thereport24.com
ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল 24, ৬ বৈশাখ ১৪৩১,  ১০ শাওয়াল 1445

‘কেশবপুরের যাচাই বাছাই কার্যক্রমে বাধা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা’

২০১৭ মে ২১ ১৭:০১:০৭
‘কেশবপুরের যাচাই বাছাই কার্যক্রমে বাধা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা’

যশোর অফিস : কেশবপুরের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা যাচাই বাছাই কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছে বলে অভিযোগ করেছেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মোহাম্মদ আলী।

রবিবার (২১ মে) প্রেসক্লাব যশোরে এক সংবাদ সম্মেলনে এমনই অভিযোগ করেছেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সামসুর রহমান, ফজলুর রহমান, আব্দুর রহমান, আব্দুস সাত্তার, আব্দুল ফকির, লিয়াকত আলী, শাহবুদ্দিন সরদার, আব্দুল লতিফ, আদিত্ব কুমার দত্ত প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘কেশবপুর উপজেলার ৪৭ জনকে কোন ধরণের মুক্তিবার্তা না থাকার পরেও ২০০৫ সালের ২৪ নভেম্বর গেজেটের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। যাদের মধ্যে শুধু মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নেওয়া ব্যক্তিরা আছেন এমন নয়, অনেকে উত্তাল একাত্তরে ছিলেন রাজাকার। এমন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারে বিরুদ্ধে ২০১২ সালে অভিযোগের ভিত্তিতে যাচাই বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়। কিন্তু তারা যাচাই বাছাই বোর্ডে তখন হাজির হন নি। আর বর্তমানে চলা যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া বানচালের জন্য এখন তারা মামলাসহ বিভিন্ন কুটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছেন।’

সংসদ সম্মেলন থেকে জানানো হয়, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলামকে সভাপতি করে ২০১৬ সালে একটি মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি করা হয়। কিন্তু তারা (অভিযুক্ত ভূয়া মুক্তিযোদ্ধারা) যাচাই বাছাই বোর্ডে হাজির হননি। উল্টো মুক্তিযোদ্ধা আনিসুর রহমান খানের নেতৃত্বে ৪৭ জন যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া বানচালের চক্রন্তে লিপ্ত রয়েছে। এমনকি তারা উচ্চ আদালতেরও আশ্রয় নিয়েছেন। এজন্য মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়।

(দ্য রিপোর্ট/এজে/মে ২১, ২০১৭)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

M

M

SMS Alert

এর সর্বশেষ খবর

- এর সব খবর