এই ভূখণ্ডে দুর্ভিক্ষের জন্য কে দায়ী?

সাইফুল ইসলাম খান।। এই ভূখণ্ডে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে যে সব বড় বড় দুর্ভিক্ষ হয়েছে সেসব দুর্ভিক্ষের জন্য যতটা না দায়ী প্রকৃতি, তার চেয়ে বেশি দায়ী মানবসৃষ্ট কারণ। শাসক গোষ্ঠীর অবিবেচনা ও নিষ্ঠুর আচরণের কারণে অনাহারে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষকে। ভয়াবহ সে সব দুর্ভিক্ষের ইতিহাস পড়ে আমরা আজও কেঁদে উঠি। প্রাকৃত্রিক দুর্যোগের সময় কৃষকদের সাহায্য না করে উল্টো কৃত্রিম সংকট তৈরি করার ফলে দুর্ভিক্ষ অনিবার্য হয়ে পড়ে। অনেক সময় খাদ্য থাকা সত্ত্বেও ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নেমে আসে।
নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের মতে, 'খাদ্য থাকাটাই খাদ্য-সরবরাহের একমাত্র পূর্বশর্ত নয়, এক্ষেত্রে বহুবিধ মধ্যবর্তী শক্তির প্রভাব নির্দিষ্ট পরিবারবর্গের ক্রয়ক্ষমতাকে বিপন্ন করে।' অর্থাৎ বহুবিধ মধ্যস্বত্বভোগী যারা রয়েছেন তারা বাড়তি মুনাফার লোভে খাদ্য মজুদ করতে শুরু করে দিলেই খাদ্যের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে। এতে খাদ্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে দুর্ভিক্ষ, মহামারি এবং বিনা চিকিৎসায় একের পর এক মানুষ মারা যেতে থাকে।
খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে মহাস্থানগড়ের শিলালিপিতে এ অঞ্চলের সর্বপ্রাচীন দুর্ভিক্ষের সংবাদ পাওয়া যায়। প্রাচীনকাল থেকে এখানে খাদ্যশস্য খুবই সস্তামূল্যে পাওয়া যেত। উর্বর ভূমির কারণে এখানে সহজে এবং অল্প সময়ের মধ্যে খাদ্যশস্য উৎপন্ন হত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বণিকরা এখান থেকে জাহাজ বোঝাই করে পণ্য কিনে নিয়ে যেত। আর এখানে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিলেই এখানকার মানুষ না খেয়ে মরত, শাসক গোষ্ঠীর উদাসীনতায়।
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল ১৭৭০ সালে (বাংলা ১১৭৬ সন)। যে দুর্ভিক্ষ ইতিহাসে 'ছিয়াত্তরের মন্বন্তর' নামে পরিচিত। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা এই দুর্ভিক্ষের বড় কারণ ছিল। অত্যধিক বৃষ্টিপাত ও বন্যার কারণে সে বছর ব্যাপকহারে ফসলহানী ঘটে। কৃষিফসল তুলতে না পারায় কৃষকরা চরম খাদ্যাভাবে পড়ে যায়। এমন অবস্থায় বাজারে যে খাদ্যশস্য ছিল তা মধ্যস্বত্বভোগীরা বাড়তি মুনাফার লোভে কিনে নিয়ে মজুদ করতে শুরু করে। কোম্পানি জনগণের মাঝে পর্যাপ্ত ত্রাণ বিতরণ করেনি। যা সাহায্য দিয়েছে তাও চলে গিয়েছিল কোম্পানীর চাটুকারদের পকেটে।
দুর্ভিক্ষের আগে, ১৭৬৮ সনে কোম্পানি ১৫ দশমিক ২১ মিলিয়ন রুপি রাজস্ব আদায় করলেও দুর্ভিক্ষের পরের বছর ১৭৭১ সনে কোম্পানী প্রজাদের কাছ থেকে পাঁচ লক্ষ ২২ হাজার রুপি বেশি রাজস্ব আদায় করে। ফলে প্রজাদের ক্রয়ক্ষমতা আরও কমে যায়। কোম্পানি শাসনের সহযোগিতায়, বাড়তি মুনাফার লোভে খাদ্যশস্যের মজুদ এবং অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের ফলে দুর্ভিক্ষ অনিবার্য হয়ে পড়ে। ফলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়। যা ছিল সে সময়ের জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ।
