১৯৭১-৭২ থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছর
প্রতিশ্রুতির ৩০ শতাংশ অর্থছাড় করেনি উন্নয়ন সহযোগীরা
ভৌত অবকাঠামোসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বিদেশি ঋণ ও সহায়তার ওপর বড় ধরনের নির্ভরতা রয়েছে বাংলাদেশের। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে বড় অংশই জোগান দিয়ে আসছে ইউএনডিপি, বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইএমএফ, আইডিবিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও দাতাগোষ্ঠী। কিন্তু প্রতিশ্রুতি দেওয়া সত্ত্বেও ঋণ ও অনুদানের একটি বড় অংশই ছাড় করেনি তারা।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্যানুযায়ী, স্বাধীনতার পর থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছর পর্যন্ত বিভিন্ন প্রকল্পে ঋণ ও অনুদান বাবদ নয় হাজার ৯১৯ কোটি ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় সাত লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা (১ ডলার=৮০ টাকা ধরে) দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু বাস্তবে ছাড় হয়েছে ছয় হাজার ৯১৫ কোটি ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় পাঁচ লাখ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। এ হিসাবে দেখা যায়, প্রতিশ্রুত অর্থের ৩০ শতাংশই ছাড় দেয়নি উন্নয়ন অংশীদার বিভিন্ন সংস্থা ও দাতাগোষ্ঠী।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদেশি অর্থ সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর একধরনের অনাগ্রহ রয়েছে। বৈদেশিক ঋণের অর্থ ব্যয় করতে গিয়ে নানা প্রক্রিয়া সমাপ্ত করা, দাতাদের আমলান্ত্রিকতা, দুর্নীতির সুযোগ কম থাকা এবং ব্যাপক মনিটরিংসহ নানা কারণে এমন ঘটনা ঘটছে এ কারণে সরকারের অভ্যন্তরীণ ঋণের ওপর চাপ পড়ছে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমান দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, ‘বাস্তবায়ন সক্ষমতার অভাব, প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হওয়া, নানা শর্ত পরিপালনে ব্যর্থতার কারণে অর্থ চলে গেছে। আবার শর্ত পালন করে অর্থ সহায়তা নেওয়ার ক্ষেত্রে অনাগ্রহের কারণেও অর্থছাড় হয়নি। এ প্রসঙ্গে আইমএফের তিন বিলিয়ন ডলারে অর্থ সহায়তার উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, এক বিলিয়ন ডলার অর্থছাড়ের পর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শর্ত পালন না করার বিষয়টি জানানো হলে তারা বাকি দুই বিলিয়ন ডলার ছাড় দেয়নি।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেছেন, ‘বিদেশি সহায়তাপ্রাপ্ত অনেক প্রকল্পে দেশীয় অর্থায়নের বিষয়টিও অনেক ক্ষেত্রে যুক্ত থাকে। দেশীয় অর্থায়নের অনিশ্চয়তার কারণেও বিদেশি সহায়তা বাবদ অর্থ ছাড় করা সম্ভব হয় না।’ তবে প্রকল্প বাস্তবায়নে আমাদের আরও সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে এ গবেষক বলেছেন, ‘সক্ষমতা বাড়ানো গেলে আমাদের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে এবং জনগণও তার সুফল পারে।’
এদিকে সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদেশি অর্থায়নে প্রকল্প বাস্তবায়নে দাতাদের শর্ত ও নানা নিয়মকানুন থাকে। এসব শর্ত মানতে হলে নানা কাগজপত্র পূরণ করতে হয়। এ ছাড়া বিদেশি টাকা ব্যয়ের জবাবদিহিতা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালকরা (পিডি) অনেক ক্ষেত্রেই দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেন না। তা ছাড়া ভাষাগতসহ বিভিন্ন সমস্যার কারণে তারা উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে কার্যকর নেগোসিয়েশন করতে পারেন না। এসব কারণে পিডিরা বৈদেশিক ঋণের টাকা ব্যয় করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না। অন্যদিকে, সরকারি তহবিলের টাকা ইচ্ছামতো ব্যয় করা যায়। এ ক্ষেত্রে তেমন কোনো জবাবদিহিতা থাকে না। আবার দেশি টাকা আগে-পরে কিংবা সুবিধাজনকভাবে ব্যয়ের সুযোগ থাকে; যা বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে সম্ভব হয় না।
এ কারণে বৈদেশিক সহায়তায় বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্পে একধরনের ধীরগতি দেখা দেয়। সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যর্থতার কারণে প্রতিশ্রুতি থাকলেও অর্থ ছাড় দেয় না দাতারা।এর ফলে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
