কলা কথা

সোহেল প্রাণন :
[একজন আঁকিয়ের সৃজনপ্রক্রিয়ায় ঘটে যাওয়া পরিপার্শ্বকতার নিখুঁত বয়ান এটি। প্রাণন শুধু ছবি আঁকেন না, লেখেনও। তারই নজির চিত্রকলা বিষয়ক লেখা দুটি। লেখা দুটির মূল শিরোনাম কলা-১ ও কলা কথা-২। এখানে সমন্বিত করে একটি শিরোনামে লেখাটি পুনরায় ছাপা হলো।আউটডোরে ছবি আঁকতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জিত হয় তা লেখাটিতে প্রতিফলিত হয়েছে। বি.স]
এক.
সহজাত বিজ্ঞত্ব শিল্পের সাধ
শিল্পের অভিজ্ঞতা যেমন-স্ব-ভাবে আত্মগত তেমনি মানুষ-দর্প বোধের গুণ আলোক তো বটেই!
জীবন নদী যেমন তার প্রবাহ দ্বারা সকল প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে আপন নিয়মে সংস্কার কর্ম সম্পূর্ণ করে, অনুরূপ শিল্পের সাধক আত্ম-মীমাংসার প্রয়োজনে তাবৎ প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে আত্মসিদ্ধি লাভে সমর্থক হন। পূর্ব-পুরুষের ন্যায় প্রাণনের এই বিজ্ঞত্ব নব্য পথের যাত্রা।
বোধগম্য নই বলে রেখার সরল ও জটিল স্বরূপ অনুসন্ধানে বের হয়েছিলাম কয়েক বছর আগে। রেখা বুঝতে গ্রামের পর গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছি। এবারের এই লেখনিতে সেই বিষয়গুলি “গল্পের কলা কথা”র মতো করে বলব। কেমন করে কেটেছিল সেই আনন্দঘন দিন।
মুক্ত পবনের দিন
কোন এক সকাল হতে শুরু হল সেই দিনের গল্প। রাত জাগা পাখি হলেও বেশ সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পড়া, সাথে দুজন-বন্ধু(কবি ও শিল্পী)আছেন। তাদেরও ইচ্ছে নিজ কর্মের অনুশীলন করার।।
বৃষ্টি-গরম মিশ্রিত দিন, হালকা বিলের বাতাস বইছে, আকাশ পরিষ্কার হইত… তবে থেকে থেকে শাদা ও নীল মেঘের উঁকি উঁকি খেলা মনকে মুগ্ধ করে রাখে। এবার স্নানের জন্যে পুকুর ঘাটে যাত্রা, শাণ বাধানো পুকুর ঘাটে সূর্যস্নান, জলস্নান ও উন্মাদ সাঁতার। আর মনে পড়া শিশুকালের গুণমুগ্ধ গল্প আরও কত কী…
কংক্রিটের দুয়ারে প্রবেশ ও পোশাক পরিবর্তন শেষে যাত্রা করলাম কর্মস্থলের খোঁজে। পথেই মিলে গেল পছন্দ মতো দৃশ্য। দুধারে বিল সংলগ্ন পথে দাঁড়িয়ে শুরু হল আঁকিবুঁকির কাজ, পেন্সিল ছাড়া তুলি-কালিতে রেখা রচনা। কাগজের জমিনে প্রবেশ করলো লেজ কাটা তালের ডোঙা। ডোঙার প্রান্তিক রেখা লেপনের পরে চোখে পড়ল ডোঙা চালক। এবার উপাই কি! রেখার উপর রেখার আচ্ছাদন। এ এক মহা চিন্তার ব্যাপার রেখার দুর্ঘটনা। অথচ চিত্র খানা শেষ হবার পর লক্ষ্য করলাম এই দুর্ঘটনা না ঘটলে রেখা হতে চিত্রে উত্তরণ লাভ করত না।
জিড়েন পর্বে লক্ষ্য করলাম একজন সাইকেলআরোহী দাঁড়িয়ে। ভাব বিনিময় শেষে যুক্ত হলেন শিল্পের রাজনীতিতে। তিনি প্রশ্ন করলেন সামাজিক রাজনীতির সাথে শিল্পের রাজনীতির যোগাযোগ আছে কি?প্রান্তিক মানুষ হলেও চিত্তে ও জ্ঞানে মহাকুমার। ইতিমধ্যে আমাদের আর এক জন আঁকিয়ে অবস্থান করছে এই পথ যেখানে শেষ- ঐ অন্য গ্রামের তিন রাস্তার মোড়ে।
জল তেষ্টা ও ক্ষুধা ক্ষুধা ভাব- এমনি সময় কবি বন্ধু বলে উঠলেন, ‘এই আমাদের কিছু খওয়া দরকার’। পাশেই এক দিদি-মার দোকানে মুড়ি চানাচুর কেনা এবং ভক্ষণ। বিল পরিশোধের পর দিদি-মা বললেন, ‘ও মণি তোমরা কারা? কন্তে আইছ? এনজিওর লোক নাকি?’ ‘- না গো দিদি-মা, আমরা এনজিওর লোক না। আমরা ছবি আঁকা ও কবিতা লেখার লোক।’ -‘ঐ তো একই ব্যাপার এনজিওর লোকেরাও কত কিছু আঁইকে নিয়ে যায়...’ আমরা বুঝতে পারলাম এই দিদি-মার কাছে কোন ভাবেই আমরা বিশ্বাসী নই, হতেও পারবোনা। আবারও কর্ম যাত্রা শুরু। সাথে জুটে গেল স্কুল ফেরত কিছু ছেলে মেয়ের দল। তাদের হাত থেকে রক্ষা পাবার পর পুনরায় কাজে বসা। এবারে বিষয় পথে দাঁড়িয়ে পথ সহ পলের গাঁদাই হাঁসের দল। কবি বললেন, ‘বিষয় টা কঠিন বটে তবে রেখাতে জমে উঠছে বেশ!’ দ্বিতীয় চিত্রখানা আঁকা শেষে কবির প্রশংসা ছাড়া স্থানীয় মানুষের কোন মন্তব্য প্রকাশ পেলনা। অবশেষে তিন রাস্তার মোড়ে মিলিত হলাম তিন জনে। তখন দুপুর জড়িয়ে বিকাল আঁকা ছবি শেষ হয়েছে দুইখানা। উপস্থিত এই হাঁটের চেহারা ঠিক হাঁটের মতো না, কিছুটা আলস্য ও সৌখিন। একটা-দুটো কাঠের দোকান, বাকিরা মাটিতে মাদুর বিছিয়ে বেচাকেনা করেন।
নতুনভাবে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে বেশি দেরি হয় না আঁকিয়েদের। তবে এখানকার লোকেরা একটু ভিন্ন আচরণ করে বুঝবার চেষ্টাই আছে। ক্ষুধায় পেটে চো চো। মিষ্টির দোকান খালি, মাছিদের এলোমেলো ঘোরাফেরা। অন্যদিকে চোখ ফেরাতেই চোখে পড়ল ছোট বড় মিলিয়ে তিনটি পাকা পেঁপে, দাম যানতে চাইলে বললেন ষাটটি টাকা পড়বে। বুঝতে পারলাম অচেনা ফুলে ধরেনা না ফল। যাই হোক সময়কে তো আর ফাঁকি দেওয়া যায় না। স্থানীয়দের সাথে আলাপ সহ নিজ কাজে মনযোগী হলাম বিষয় নির্বাচন করলাম পেঁপে বিক্রেতার দোকান ও পাশের পরিবেশ। কাজ শুরুর সাথে সাথে সম্পর্ক অতি সুমধুর হতে শুরু করেছে। লোকের ভিড়ও রমরমা পাশ থেকে কানে এলো কিছু কথা। …‘ও শিল্পী ভাই, আপনার ছবিতে শুধু বৌদি কে আঁকলে হবে না, দাঁড়ান দাদা কে-ও ডেকে আনি’…চিন্তাই পড়লাম ঘটনাটি বেশ রহস্যময়। আচ্ছা এলেই বোঝা যাবে কী তাদের বিশেষত্ব। অবশেষে দাদা এলেন এবং বৌদির গা-ঘেসে বসলেন চারিদিকে অলীক হাঁসির বন্যা বয়ে গেল বুঝতে পারলাম এই যুগল প্রেমিকের অতি জনপ্রিয়তা কিসে।সারা জীবন তারা ভালোবাসার স্বাদ নিয়ে বেঁচে থাকতে চান অন্য কিছুতে এ জীবন সার্থক করবে না তাদের। গল্পের ছন্দে আঁকা প্রায় শেষ কবি কে বললাম আপনিও দেখি রেখা চিত্রের বিষয়বস্তুতে নিজেকে উপস্থিত করলেন। এবার ফিরবার পালা বৌদি হাস্য উজ্জল চোখে বললেন দেখিত আমাদের ছবি, কিরকম আঁকলেন ওমা আমাদের চপ্পল জোড়াও ছবিতে উঠিয়ে দিয়েছে…
এবার শুরু হল খাতির-যত্ন তিনটি পেঁপেই কেটে আনা হল আমাদের উদ্দেশ্যে… অর্থ-বিহীন পুজনীয় অতিথি সেবা।।
প্রকৃতির আলো-আঁধার বাতাস-মাটি-জলে মিশ্রিত প্রাণের ভূগর্ভ। নিত্য পরিবর্তনের এক রহস্যময় মায়াবিদ্যা। যে কোন ইচ্ছা কল্পনা মূলত রেখা নির্ভর বস্তু মাধ্যমের হাতিয়ার স্বরূপ।আঁচড় কাটা শরীরে বা মননে,দাগ কাটা হৃদয়ে বা বিশ্বাসে, রেখা টানা নন্দনপটে এত কিছুর ভেতর দিয়ে মত প্রকাশের সূত্রপাত। ইতিহাসের অনুমান জ্ঞান, যেমন বিভেদ-সৃষ্টি করে তেমনি নতুন পথ তৈরিতে সম-সূচক সূচনার সাক্ষ্য রাখে। শাস্ত্রমতে শিশুকাল উর্বরা কাল যা সর্বদায় ধ্বনি-রেখা ও রঙের ভেতর আবিষ্ট। দৃশ্য জগতের সাথে চৈতন্যর মিথস্ক্রিয়ার ফলে উত্তর উত্তর অভিজ্ঞতায় নিজেকে বড় করে তোলা তার ফল হয় অন্ধের পথা হাটা জীবন আর হারাতে বসি চরিত্রের সভাবগুণ।
দুই
রন্ধ্রে বয়ন
আদিতে যে কারণেই পৃথিবীর জন্ম হয়ে থাক না কেন প্রকৃতির অংশ হয়ে প্রকৃতিকেই আলিঙ্গন করবে মানুষ।
স্যাঁতস্যাঁতে উঠোনে হাঁসের পায়ের ছাপ। মুরগির বাচ্চাগুলো কেবল মাত্র খুঁটে খাওয়া শিখেছে। একটি কন্যা শিশু গুড়গুড়িয়ে বাড়িময় সব কিছুকে মাতিয়ে রেখেছে। পলক পড়তেই চাইনা তবুও দেখা যখন হল, পরাণ ভরে দেখি। রান্নাঘরের কোণে দল বেধে ডুমুরের ঝোপ ও খেজুরের সারি। সূর্যলোকের কী দয়া সকালটা বেশ মিষ্টি ও হাসি খুশি! জালিডুমুর পাতায় লুটোপুটি খেলছে আলোর কণা। মাকড়শার জালে ফন্দি আঁটে রূপালী কিরণ রেখা।
হ্যাঁ আজকে সকালের কথা উজ্জ্বলাদের বাড়ির উঠোনে পাটিতে বসে আঁকার পালা।
-‘ও কাকু ফিড়ে দেব?’
-‘না, থাক পাটিতে বসেই আঁকার সুবিধা হবে।’
শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য, ব্যাখ্যাতেও-বিস্তার ফারাক তার অন্যতম কারণ দুটিশব্দের উপর নির্ভর করে- এক. সরলতা দুই. জটিলতা।পরিবেশ থেকেই যার সূত্রপাত। পরে গোত্রভুক্তশ্রেণিতে বিকাশ লাভ করে। মানুষ প্রকৃতি ও পরিবেশের সন্তান। তাই মুক্তবিহঙ্গ বৈ অচল হয় মানব জীবন।গাছ হয়তো স্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম নয়, তার ধর্ম আশ্রয় ও সেবা দান করে যাওয়া। কিন্তু বীজের ধর্ম তো উর্বরা ভূমিতে প্রাণের অঙ্কুরদগোমন ঘটানো। চারণ ভূমিতে বিচরণ না করলে তো শেকড়ের উৎসের অনুসন্ধান করা সম্ভব নয়।
তন্দ্রা ঘোরে কল্প আলাপ জাগতেই অনুভব করলাম আজকের কাগজটা খুব একটা সুবিধা হবে না, বেশ নরম, কালি দেওয়া মাত্রই চুষে নিচ্ছে, তবুও রেখার দৌড় শুরু। বাড়ির আঙিনায় গোয়াল ঘর, রান্নাঘর, শোবার ঘর, হাঁস মুরগির ঘর, গোলা ঘর, খড়ের গাঁদা আরও কত কী…
চোখের পলক অর্ধেক খোলা রেখে দেখলে অস্পষ্ট হয়। তেমনি চিন্তার ঘরে জানান দেয় বিন্যাস্ত নানা বস্তু ও আকার। আজকে বুঝি অবয়ব ধরবার পালা। বিজ্ঞজন ও পণ্ডিতের মতে আধুনিকতা নামক এই শব্দটি অবায়বকেই বিজ্ঞানে ও যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে থাকেন।
উঠোনে তুলশী পথ্য পুজো পার্বণের ছোট গাছ । দুটি পাতা মুখে দিলাম।একটি কাগজ কে অর্ধেক করে কেটে নেওয়া অংশে আজকের আঁকা চলছে। কাগজের মধ্যেকার মূল অংশ জুড়ে খড়ের গাদার অবয়ব বাকি জায়গাতে ঘরের অংশ। বাস্তব বিষয় হলেও বাস্তব আঙ্গিকের লক্ষণ এই চিত্রতে অনুপস্থিত।ব্যাবহৃত তুলিকার ডগা এক নম্বর হওয়াতে রেখার বুনট বেশ শক্ত হয়েছে। কিন্তু কাজের কিছু কিছু স্থানে নরম স্বভাব প্রয়োজন তখন ইচ্ছে দেখালাম পাতলা জলরঙের পরতে পরতে প্রলেপ লেপন। বেশ চোখে আরাম হচ্ছে এবার।
পশ্চিমাদের তৈরি শিল্পের ইতিহাসে দুঃখ আর যোগফলের গুণ বিচার। বঙ্গদেশের এই অংশে নীল সবুজের নিটোল জলে থাকে না কোন যোগফল, থাকেনা কোন দুঃখবোধ। এ যে ধ্যান সাধনের নেশার ঘোর, আধ্যাত্মিক এক রহস্যময় একাত্মার ভুবন।
উজ্জ্বলার হাতে একটি সানকি তাতে কলা মুড়ি ও জলের মগ।‘কাকু একটু খায়ে নেও’। একবার মনে হল বাড়ির উঠোনে গেড়ে বসলে এ ছাড়া উপায় কী! আসলে ঠিক তা নয়। মধুর সুকণ্ঠ!কী বিস্ময় এ শিশুর অতিথিসেবা!শিশু কন্যা হলেও তার মাতৃগুণে অবাক হতে হয়। এই সহজ জীবনের সুঘ্রাণ সহ্য করতে সক্ষম নই, জানতে শিখিনি এর ভেদ বিচার। বিমোহিত হই!গুণমুগ্ধ জীবনবিদ্যা সত্যতার দর্শন-সবই প্রকৃতির অপার লীলা।
প্রকৃতির আপন নির্মাণশৈলী ও প্রাণের অস্তিত্ব গোটা প্রাণিকুলের মধ্যে মানুষই প্রথম নিরীক্ষণের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন মত সৃষ্টিতে ইতিহাসের পাতাই সাক্ষ্য বহন করে আসছে। নানা বস্তুর নানা ধর্ম ও তাদের রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে অলীক সব অবয়বের অবস্থানের প্রকাশ ঘটে।এমত অবস্থায় দৃশ্যত নন্দনের সাদৃশ্য রূপের অনুসন্ধানী আঁকিয়েগণ পর্যবেক্ষণ করে সৃষ্টিতে অবদান রাখেন। রসিকজনের সুধা মেটে অভিনবত্ব ও ভিন্নতার স্বাদে।
দৃশ্য প্রকৃতির যাকিছু দেখিনা কেন, সবই আলো আঁধারির বাতাস কল্পনা।বিন্দু সিন্দূর রঙের জলে ঠাণ্ডা গরম অনুভূতি। জীবন-আচার মধ্যাহ্নে-ঘরের চালে খড়ের রেখা, পাতারগুচ্ছে বৃত্ত রেখা, মাঝির গলায় সুরের রেখা,ধান শিশিরে মিলন রেখা, সরল গরল বক্র রেখা তবুও আঁকার ছন্দ থামেনা যে চৈ চৈ গুঞ্জনে।
লেখক: চিত্রকর
(দ্য রিপোর্ট/এজে/আগস্ট ১৯, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
