thereport24.com
ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল 24, ৬ বৈশাখ ১৪৩১,  ১১ শাওয়াল 1445

ভাঙলো মিলনমেলা

২০১৭ ফেব্রুয়ারি ২৮ ২৩:১১:৫৩ ২০১৭ মার্চ ০১ ০১:৩৫:০০
ভাঙলো মিলনমেলা

শেষ হলো মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলা। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটলো এবারের বইমেলার। সেই সঙ্গে সমাপ্তি ঘটলো বাঙালির প্রাণের উৎসবের, শেষ হলো এক মাসের মিলনমেলা। বইমেলার সুখস্মৃতি নিয়ে বাড়ি ফিরলেন বাঙালিরা। আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসের, ভাষার মাসের প্রথম দিনটিতে ফের শুরু হবে এই মিলনমেলা। ততক্ষণ পর্যন্ত একুশে বইমেলার প্রতীক্ষায় থাকবেন কোটি কোটি বাঙালি।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এবারের বইমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে মেলার প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয় বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে।

সমাপনী অনুষ্ঠানটি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গ্রন্থমেলার মূল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়। এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন- বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান। গ্রন্থমেলার প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭-এর সদস্য-সচিব ড. জালাল আহমেদ।

ড. জালাল আহমেদ জানান, এবারে বইমেলায় মোট ৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার বই বিক্রি হয়েছে। যা একটি রেকর্ড। গতবার মেলায় বিক্রি ছিল ৪০ কোটি ৫০ লাখ টাকার বই। এবার নতুন বই এসেছে ৩,৬৪৬টি। এর মধ্যে ৮৫৮টি বই মানসম্পন্ন। এবারের বইমেলায় গতকাল পর্যন্ত বাংলা একাডেমির বিক্রি মোট ১ কোটি ৫৪ লাখ ৫৪ হাজার ৩ শত ৬ টাকা। ২০১৬ সালের তুলনায় এবার ২২ লাখ টাকার বই বেশি বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. ইব্রাহীম হোসেন খান। সভাপতিত্ব করেন ইমেরিটাস অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে লিখিত প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ড. জালাল আহমেদ। প্রতিবেদনের বিস্তারিত অংশ দ্য রিপোর্ট পাঠকের জন্য তুলে ধরা হলো।

গ্রন্থমেলা ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধন

পহেলা ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাসব্যাপী গ্রন্থমেলা ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চীন, অস্ট্রিয়া, পুয়ের্তোরিকো, জার্মানি, ভারত ইত্যাদি দেশের কবি-সাহিত্যিকরা বক্তব্য রাখেন। চারদিনের আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনে প্রথম দিনের উদ্বোধন অনুষ্ঠান ছাড়া আমন্ত্রিত বিদেশি ও দেশি অতিথি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে ১৬টি পর্বে বক্তব্য/প্রবন্ধ উপস্থাপন/আলোচনা/স্বরচিত কবিতা পাঠ ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়। মেলাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত এই আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন বিশ্ব পরিসরে বাংলাদেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে সহায়ক হয়েছে বলে দাবি বাংলা একাডেমির। গ্রন্থমেলা ও সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০১৬’প্রাপ্ত লেখকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। এবারের পুরস্কারপ্রাপ্তরা হচ্ছেন— কবিতায় আবু হাসান শাহরিয়ার, কথাসাহিত্যে- শাহাদুজ্জামান, প্রবন্ধ ও গবেষণায়- মোরশেদ শফিউল হাসান, অনুবাদ সাহিত্যে- ড. নিয়াজ জামান, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্যে- এম এ হাসান, আত্মজীবনী/স্মৃতিকথা/ভ্রমণকাহিনীতে- নুরজাহান বোস এবং শিশুসাহিত্যে- রাশেদ রউফ।

আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম চারদিন আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনে ৭টি দেশের ২৭ জন বিদেশি লেখক-সাহিত্যিক অংশ নেন। দেশের খ্যাতনামা প্রবীণ ও প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ সাহিত্যিকেরা এতে অংশ নেন। সাহিত্য সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন ছয় জন বিশিষ্ট লেখক-বুদ্ধিজীবীকে ‘আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন লেখক সম্মাননা ২০১৭’ প্রদান করা হয়। এ বছর সম্মাননা পেলেন- জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম, রবীন্দ্র-গবেষক আহমদ রফিক, ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী এবং ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান। ২-৪ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন পর্বে আলোচনা, প্রবন্ধ পাঠ ও স্বরচিত কবিতা পাঠ অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তী ২৩ দিনে মূল মঞ্চের আলোচনায় ২৩টি প্রবন্ধ পাঠ হয়, ৬০ জন আলোচনা করেন, ২৩ জন লেখক বুদ্ধিজীবী সভাপতিত্ব করেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ১৩৮ জন শিল্পী অংশ নেন, ২০টি সংগঠন অনুষ্ঠান পরিবেশন করে, ২টি নাটক মঞ্চস্থ হয়, দেশের প্রখ্যাত শিল্পীরা নৃত্য-গীত-সংগীত ও কবিতা আবৃত্তি পরিবেশন করেন।

বইমেলায় নতুন বই ৩৬৪৬টি, ৮৫৮টি মানসম্পন্ন

বাংলা একাডেমির তথ্য অনুযায়ী এবার ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৩৬৪৬টি নতুন প্রকাশিত হয়েছে। বাংলা একাডেমি থেকে জানানো হয়, এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বই এবারের মেলায় প্রকাশিত হয়েছে। অনেক প্রকাশক তাঁদের নতুন সকল বইয়ের তথ্য না-দেয়ায় মেলায় প্রকৃতপক্ষে কত নতুন বই এসেছে এই তথ্য পাওয়া যায় নি। তবে এবার নতুন বইয়ের স্টলে নতুন বই প্রদর্শনের ব্যবস্থা থাকায় প্রকাশকদের পক্ষ থেকে তাদের ভালো ও মানসম্মত বই তথ্যকেন্দ্রে বেশি দিয়েছেন। এছাড়া এবার বাংলা একাডেমির একটি কমিটিকে দিয়ে প্রাপ্ত সকল বইয়ের মান প্রাথমিকভাবে নিরূপণের চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, নতুন ৩৬৪৬টি বইয়ের মধ্যে ৮৫৮টি মানসম্পন্ন। এবার মোড়ক উন্মোচনের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মোড়ক উন্মোচন’ মঞ্চ স্থাপন করা হয়। প্রত্যেক বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের জন্য এক শত টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি ধার্য করা হয়। এবার মোট ৮৬৭টি নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।

বইমেলায় মোট বিক্রি ৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা

বইমেলায় বাংলা একাডেমির বই ৩০ শতাংশ এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বই ২৫ শতাংশ কমিশনে বিক্রি হয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলা একাডেমি মোট ১ কোটি ৫৪ লাখ ৫৪ হাজার ৩ শত ৬ টাকার বই বিক্রি করেছে। ২০১৬ সালের তুলনায় এই বিক্রি ২২ লাখ টাকা বেশি। গতবার পুরো মেলায় ৪০ কোটি ৫০ লাখ টাকার বই বিক্রি হয়েছিল। এবার ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্টল মালিকদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং আজকের সম্ভাব্য বিক্রি যুক্ত করে বাংলা একাডেমি দাবি করেছে এবার বইমেলায় মোট ৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার বই বিক্রি হয়েছে।

নীতিমালা ভঙ্গের জন্য ১৯টি স্টলকে চিঠি

অমর একুশে গ্রন্থমেলার নীতিমালা ও নিয়মাবলি লঙ্ঘন করায় টাস্কফোর্সের সুপারিশের ভিত্তিতে, ১৯টি প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেয়া হয়েছে। এসবের মধ্যে ১০টির বিরুদ্ধে নীতিমালার ৬.১ ধারা অর্থাৎ বিদেশি বই বিক্রির এবং ৯টির বিরুদ্ধে নীতিমালার ১৩.১৩ ও ১৩.১৪ ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ টাস্কফোর্সের পক্ষ থেকে করা হয়েছে।