আবার সরকারি ক্রয় আইন ও ক্রয় বিধিমালা এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রকিউরমেন্ট গাইড লাইনস সম্পর্কে প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তার পর্যাপ্ত ধারণা ও অভিজ্ঞতা না থাকায় প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হয়। জনবল নিয়োগ নিয়েও প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্বিত হয়। সাধারণ আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে প্রকল্পে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রকল্প চলাকালীন এসব কর্মচারী চাকরি ছেড়ে অন্যত্র চলে যায়। যার জন্যও প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্বিত হয়।
প্রাপ্ততথ্যে দেখা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে অর্থাৎ ১৯৭১-৭২ সালে ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি ছিল ৬১ কোটি ৮ লাখ ডলার। এর মধ্যে অনুদান হিসাবে ৫১ কোটি ২৭ লাখ ডলার ও ঋণ হিসাবে নয় কোটি ৮০ লাখ ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি থাকলেও অর্থছাড় হয়েছে যথাক্রমে ২৪ কোটি ৫২ লাখ ও দুই কোটি ৫৬ লাখ ডলার। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হওয়ার কারণে ওই সময় অর্থছাড় না হওয়াটা অস্বাভাবিক নয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেটে অর্থাৎ ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরেও দাতাদের কাছ থেকে অর্থ সহায়তা পাওয়া যায়নি। ওই সময় অনুদান ও ঋণ মিলিয়ে মোট ৮৭ কোটি ৮৪ লাখ ডলার অর্থ সহায়তা পাওয়ার কথা থাকলেও পাওয়া গেছে ৫৫ কোটি ১৪ লাখ ডলার। অর্থাৎ প্রতিশ্রুতির তুলনায় ৩৭ শতাংশ কম অর্থ সহায়তা পাওয়া গেছে।
প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রতিশ্রুতির তুলনায় বিভিন্ন অর্থবছরে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ কম অর্থ সহায়তার পাওয়ারও নজির রয়েছে।
তবে প্রতিশ্রুতির তুলনায় বেশি অর্থ ছাড়ের ঘটনাও ঘটেছে। ১৯৭৯-৮০ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো প্রতিশ্রুতির তুলনায় অতিরিক্ত অর্থছাড়ের ঘটনা ঘটেছে। ওই বছর ১১৫ কোটি ৩২ লাখ ডলারের বিপরীতে অর্থছাড় হয়েছে ১২২ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এ ছাড়া ১৯৮৭-৮৮ অর্থবছরে ১৫২ কোটি ৯৮ লাখ ডলারের বিপরীতে ১৬৪ কোটি চার লাখ ডলার, ১৯৯০-৯১ অর্থবছরে ১৩৭ কোটি ডলারের বিপরীতে ১৭৩ কোটি ২৬ লাখ ডলার, ১৯৯২-৯৩ অর্থবছরে ১২৭ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের বিপরীতে ১৬৭ কোটি ৫৪০ লাখ ডলার, ১৯৯৪-৯৫ অর্থবছরে ১৬১ কোটি ২২ লাখ ডলারের বিপরীতে ১৭৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার পাওয়া গেছে। ১৯৯৯-২০০০ অর্থবছরেও প্রতিশ্রুতির তুলনায় বেশি অর্থ ছাড় হয়েছে। ওই অর্থবছরে ১৪৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি থাকলেও ছাড় হয়েছে ১৫৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এ ছাড়া ১৯৭৬-৭৭ সালের (৭২ কোটি ৭০ লাখ ডলার) পর ২০০১-০২ অর্থবছরে সবচেয়ে কম (৮৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার) অর্থছাড়ের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল দাতা উন্নয়ন অংশীদারি সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে। কিন্তু অর্থবছর শেষে অর্থছাড় হয়েছে ১৪৪ কোটি ২৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ প্রতিশ্রুতির তুলনায় ৬৪ শতাংশেরও বেশি অর্থছাড়ের ঘটনা ঘটে।
অপরদিকে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোট ৭০৪ কোটি ৮০ লাখ অর্থ সহায়তা্ পাওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। এর মধ্যে অনুদান হিসাবে ৫৪ কোটি ৪৯ লাখ ডলার ও ঋণ হিসাবে ৬৫০ কোটি ৩১ লাখ ডলার। কিন্তু অর্থবছর শেষে মোট সহায়তা পাওয়া গেছে ৩৫৬ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। এর মধ্যে অনুদান হিসাবে ৫৩ কোটি পাঁচ লাখ ও ঋণ হিসাবে ৩০৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার পাওয়া গেছে। অর্থাৎ প্রতিশ্রুতির তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ কম অর্থছাড় হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বৈদেশিক সাহায্যকে সাধারণত চারটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। এগুলো হলো-দীর্ঘমেয়াদি ঋণ (যা সাধারণত দশ বা বিশ বছর ধরে গ্রহীতা দেশ কর্তৃক বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ যোগ্য), নমনীয় ঋণ (যা স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ যোগ্য, যার পরিশোধের মেয়াদ দীর্ঘ, অথবা যা অত্যন্ত কম সুদে পরিশোধযোগ্য), সরাসরি অনুদান ও কারিগরি সাহায্য প্রদান।
(দ্য রিপোর্ট/এমকে/জেডটি/এনআই/এম/মে ২১, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের