ট্রাম্পের জেরুসালেম পরিকল্পনা : আঞ্চলিক সংঘাতের আগুনে ঘি!
জেরুসালেমের মর্যাদার ব্যাপারে এতদিনের মার্কিন নীতি বদলে দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মধ্যপ্রাচ্যের সবগুলি দেশে মার্কিনীরা বহুদিন ধরে যে 'লুণ্ঠনমূলক প্রকল্প' বাস্তবায়ন করে চলেছে তার আরেকটি 'নিখুঁত নজির' তাদের প্রেসিডেন্টের নেয়া সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত। এই পদক্ষেপের ফলে বর্তমানে ইসরায়েল কিছুটা উপকৃত হলেও দীর্ঘমেয়াদে এটা বিশ্বব্যাপী মার্কিন স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। জেরুসালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে মার্কিন স্বীকৃতিকে উগ্র ইহুদীরা দেখবে আল-আকসা মসজিদকে ধ্বংস করার জন্য 'সবুজ সংকেত' হিসাবে। তারা আশা করবে, আল-আকসা ধ্বংসের ব্যাপারে এগিয়ে গেলে বাকী দুনিয়া এটাকে একটি "ছোট স্থানীয় ব্যাপার" বলে উপেক্ষা করে যাবে। তাদের জন্য ভারতে, ১৯৮৪ সালে ইন্দিরা গান্ধীর দ্বারা অমৃতসরের শিখ স্বর্ণমন্দিরকে ধ্বংস করা ও তারপর এ নিয়ে বাকী দুনিয়ার 'ভুলে যাওয়া'র বিষয়টি নিখুঁত উদাহরণ হিসেবে রয়ে গেছে। জেরুসালেম এর রাজনৈতিক মর্যাদার বিষয়টি ফিলিস্তিনিদের জন্য সবসময় একটি 'রেড লাইন' হয়ে রয়েছে। পাশাপাশি সারা দুনিয়ার আরব এবং মুসলিম জনগোষ্ঠীও ধর্মীয় কারণে ফিলিস্তিনীদের দাবির প্রতি সমর্থন জানাতে দায়বদ্ধ। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ফিলহাল বেশ কয়েকটি বড় সংকটের মোকাবেলা করছে। এই পরিস্থিতিতে জেরুসালেম নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত এখন ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও বৃহত্তর আঞ্চলিক সংঘাতের আগুনে ঘি ঢালার মত ব্যাপার হয়ে দেখা দিতে পারে। এ কারণেই ট্রাম্পের জেরুসালেম পরিকল্পনা ঘোষণার পর, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর [স্টেট ডিপার্টমেন্ট] সারা বিশ্বের দূতাবাসকে নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছে; সামনের দিনগুলিতে 'সম্ভাব্য সহিংসতা'র ব্যাপারেও হুঁশিয়ারি দিয়ে চলেছে।
ফিলিস্তিনী সরকারের ওপর কিছুদিন আগে থেকে জারী থাকা তীব্র চাপের মধ্য দিয়ে ট্রাম্পের সর্বশেষ পদক্ষেপের ঘোষণাটি এলো। এর আগে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে গত ৫ ডিসেম্বর একটি বিল পাস্ হয়েছে। এতে ফিলিস্তিনী সরকারকে আর্থিক সহায়তা স্থগিতের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এমন খবরও বের হয়েছে যে সৌদি নেতারা 'আলোচনার মাধ্যমে সংঘাত নিরসনে'র লক্ষ্যে ট্রাম্পের প্রস্তাব মেনে নিতে ফিলিস্তিনীদের আল্টিমেটাম দিয়েছেন। অথচ এই প্রস্তাব ফিলিস্তিনের জাতীয় আশা-আকাঙ্খার প্রতি 'দুর্দান্ত বিদ্বেষমূলক' বলে দুনিয়ার সবাই মনে করছেন। এ প্রসঙ্গে 'ইউএস ক্যাম্পেইন ফর প্যালেস্টিনিয়ান রাইটস' সংগঠনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ইউসুফ মুনাইয়ার বলেছেন, "শান্তি প্রক্রিয়া - সেটা যাই হোক এবং তাতে যা কিছু বাকি থাকুক না কেন - একটি সমঝোতার ওপর তৈরি হয়েছিল। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল, জেরুসালেম সমেত নানা ইস্যুর চূড়ান্ত ফয়সালা করতে ভবিষ্যতে কিছু একটা করা হবে এ বিষয়ে দেয়া মার্কিন গ্যারান্টি।" "এখন দেখা যাচ্ছে যে, ট্রাম্প প্রশাসন ভেড়ার গলা কাটার মত করে ফিলিস্তিনী গলার নিচে চাকু ঠেকিয়ে চুক্তি করার চেষ্টা করছে যা তাদের জন্য বিপজ্জনক হবে। এটা করতে গিয়ে তারা জেরুসালেমের মর্যাদার ইস্যু নিয়ে নানা ধরনের হুমকিও দিচ্ছে।"
১৯৪৭ সালে জাতিসংঘ ব্রিটেনের দখলে থাকা ফিলিস্তিনকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করে: একটি ইহুদী রাষ্ট্র, একটি আরব রাষ্ট্র ও জেরুসালেম। জেরুসালেমকে তখন "আন্তর্জাতিকভাবে নিয়ন্ত্রিত শহর" হিসাবে ঘোষণা করার কথা ছিল। ইহুদী নেতারা পরিকল্পনা মেনে নেন। কিন্তু ফিলিস্তিনীদের ঘর-বাড়ী থেকে তাড়িয়ে উদ্বাস্তু বানিয়ে দেওয়ায় আরব দুনিয়া তা প্রত্যাখ্যান করে। ১৯৪৮ সালে ইহুদীবাদীদের সাথে একতরফা বোঝাপড়ার পর ব্রিটিশরা ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায়। শুরু হয় যুদ্ধ। এই যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ইহুদীবাদীরা জেরুসালেমের পশ্চিমাংশ দখল করে নেয়। জর্দানী ও ফিলিস্তিনীরা অধিকার করে শহরের পূর্ব অংশ। ১৯৬৭ সালে পরবর্তী যুদ্ধের দ্বারা, ইসরায়েল পূর্ব জেরুসালেমের নিয়ন্ত্রণ কব্জা করে এবং পরবর্তীতে এটিকে তার রাষ্ট্রীয় ভূখণ্ডের অংশ বলে ঘোষণা করে। এই ঘোষণা অবশ্য কখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। পূর্ব জেরুসালেমে বরাবরই ফিলিস্তিনী জনগোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ। তারা সম্পূর্ণ ইসরায়েলী নিয়ন্ত্রণে বসবাস করলেও ওই তথাকথিত রাষ্ট্রের কোনো ইলেকশনে ভোট দিতে পারেন না। ইসরাইল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার ধারণাটি যে পুরোপুরি বাতিল হয়ে গেছে তা ২০০৬ সালে লেবাননে ও তারপর একাধিকবার গাজা'য় তাদের খুনী হামলা পরিচালনার পর সারা দুনিয়ার চোখে ধরা পড়ে গেছে। ওই দু'টি ঘটনা দেখার পর এই বিবেচনার সাথে শুধুমাত্র প্রচলিত মূলধারার বাইরের পর্যবেক্ষকরা'ই নন, বরং পশ্চিমা দেশগুলোর সবচেয়ে বিভ্রান্ত ব্যক্তিটিও একমত না হয়ে পারছেন না।
"রেসিজম" বা বর্ণবাদ সবসময় ইসরায়েল নামের তথাকথিত রাষ্ট্রের প্রাণপ্রবাহ ও জীবনধারা হয়ে থেকেছে। জায়োনিজম বা ইহুদীবাদ এই মৌলিক বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল যে ইহুদীদের এই ভূখন্ডের ওপর 'অধিকতর' রাষ্ট্রীয়, মানবিক ও প্রাকৃতিক অধিকার রয়েছে। এটাই তথাকথিত ইসরায়েল রাষ্ট্রের অন্তর্নিহিত বর্ণবাদী বুনিয়াদ যা যথার্থ গণতন্ত্র বা জনগণের সমতার সব সম্ভাবনাকে বাদ দিয়ে তৈরী করা হয়েছে। লেবানন এবং গাজায় ইসরায়েলের ধ্বংসাত্মক নিপীড়ন তার প্রতিষ্ঠাকালীন রাষ্ট্রীয় মতাদর্শের বিবর্তনের পরবর্তী ধাপ। এই মতাদর্শ এক জনগোষ্ঠীর "একচেটিয়া অধিকারবোধ" ও অন্যদের ওপর "ভুয়া শ্রেষ্ঠত্ববোধ" এর ধারণার ওপর প্রতিষ্ঠিত। এ' কারণেই আচরণ ও ভূখণ্ডের সীমারেখা সংক্রান্ত ব্যাপারে তারা কোনো আইনী ও নৈতিক সংযম অবলম্বন করতে পারে না। তাদের "অসীম অধিকার" উপভোগের জন্য দরকার "চিরসম্প্রসারণশীল" ভূখণ্ড ! "রেসিজম" বা বর্ণবাদ ইসরায়েলী-মার্কিন নিও কনসারভেটিভ [নয়া রক্ষণশীল] অক্ষশক্তির অস্থি-মজ্জায় মিশে আছে। মধ্যপ্রাচ্যে এরাই এখন পাগলা ঘোড়ার মত দাপাদাপি করছে। ২০০০ সাল থেকে জায়নিজমের অন্তর্নিহিত বর্ণবাদ বুশ প্রশাসনের নিও কনসারভেটিভদের বর্ণবাদী সাম্রাজ্যবাদী ফিলোসফির মধ্যে এক "স্বাভাবিক মিত্র" খুঁজে পেয়েছে। সারা দুনিয়া জুড়ে ইসরায়েলী-মার্কিন যুদ্ধের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো, পৃথিবীর সব সংঘাতকে "জাতিগত সংঘাতে" রূপান্তরিত করা। ইংরেজিতে একে বলে “full ethnicization”। এই অভিমত দিয়েছেন মিশেল ওয়ারশাউস্কি। তিনি জেরুসালেম এর অল্টারনেটিভ ইনফরমেশন সেন্টার নামে একটি গ্রূপের সাথে কাজ করেন। তার মন্তব্য প্রচারিত হয়েছিল ২০০৬ সালের ৩০ জুলাই তারিখে। ওয়ারশাউস্কি আরো বলেছিলেন, "যার [ফুল এথ্নিসাইজেশন] মধ্যে কোনও একটি নীতি, একটি সরকার বা নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নয়, কিন্তু একটি জনগোষ্ঠীর সাথে জড়িয়ে 'হুমকি' চিহ্নিত করা হবে।" .
এর মানে হলো, ইসরায়েলের বেলায়, সব অ-ইহুদী জনগোষ্ঠীর সাথে জড়িয়ে ওই 'হুমকি'কে চিহ্নিত করা হবে।
পূর্ব জেরুসালেমকে আইনী পদ্ধতিতে ইসরায়েলের অন্তর্ভুক্ত করতে উৎসাহিত করা ও পরবর্তীতে তা নিয়ে যত রকমের অঘটন ঘটবে তার জন্য মার্কিনীদের সঠিকভাবেই অভিযুক্ত করা যাবে। এই কারণেই এর আগেকার মার্কিন প্রশাসন এই কাজটি করতে দ্বিধাবোধ করতো। এমনকি যখন তারা নিজস্ব শাসকগোষ্ঠীর মধ্যে ইহুদী-জায়োনিস্ট গোষ্ঠী'র সবচে' চরমপন্থী অংশটিকে তুলে এনেছিল তখন এই কাজটি করেনি। ওবামা প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় জেরুসালেমে মার্কিন দূতাবাস সরিয়ে নেয়ার পক্ষ্যে ফাঁকা আওয়াজ দিয়েছিলেন। কিন্তু ক্ষমতায় এসে ওই পথে হাঁটেননি।
এখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে সেই কাজটিই করা হলো। সেই ট্রাম্প ইহুদীবাদী স্বার্থের প্রতি যার প্রশাসনের রয়েছে ক্রীতদাসসুলভ আনুগত্য। একই সাথে এই লোকটি ওবামা'র ইরানের সাথে করা চুক্তিও বরবাদ করার চেষ্টা করছে। এদিকে, তাঁর সবচেয়ে জঘন্য অনুসারীদের অনেককে হামেশাই ইসরায়েলের বর্ণবাদী কর্মকান্ডের প্রতি ভক্তি-গদগদ হয়ে নিজেদেরকে 'সাদা জায়োনিস্ট' পরিচয় দিতে দেখা যায়। 'পলিটিক্যাল জায়োনিজম' বা রাজনৈতিক ইহুদীবাদ বিশ্ব প্রতিক্রিয়াশীল অপশক্তির পক্ষে প্রধান ও ভ্যানগার্ডের ভূমিকা পালন করছে।
লেখক : কবি ও সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- শিশু হাসপাতালের ভবনে আগুন
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
- ইসফাহান শহরে ইসরায়েলের হামলা, ড্রোনগুলো আকাশেই ধ্বংস করেছে ইরান
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা সরাসরি অস্বীকার ইরানের
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে ১৩ বিজিপি সদস্য
- দুদিনের সফরে ঢাকা আসছেন কাতারের আমির
- ঈদের পরে সবজির বাজার চড়া, ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়-স্বজনদেরও প্রার্থী হতে নিষেধ আ.লীগের
- বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়লো ৪ টাকা
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট কাল
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ডিএমপির ৬ এডিসি-এসির বদলি
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: পরিবেশমন্ত্রী
- "খালেদা জিয়া মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও তো ব্যর্থ হয়েছিল"
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ১৪ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- এরদোগানকে প্রশংসা করে যা বলছে হামাস
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ১৭
- ৭৫ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, দুবাই বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা
- রাখাইনে নতুন করে সংঘাত, পালিয়ে আসা বিজিপির সংখ্যা বাড়ছে
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- টাইমের প্রভাবশালী ব্যাক্তির তালিকায় বাংলাদেশী মেরিনা
- শনিবার ঢাকা আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন
- থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- মুনাফা বেড়েছে আমরা নেটওয়ার্কসের
- মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- গরম বাড়বে, শিগগিরই মিলছে না স্বস্তি
- বাংলাদেশের নতুন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক
- এশিয়া কাপের আয়োজন থেকে বাদ পড়ছে ভারত পাকিস্তান
- ওমরাহ ভিসা–সংক্রান্ত নতুন আইন জারি করেছে সৌদি
- ইসরায়েলের হামলার হুমকি, পারমানবিক কেন্দ্র বন্ধ রেখেছে ইরান
- ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি
- "মুজিবনগরে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে"
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- ২১ নাবিক জাহাজে দেশে ফিরবেন, বাকি দুজন বিমানে
- "এ সরকারের আমলে জ্যামিতিক হারে বিচার বহির্ভূত হত্যা বেড়েছে"
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ নিয়ে প্রত্যাশা করার দরকার নেই: শান্ত
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
- ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
- শেয়ার বিক্রি করবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি
- তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টি
- টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- থাইল্যান্ড, সৌদি ও গাম্বিয়া সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- লিটারে ১০ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম
- ইসরায়েলকে সহযোগিতার কথা অস্বীকার সৌদির
- নিজের ইচ্ছাতেই বিশ্রাম চেয়েছেন ম্যাক্সওয়েল
- ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারালো বাংলাদেশের মনন
- সিঙ্গাপুরের নতুন প্রধানমন্ত্রী লরেন্স অং
- পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
- নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: ডিএমপি
- চলমান তাপপ্রবাহ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলো ২৯ বিজিপি সদস্য
- দুইদিন বন্ধের পর আজ চালু হয়েছে মেট্রোরেল
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের খরচ ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার
- কান চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেলো যেসব সিনেমা
- যুদ্ধ পূর্ণ গতিতে চলবে: মোসাদ
- বর্ষবরণের আয়োজনে হামলার শঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- জর্ডানকে কঠিন হুশিয়ারি দিলো ইরান
- ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বলছে জাতিসংঘের মহাসচিব
- নববর্ষে আওয়ামী লীগের মঙ্গল শোভাযাত্রা
- বিএনপির কারাবন্দি নেতাকর্মীর তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
- আইপিএলে ম্যাক্সওয়েলের লজ্জার রেকর্ড
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ, গার্ড দিচ্ছেন চার দেশের নৌসেনারা
- নববর্ষ অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির কোন ভূমিকা ছিলো না: ওবায়দুল কাদের
- গরমের মধ্যে আবহাওয়া অফিসের দুঃসংবাদ
- মুন্সীগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- ওয়াচ টাওয়ার ও ড্রোন দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে
- বিএনপি এদেশের বাঙালি সংস্কৃতিকে সহ্য করতে পারে না: কাদের
- বাইডেন দেশকে বিশ্বযুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে পারেন: ট্রাম্প
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- মুক্ত হলেন এমভি আব্দুল্লাহর ২৩ নাবিক