thereport24.com
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল 24, ১০ বৈশাখ ১৪৩১,  ১৪ শাওয়াল 1445

ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি ১৮ আগস্ট শুরু

২০১৭ আগস্ট ১৭ ১৪:০৫:২৩
ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি ১৮ আগস্ট শুরু

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকেট শুক্রবার (১৮ আগস্ট) থেকে বিক্রি শুরু হবে। চলবে ৫ দিন। আর ২৫ আগস্ট থেকে শুরু হবে ঈদ পরবর্তী কর্মস্থলে ফেরার টিকেট বিক্রি। চলবে ২৯ আগস্ট পর্যন্ত। ঈদুল আযহায় ৭ জোড়া বিশেষ ট্রেনও চলাচল করবে। সচিবালয় সংলগ্ন রেল ভবনে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ২০ মিনিটে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান রেলপথ মন্ত্রী মো. মজিবুল হক।

মন্ত্রী জানান, ১৮ আগস্ট যারা টিকেট সংগ্রহ করবেন তারা ২৭ আগস্ট ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। আর পর্যায়েক্রমে যারা ১৯ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ২৮ আগস্ট, যারা ২০ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ২৯ আগস্ট, যারা ২১ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ৩০ আগস্ট এবং যারা ২২ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ৩১ আগস্ট ভ্রমণ করার সুযোগ পাবেন। ফিরতি পথেও ৫ দিনের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হবে একই নিয়মে।

যারা ২৫ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ৩ সেপ্টেম্বর, যারা ২৬ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ৪ সেপ্টেম্বর, যারা ২৭ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ৫ সেপ্টেম্বর, যারা ২৮ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ৬ সেপ্টেম্বর এবং যারা ২৯ আগস্ট সংগ্রহ করবেন তারা ৭ সেপ্টেম্বর ভ্রমণের সুযোগ পাবেন বলে জানান রেলমন্ত্রী।

ঈদে বিশেষ ট্রেনের বিষয়ে বলেন, ‘বিশেষ ট্রেন ঈদের চার দিন পূর্বে চলাচল শুরু হবে এবং চলবে ঈদের পরে ৩ দিন পর পর্যন্ত।’

‘ঈদ যাত্রায় প্রতিদিন দুই লাখ ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহনের টার্গেট রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের’ যোগ করেন রেলমন্ত্রী।

মজিবুল হক বলেন, ‘সুষ্ঠু ও নিরাপদে ট্রেন চলাচলের সুবিধার্থে ট্রেন পরিচালনায় সম্পৃক্ত রেলওয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ২৮ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব ছুটি বাতিল করা হয়েছে।’

রেলমন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষ কিছু মেইল-এক্সপ্রেস ছাড়া ঈদের দিন আন্তঃনগর কোনো ট্রেন চলাচল করবে না।’

এ ছাড়াও একজন ব্যক্তি ৪টির অধিক টিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন না বলেও জানিয়েছেন মন্ত্রী।

গত বছরের তুলনায় এ বছর ৭৪ কোচ বেশি চলাচল করবে জানিয়ে মজিবুল হক বলেন, ‘নিয়মিত কোচের সঙ্গে ঈদ উপলক্ষে আরো ১৩৮টি কোচ যোগ করা হবে। সব মিলিয়ে মোট ১২৯৬টি কোচ যাত্রী পরিবহন করবে। যা গত ঈদুল ফিতরে ছিল ১২২২টি।’

রেলমন্ত্রী আরো জানান, কালোবাজারি প্রতিরোধে জিআরপি, আরএনবি, বিজিবি, পুলিশ ও র‌্যাবের সহযোগিতা নেওয়া হবে। স্থানীয় জেলা প্রশাসকদের সহায়তায় পরিচালিত হবে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

(দ্য রিপোর্ট/এআরই/আগস্ট ১৭, ২০১৭)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

M

M

SMS Alert

এর সর্বশেষ খবর

- এর সব খবর