শাহ ওয়ালীউল্লাহ আদ-দেহলভি
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : উপমহাদেশের প্রখ্যাত ইসলামী ব্যক্তিত্ব ও সংস্কারক শাহ ওয়ালীউল্লাহ ১৭০৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ইসলামের নামে প্রচলিত বিভিন্ন কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন আপোসহীন। উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে তার ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। এ ছাড়া ইজতেহাদ সম্পর্কে তার অবস্থান ছিল যুগান্তকারী।
তার পুরো নাম শাহ ওয়ালীউল্লাহ আহমাদ বিন আব্দুর রহিম আল মুহাদ্দিসে দেহলভি। উত্তর ভারতের মুজাফ্ফর নগরের নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার মূল নাম আহমদ, উপাধি আবুল ফয়েজ, ঐতিহাসিক নাম আযীমুদ্দীন। তবে তিনি ওয়ালীউল্লাহ নামেই জগৎখ্যাত। তার বাবা শাইখ আব্দুর রহিম বংশগত দিক থেকে হযরত উমর (র.) এর বংশধর। মা ছিলেন ইমাম মুছা আল কাজিমের বংশধর।
তার জন্মের তিন বছর পর মুঘল বাদশাহ আওরঙ্গজেব ইন্তেকাল করেন। বিখ্যাত মাদ্রাসা-ই-রহিমিয়ার প্রতিষ্ঠাতা তার বাবা। নিজের শিক্ষাদীক্ষা সম্পর্কে ‘জযবে লতীফ’ গ্রন্থে বলেন, ‘যখন আমার ৫ বছর বয়স তখন মক্তবে ভর্তি হই এবং পিতার নিকট ফারসি শিক্ষা গ্রহণ করি। সাত বছর বয়সে আমার পিতা আমাকে নামাজ পড়ার আদেশ দেন এবং ঐ বছরই পবিত্র কুরআনের হিফজ সমাপ্ত করি। অতপর পনের বছর বয়সের মধ্যেই তাফসির, হাদিস, ফিকাহ, উসুলে ফিকাহ, তর্কশাস্ত্র, চিকিৎসাবিজ্ঞান, জ্যামিতি ইত্যাদি বিষয়ে পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করি। ১৪ বছর বয়সে পিতার হাতে বায়আত গ্রহণ করি এবং এ বছরে আমি বিবাহ করি। বিবাহের মাত্র দু’বছর পর পিতার ইন্তেকাল হয়।’
বাবার মাধ্যমে তিনি নকশবন্দিয়া তরিকার সঙ্গে পরিচিত হন। বাবার প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসায় তার শিক্ষকতা জীবনের শুরু। বাবার মৃত্যুর পর মাদ্রাসার প্রধান হন। মক্কায় পবিত্র হজব্রত পালনের জন্য যাওয়ার পর সেখানে ১৪ মাস অবস্থান করেন এবং হাদিস ও ফিকাহ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন বিখ্যাত পণ্ডিতদের তত্ত্বাবধানে। এ সময় মুসলিম বিশ্বের বিভন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে তার আলাপ হয়। মুসলিম দেশগুলোর বিদ্যমান অবস্থা সম্পর্কে তিনি প্রাথমিক ধারণা লাভ করেন। এ সময়ই যে ৪৭টি আধ্যাত্মিক রাস্তা তিনি দেখতে পান তা-ই তার বিখ্যাত সৃষ্টিকর্ম ফুয়াদ আল হারামাইনের বিষয়বস্তু হিসেবে কাজে লাগে।
অধ্যাপনাকালে দীর্ঘ বার বছর পরিবার ও সামাজিক জীবন নিবিড় পর্যবেক্ষণ করেন। উপলব্ধি করেন মুসলিম জাতিকে অন্ধতা ও গোমরাহি থেকে বাঁচাতে হলে তিনটি বিষয় একান্ত প্রয়োজন- যুক্তি দর্শন, আধ্যাত্মিক দর্শন বা তত্ত্বদর্শন ও ইলম বিররিওয়ায়াহ অর্থাৎ রাসূল (স.) এর মাধ্যমে যে জ্ঞান অর্জন হয়েছিল, এর মধ্যে কুরআনই প্রধান।
তিনি মুসলিম সমাজের সংস্কারকে বিপ্লবী আন্দোলন হিসেবে গন্য করেন। এ জন্য মৌলিকভাবে কিছু বিষয়ের প্রতি গুরুত্বারোপ করেন। যেমন- কুরআনের অলৌকিকতা ও ব্যবহারিক মূল্যায়ন। তার মতে, মানুষের ব্যবহারিক জীবন সম্পর্কে কুরআনের দৃষ্টিভঙ্গিই প্রকৃতপক্ষে কুরআনের অলৌকিকত্ব। পবিত্র কুরআনের এ ব্যবহারিক মূল্যায়নের প্রতিষ্ঠাকে শিক্ষা সংস্কারের বুনিয়াদরূপে গ্রহণ করেন। এর সঙ্গে যুক্ত করেন অর্থনৈতিক সমতা আনতে সংস্কারমূলক কর্মসূচি।
তিনি মনে করেন, এ সব বিষয়ে পরিপূর্ণ গবেষণার জন্য প্রয়োজন হাদিসশাস্ত্রে পূর্ণ পাণ্ডিত্য। তাই তিনি হিজাজ সফর করেছিলেন। তিনি শায়খ আবু তাহির ও অন্য আলেমগণের কাছে শিক্ষা লাভ করেন। ১১৪৫ হিজরিতে দিল্লিতে ফিরে এসে সংস্কার আন্দোলন শুরু করেন।
তার মতে, সংস্কার আন্দোলনের জন্য ফিকাহ ও হাদিসশাস্ত্রে স্বাধীনভাবে ইজতেহাদের যোগ্যতা অর্জন করা আবশ্যক। তিনি মনে করতেন, তৎকালীণ শাসক শাহ আকবরের নীতির বদলে সমাজ ও রাষ্ট্রে পরিবর্তন দরকার। তাই তিনি আটটি ধারায় বিভক্ত কর্মসূচি হাতে নেন। এর মধ্যে ছিল মুসলিম জাতির আকিদার সংশোধন ও কুরআনের প্রতি আহ্বান। এর জন্য তিনি সর্বপ্রথম ফারসি ভাষায় কুরআনের অনুবাদ করেন। যার নাম ফুতুহুর রহমান।
সমাজ থেকে শিরক-বিদ্আত দূর করতে হাদিসের ব্যাপক দরস করেন। তিনিই উপমহাদেশে সর্বপ্রথম হাদিসের দরস চালু করেন। হাদিসের ক্ষেত্রে তার অনেক অবদান রয়েছে। তিনি ফিকাহ ও হাদিসের মাঝে সমন্বয় করেন। যুক্তিপূর্ণ ব্যাখ্যার আলোকে কুরআনিক দৃষ্টিভঙ্গির উপস্থাপন এবং সুন্নাতের রহস্য উদঘাটন করেন। ইসলামী খিলাফতের ব্যাখ্যা ও তার সততা প্রমাণ এবং বিরুদ্ধবাদীদের সমূচিত জবাব দেন। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও দুর্যোগ থেকে মুসলমানদের উদ্ধার করতে জনসাধারণের মাঝে জিহাদি প্রেরণা সৃষ্টি করেন।
মৃত্যুকালে তিনি চারজন যোগ্য সন্তান রেখে যান। তারা হলেন- শাহ আব্দুল আজিজ, শাহ বদিউদ্দীন, শাহ আব্দুল কাদির ও শাহ আব্দুল গণি। তার চিন্তার সফল প্রতিফলন ঘটে শাহ আব্দুল আজিজ, শাহ মুহাম্মদ ইসহাক, মুহাম্মদ বেলায়ত আলি, সৈয়দ আহমদ বেরলভি, শাইখুল হিন্দ মাওলানা মাহমুদুল হাসান দেওবন্দি ও শাইখুল ইসলাম মাওলানা হুসাইন আহমদ মাদানি (র.) এর মাঝে।
বলা হয়ে থাকে তার রচিত বইয়ের সংখ্যা দুইশ’য়ের অধিক। হাদিস, তাফসির, ফিকাহ, উসুলে ফিকাহ, রাষ্ট্রনীতি ও তাসাউফসহ প্রায় সকল ক্ষেত্রেই তার অবদান রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- মুছাফ্ফা, মুছাওয়া, শরহে তরজমায়ে সহিহে বুখারি, আল-ফসলুল মুবিন মিন হাদিসিন নাবিয়্যিল আমিন, হুজ্জতিল্লাহিল বালেগা ফি আসরারিল হাদিস ওয়া হুকমুত তাশরি, আল ইনসাফ ফি বয়ানে সবাবিল ইখতেলাফ, ইজালাতুল খেফা আল খেলাফাতিল খুলাফা ও ফতহুর রহমান ফি তরজুমাতিল কুরআন।
তিনি ১৭৬২ সালের ২০ আগস্ট দিল্লিতে ইন্তেকাল করেন।
(দ্য রিপোর্ট/ডব্লিউএস/এএল/ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- "ব্যক্তিগত লাভের জন্য আওয়ামী লীগ দেশের সবকিছু ধ্বংস করে ফেলেছে"
- বিএনপির নেতাকর্মীদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- রাজার সঙ্গে ভুটান গেলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- কমেছে পেঁয়াজের দাম, সবজি রয়েছে আগের মতোই
- "ডামি নির্বাচনের পর সরকার সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে"
- "মুক্তিপণ নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি"
- এক্স আইডিয়ালস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য হচ্ছে আওয়ামী লীগ: গয়েশ্বর
- বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীর তালিকা প্রকাশ করুন: ওবায়দুল কাদের
- গাজীপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ
- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে সৌম্যর খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা
- মোস্তাফিজের প্রশংসায় মাইক হাসি
- গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি আরও ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত
- সেতু থেকে বাস খাদে পড়ে ৪৫ জন নিহত
- ৮ এপ্রিলের ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- গ্রেপ্তারকৃত একজনও মাদরাসার ছাত্র নন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- রোজার অর্ধেক পেরিয়ে গেলেও মাছ-মাংসের দাম চড়া
- হাসিনা ও বাইডেন বৈঠকের প্রস্তাবে যা জানালো লু
- "শেখ হাসিনার জনকল্যাণমুখী রাজনীতি বিএনপিকে অন্ধকারে ফেলে দিয়েছে"
- বিএসএফের গুলিতে নিহত লিটন মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর
- যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- ত্রিশালে অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
- ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দায়িত্ব নিয়েই ভিসি বললেন, দুর্নীতি করবো না
- একনেকে ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন
- বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী দমন নিপীড়নের শিকার: মির্জা ফখরুল
- "এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত করার বিষয়ে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে"
- ঈদ অফারে বিনামূল্যে মিনিস্টার ফ্রিজ পেলেন আসাদুজ্জামান
- আমার সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে: মেসি
- আজ থেকে ৫ স্থানে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ পাওয়া যাবে
- ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ
- রেকর্ডের ম্যাচে মুম্বাইকে হারালো হায়দরাবাদ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩২ হাজার ৫০০ জনে
- ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল আজ, দেখা যাবে যেভাবে
