এ দেশ আমার নয়
মেয়েটির নাম মরিয়ম। কোটা সংস্কার আন্দোলনে যোগ দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিল সে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকে যখন সাপের মতো পিটিয়ে মারছিল ছাত্রলীগ, একটি মানুষও যখন এগিয়ে যায়নি বাঁচাতে, তখনই ফারুককে রক্ষার জন্য এগিয়ে যায় মেয়েটি। না, ফারুক তার পূর্বপরিচিত কেউ ছিল না। না বন্ধু, না স্বজন, না পরিচিত। তবে যে কাউকে ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হতে দেখলে সুস্থ ও স্বাভাবিক মানসিকতার একজন মানুষ যা করে, মেয়েটি কেবল সেটাই চেষ্টা করেছিল। শুধু ছোট্ট একটি ভুল ছিল তার। সে বুঝতে পারেনি— দেশটি আর সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষের দখলে নেই। শকুনের মতো তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল কোটা আন্দোলনের বিরুদ্ধে শিবিরের ছেলেরা, ছাত্রলীগের ক্যাডাররা।
মেয়েটির সেই সময়কার ছবি তুলেছিল কেউ একজন। আত্মাকাঁপানো ওই ভয়াল ছবি মুহূর্তে ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই ছবির বর্ণনা দেওয়ার কোনও ভাষা আমার জানা নেই, সব ছবি বর্ণনার অপেক্ষাও রাখে না। কিছু ছবি শব্দের চেয়েও লক্ষগুণ বেশি শক্তিশালী। মরিয়মের ছবিটিও ঠিক তেমন।
পরবর্তী সময়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে মেয়েটি সেদিনের ঘটনাটি বর্ণনা করতে গিয়ে কিছু কথা বলেছে। সঙ্গত কারণেই বিপর্যস্ত ও ক্ষুব্ধ ছিল সে। কথাগুলো আমি বারবার শুনেছি। মনের গহীন থেকে উঠে আসা খেদোক্তিগুলো কী গভীর তাৎপর্যময়। মেয়েটি বারবার বলছিল, ‘একটা কুকুরকে ওভাবে মারলেও তো মানুষ বাঁচাতে যায়, আর সেখানে উনি (ফারুক) তো একজন মানুষ ছিলেন।’ একপর্যায়ে গভীর বেদনা থেকে সে বলেছে, ‘এটা আমার দেশ নয়।’
মেয়েটি শহীদ মিনারের পথে নির্যাতিত হয়েছে, সিএনজিতে হয়েছে ও সবশেষ থানায় নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একবার চিন্তা করুন তো কোথায় বাস করছি আমরা? যে স্থানগুলো হওয়ার কথা ছিল নাগরিকের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ, ঠিক সেই জায়গাগুলোতেই অত্যাচারিত, নির্যাতিত ও অপমানিত হয়েছে মেয়েটি। এ কেমন বাংলাদেশ? মুখে বলি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, কিন্তু নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের মাধ্যমে হরণ করি নাগরিকের সব অধিকার, তার মানবিক মর্যাদা।
এমন পরিস্থিতি তো একদিনে হয়নি। ধীরে ধীরে আমাদের অলক্ষ্যে তৈরি হয়েছে এক নতুন বাংলাদেশ। ঘৃণা, নির্মমতা, বিভাজন আর নির্মূলের এক নতুন দেশ। এদেশে এখন হয় তুমি আমার বন্ধু, আর নয়তো শত্রু। এখানে মাঝামাঝি বলে কিছু নেই। এ এক তীব্র অসহিষ্ণু সময়। এই পরিবর্তন ঘটেছে ধীরে। আমরা চোখ বুঁজে থেকেছি, উট পাখি যেমন বালুতে মুখ গুঁজে থাকে। ভেবেছি আমি তো নিরাপদ। বুঝিনি অনিরাপদ রাষ্ট্রে কেউই নিরাপদ নয়। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নন। অত্যাচার, নিপীড়নের খবর আর ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে সয়ে যাওয়া মন ও মস্তিষ্ককে আমরা ব্যস্ত রেখেছি বিশ্বকাপে, আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল বিতর্কে।
সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির সংস্কারের কথা ছাত্র আর চাকরি প্রার্থীরা বহুদিন ধরেই বলে আসছিল। শুরু থেকেই তাদের এই দাবি ছিল অহিংস। যদিও পুলিশ প্রশাসন আর ছাত্রলীগ ছিল মারমুখী। তাদের এই সম্মিলিত নিপীড়নই মূলত স্বতঃস্ফূর্ত কিন্তু অসংগঠিত কোটা সংস্কার আন্দোলনকে একসুতোয় গেঁথে ঐক্যবদ্ধ করেছে ও তাদের দাবিকে শক্তি জুগিয়েছে। এ আন্দোলন দলমত নির্বিশেষে দেশের অধিকাংশ মানুষের সমর্থন পেয়েছে।
বিশেষ করে মানুষ যখন দেখেছে— নিরীহ এই দাবি দমনে পুলিশ প্রশাসন ও ছাত্রলীগ সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে, টিয়ারশেল আর জল কামান দিয়ে আন্দোলনকে দমন করতে চাইছে, কখনোবা মাঝরাতে ছাত্রীদের হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, তখনই গণমানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছে এই আন্দোলন। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী একবার সংসদে দাঁড়িয়ে ও দ্বিতীয়বার সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার ভাষায় কোটা বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন, যদিও তা কার্যকর করার কোনও উদ্যোগ বহুদিন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব ছিল ক্ষুব্ধ, যা কোটা আন্দোলনকারীদের মনে আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে ও তারা ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য কয়েক মাস অপেক্ষা করেছে। যখন সরকারের তরফ থেকে কোটা বাস্তবায়নে কোনও দৃশ্যমান উদ্যোগ নেওয়া হয়নি তখনই একরকম বাধ্য হয়ে আবারও পথে নেমেছে আন্দোলনকারীরা।
বলে রাখা ভালো ইতোমধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নুরুল হক নুরু ও রাশেদ খানকে ১৬ মে গভীর রাতে ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা হুমকি দেয় এই বলে যে, তারা সরকারবিরোধী আন্দোলন করছে এবং তাদের একজনকেও ছাড়া হবে না। তাদেরকে আরও বলা হয়, প্রজ্ঞাপন জারি হলে ‘কুত্তার মতো পেটানো হবে’, ‘কুকুরের মতো গুলি করে রাস্তায় মারা হবে।’ এর পরের ঘটনা আরও তাৎপর্যপূর্ণ। শাহবাগ থানায় জিডি করতে গেলে তাদের বেশকিছু সময় বসিয়ে রেখে ফেরত পাঠানো হয় জিডি না নিয়েই। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর পর্যন্ত যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি তাদের। এ কারণে গণমাধ্যম যখন প্রক্টরের সঙ্গে কথা বলেছে তখন তিনি জানান, ‘অফিসিয়ালি কেউ অভিযোগ করেনি।’
প্রধানমন্ত্রীর ‘কোটা বাতিল’ ঘোষণা যখন আমলাতন্ত্রের জটিল আবর্তে হারিয়ে গেছে প্রায়, তখনই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পথে নেমেছে আবারও। এবার আর কালক্ষেপণ করেনি ছাত্রলীগ। তাদের দেওয়া হুমকি কার্যকর করতে ৩০ জুন প্রথমে আন্দোলনকারীদের ওপর গণহামলা ও তারপরই খুঁজে খুঁজে সামনের সারির নেতাদের বেধড়ক মেরেছে ছাত্রলীগ। আহত হয়েছেন আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নুরু, ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ আরশ, জসিমউদ্দিন প্রমুখ।
এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মাত্র একদিন আগে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে লাঞ্ছিতও হয়েছেন একজন শিক্ষক। এর ঠিক একদিন পরেই ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরে তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আরেক যুগ্ম আহ্ববায়ক মাহফুজ খানকেও তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। পরবর্তী সময়ে আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকেও গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। একই সময়ে ঢাকা, রাজশাহী, সিলেটসহ দেশের বেশ কয়েকটি স্থানে ছাত্রদের ওপর চড়াও হয় ছাত্রলীগ।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্রলীগের সভাপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি মন্তব্য করেন— এটা কোটা আন্দোলনকারীদের অভ্যন্তরীণ ঝামেলা, দুই গ্রুপের সংঘর্ষ। এই বক্তব্যেই আজও অটল আছে ছাত্রলীগ। যদিও প্রতিটি গণমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ নেতাদের নাম-পদবীসহ ছাপা হয়েছে। এর চেয়েও চমকপ্রদ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর। তার মতে, এটি ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্যু নয়, আন্দোলনের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করছে একটি গোষ্ঠী। তারা সেখানে হাতাহাতি করে।’ প্রক্টরের অন্ধ বধির ভূমিকার সঙ্গে এই ধারাবাহিক হামলার পুরোটা সময় নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল ঢাবি ভিসি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর একটার পর একটা বর্বরোচিত হামলার মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলামের মেরুদণ্ড এবং পায়ের হাড় হাতুড়ি, লাঠি ও পাইপ দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে ফেলে ছাত্রলীগ। দেখে মনে হয়েছে— নিষ্ঠুরতা, বীভৎসতা ও বর্বরতার ওপর আলাদা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এই প্রাচীন সংগঠনটিতে। চিকিৎসাধীন নুরুল হক নুরুকে চিকিৎসারত অবস্থায় হাসপাতাল থেকে বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ। কী কারণে, কাদের চাপে বা হুমকিতে এ ঘটনা ঘটে তা অবশ্য পরিষ্কার করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ছাত্রলীগের নির্যাতনের পাশাপাশি এই ক’দিনে আন্দোলন সম্পৃক্ত ৮ জন নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিখোঁজ আছেন একজন। যদিও ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক ছাত্রলীগ নেতার নাম-পদবিসহ ছবি ছাপা হয়েছে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সরকারি দল, পুলিশ, প্রশাসন; কেউই ব্যবস্থা নেয়নি। এ কারণেই ধীরে ধীরে কোটা সংস্কার আন্দোলনটি রূপ নিয়েছে নিপীড়নবিরোধী আন্দোলনে।