১৮৯৬-৯৮ সময়কালে বাংলা, বিহার, বোম্বে, অযোধ্যা, মধ্যপ্রদেশ ও পাঞ্জাবে অনাবৃষ্টির কারণে কৃষি উৎপাদন দারুণভাবে ব্যহত হয়। তবে সেসময় বাজারে খাদ্যশস্য থাকলেও তা জনসাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে ছিল। ১৮৯৭ সালের ডিসেম্বরে ঘটনার তদন্তে স্যার জে.বি লায়ালের নেতেৃত্বে গঠিত ফেমিন কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত ২০ বছরে দ্রব্যের মূল্য বাড়লেও সেই হারে কৃষি-শ্রমিক ও পেশাজীবীদের মজুরি বাড়েনি। ফলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমে গিয়েছিল। কৃত্রিমভাবে পণ্যের দাম বাড়ানো হলেও ব্রিটিশরা তা নিয়ন্ত্রণের কোন ব্যবহস্থা গ্রহণ করেনি।
১৯৪৩ সালে (বাংলা ১৩৫০ সালে) 'পঞ্চাশের মন্বন্তর' নামে এদেশ আরেকটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়েছিল। জার্মানির নাৎসি বাহিনীর আক্রমণে ১৯৩৯ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশব্যাপী যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল। এতে ৭ কোটিরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে। পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নামে পরিচিত এ যুদ্ধে প্রধান অক্ষশক্তি ছিল জার্মানি, ইটালি এবং জাপান। আর মিত্র শক্তি ছিল যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। ভারতবর্ষে সে সময় ব্রিটিশ শাসন চলছিল। ফলে স্বভাবতই ভারতবর্ষ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্র শক্তির পক্ষে ছিল। বিশ্বব্যাপী এ যুদ্ধে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছিল ফলে পৃথিবীব্যাপী আর্থিক মন্দা অবস্থা বিরাজ করতে শুরু করে। অন্যদিক ১৯৩৮ সাল থেকেই ভারতে ফসলহানি শুরু হয়। ১৯৪২ সালের প্রথমদিকে জাপানিদের আক্রমণে বার্মার পতনের পর ভারতে খাদ্যশস্যের সংকট আরও বৃদ্ধি পেতে থাকে।
সে সময় সরকার যুদ্ধাবস্থা বিবেচনা করে, জনগণকে দু’মাসের খাদ্য মজুত রাখতে নির্দেশ দেয়। এতে কৃষকরা তাদের কৃষিপণ্য বাজারে বিক্রি করা কমিয়ে দেয়। ১৯৪২ সালে আমন ধানের উৎপাদন বেশ কমে যায়। অন্যদিকে বাজারে খাদ্যশস্যের চাহিদা ও দাম উভয় বাড়তে থাকে। আর বার্মা জাপানিদের দখলে চলে যাওয়ায় বার্মা থেকে চাল আমদানি করা বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া নৌপথে আক্রমণের শিকার হওয়ার আশঙ্কায় নৌপথে অন্য দেশ থেকেও চাল আমদানি করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। সামরিক খাতে সরকারের ব্যয় বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সৈন্যদের খাদ্য সরবরাহ করতে সরকার ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সবমিলিয়ে মনুষ্যসৃষ্ট সংকট মোকাবেলায় প্রশাসনের দূরদৃষ্টিহীনতা এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ডেকে আনে। ফলে ১৯৪৩ সাল থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত চলে এ দুর্ভিক্ষ। এই দুর্ভিক্ষে ৩৫ থেকে ৩৮ লক্ষ লোক মারা যায়।
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় গোর্কির আঘাতে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ মৃত্যু বরণ করেছিল। ফসলহানি ও ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছিল দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। কিন্তু পাকিস্তান সরকার সে সময় দ্রুত পর্যাপ্ত সাহায্য নিশ্চিত করতে পারেনি। এর এক বছর পরেই ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ এদেশের উপর পাক আর্মি আক্রমণ করে বসে।
