একান্ত সাক্ষাৎকারে প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণকর্মী বাড়াতে হবে
বাংলাদেশ কৃষিবিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষক ও গবেষক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। সম্প্রতি দেশের কৃষক, কৃষিপণ্য ও কৃষি ব্যবসার নানা সমস্যা ও এ থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বাকৃবি প্রতিনিধি মো. আউয়াল মিয়া।
দ্য রিপোর্ট : দেশের কৃষি ও কৃষকের সমস্যা প্রসঙ্গে আপনার মতামত কি?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : আমাদের দেশ কৃষিপ্রধান। সবুজঘেরা ও শস্য শ্যামলা দেশ আমাদের বাংলাদেশ। সবুজ শস্যকে ঘিরে রয়েছে কোটি কোটি কৃষক। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। এই কৃষকেরা নানা কারণে কৃষি দ্রব্যের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। ফলে তারা অন্য পেশায় যুক্ত হচ্ছে। এভাবে কৃষি পেশা থেকে কৃষকেরা অন্য পেশায় চলে গেলে হয়তো দেশে আবারও খাদ্যাভাব দেখা দিতে পারে। তাই অতি দ্রুত কৃষিবাজারকে নিয়ন্ত্রণ করে কৃষিদ্রব্যের সঠিক দাম নিশ্চিত করতে হবে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণকর্মী বাড়াতে হবে। কৃষকের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো অতিদ্রুত সমাধান করতে হবে। তাহলে দেশ বাঁচবে, জাতি বাঁচবে ও কৃষক বাঁচবে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষকেরা কি কারণে ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না বলে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : এ ক্ষেত্রে কৃষকের সঠিক পরিকল্পনার অভাব মূলত দায়ী। তারা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। উৎপাদিত পণ্যের গুরুত্বের পাশাপাশি বাজারকে গুরুত্ব না দেওয়ায় কৃষকেরা সঠিক দামে ফসল বিক্রি করতে পারছে না।
দ্য রিপোর্ট : ঠিক কি কি পদক্ষেপ নিলে কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পেতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : প্রধান প্রধান খাদ্যশস্য উৎপাদন করার পাশাপাশি বিকল্প শস্য চাষ করা, জমির বিকল্প ব্যবহারের সুযোগ না করা, চাল করে বিক্রি না করা, কৃষি পণ্যের বাজারজাত করা ও কৃষি ব্যবসা সম্প্রসারণ করলেই ন্যায্যমূল্য পেতে পারে। কৃষকদের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে গেলেও উৎপাদন কিন্তু কমেনি। বরং উৎপাদন বহুগুণে বেড়েছে। দেশের বাইরে আমাদের কৃষিপণ্য রফতানি হচ্ছে। অথচ এই কৃষকরা ন্যায্যমূল্য ও প্রাপ্ত মুনাফা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কৃষিপণ্য বিতরণের ক্ষেত্রে মধ্যস্বত্বভোগী কমাতে হবে। কৃষি ব্যবসা প্রসার করা ও কো-অপারেটিভ মার্কেট ( অনেক কৃষক মিলে যে মার্কেট তৈরি) গঠন করে দাম নির্ধারণ করতে হবে।
দ্য রিপোর্ট : উৎপাদন ব্যয় কীভাবে কমানো যেতে পারে -এ বিষয়ে আপনার অভিমত?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। যান্ত্রিকীকরণ করতে হবে। পরিবারের শ্রমিক ব্যবহার করেও উৎপাদন ব্যয় কমানো যেতে পারে। এ ব্যাপারে কৃষকরা যদি কৃষি অর্থনীতিবিদদের সহায়তা নেয় তাহলেও ব্যয় অনেকাংশেই কমানো যেতে পারে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষি বিপণনের ক্ষেত্রে কৃষকদের ভূমিকা কেমন হওয়া উচিৎ বলে আপনি মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : ধান, ডাল, গম, তেলবীজ, যব, আলু, মশলা, ভুট্টা, তামাক, শাক-সবজি, ফলমূল, চা, আখ, পাট, তুলা, রেশম, রাবারসহ সব ধরনের কৃষিজাত দ্রব্য কৃষকরা উৎপাদন করে। এই সকল দ্রব্য থেকে প্রক্রিয়াজাত করে বিভিন্ন ধরনের পণ্য তৈরি করা যায়। যেগুলোর চাহিদা বাজারে রয়েছে। দেশের বেশিরভাগ শিল্পে উৎপাদিত দ্রব্যের কাঁচামাল সিংহভাগই আসে কৃষি থেকে। বিশেষ করে বস্ত্রশিল্প, পাটশিল্প ও কুটির শিল্পের কাঁচামাল। অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বিভিন্ন ধরনের কৃষিজাত দ্রব্য রফতানি করে আয় হয়। সরকারের আয়ের বিরাট অংশও কৃষিখাত থেকে আসে। তাই কৃষকদের প্রক্রিয়াজাত পণ্যের দিকে এগিয়ে আসতে হবে। সকলে মিলে যদি বিপুল পরিমাণ দ্রব্য সঞ্চয় বা জমা করে রাখতে পারে তাহলে তাদের দাম নির্ধারণের সক্ষমতা বেড়ে যাবে। এভাবে কৃষকেরা বেশি দাম পেতে পারে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষিজ পণ্য বিক্রির জন্য আসলেই কি মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রয়োজন আছে?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : কৃষিজ পণ্য বিক্রির জন্য অবশ্যই মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রয়োজন আছে। তবে এদের সংখ্যাটা কমাতে হবে। কারণ, কৃষকের পক্ষে দর কষাকষি সম্ভব হয় না। কৃষিপণ্য বড় বাজারে ও আন্তর্জাতিক বাজারে বিতরণের ক্ষেত্রে মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রয়োজন আছে।