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- হাসপাতালে নয়, বাড়িতেই থাকবেন খালেদা জিয়া
- আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম: যুক্তরাষ্ট্র
- শাহজালাল বিমানবন্দরে অর্থ পাচার: ব্যাংক কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ
- বিদায়টা সুখকর হলো না বিএসএমএমইউ উপাচার্যের
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত বৃহস্পতিবার
- ব্যারিস্টার খোকনকে বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণে বারণ
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের দিন কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে
- বিএনপির নেতাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন: প্রধানমন্ত্রী
- দেশ ও রাষ্ট্রকে গিলে ফেলেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসছে
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
- সূচক ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
- বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে রিজভীর কোনো ধারণা নেই: আব্দুর রাজ্জাক
- আলমডাঙ্গায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজ্জাক খান রাজের ইফতার মাহফিল
- মিনিস্টার গ্রুপ এবং ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- সিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক রেজওয়ানুল হক খান
- এডিএন টেলিকমের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- সিঙ্গারের গৃহস্থালী সামগ্রী প্ল্যান্টের পরীক্ষামূলক উৎপাদনের অনুমতি
- সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে এস্কয়ার নিটের সংশোধনী
- ব্র্যাক ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২ এপ্রিল
- লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭
- "মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে বকা শুনতে আমি রাজি"
- সিরিজের কোন ম্যাচেই একশ করতে পারলোনা বাংলাদেশ
- ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- ঈদের ছুটি ২ দিন বাড়ানোর দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতির
- মেট্রোরেল চলাচলের সময় রাতে ১ ঘণ্টা বাড়লো
- ১৫ দিনেও মুক্তি মিলেনি জিম্মি নাবিকদের
- গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা 'অনেক বেশি': যুক্তরাষ্ট্র
- ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবসে সীমান্তে গুলি করে হত্যার পরেও সরকার নিশ্চুপ: মির্জা ফখরুল
- "গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে"
- স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার দিতে বিএসইসির প্রাক-মূল্যায়ন কমিটি
- ভুটানের চিকিৎসকদের ট্রেনিং দিবে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- লিটনকে না খেলালে ভালো হতো: পাপন
- সূচকের বড় পতনে দিয়ে লেনদেন শেষ
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম
- পাকিস্তানি কায়দায় ভারত বিরোধীতাকে ইস্যু বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো ছাত্রলীগ
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ
- মস্কো হামলা: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০
- এনএসআইয়ের চাকরির দিতে চেয়েছিলেন সেরেস্তাদার, দুদকের মামলা
- ৮শ’ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি ইসরায়েল
- রমজানে রান্নার ঝামেলা কমাবে মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় ১৩৬ সাংবাদিক নিহত
- ২২ দিনে রেমিট্যান্স ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা
- সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি: হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা
- আড়াই ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১১ হাজার টিকিট বিক্রি
- বিএসএমএমইউতে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন
- এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
- লাফার্জহোলসিমের লেনদেন চালু
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- বুধবার থেকে নতুন নিয়মে চলবে মেট্রোরেল
- বিএনপি বাংলাদেশের পতাকা চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন: কাদের
- তিন বিভাগসহ বিভিন্ন জেলায় বজ্রবৃষ্টি হতে পারে
- ধর্ষণের ঘটনায় ৯ বছরের জেল রবিনহোর