডিএমপি
- চলমান তাপপ্রবাহ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলো ২৯ বিজিপি সদস্য
- দুইদিন বন্ধের পর আজ চালু হয়েছে মেট্রোরেল
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের খরচ ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার
- কান চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেলো যেসব সিনেমা
- যুদ্ধ পূর্ণ গতিতে চলবে: মোসাদ
- বর্ষবরণের আয়োজনে হামলার শঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- জর্ডানকে কঠিন হুশিয়ারি দিলো ইরান
- ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বলছে জাতিসংঘের মহাসচিব
- নববর্ষে আওয়ামী লীগের মঙ্গল শোভাযাত্রা
- বিএনপির কারাবন্দি নেতাকর্মীর তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
- আইপিএলে ম্যাক্সওয়েলের লজ্জার রেকর্ড
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ, গার্ড দিচ্ছেন চার দেশের নৌসেনারা
- নববর্ষ অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির কোন ভূমিকা ছিলো না: ওবায়দুল কাদের
- গরমের মধ্যে আবহাওয়া অফিসের দুঃসংবাদ
- মুন্সীগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- ওয়াচ টাওয়ার ও ড্রোন দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে
- বিএনপি এদেশের বাঙালি সংস্কৃতিকে সহ্য করতে পারে না: কাদের
- বাইডেন দেশকে বিশ্বযুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে পারেন: ট্রাম্প
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- মুক্ত হলেন এমভি আব্দুল্লাহর ২৩ নাবিক