বাড়ছে ডেথ রেফারেন্স মামলার জট
এক বছরে নিষ্পত্তির তিনগুণ মামলা হাইকোর্টে
হাইকোর্ট বিভাগে বাড়ছে ডেথ রেফারেন্স মামলার জট। গত বছর (২০১৬ সালে) হাইকোর্টে যে পরিমাণ মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে, দায়ের হয়েছে তার চেয়েও তিনগুণ। এ অবস্থায় কনডেম সেলে থাকা আসামিদের দিন কাটাতে হচ্ছে এক অজানা আশঙ্কার মধ্যে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ৩১ (২) ধারায় বলা হয়েছে, ‘দায়রা জজ অথবা অতিরিক্ত দায়রা জজ আইনে অনুমোদিত যে কোনো দণ্ড দিতে পারেন; তবে এই রূপ কোনো জজ মৃত্যু দণ্ডাজ্ঞা প্রদান করলে তা হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে হতে হবে।’
ফলে দায়রা আদালতে দেওয়া মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হলে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হয়। আইনের এই বিধানটিই ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) হিসেবে পরিচিত।
একজন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাকে আলাদা সেলে রাখা হয়। যেটি কনডেম সেল হিসেবে পরিচিত। বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর আসামি আপিল না করলে হাইকোর্ট বিভাগের সিদ্ধান্তের পূর্ব পর্যন্ত সেখানেই দিনাতিপাত করতে হয়। হাইকোর্ট বিভাগে কেউ খালাস পেলেও সেই রায় পেতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এতে এসব আসামিকে সেসময় পর্যন্ত কারাবরণ করতে হয়।
এতে একদিকে যেমন দোষী ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রাপ্তি বিলম্বিত হয়, তেমনি দোষ প্রমাণ না হলে একজন নির্দোষ ব্যক্তিকেও দীর্ঘ সময় কারাবরণ করতে হয়।
ডেথ রেফারেন্স মামলার রায় পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত অনেকেরই এই দণ্ড হাইকোর্টে এসে বহাল থাকে না। অনেকে আবার খালাস পান আপিল বিভাগ থেকেও। তাই দায়রা আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামি উচ্চ আদালতে খালাস পেলেও তার জীবন থেকে বড় একটা সময় পার হয়ে যায় কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠেই।
বিগত বছরে চাঞ্চল্যকর বেশ কয়েকটি মামলায় দেখা যায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অনেক আসামিই ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে খালাস পেয়েছেন। ২০০৪ সালে গাজীপুরের সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যার ঘটনা ঘটে। এই মামলায় ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল বিচারিক আদালত ২৮ আসামির ২২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন।
ঘটনার এক যুগ পর ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ জুন হাইকোর্টে মৃত্যুদণ্ড বহাল রয়েছে মাত্র ছয় জনের। পূর্বের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে খালাস পেয়েছেন সাতজন। আর মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে আরও সাতজনকে। বাকি দুজন আপিল চলাকালে মারা গেছেন।
২০০০ সালে কলেজছাত্রী বুশরা হত্যার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় হওয়া মামলায় ২০০৩ সালে বিচারিক আদালত তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে ২০০৭ সালে হাইকোর্ট একজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছিলেন এবং একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। পরে গত বছর ১৫ নভেম্বর আপিল বিভাগ থেকে সব আসামিই খালাস পান।
ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের মেয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী শাজনীন তাসনিম রহমান ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হন ১৯৯৮ সালের ৩ এপ্রিল। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ২০০৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর বিচারিক আদালত ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শেষে ২০০৬ সালের ১০ জুলাই হাইকোর্ট পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন, খালাস পান একজন। আপিল শুনানি শেষে এই মামলায় ২০১৬ সালের ২ আগস্ট একজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে বাকিদের খালাস দেন আপিল বিভাগ।
এভাবে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বহু আসামি ডেথ রেফারেন্স শুনানি শেষে হাইকোর্ট থেকে খালাস বা লঘুদণ্ড পেয়েছেন। তাই ডেথ রেফারেন্স শুনানি যতই বিলম্বিত হয়, ততই ভুক্তভোগী ও আসামি উভয়পক্ষের উৎকণ্ঠা বৃদ্ধি পায়।
