‘রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে’
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিতসহ এ সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে তার সরকার জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আরো বলেছেন, আন্তর্জাতিক মহলে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যে জনমত সৃষ্টি হয়েছে তা আওয়ামী লীগ সরকারের জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টারই সাফল্য।
প্রধানমন্ত্রী বুধবার সংসদে তার জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের সদস্য মুহাম্মদ মিজানুর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে আরো বলেছেন, মিয়ানমারের নাগরিকদের স্বদেশে নিরাপদে ফিরে যাওয়ার বিষয়টি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সকলের প্রত্যাশা।
তিনি বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা বা আরাকানের মুসলমানদের ওপর পরিচালিত হত্যাযজ্ঞসহ পৃথিবীর সকল জঘন্যতম হত্যাকান্ডকে হার মানিয়েছে। মিয়ানমারে পরিচালিত হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষিতে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত লাখো রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় প্রদানের ফলে বাংলাদেশের উদ্যোগ সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সকল সময় যে কোনো সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানে বিশ্বাসী। ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ভাষণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেছিলেন, ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’এবং ‘সকল বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান হইবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র।’ এরই ধারাবাহিকতায় মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়া ছিল সরকারের একটি অত্যন্ত সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। এ কারণে বাংলাদেশ আজ বিশ্ব নের্তৃবৃন্দের কণ্ঠে গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মানের সাথে উচ্চাতি হচ্ছে। সরকার এদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিতসহ এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, চার দশক ধরে মিয়ানমারের সাথে অনিষ্পন্ন থাকা সমুদ্রসীমা নির্ধারণ সরকার আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ২০১২ সালে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করেছে। মিয়ানমারের সাথে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রেখে বিদ্যমান সমস্যার ক্ষেত্রেও সরকার দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, চলতি বছর ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধন ও মানবতা বিরোধী অপরাধ শুরু করার পর থেকেই বাংলাদেশ সোচ্চার হয়েছে। অতিদ্রুত বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলের নজরে আনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে অত্যাচার-নির্যাতনের সঠিক চিত্র তুলে ধরতে সহায়তা করা হয়েছে। অসহনীয় নির্যাতন এবং মানবতা বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমত গঠন ও মিয়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টির জন্য কূটনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিজ দেশে নাগরিক হিসেবে বসবাসের অধিকার এবং নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক জনমত গঠনের জোর প্রচেষ্টা চালানোর ফলে রোহিঙ্গাদের অধিকারের পক্ষে আজ বিশ্ব জনমত গঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া সকল রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন এবং এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭২তম অধিবেশনের সাধারণ বিতর্ক পর্বের বক্তৃতায় আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সুনির্দিষ্ট পাঁচ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছি। পাঁচ দফার মধ্যে অন্যতম ছিল জোরপূর্বক বিতাড়িত সকল রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তন। আমার এই সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনাকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ বিতর্ক পর্ব ছাড়াও অন্যান্য সকল বহুপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে আমি রোহিঙ্গা সমস্যার ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করি।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের দুর্দশা দূর করতে মুসলিম বিশ্বের আরও জোরালো ও ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালনের লক্ষ্যে আমি ওআইসি ‘কনটাক্ট গ্রুপ’এর বৈঠকে ও সকল মুসলিম নের্তৃবৃন্দকে আহ্বান জানিয়েছি। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ, নিরাপত্তা পরিষদ এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের মাধ্যমে তারা এ বিষয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শুরু করার উদ্দেশ্যে মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলর অফিসের মন্ত্রী সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেন। মিয়ানমারের মন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যকার বৈঠকে প্রত্যাবাসন বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সূত্রপাত হয়। প্রত্যাবাসনের জন্য একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ একটি খসড়া হস্তান্তর করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার প্রস্তাবিত দ্বিপাক্ষিক চুক্তির বিভিন্ন দিক নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মিয়ানমার সফর করে এসেছেন। সেখানে তিনি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচি এবং মিয়ানমারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে পৃথকভাবে বৈঠকে মিলিত হন। দু’পক্ষেই প্রত্যাবাসন চুক্তি দ্রুত সম্পাদন এবং চলতি বছর নভেম্বরের মধ্যে ‘জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ’ গঠনে সম্মত হয়েছে। এ বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ ও আলোচনা চলছে।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের দপ্তরের ৩টি প্রতিনিধিদল রোহিঙ্গাদের পরিদর্শন করে এ যাবত দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, এগুলো হলো ২০১৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত ‘ফ্লাশ রিপোর্ট’ এবং ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবরে প্রকাশিত ‘অফিস অব দ্যা হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস’ (ওএইচসিএইচআর)-এর র্যাপিড রেসপনস মিশনস রিপোর্ট। মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের দপ্তরের রিপোর্টে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক নির্যাতনের তথ্য উঠে এসেছে।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল গঠিত অনুসন্ধানী দল ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন’ ইতোমধ্যে কক্সবাজার সফর করে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের অবস্থা সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেছে। তাঁরা মিয়ানমারে মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে মত প্রকাশ করে। এছাড়া কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের বিষয়টি আজ সকলের দাবি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকেও সকল রাষ্ট্রও কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের পক্ষে মত প্রদান করছে এবং সুপারিশ বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণে মিয়ানমারকে আহ্বান জানিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের বাসস্থানের জন্য জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠনসমূহে ‘ইউএনএইচসিআরআই এবং আইওএম-এর সহায়তায় প্রায় ১ লাখ ৪৫ হাজার পরিবারের অস্থায়ী শেল্টার নির্মাণের কাজ চলছে। আশ্রিত রোহিঙ্গাদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে আশ্রয় কেন্দ্রের এলাকায় স্বাস্থ্য কেন্দ্র নির্মাণ করে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া, ছয় লাখ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় নির্মাণের লক্ষ্যে উখিয়াতে সম্প্রতি ৩ হাজার ৫শ’ একর জমি বরাদ্দ করা হয়েছে। আমরা ‘ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি)’ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তায় খাদ্যের ব্যবস্থা করেছি। রোহিঙ্গাদের সহায়তায় বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষও সচেষ্ট রয়েছে।
তিনি বলেন, ১৯৮৯ সালের পর ২০১৭ সালে ২ সেপ্টেম্বরে এবার প্রথম জাতিসংঘ মহাসচিব নিরাপত্তা পরিষদের নিকট পত্র প্রেরণ করেন। গত এক দশকে প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা প্রশ্নে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ সর্বসম্মতিক্রমে ২০১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বরে একটি বিবৃতি প্রদান করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালের ১৬ অক্টোবরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাউন্সিলের পক্ষ থেকে মিয়ানমার বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া গত ২০১৭ সালের ১৫ অক্টোবরে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত ইন্টারপার্লামেন্টারী ইউনিয়ন (আইপিইউ)-এর ১৩৭তম সভায় জরুরি বিষয় হিসেবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ৬৩তম কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারী কনফারেন্স (সিপিসি) সর্বসম্মতভাবে গৃহীত এক বিবৃতিতে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানবিক সংকট সমাধানে আন্তজৃাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ২২, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- কথা কম হবে, কাজ বেশি হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- "বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে পারলে অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান হতো"
- পুঁজিবাজারে টানা দরপতন, রাস্তায় বিনিয়োগকারীরা
- মসজিদের দরজায় তালা কেন?
- সাকিব নিজে থেকে বিএনএমে যোগ দিতে আসেন: মেজর (অব.) হাফিজ
- হলমার্ক কেলেঙ্কারি: চেয়ারম্যান ও এমডির যাবজ্জীবন
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির তিন পদে পরিবর্তন
- শীর্ষ ব্রোকারদের নিয়ে বৈঠকে ডিবিএ
- সাউথইস্ট ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের লেনদেন শুরু
- ফ্লোর প্রাইস উঠলো রবি অজিয়াটার
- ঈদে কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেন, থামবে ৭ স্টেশনে
- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট স্কোয়াডে নাহিদ রানা
- শেষ বলের নাটকিয়তায় পিএসএল চ্যাম্পিয়ন ইসলামাবাদ
- গাজায় দুর্ভিক্ষ-অনাহারে মৃত্যুর ঝুঁকিতে ৩ লাখ ফিলিস্তিনি
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
- কর কমিশনারের কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পত্তির অভিযোগে দুদকের মামলা
- এনএসআই ও পুলিশের যৌথ অভিযান: ৫০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেবার চক্রের ৯ জন গ্রেপ্তার
- বিআরটিসির ১৫ কর্মকর্তা ও ২২ কর্মচারীর অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ
- পেঁয়াজের দাম কমে অর্ধেকে নেমে এসেছে
- খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ
- রোহিঙ্গাদের জন্য ইউএনডিপির বড় তহবিল গঠনের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- দলীয় শর্ত পূরণ করেই এমপি হয়েছেন সাকিব: ওবায়দুল কাদের
- আবার আল-শিফা হাসপাতালে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- গাজায় ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত: ইউনিসেফ
- নির্বাচনে জিতে পরমাণু যুদ্ধের হুশিয়ারী পুতিনের
- আবারও কাঁপল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত
- জবি ছাত্রী অবন্তিকার আত্মহত্যা: অভিযুক্ত ছাত্র ও প্রক্টর রিমান্ডে
- তিন দিন ছুটির পরে যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- সারাদেশে ১ দিনের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি
- টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ব্র্যাক ব্যাংক
- সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ২১ মার্চ
- পূবালী ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের ১০ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা
- তীব্র দাবদাহে স্বস্তির বাতাস দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- কবি শামসুল ইসলামের জন্মদিন আজ
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আ.লীগের সভা কাল
- ঈদের আগে রেলের ভাড়া বাড়বে না: রেলমন্ত্রী
- গাজায় বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী
- "মানুষ অসচেতন থাকলে ১০টা বার্ন করেও প্রাণ বাঁচাতে পারবো না"
- বিএনপির নামে ফেক ভিডিও বানিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে: রিজভী
- "ক্ষমতাসীন দলের নেতারা নির্বোধের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন"
- "এনডিআই-আইআরআই কী বলল এতে কিছু আসে যায় না"
- ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরান হামিদ
- গুজবে কান দিবেন না: বিএসইসি কমিশনার
- ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স
- ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং সিরামিক
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ
- অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সহায়তার আশ্বাস
- রেনাটার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা পাবেন নগদে
- সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডির মতবিনিময়
- বাংলাদেশ ব্যাংক ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি সই
- হারল্যান স্টোর থেকে পণ্য কিনে লাখপতি খাগড়াছড়ির প্রবিকা চাকমা
- দেশে প্রথম ৬ স্টার এনার্জি রেটিং আনলো ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেন তামিম
- লিটনকে বাদ দেওয়ার কারণ জানালেন লিপু
- গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল: ইইউ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জুড়ে নীরবতা, তবে কাটেনি আতঙ্ক
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- জাতির মহানায়কের আজ ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ: ওবায়দুল কাদের
- ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়েছে, দুই সংগঠনের প্রতিবেদন
- "অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে"
- ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
- বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণে যেসব পরিবর্তন আসবে
- "মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রেখেছিল"
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- দুর্নীতি লুকানোর নতুন কৌশল: একীভূত হচ্ছে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- পাট খাতের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত করা হবে
- সাবেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় দুদকের চার্জশিট
- যেভাবে জিম্মি হয় এমভি আব্দুল্লাহ, অডিও বার্তায় বর্ণনা দিলেন চিফ অফিসার
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- ঈদে মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি
- ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি করতে চায় সরকার: রিজভী
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- ফাইন্যান্স কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগে নতুন সার্কুলার
- বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল: মেজর (অব.) হাফিজ
- তুরস্কে পাঠানোর কথা বলে ৩৫ লাখ টাকা আত্মসাত, আটক ২
- অতিরিক্ত তুষারপাতে আফগানিস্তানে ৬০ জন নিহত
- টিকটক নিষিদ্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস
- নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো ব্যবস্থা নেই: কাদের
- জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের অবস্থান শনাক্ত
- গাজীপুরে দগ্ধ কারও অবস্থাই আশঙ্কামুক্ত নয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- কাঁচাবাজারের চেয়ে ফিক্সড প্রাইজ শপগুলোতে দাম কম: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গাবতলীতে পিকআপভ্যানের ধাক্কায় ডিএনসিসি কর্মী নিহত, সড়ক অবরোধ
- শ্রমবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: আইনমন্ত্রী