বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফেরাতে তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে সরকার

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত পাঁচ খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সাত বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরও ছয় আসামি পলাতক রয়েছেন দেশের বাইরে। পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে এনে দণ্ড কার্যকর করার বিষয়ে সরকার তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। তবে সেক্ষেত্রে এখনো উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি দৃশ্যমান নয়।
সবশেষ ২০০৭ সালের জুনে ওয়ান ইলেভেন সরকার বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামি ল্যান্সার এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিল। অন্য চার আসামি সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশীদ খান, বজলুল হুদা ও মুহিউদ্দিন আহমেদ আগে থেকেই গ্রেফতার হয়ে কারাগারে বন্দী ছিলেন। ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি এই পাঁচ আসামির ফাঁসি কার্যকর হয়।
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মোট ১২ জন আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল ছিল সর্বোচ্চ আদালতে। এর মধ্যে পলাতক অবস্থায় ২০০২ সালে জিম্বাবুয়েতে মারা যান মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আজিজ পাশা। বাকি ছয় আসামি এখনো পলাতক রয়েছেন। পলাতক ছয় আসামি হলেন- খন্দকার আবদুর রশীদ, শরিফুল হক ডালিম, এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী, এ এম রাশেদ চৌধুরী, আবদুল মাজেদ ও মোসলেম উদ্দিন। আসামিরা সবাই সাবেক সেনা কর্মকর্তা।
পলাতক আসামিদের মধ্যে রাশেদ চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়ে রয়েছেন। এছাড়া নূর চৌধুরী কানাডায়, শরিফুল হক ডালিমকে স্পেন এবং মোসলেম উদ্দিন জার্মানিতে রয়েছেন বলে সরকারী সূত্রে জানা গেছে।
এর মধ্যে নূর চৌধুরীকে মৃত্যুদণ্ডবিরোধী অবস্থানের কারণে ফেরত দেবে না বলে জানিয়ে আসছিল কানাডা। তবে গত বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কানাডা সফরের সময় দেশটির সুর কিছুটা নরম হয়। কোন প্রক্রিয়ায় নূর চৌধুরীকে ফেরত পাঠানো হবে, তা খুঁজতে তখন একমত হয় কানাডা সরকার।
গত রবিবার (১৩ আগস্ট) ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার হাই কমিশনার বেনয়েত পিয়েরে লারামি বিদায়ী সাক্ষাতে গেলে দেশটির সরকারের প্রতি নূর চৌধুরীকে ফেরত পাঠাতে ফের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাক্ষাত শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ইহসানুল করিম বলেন, ‘কানাডার রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ পৌঁছে দেবেন।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা রাশেদ চৌধুরীকে ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রগতি হওয়ার কথা শুনা যাচ্ছে। আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও সম্প্রতি গণমাধ্যমে আলোচনায় অগ্রগতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তবে কতদূর অগ্রগতি হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেননি।
আরেক আসামি শরিফুল হক ডালিমের বিষয়ে এর আগে বিভিন্ন দেশে থাকার কথা শুনা যায়। তবে সর্বশেষ স্পেনে তাঁর অবস্থান সম্পর্কে সরকার নিশ্চিত হয়েছে। এরপর তাঁকে ফিরিয়ে আনতে স্পেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে বাংলাদেশ। জার্মানিতে থাকা মোসলেম উদ্দিনকে ফিরিয়ে আনতেও সরকার কাজ করছে। তবে কানাডার মতো জার্মানি ও স্পেনে মৃত্যুদণ্ড রহিত হওয়ায় তাদের ফিরিয়ে আনাটা কঠিন হবে বলে অনেকে মনে করেন।
পলাতক অন্য দুই খুনি খন্দকার আবদুর রশীদ ও আবদুল মাজেদ কোথায় আছেন, সেটা বাংলাদেশ যে নিশ্চিতভাবে জানে না।
বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনতে অগ্রগতি বিষয়ে রবিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চান সাংবাদিকরা। জবাবে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের ফেরত আনার বিষয়ে গঠিত জাতীয় টাস্কফোর্সের সভাপতির দায়িত্বে থাকা এই মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। দুইজনের অবস্থান আমরা জানি। তাদের একজন রাশেদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে, আরেকজন নূর চৌধুরী, কানাডায় আছে। তারা ওই দেশে থাকবার সময় বড়াতে মামলা করেছিলেন। সেই মামলার তারা হেরে গেছেন। কানাডা সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের আলোচনা চলমান রয়েছে। আমরা আশা করি কূটনৈতিক আলোচনার মধ্যে দিয়ে তাদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।’
স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পরপরই সামরিক সরকার দায়মুক্তি (ইনডেমনিটি) অধ্যাদেশ জারি করে। ১৯৯৬ সালের জুনে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২১ বছর পর ফের আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। ওই বছরের ১২ নভেম্বর দায়মুক্তি আইন বাতিল করলে এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দ্বার উন্মোচিত হয়।
শেষ পর্যন্ত ১৯৯৬ সালের ২ অক্টোবর ধানমণ্ডি থানায় বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী মহিতুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর তত্কালীন ঢাকার দায়রা জজ কাজী গোলাম রসুল ১৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
নিম্ন আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শেষে ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট দ্বিধাবিভক্ত রায় দেন। বিচারপতি মো. রুহুল আমিন ১০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। অপর বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক ১৫ আসামির ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন।
নিয়ম অনুযায়ী তৃতীয় বেঞ্চে শুনানি শেষে ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল হাইকোর্ট ১২ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে তিনজনকে খালাস দেন। এরপর ১২ আসামির মধ্যে প্রথমে চারজন ও পরে এক আসামি আপিল করেন। কিন্তু বিএনপি সরকারের সময়ে বিচারক সঙ্কটের কথা বলে এই মামলা শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
শেষ পর্যন্ত ড. ফখরুদ্দিনের নেতৃত্বে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় আসামিদের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আপিল বিভাগ। ২০০৯ সালের ১৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ পাঁচ আসামির আপিল খারিজ করেন। এরপর পাঁচ আসামির ফাঁসি কার্যকর হয়।
(দ্য রিপোর্ট/কেআই/আগস্ট ১৪, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