চারটি স্মৃতি পুরস্কার প্রদান

বাংলা একাডেমি এবার গুণীজনদের স্মৃতিতে বইমেলায় চারটি পুরস্কার প্রদান করেছে। এগুলো হলো : চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার, মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার, রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার এবং শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার। অমর একুশে গ্রন্থমেলার সমাপনী সন্ধ্যায় কবি শামীম আজাদ ও লেখক অনুবাদক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে বাংলা একাডেমি প্রবর্তিত সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ পুরস্কার ২০১৬ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ২০১৬ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার-২০১৭ পেয়েছেন জানিম্যান বুকস। ২০১৬ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে গুণমান ও শৈল্পিক বিচারে সেরা গ্রন্থের জন্য তিনটি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০১৭ প্রদান করা হয়। প্রকাশনা সংস্থাগুলো হল প্রথমা প্রকাশনা, মাওলা ব্রাদার্স, পুঁথি নিলয়। ২০১৬ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণমান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার-২০১৭ প্রদান করা হয়। এ বছর পুরস্কার পেয়েছে চন্দ্রাবতী একাডেমি। ২০১৭ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে থেকে নান্দনিক স্টল/প্যাভেলিয়ন সজ্জায় সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তিনটি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০১৭ প্রদান করা হয়। এবারের মেলায় পুরস্কার পেয়েছে বাতিঘর, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স ও সংবেদ। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রকাশকদের ২৫ হাজার টাকার চেক, সনদ ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ পুরস্কারপ্রাপ্তরা পেয়েছেন ৫০ হাজার টাকার চেক, সনদ ও ক্রেস্ট।

রেকর্ডসংখ্যক স্টল বরাদ্দ

এবার বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মিলে রেকর্ডসংখ্যক অর্থাৎ ৪১১টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৬৭ ইউনিট স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়। ১৩টি প্রতিষ্ঠানকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেয়া হয়। বাংলা একাডেমির দুটি প্যাভিলিয়ন ছিল। একটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং অন্যটি একাডেমি প্রাঙ্গণে। এবার এক ইউনিটের ২০৩টি, দুই ইউনিটের ১৩৯টি, তিন ইউনিটের ৩৪টি এবং চার ইউনিটের ২১টি স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়। শিশুদের জন্য ৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৬১টি ইউনিটের স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়।

লিটলম্যাগ চত্বর

১০০টি লিটল ম্যাগাজিনকে বর্ধমান হাউসের দক্ষিণ পাশে লিটলম্যাগ চত্বরে স্থান বরাদ্দ দেওয়া হয়। এবার লিটলম্যাগ চত্বরে স্টল পরিচালনার জন্য নীতিমালায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়। যে লিটলম্যাগের নাম স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে প্রত্যেকে কেবল সেই লিটলম্যাগ প্রদর্শন ও বিক্রি করবেন এই শর্ত আরোপ করা হয়েছিল।

শিশুকর্নার, শিশুপ্রহর ও প্রতিযোগিতা

এবার মেলায় শিশুকর্নারে ৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৬১টি স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল। এছাড়া শিশু-কিশোরদের জন্য বাংলা একাডেমি সাধারণ জ্ঞান ও উপস্থিত বক্তৃতা, সংগীত এবং চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল। এবার ৮ দিন শিশু প্রহর ছিল। এসব দিনে এবং অন্যান্য দিনেও শিশুরা তাদের অভিভাকদের সঙ্গে মেলায় এসেছে, আনন্দ করেছে এবং ইচ্ছামতো বই কিনেছে।

উৎসর্গকরণ

বইমেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশকে ১২টি চত্বরে বিভক্ত করা হয়। ১২ জন বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও লেখকের নামে নামে উৎসর্গ করা হয়। যাঁদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ১২টি চত্বর উৎসর্গ করা হয় তাঁরা হলেন : সৈয়দ শামসুল হক, শওকত ওসমান, রফিক আজাদ, শহীদ কাদরী, আব্দুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দীন, সরদার জয়েনউদদীন, নূরজাহান বেগম, আহসান হাবীব, আব্দুল গফুর হালী, মদনমোহন তর্কালংকার, আমীর হোসেন চৌধুরী ও দীনেশচন্দ্র সেন। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ উৎসর্গ করা হয় শহিদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নামে।

সেবাসমূহ

বাংলা একাডেমি অন্যান্য বারের মতো এবারও লেখককুঞ্জ, নামাজের স্থান, তথ্যকেন্দ্র, ই-তথ্যকেন্দ্র, সরাসরি সম্প্রচার, নিরাপত্তা, মোড়ক উন্মোচন, মাসব্যাপী আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মেলায় আগত লেখক, প্রকাশক এবং আগ্রহী পাঠক-ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সেবা দিয়েছে।

(দ্য রিপোর্ট/পিএস/জেডটি/এনআই/ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৭)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

M

M

SMS Alert

এর সর্বশেষ খবর

- এর সব খবর