দ্য রিপোর্ট : অধিকাংশ মুনাফা মধ্যস্বত্বভোগীদের হাতে চলে যাওয়ার মূল কারণটা কি বলে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : মধ্যস্বত্বভোগীদের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় মূলত এমনটা হয়। কারণ, একটি পণ্য যত হাতবদল করবে সেই পণ্যের ক্ষেত্রে তত মূল্য যোগ হবে। আমাদের দেশে এমনটাই হয়ে থাকে। ফলে মুনাফাগুলো মধ্যস্বত্বভোগীদের হাতে চলে যায়।
দ্য রিপোর্ট : সুষম বণ্টন অর্থনীতিতে উৎপাদক ও ভোক্তাদের বাজার কেমন হওয়া উচিত?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : সুষম বণ্টন অর্থনীতিতে উৎপাদক ও ভোক্তাদের বাজার অবশ্যই ‘আদর্শ বাজার’ হওয়া উচিত। সেই সাথে পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার হলে ভাল হয়; যদিও এটা পুরোপুরি সম্ভব না। তবে চাহিদা ও সরবরাহের ওপর ভিত্তি করে দাম নির্ধারণ করে উৎপাদনকারীরা ভাল দামে বিক্রি করবে এবং ভোক্তারা কম দামে পণ্যের সর্ব্বোচ উপযোগ ব্যবহার করবে।
দ্য রিপোর্ট : কৃষি ভর্তুকিতে প্রকৃতপক্ষে কি কৃষকরা লাভবান হচ্ছে বলে মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : ইউরিয়া সারের ক্ষেত্রে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে। তবে সার, বিদ্যুৎ ও সেচযন্ত্রপাতির ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরাই লাভবান হচ্ছে।
দ্য রিপোর্ট : মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে কৃষিপণ্য ও কৃষিবীজের বাজার চলে গেছে। এতে জাতীয় অর্থনীতিতে কেমন প্রভাব পড়তে পারে? বিষয়টি যদি একটু বিশদভাবে বলেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : এখনো পুরোপুরি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির হাতে কৃষিপণ্য ও কৃষিবীজের বাজার চলে যায়নি। তবে প্রক্রিয়াজাত পণ্য, বীজ ও ইনপুট ফ্যাক্টরগুলো কিন্তু তাদের হাতে। এটা জাতীয় অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। এটা কৃষকদের জন্য ভবিষ্যতে দুর্ভোগ বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
দ্য রিপোর্ট : নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ বাড়লেও দ্রব্যর দাম কমছে না কেন? এ ব্যাপারে আপনার মতামত কি?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : অধিক মুনাফালোভী ব্যবসায়ী ও মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণেই এমনটা হচ্ছে। পণ্য গুদামজাত করে রেখে তারা বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে। এজন্য নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ বাড়লেও দ্রব্যের দাম কমছে না।
দ্য রিপোর্ট : বাংলাদেশের কৃষির বর্তমান অবস্থা, দেশের প্রেক্ষাপটে কৃষি বিপণন কি রকম হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : কৃষি বলতে মানুষের জীবনের দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর জন্য উদ্ভিদ ও প্রাণিজ সম্পদ উৎপাদন করাকেই বোঝায়। তাই কৃষি হচ্ছে এক ধরনের কাজ যা শস্য উৎপাদন, পশু-পাখি পালন, মৎস্যচাষ, বনায়ন প্রভৃতির সাথে সংশ্লিষ্ট। বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন মূলত কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষির উন্নয়ন মানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন। জীবিকা নির্বাহের জন্য দেশের প্রায় ৬০ ভাগ লোক এই কৃষির পেশায় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত। মোট জাতীয় উৎপাদনের শতকরা প্রায় ১৭ শতাংশ আসে এই কৃষি খাত থেকে। কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদিত বিভিন্ন খাদ্যশস্য, ফলমূল, শাক-সবজিসহ মাছ, ডিম, দুধ প্রভৃতি খাদ্য জনগণের খাদ্য চাহিদাসহ যাবতীয় চাহিদা পূরণ করা করে। শিক্ষা ছাড়া মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোও এই কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
প্রাচীনকাল থেকেই এ দেশের অধিবাসীরা পশুপালন করে আসছে। কৃষিকাজ পরিচালনা, পরিবহন, মাংস ও দুধ সরবরাবহ, পশমী বস্ত্র তৈরি ইত্যাদি উদ্দেশ্যে আমাদের গ্রামাঞ্চলের লোকেরা গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়াসহ গবাদি পশুপালন করে থাকে। তবে বেশি শস্য উৎপাদনের জন্য জমি, শস্যাদির স্থানান্তর, দুধ ও মাংসের চাহিদা বৃদ্ধি ইত্যাদি কারণে গবাদি পশুর চাহিদা বর্তমানে যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। এজন্য পশুপালন একটি লাভজনক পেশা হিসেবে গণ্য হচ্ছে। সাম্প্রতিককালে দেশের অনেক বেকার লোক পশুপালনসসহ হাঁস-মুরগি ও কোয়েল পালনও স্বকর্মসংস্থানের অন্যতম উপায় হিসেবে বেছে নিচ্ছে।
সমসাময়িক সময়ে প্রত্যন্ত গ্রামঞ্চলে মাছ চাষ স্বকর্মসংস্থানের একটি অন্যতম উপায় হিসেবে গণ্য হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের অনেক শিক্ষিত বেকার যুবক এ পেশায় জড়িত হচ্ছে। তারা পুকুর, দিঘিতে মাছ চাষ করছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে মাছ চাষের কলাকৌশল অনেক উন্নত হয়েছে। দ্রুত বর্ধনশীল নতুন নতুন প্রজাতির মাছ এ দেশে আনা হচ্ছে। প্রকৃতির ওপর নির্ভর না করে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে পোনা উৎপাদন করা হচ্ছে। পোনা উৎপাদন বা হ্যাচারির মাধ্যমেও অনেক মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। এ ছাড়া বর্তমানে বনায়ন, নার্সারি, ফুলের বাগান করে আমাদের দেশের বহু মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছে। দেশের প্রেক্ষাপটে কৃষিপণ্য যেন সঠিক দামে বিক্রি হয় সেইরকম বাজার হওয়া উচিত।
দ্য রিপোর্ট : কৃষি উন্নয়নে সরকারের প্রতি কোনো পরামর্শ আছে কিনা?
ড. মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষি সম্প্রসারণকর্মী বাড়াতে হবে। কৃষকের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো অতিদ্রুত সমাধান করতে হবে। তাহলে দেশ বাঁচবে, জাতি বাঁচবে ও কৃষক বাঁচবে।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/এপি/এনআই/এপ্রিল ১৮, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় বাড়লো
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- নয় মাসে ইবনে সিনার মুনাফা বেড়েছে
- পূবালী ব্যাংকের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- শুরু হয়েছে অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের কোম্পানি ক্রাফটম্যানের কিউআইও আবেদন
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- ইসরায়েলকে শত কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- ঈদ যাত্রায় সড়কে প্রাণ গেলো ৪০৭ জনের
- "উপজেলা নির্বাচনের সময় আ.লীগের সব কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ"
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- শিশু হাসপাতালের ভবনে আগুন
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
- ইসফাহান শহরে ইসরায়েলের হামলা, ড্রোনগুলো আকাশেই ধ্বংস করেছে ইরান
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা সরাসরি অস্বীকার ইরানের
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে ১৩ বিজিপি সদস্য
- দুদিনের সফরে ঢাকা আসছেন কাতারের আমির
- ঈদের পরে সবজির বাজার চড়া, ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়-স্বজনদেরও প্রার্থী হতে নিষেধ আ.লীগের
- বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়লো ৪ টাকা
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি
- ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
- এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
- শ্রম আইন লঙ্ঘন: ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়লো
- পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারালো বাংলাদেশের মনন
- বিশ্বকাপ নিয়ে প্রত্যাশা করার দরকার নেই: শান্ত
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: ডিএমপি
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টি
- লিটারে ১০ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম