সংবাদ বিশ্লেষণ
কীভাবে এবং কেন পাকিস্তানের সাহায্যে এগিয়ে এল রাশিয়া?
সিরাজুল ইসলাম, তেহরান থেকে : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তান বিষয়ক যে নতুন নীতি ঘোষণা করেছেন তা যে পাকিস্তানকে টার্গেট করেই করা হয়েছে পাক সরকারের সামরিক ও বেসামরিক কর্তাদের সেকথা বুঝতে মোটেই বাকি নেই। এটা যেমন বুঝেছেন রাওয়ালপিন্ডির সেনা কর্মকর্তারা তেমনি বুঝতে পেরেছেন ইসলামাবাদের বেসামরিক কর্তৃপক্ষ। এমনকী এই দুই তরফ থেকে এমন আশংকাও উড়িয়ে দেয়া হচ্ছে না যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরো বড় কিছু করতে পারেন।
গত ২১ আগস্ট ট্রাম্প নজিরহীনভাবে যে আফগান নীতি ঘোষণা করেছেন তাতে পাকিস্তানকে তিনি প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিয়েছেন। ট্রাম্প বলেছেন, সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে পাকিস্তান এখন সহযোগিতা করছে না বরং তারা সন্ত্রাসীদেরকে মদদ দিচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেছেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসীদের অভায়রণ্যে পরিণত হয়েছে; তিনি একথাও বলেছেন যে, সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে পাকিস্তানের ভূমিকা সন্তোষজনক নয় বরং এক্ষেত্রে ভারতের ভূমিকা প্রশংসনীয়। আফগান নীতি ঘোষণার সময় ট্রাম্প পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন। অনেকে ধারণা করছেন, শাস্তিমূলক ব্যবস্থার মধ্যে থাকতে পারে- সামরিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা। কেউ কউ বলছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সীমিত পরিসরে সামরিক হামলাও করতে পারে আমেরিকা।
ডোনাল্ড ট্রাম্প তার আফগান নীতি ঘোষণার মাধ্যমে পাক সরকারকে নতুন মিত্র বেছে নিতে বাধ্য করেছেন। ট্রাম্পের বক্তব্যের পর খুব দ্রুত যে দেশটি পাকিস্তানের পাশে ছুটে এসেছে সেটা হচ্ছে পুতিনের রাশিয়া। ট্রাম্পের আফগান নীতির বিষয়েও মস্কো নিজের রিজার্ভশনের কথা জানিয়েছে। শুধু তাই নয়, ওয়াশিংটনকে হুঁশিয়ার করে মস্কো বলেছে, পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করলে মারাত্মক আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হতে পারে যা আফগানিস্তানের জন্য নেতিবাচক পরিণতি বয়ে আনবে।
একই ধরনের বিবৃতি দিয়েছে চীন। অবশ্য, চীন হচ্ছে পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অনিবার্য কৌশলগত মিত্র এবং তার কাছ থেকে এ ধরনের বিবৃতি আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মস্কো? মস্কোর ভূমিকা এখানে অনেক বড় কিছু,অনেক বেশি গুরুত্ববহ। এখানে বড় ব্যাপারটা হচ্ছে- ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার পরপরই রাশিয়ার এগিয়ে আসা। একে পাকিস্তানের কূটনৈতিক পদক্ষেপের গুরুত্বপূর্ণ সফলতা বলে মনে করা হচ্ছে। পাকিস্তানের সরকারি কর্মকর্তারাও একই কথা বলছেন। পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সাংবাদিক কামরান ইউসুফ জানিয়েছেন সে কথা।
পাকিস্তানের ওই কর্মকর্তা জানান, আফগান বিষয়ক নতুন নীতি ঘোষণার পরপরই ইসলামাবাদ মস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ করে। পাকিস্তান কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে রাশিয়াকে জানায় যে, জটিল এই পরিস্থিতিতে তাদের মস্কোর সমর্থন প্রয়োজন।
পাকিস্তানের এ অনুরোধে রাশিয়া ইসলামাবাদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে রাজি হয়।অথচ শীতলযুদ্ধের সময় রাশিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানের ছিল চরম বৈরিতা। বলা যায় মার্কিন বলয়ের দেশ হিসেবে রাশিয়ার জন্য পাকিস্তান ছিল শীর্ষ বৈরী দেশ।
ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার দু দিন পর ঘটেছে বেশ বড় ঘটনা। আফগানিস্তানে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত জামির কাবুলভ ওই দিন বলেন, “আলোচনার ক্ষেত্রে পাকিস্তান হচ্ছে এ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি।” কাবুলভ আরো বলেন, পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করলে এ অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে এবং আফগানিস্তানের জন্য নেতিবাচক ফল বয়ে আনবে।
রাশিয়ার এমন বক্তব্যের পর পাকিস্তানের ওই কর্মকর্তা বলেন, “এটা কেবলমাত্র শুরু। আপনারা আগামী সপ্তাহগুলোতে এমন আরো অনেক ঘটনা দেখবেন।” তিনি দাবি করেছেন, আঞ্চলিক ঘটনা প্রবাহের ভেতরে পাকিস্তান অলস বসে নেই।
ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার পরপরই পাকিস্তান কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে। এ তৎপরতার মূল লক্ষ্য হচ্ছে আফগান সংকটের সমাধানের জন্য ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। এর অংশ হিসেবে পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী খাজা আসিফ ট্রাম্পের বক্তব্যের পরপরই চীন, ইরান ও তুরস্ক সফর করেছেন। এসব সফরকে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রণালয় সফল বলে উল্লেখ করেছে। মন্ত্রণালয় দাবি করছে-খাজা আসিফের সফরে মতৈক্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই মতৈক্যের প্রধান দর্শন হচ্ছে-শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে আফগান সংকটের কোনো সমাধান হবে না;রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই কেবল সমাধান আসতে পারে। অর্থাৎ মার্কিন নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত চিন্তা করছে পাকিস্তান যা কিছুদিন আগেও কল্পনা করা ছিল দুষ্কর।
গত কয়েক বছর ধরে ইসলামাবাদ ও মস্কোর মধ্যে ধীরে ধীরে সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে দুই দেশ শীতল যুদ্ধের সময়কার মতপার্থক্যের কবরদিয়েছে এবং পরিবর্তনশীল ভূ-রাজনৈতিক ও আঞ্চলিক পরিস্থিতিতে নিজেদের ভুলত্রুটি সংশোধন করে এক কাতারে ঠাঁই করে নিচ্ছে।এমন সময় এ সেতুবন্ধন তৈরি হচ্ছে যখন আঞ্চলিক রাজনীতিতে পাকিস্তান অনেকটা কোণঠাসা এবং আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের দ্বারা সমালোচিত। ইসলামাবাদ দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন চাপ মোকাবেলার জন্য রাশিয়ার সঙ্গে এমন উষ্ণ সম্পর্ক তৈরিরচেষ্টা করে আসছিল। সে কারণে মার্কিন চাপ সত্ত্বেও সিরিয়া যুদ্ধে কথিত আন্তর্জাতিক জোটে যোগ দেয় নি ইসলামাবাদ; সৌদি চাপে যোগ দেয় নি ইয়েমেন যুদ্ধে। সর্বশেষ সৌদি ও মার্কিন সরকার যৌথভাবে চাপ সৃষ্টি করে কথিত ইসলামি সামরিক জোটে যোগ দেয়ার জন্য। সেখানেও পাকিস্তান অত্যন্ত কৌশলী অবস্থান নিয়েছে এবং এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে জোটে যোগ দেয়ার ঘোষণা দেয় নি। আর এখন কার্যত সে জোট তো মারাই গেছে।
রাশিয়াও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় পাকিস্তানকে দারুনভাবে শেল্টার দিয়েছে। ২০১৬ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের উরি সামরিক ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলার কয়েকদিন পর পাকিস্তান ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। ভারতের অব্যাহত চাপ ও প্রচারণা সত্ত্বেও রাশিয়া ওই মহড়া বাতিল করে নি তখন। তারও আগে ভারতে অনুষ্ঠিত ব্রিক্স সম্মলেনের চূড়ান্ত ঘোষণায় পাকিস্তান-বিরোধী বক্তব্য থাকায় সে ঘোষণায় সই করতে রাজি হন নি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সঙ্গত কারণে ব্রিক্সের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সদস্য চীনও বেঁকে বসে তাতে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে ইসলামাবাদের কাছে রুশ সামরিক হেলিকপ্টার বিক্রির মধ্যদিয়ে। চিরকালীন মার্কিন বলয়ের দেশ পাকিস্তান ওই হেলিকপ্টার পাবে তা সামরিক ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কাছে বছর তিনেক আগেও নিতান্তই কল্পনার বিষয় ছিল। কিন্তু এখন তা একদমই বাস্তব। আঞ্চলিক ঘটনাপ্রবাহ যেভাবে এগুচ্ছে তাতে দিনে দিনে সে বাস্তবতা আরো বেশি প্রস্ফুটিত হয়ে উঠবে এবং রুশ-চীন-পাকিস্তান জোরালো আর্থ-রাজনৈতিক ও সামরিক বলয় গড়ে উঠবে। সে বলয়ে থাকতে পারে আঞ্চলিক আরেক প্রভাবশালী দেশ ইরান। থাকতে পারে ইরাক, তুরস্ক, সিরিয়া, কাতার ও লেবানন। এমন বলয় গড়ে উঠলে কার্যত মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার বিরাট অংশে মার্কিনিদের পা রাখার জায়গা থাকবে না। তাতে আমেরিকার আঞ্চলিক দুই মিত্র ইসরাইল ও সৌদি আরব সমূহ বিপদে পড়বে।#
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
পাঠকের মতামত:
- মসজিদের দরজায় তালা থাকে কেন?
- সাকিব নিজে থেকে বিএনএমে যোগ দিতে আসেন: মেজর (অব.) হাফিজ
- হলমার্ক কেলেঙ্কারি: চেয়ারম্যান ও এমডির যাবজ্জীবন
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির তিন পদে পরিবর্তন
- শীর্ষ ব্রোকারদের নিয়ে বৈঠকে ডিবিএ
- সাউথইস্ট ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের লেনদেন শুরু
- ফ্লোর প্রাইস উঠলো রবি অজিয়াটার
- ঈদে কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেন, থামবে ৭ স্টেশনে
- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট স্কোয়াডে নাহিদ রানা
- শেষ বলের নাটকিয়তায় পিএসএল চ্যাম্পিয়ন ইসলামাবাদ
- গাজায় দুর্ভিক্ষ-অনাহারে মৃত্যুর ঝুঁকিতে ৩ লাখ ফিলিস্তিনি
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
- কর কমিশনারের কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পত্তির অভিযোগে দুদকের মামলা
- এনএসআই ও পুলিশের যৌথ অভিযান: ৫০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেবার চক্রের ৯ জন গ্রেপ্তার
- বিআরটিসির ১৫ কর্মকর্তা ও ২২ কর্মচারীর অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ
- পেঁয়াজের দাম কমে অর্ধেকে নেমে এসেছে
- খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ
- রোহিঙ্গাদের জন্য ইউএনডিপির বড় তহবিল গঠনের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- দলীয় শর্ত পূরণ করেই এমপি হয়েছেন সাকিব: ওবায়দুল কাদের
- আবার আল-শিফা হাসপাতালে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- গাজায় ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত: ইউনিসেফ
- নির্বাচনে জিতে পরমাণু যুদ্ধের হুশিয়ারী পুতিনের
- আবারও কাঁপল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত
- জবি ছাত্রী অবন্তিকার আত্মহত্যা: অভিযুক্ত ছাত্র ও প্রক্টর রিমান্ডে
- তিন দিন ছুটির পরে যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- সারাদেশে ১ দিনের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি
- টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ব্র্যাক ব্যাংক
- সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ২১ মার্চ
- পূবালী ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের ১০ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা
- তীব্র দাবদাহে স্বস্তির বাতাস দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- কবি শামসুল ইসলামের জন্মদিন আজ
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আ.লীগের সভা কাল
- ঈদের আগে রেলের ভাড়া বাড়বে না: রেলমন্ত্রী
- গাজায় বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী
- "মানুষ অসচেতন থাকলে ১০টা বার্ন করেও প্রাণ বাঁচাতে পারবো না"
- বিএনপির নামে ফেক ভিডিও বানিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে: রিজভী
- "ক্ষমতাসীন দলের নেতারা নির্বোধের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন"
- "এনডিআই-আইআরআই কী বলল এতে কিছু আসে যায় না"
- ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরান হামিদ
- গুজবে কান দিবেন না: বিএসইসি কমিশনার
- ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স
- ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং সিরামিক
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ
- অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সহায়তার আশ্বাস
- রেনাটার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা পাবেন নগদে
- সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডির মতবিনিময়
- বাংলাদেশ ব্যাংক ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি সই
- হারল্যান স্টোর থেকে পণ্য কিনে লাখপতি খাগড়াছড়ির প্রবিকা চাকমা
- দেশে প্রথম ৬ স্টার এনার্জি রেটিং আনলো ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেন তামিম
- লিটনকে বাদ দেওয়ার কারণ জানালেন লিপু
- গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল: ইইউ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জুড়ে নীরবতা, তবে কাটেনি আতঙ্ক
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- জাতির মহানায়কের আজ ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ: ওবায়দুল কাদের
- ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়েছে, দুই সংগঠনের প্রতিবেদন
- "অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে"
- ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
- বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণে যেসব পরিবর্তন আসবে
- "মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রেখেছিল"
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- "জলদস্যুরা সব খবর দেখছে, তাই সংবাদ প্রচারে সতর্ক থাকতে হবে"
- সরকার দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়: মঈন খান
- "সরকার এবার বলবে লেবুর বদলে জলপাই বা কামরাঙ্গার জুস খান"
- দুর্নীতি লুকানোর নতুন কৌশল: একীভূত হচ্ছে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- পাট খাতের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত করা হবে
- সাবেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় দুদকের চার্জশিট
- যেভাবে জিম্মি হয় এমভি আব্দুল্লাহ, অডিও বার্তায় বর্ণনা দিলেন চিফ অফিসার
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- ঈদে মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি
- ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি করতে চায় সরকার: রিজভী
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- ফাইন্যান্স কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগে নতুন সার্কুলার
- বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল: মেজর (অব.) হাফিজ
- তুরস্কে পাঠানোর কথা বলে ৩৫ লাখ টাকা আত্মসাত, আটক ২
- অতিরিক্ত তুষারপাতে আফগানিস্তানে ৬০ জন নিহত
- টিকটক নিষিদ্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস
- নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো ব্যবস্থা নেই: কাদের
- জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের অবস্থান শনাক্ত
- গাজীপুরে দগ্ধ কারও অবস্থাই আশঙ্কামুক্ত নয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- কাঁচাবাজারের চেয়ে ফিক্সড প্রাইজ শপগুলোতে দাম কম: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গাবতলীতে পিকআপভ্যানের ধাক্কায় ডিএনসিসি কর্মী নিহত, সড়ক অবরোধ
- শ্রমবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: আইনমন্ত্রী