হাইকোর্টে বর্তমানে রাজধানী পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় একটি স্পেশাল বেঞ্চে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি হচ্ছে। তাই অন্য মামলাগুলো নিষ্পত্তিতে কিছুটা চাপ পড়ছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়াও হাইকোর্টের আরও তিনটি ডেথ রেফারেন্স শুনানি হয়।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আগের বছরগুলোর তুলনায় গত বছরে ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির হার কমেছে। সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে পাওয়া তথ্য মতে, ২০১৬ সালে ৪৮ ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। অপরদিকে মামলা দায়ের হয়েছে ১৬১টি।
তাই ৪১১টি অনিষ্পন্ন মামলা নিয়ে বছর শুরু হলেও বছর শেষে ডেথ রেফারেন্স মামলা সংখ্যা দাঁড়ায় ৫২৪টি। মামলা বৃদ্ধির এই হার অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে জট আরও বাড়বে বলে আশঙ্ক প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। কনডেম সেলে থাকা প্রতীক্ষিত মানুষের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে দিন দিন।
সুপ্রিম কোর্টের চেষ্টা সত্ত্বেও চলতি বছর এই নিষ্পেত্তির হার বাড়া নিয়ে খুব একটা আশাবাদী হতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার সাব্বির ফয়েজ দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, ‘বিডিআর এর মামলা নিয়ে একটি বেঞ্চ ব্যস্ত থাকা, বিচারক স্বল্পতা, পেপার বুক তৈরিতে বিলম্ব, নিজস্ব প্রেস না থাকা ও জনবলের ঘাটতির কারণে মামলা জট বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধান করা না গেলে মামলা নিষ্পত্তি উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাওয়াটা কঠিন।’
ডেথ রেফারেন্স মামলা জট বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘মানুষ বাড়লে অপরাধ বাড়বে, তাতে মামলা বাড়াটাও স্বাভাবিক। তবে মামলা বৃদ্ধির তুলনায় উচ্চ আদালতে বিচারক বাড়েনি। তাই মামলা জটও বাড়ছে।’
তবে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ডের পরিমাণ বাড়াকেও এজন্য দায় দিচ্ছেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘তথ্য-প্রমাণ যথাযথভাবে পর্যালোচনা করে সতর্কতার সঙ্গে ফাঁসির আদেশ দেওয়া উচিত। একজনকে হত্যার জন্য দেখা যায় এখন ১০ জনের ফাঁসি হচ্ছে। এগুলোর দণ্ড অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স হিসেবে আসে। এসব মামলা নিষ্পত্তি করতে উচ্চ আদালতে বিচারক সংখ্যাও খুবই কম। তাই মামলা জট বাড়ছে। আর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বছরের পর বছর কনডেম সেলে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এ জন্য মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে অধস্তন আদালতের বিচারকদের সতর্ক হওয়া উচিত।’
এদিকে মামলা বৃদ্ধি পাওয়াটাকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। ডেথ রেফারেন্সে মামলা জট বৃদ্ধিতে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো দায় আছে বলেও মনে করেন না তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম দ্য রিপোর্টকে বলেছেন, ‘বিশ্বের সব দেশেই একই অবস্থা। স্বাভাবিক নিয়মই নিষ্পত্তির তুলনায় মামলা দায়েরের সংখ্যা বেশি হয়। আর ডেথ রেফারেন্স তো অনেক সেন্সেটিভ মামলা। কাউকে তো আর কচুকাটা করা যাবে না।’
এখতিয়ারসম্পন্ন বেঞ্চ সংখ্যা বাড়ালে ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তির হার বাড়বে কিনা, জানতে চাইলে মাহবুবে আলম বলেছেন, ‘বেঞ্চ বৃদ্ধির বিষয়টা তো প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার। এ ছাড়া শুধু বেঞ্চ বাড়ালেই তো হবে না, দক্ষ বিচারপতিও তো লাগবে।’
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তিতে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো করণীয় রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ তার কাজ যথা নিয়মেই করে যাচ্ছে।’
ডেথ রেফারেন্স মামলার এই চাপ বৃদ্ধির কারণে অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার বিচার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। যার মধ্যে সিলেটের শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলার শুনানি শেষে রায়ের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। খুলনার শিশু রাকিব হাওলাদার হত্যা, পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান দম্পতি হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্সও শুনানির জন্য তালিকায় রয়েছে। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করা হয়েছে বিশ্বজিত হত্যা মামলাতেও। নারায়ণগঞ্জের সাত খুন মামলার ডেথ রেফারেন্স অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য পেপারবুক তৈরি হচ্ছে।
(দ্য রিপোর্ট/কেআই/জেডটি/এনআই/মার্চ ১৫, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল