thereport24.com
ঢাকা, শুক্রবার, ২৯ মার্চ 24, ১৪ চৈত্র ১৪৩০,  ১৯ রমজান 1445

বইমেলায় শাহেদ জামানের তিনটি অনুবাদ

২০১৭ ফেব্রুয়ারি ২৫ ১২:০৬:৪৩
বইমেলায় শাহেদ জামানের তিনটি অনুবাদ

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : তরুণ লেখক শাহেদ জামানের তিনটি অনুবাদ এসেছে এবারের বইমেলায়। শাহেদের দেশের বাড়ি চুয়াডাঙ্গায় হলেও বেড়ে উঠেছেন নারায়ণগঞ্জে। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মাইক্রোবায়োলজিতে অনার্স শেষ করে স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একই বিষয়ে মাস্টার্স করছেন। প্রায় ৪ বছর ধরে লেখালেখি করছেন তিনি। ব্লগিং থেকে লেখালেখি শুরু। শুরুতে ছোটগল্প এবং কবিতা দিয়ে শুরু হলেও বর্তমানে অনুবাদে ঝুঁকে পড়েছেন শাহেদ।

দ্য ফরটি রুলস অফ লাভ : রোদেলা প্রকাশনীর ২১৩-২১৫ নম্বর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে বইটি। তুরস্কের জনপ্রিয় লেখিকা এলিফ শাফাক এই বইতে লিখেছেন আপাতদৃষ্টিতে সম্পূর্ণ আলাদা দুই সময়ের কাহিনী। একটি গল্প সমসাময়িক। অন্য দিকে আরেকটি গল্পের পটভূমি রচিত হয়েছে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে, যখন বিখ্যাত মুসলিম দার্শনিক রুমি তার আত্মিক পথপ্রদর্শক, রহস্যময় দরবেশ শামস তাবরিজির দেখা পেলেন। লেখিকার সাবলীল লেখনীতে দুই সময়ের দুই গল্পে মিলেমিশে রচিত হয়েছে ভালোবাসার এক চিরন্তন উপাখ্যান।

হেডহান্টারস : বাতিঘর প্রকাশনীর ২৭২ নম্বর স্টলে হেডহান্টারস বইটি পাওয়া যাচ্ছে। রজার ব্রাউনের জীবনে কোনো কিছুর অভাব নেই। নরওয়ের সেরা হেডহান্টার সে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য যোগ্য কর্মকর্তা খুঁজে বের করাই তার কাজ। সুন্দরী এক স্ত্রী আছে ঘরে, সেই সঙ্গে আছে প্রাসাদের মতো এক বাড়ি। এবং একই সঙ্গে সে অত্যন্ত দক্ষ একজন ছবি চোর।

স্ত্রীর সূত্রে ক্লাস গ্রিভের সঙ্গে পরিচয় হলো তার। নতুন একটা কোম্পানির সিইও পদের জন্য লোক খুঁজছিল ব্রাউন, ক্লাস গ্রিভকে দেখেই সেই পদের জন্য পছন্দ করে ফেলল সে। একই সঙ্গে জানতে পারল, বিখ্যাত চিত্রকর রুবেনসের আঁকা এক হারিয়ে যাওয়া অমূল্য চিত্রকর্ম রয়েছে গ্রিভের দখলে।

রজার বুঝতে পারল, অবশেষে সেই বড় দাওটা মারার সুযোগ এসেছে তার সামনে, এতদিন যার অপেক্ষায় ছিল সে। কিন্তু কাজে নামার পরেই শুরু হলো ঝামেলা। খুলে গেল একের পর এক বিপদের দরজা, উন্মোচিত হলো নগ্ন সত্যের চেহারা...

আই অ্যাম পিলগ্রিম : নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের সস্তা এক হোটেলে অদ্ভুতভাবে খুন হলো এক তরুণী। তার সঙ্গে নাইন-ইলেভেনের ঘটনার কি সম্পর্ক?

সৌদি আরবের প্রখর সূর্যের নিচে জনসমক্ষে শিরশ্ছেদ করা হলো এক পিতার। কেউ কি ভেবেছিল, এই ঘটনার ফলাফল কত দূর পর্যন্ত বিস্তৃত হবে?

সিরিয়ার এক গোপন ল্যাবরেটরি থেকে বের হওয়ার পথে উপড়ে নেওয়া হলো এক কর্মকর্তার দুচোখ। কিন্তু কেন?

আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ পর্বতমালায় পাওয়া গেল পুড়ে কয়লা হয়ে যাওয়া তিনটে লাশ। কেন মরতে হলো ওদের?

আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে ঘটনাগুলো বিচ্ছিন্ন। সত্যিই কি তাই?

ভয়াবহ এক ভবিষ্যৎ নেমে আসছে আমেরিকার ওপর। তাকে ঠেকানোর একমাত্র উপায় এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে বের করা। আর সেটা করতে পারে কেবল একজনই। বাতিঘর প্রকাশনীর ২৭২ নম্বর স্টলে বইটি পাওয়া যাচ্ছে।

(দ্য রিপোর্ট/এআরই/এম/এনআই/ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৭)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

M

M

SMS Alert

এর সর্বশেষ খবর

- এর সব খবর