স্বাধীনতার পর যুদ্ধাকালীন ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে না উঠতেই টানা দুই বছর আউশ ও আমন ধানের উৎপাদন ব্যহত হয়। ১৯৭৩ সালে প্রথম অনাবৃষ্টিতে এবং ১৯৭৪ সালে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ফলে দেশে খাদ্যাভাব দেখা দেয়। আর ১৯৭৩ সালের বিশ্বব্যাপী তেলসংকট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আর্থিক মন্দার মুখে যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশেও বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি দেখা দেয়। ফলে সরকারের পক্ষে খাদ্য আমদানি করাও কঠিন হয়ে পড়ে। তবু বাংলাদেশ সে বছর ৭৩২ কোটি টাকার খাদ্যশস্য আমদানি করেছিল। কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগী, দালাল, মজুতদার এবং দুর্নীতিবাজদের কারণে দেশ কঠিন অবস্থার মধ্যে পড়ে যায়। ১৯৭৪ সালের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়কালে দেশে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। এতে বহু মানুষ মারা যায়। অনেকে তাদের ভিটেমাটি ও সর্বস্ব বিক্রি করে খাদ্যের সন্ধানে শহরে পাড়ি জমায়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি সাহায্য করতে বিলম্ব করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সে সময়ের সরকার সাহায্য চেয়েও পায়নি। বাংলাদেশ কিউবার বাণিজ্য সম্পর্ক থাকার অযুহাতে সে সময় যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য দেয়া বন্ধ করে দেয়।
তখন যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবার সম্পর্ক ছিল চরম শত্রুতাপূর্ণ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও কিউবা সমর্থন জানিয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্র বিরোধিতা করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দ্রুতই কিউবা দেশকে স্বীকৃতিও দিয়েছিল। কিউবার সাথে ১৯৭২ সালেই কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ার পর বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশন মাত্র একবারের জন্য ৫০ লাখ ডলারের বিনিময়ে ৪০ লাখ চটের ব্যাগ বিক্রি করেছিল কিউবার কাছে। কোন বাণিজ্য চুক্তি করেনি। তবুও কিউবার সাথে বাণিজ্য করার অযুহাতে সাহায্য বাতিল করেছিল আমেরিকা। ফলে দেশে দুর্ভিক্ষ চরম আকার ধারণ করে।
সম্প্রতি খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন, বছরে খাদ্য চাহিদা রয়েছে দুই কোটি ৯০ লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশে বছরে সাড়ে তিন কোটি মেট্রিক টন খাদ্য উৎপন্ন হয়। হাওর অঞ্চলে ফসল নষ্ট হয়েছে ছয় লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশে বছরে ১৫-২০ লাখ টন চাল উদ্বৃত্ত থাকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দেশে ৩ কোটি ৪৯ লাখ ৬৮ হাজার টন চাল উৎপন্ন হয়েছে। যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরের চেয়ে ২ লাখ ৫৮ হাজার টন বেশি। চলতি অর্থবছরে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ কোটি ৫০ লাখ টন। তবে হাওর এলাকায় এবং দেশের অন্যান্য এলাকায় টানা বর্ষণের ফলে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা কম উৎপাদন হবে।
অন্যদিকে সরকার এই মৌসুমে ৪৮ লাখ হেক্টর জমি থেকে ১ কোটি ৯১ লাখ টন বোরো ধান উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করেছিল। এ বছর হাওরের ২ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছিল, সেখান থেকে প্রায় ৯ লাখ টন চাল উৎপাদনের আশা করেছিল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর (ডিএই)। তবে সেখানকার বড় অংশের ধানই নষ্ট হয়ে যাবে। সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের হিসাব মতে, সিলেটের ১৪৫টি হাওরে প্রায় ৫৯ হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। সিলেটের ১৩টি উপজেলায় অকাল বন্যায় বোরো ফসল হারিয়েছেন দুই লাখ ১২ হাজার ৫৭০ জন কৃষক।
চলনবিলের পাকা ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। নগদ টাকার অভাবে শ্রমিক নিয়ে সে ধান কাটতে পারছে না কৃষক। ভোলার মনপুরায় প্রায় ২ হাজার একর কৃষিশস্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় নিচু অঞ্চলের প্রায় ১ হাজার ৫০০ একর জমির বোরো ধান এবং একই জেলার আখাউড়া উপজেলায় বন্যার পানি বৃদ্ধির ফলে নিচু এলাকার প্রায় ২৫ হেক্টর ফসলি জমি পানির নিচে তলিয়ে গেছে, নড়াইলে কালবৈশাখী ঝড়-বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টিতে প্রায় ১১ হাজার হেক্টর জমির ফসলে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাওর এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে ত্রাণ সাহায্য দিয়েছেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে যখন সমগ্র দেশ কঠিন বন্যার কবলে পড়েছিল তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের হাত থেকে রক্ষা করতে পেরেছিলেন। এবারে বন্যায় ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মী কৃষকদের ধান স্বেচ্ছা শ্রমে কেটে দিয়েছেন। অনেক নেতিবাচক কাজের খবর আমাদের গণমাধ্যমে যেভাবে আসে ছাত্রলীগের এই ভাল উদ্যোগটি সেভাবে আসেনি।
যাহোক, দেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের তুলনায় তাই এ বছরও আশঙ্কা থেকে যায় দেশে যদি কোন দুর্ভিক্ষ হয় তবে তা হবে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌড়াত্ম্যের কারণে। সরকারি সাহায্য মানুষের কাছে যথাযথভাবে পৌঁছে না দেওয়ার কারণে। সরকার যদি কঠোর হাতে চালের অবৈধ মজুদকরণ ফেরাতে না পারে তবে কৃত্রিম সংকটে পড়ে দেশে চরম খাদ্যাভাব দেখা দিবে। তাই এমন অবস্থায় উচিত কে আওয়ামী লীগ করে সেটা না দেখে কঠোর হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা। সাহায্যের কোন অংশ যেন কোন নেতা-পাতি নেতার পকেটে না যায় সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর অবস্থান কামনা করছি।
লেখক: সাংবাদিক ও ঢাবি শিক্ষার্থী
msikhan717@gmail.com
(সূত্র : মহিউদ্দিন আলমগীর, 'ফেমিন ইন সাউথ এশিয়া, ও জি অ্যান্ড এইচ,' কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেটস, ইউএসএ; 'ফেমিনস ইন ইন্ডিয়া : এ স্টাডি ইন সাম আসপেক্টস অব দি ইকোনমিক হিস্টরি অব ইন্ডিয়া (১৮৬০-১৯৫৪), 'এশিয়া পাবলিশিং হাউস, নিউ দিল্লি, ইন্ডিয়া, ১৯৬৩; এম মোফাখ্খারুল ইসলাম, বাংলা পিডিয়া; চল্লিশে বাংলাদেশ : দশম পর্ব, বিবিসি বাংলায় ২০১১ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্রচারিত অনুষ্ঠান; আতিউর রহমান, বাংলা পিডিয়া; জাফর ওয়াজেদ, ‘ কিউবা, যুক্তরাষ্ট্র এবং চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ’, দৈনিক জনকণ্ঠ, ২৮ মার্চ ২০১৬; দৈনিক ইত্তেফাক, ১২ নভেম্বর,২০১৬; ‘চালের দাম বাড়ছে, কষ্টে মানুষ’, দৈনিক প্রথম আলো, ২৮ এপ্রিল ২০১৭; ভোরের কাগজ, ২৭ এপ্রিল, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- ন্যাশনাল ব্যাংকেই ফিরছেন মেহমুদ হোসেন
- মাহেদির ব্যাটে ৫ উইকেটে জয় পেলো রংপুর
- সূচকের পতন হলেও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে
- জামিন পেলেন বিএনপি নেতা শিমুল বিশ্বাস
- কিডনি রোগীদের করোনাভাইরাস সংক্রমণের ফলাফল খুবই গুরুতর
- সিপিডি অবশ্যই রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে- কৃষিমন্ত্রী
- পিপীলিকাদের নিয়ে চিন্তা করার সময় আমাদের নেই- হানিফ
- নতুন বইয়ের ভুল সংশোধনের উদোগ নেয়া হয়েছে- শিক্ষামন্ত্রী
- মানবাধিকার রক্ষার ব্যাপারে যে কাজ করবে, সরকার তাকেই সহায়তা করবে- আইনমন্ত্রী
- এই যাত্রা আপনাদের জন্য আগাম শোকযাত্রা- গয়েশ্বর
- বিএনপির পদযাত্রা গণতন্ত্রের জয়যাত্রা- মির্জা ফখরুল
- আইএমএফের ঋণ অনুমোদন হতে পারে আজ
- মাস্ট উইন গেমে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে ঢাকা
- বিশ্বে করোনায় আরো ৫৩৪ জনের মৃত্যূ
- ওয়াসার এমডিসহ ৯ জনের নামে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
- ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮ হাজার কোটি টাকা
- ঢাকা দক্ষিন বিএনপির পদযাত্রা আজ
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার অভিযোগ গঠন ফের পেছাল
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ৩০ এপ্রিল
- ছয় আসনে থাকছে না সিসি ক্যামেরা- ইসি
- ডান্ডাবেড়ি পড়ানোর নীতিমালা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
- গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকলেই দেশের মানুষের উন্নতি হবে- প্রধানমন্ত্রী
- রাজশাহী পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- করোনায় বিশ্বে নতুন শনাক্ত দেড় লাখের নিচে
- বড় শাস্তি পেলেন পেলেন সোহান
- পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় কমপক্ষে নিহত ২৪
- রুশ নিয়ন্ত্রিত এলাকায় ইউক্রেনের হামলা
- বাড়ছেনা সময়,শেষ হচ্ছে বাণিজ্যমেলা
- দূষিত শহরের তালিকায় ৩য় ঢাকা
- ৮ ফ্রেব্রুয়ারি এইচএসসি ফলাফল
- বাংলাদেশ উন্নয়নের একটি সফল গল্প- বিশ্ব ব্যাংক
- রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর জনসভা আজ
- সাপ্তাহিক দাম বাড়ার শীর্ষে জেনেক্স
- ডিএসইতে সাপ্তাহিক দাম কমার শীর্ষে ইনটেক
- বাজার মূলধন বেড়েছে ১৯ হাজার ৭১৭ কোটি ৯৩ লাখ
- বেড়েছে ডিএসইর পিই রেশিও
- বরিশালে নৃত্যশিল্পী ধর্ষণের মামলার এক আসামি গ্রেফতার
- কেডিজেএফ’র সভাপতি নজরুল, সা.সম্পাদক রিজভী
- কৃষ্ণাঙ্গ তরুণ নিহতের জেরে আবারো উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
- নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে সমুচিত জবাব - তথ্যমন্ত্রী
- রিজওয়ানা হাসানের উপর হামলার ঘটনায় নাগরিক সমাজের নিন্দা
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যথেষ্ট প্রয়োজন- আইনমন্ত্রী
- সড়ক দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ সাজার সুপারিশ করা হবে- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- দুর্নীতিগ্রস্ত বিচারক ক্যান্সারের মতো- প্রধান বিচারপতি
- পালাবার কোনো পথ পাবেন না- মির্জা ফখরুল
- টানা আট দিন বায়ু দূষণে শীর্ষে ঢাকা
- গার্ডিয়ানের বর্ষসেরা ফুটবলার মেসি
- বিএসসির নতুন এমডি জিয়াউল হক
- উত্তরায় আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে নেতা কর্মীর ঢল
- পাঠ্যবইয়ের ভুল ওয়েবসাইটে প্রকাশের আবেদন
- উত্তরায় শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর ঢল
- বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের বৈঠকে নূরেরব বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা
- হরকাতুল জিহাদের ৬ সদস্য আটক
- আজ ঢাকায় বিএনপির পদযাত্রা
- কাল রাজশাহীতে ২৫টি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- জলির শিল্পকর্ম: সত্তার রাজনৈতিক মেটামরফাসিস
- টানা ৭ দিন দূষিত বায়ুর তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
- ইসরায়লের হামলায় গাজায় ১০ ফিলিস্তিনি নিহিত,ঢাকার প্রতিবাদ
- রোহিঙ্গাদের ৭৫০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত নিহত ১১
- ক্ষমতার অপপ্রয়োগ যাতে না হয়- রাষ্ট্রপতি
- আওয়ামী লীগের মহানগর উত্তর-দক্ষিণ যৌথসভা আজ
- দাম বেড়েছে সবজি ও ডিমের, কমেছে আটার
- আরো ৮ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে
- নিজের লোক দিয়ে কমিটি করা চলবে না- কাদের
- বেসরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত ফি আদায় বন্ধের নির্দেশ
- যখন কমার প্রয়োজন হবে তখন কমানো হবে চিনির দাম
- আমরা আর একটাও রোহিঙ্গা নেবো না- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গুজব ও ভুল তথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে- তথ্যমন্ত্রী
- ক্ষমতার অপপ্রয়োগ যাতে না হয় তা নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ
- বারবার আদালতে আনা-নেওয়ায় অসুস্থ হয়েছেন রিজভী- ইউট্যাব
- মুনাফায় থাকা কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে এসে পড়ছে ক্ষতির মুখে
- সোসিয়েদাদকে ১-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বার্সা
- জিতেও পরের রাউন্ডে যেতে আর্জেন্টিনার নজর ব্রাজিলের দিকে
- ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম এ ফিরতে পারবেন ট্রাম্প
- ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভারত
- জলির শিল্পকর্ম: সত্তার রাজনৈতিক মেটামরফাসিস
- রোমাঞ্চকর ম্যাচে বরিশালকে দুই রানে হারালো মাশরাফির সিলেট
- ফুটবল বিশ্ব প্রথমবারের মতো দেখলো সাদা কার্ড
- আইসিসির বর্ষসেরা একাদশে মিরাজ
- আইসিসির টেস্ট একাদশে নেই কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটার
- সিলেটের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বরিশাল
- নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ক্রিস হিপকিন্স
- হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজির
- সোসিয়েদাদকে ১-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বার্সা
- ইশরাকের উপর হামলা: মামলার বাদী গ্রেফতার
- দুই জঙ্গি গ্রেফতারের ঘটনায় মামলা
- ডিসিদের ২৫ নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে ডিসিদের- বাণিজ্যমন্ত্রী
- ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম এ ফিরতে পারবেন ট্রাম্প
- জিতেও পরের রাউন্ডে যেতে আর্জেন্টিনার নজর ব্রাজিলের দিকে
- বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতার ঘোষক - ওবায়দুল কাদের
- শুরু হয়েছে মেট্রোরেলের পল্লবী স্টেশনের কার্যক্রম
- বিএনপিকে বাটি চালান দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না- মায়া
- সাবেক ইউপি সদস্যের বাড়িতে ২ নারীর মরদেহ
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত নিহত ১১
- ইসরায়লের হামলায় গাজায় ১০ ফিলিস্তিনি নিহিত,ঢাকার প্রতিবাদ
- সূচকের নামমাত্র উত্থান,বেড়েছে লেনদেন
- মোংলায় সার বোঝাই জাহাজ ডুবি
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