গত কয়েকদিন ধরে চলা এই নিপীড়নে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, উপাচার্য ও প্রক্টরের আচরণ যেমন আমাদের বেদনাহত ও স্তম্ভিত করেছে তেমনই আশার আলো দেখেছি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের প্রধান গ্রন্থাগরিক অধ্যাপক জাবেদ আহমেদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক রেহনুমা আহমেদ, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিন ও ফাহমিদুল হক, অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফরিদউদ্দিন খান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফার ভূমিকায়।
দেশের বুদ্ধিজীবী ও তথাকথিত সুশীল সমাজের চেহারাও অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে এই আন্দোলনে। সামান্য দাক্ষিণ্য পাওয়ার লালসায় যে সমাজের হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া সবাই সরকারি দলের চতুর্থ শ্রেণির কর্মীর ভাষায় কথা বলে, সেই সমাজ যে ধ্বংস হয়ে গেছে তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। অবাক হয়েছি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ তো দূর, সুশীলের কলম থেকে একটি বাক্য বা লেখা বের হয়নি।
ঘটনাগুলো ঘটছে একসময় ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটিতে, যেখানে প্রবেশ করতে হয় মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ পেরিয়ে, যেখানে এখনও অসংখ্য আন্দোলন আর সংগ্রামের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অপরাজেয় বাংলা, শহীদ মিনার। ’৫২, ’৬৯, ’৭১ আর ’৯০-এর মতো অসংখ্য উত্তাল ও জাতির ভাগ্য নির্ণয়কারী আন্দোলনের সাক্ষী এই বিশ্ববিদ্যালয়। দলীয়করণের চূড়ান্ত আবর্তে যখন দেখি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এক প্রধান রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংঠনের পাতি নেতা তখন কষ্টের সঙ্গে হতাশাবোধও ঘিরে ধরে। ‘পাতি নেতা’ যদি যোগ্য হতেন, তার দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে নিজ দায়িত্ব পালন করতে পারতেন, তাহলে বলার কিছু ছিল না। কিন্তু সুফিয়া কামাল হলে তেমনটি আমরা দেখিনি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষ বা বিপক্ষের যুক্তি নিয়ে আলোচনা আমার এই লেখার বিষয় নয়। কোটা থাকবে কি থাকবে না, থাকলে কত শতাংশ থাকবে, তা বরং বহু হাঙ্গামার পর সরকার যে কমিটি গঠন করে দিয়েছে তারাই ঠিক করুক। কিন্তু এই আন্দোলন অনেক বিষয় আমাদের সামনে স্পষ্ট করে গেলো। যে রাষ্ট্রে আমরা বাস করছি, সেখানে সরকারের মতের সঙ্গে একটু অমিল হলেই একমুহূর্তের নিরাপত্তা নেই কারও। এখানে সরকারি দলের বা এর অঙ্গ সংগঠনের প্রতিটি কর্মীর একধরনের অলিখিত দায়মুক্তি আছে। তারা সাধারণ ছাত্রদের সাপের মতো পিটিয়ে মারতে পারে, ছাত্রীদের যেভাবে খুশি লাঞ্ছনা করতে পারে। সব প্রমাণ থাকার পরও পুলিশ বা প্রশাসনের ক্ষমতা নেই তাদের টিকি স্পর্শ করে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বলেছেন, ‘মানুষ কিন্তু কিছুই ভোলে না।’ কথাটি সরকারি দলের কর্মী সমর্থকরা যত দ্রুত বুঝতে পারবেন ততই মঙ্গল।
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ০৮,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় বাড়লো
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- নয় মাসে ইবনে সিনার মুনাফা বেড়েছে
- পূবালী ব্যাংকের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- শুরু হয়েছে অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের কোম্পানি ক্রাফটম্যানের কিউআইও আবেদন
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- ইসরায়েলকে শত কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- ঈদ যাত্রায় সড়কে প্রাণ গেলো ৪০৭ জনের
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- এশিয়া কাপের আয়োজন থেকে বাদ পড়ছে ভারত পাকিস্তান
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- ওমরাহ ভিসা–সংক্রান্ত নতুন আইন জারি করেছে সৌদি
- ইসরায়েলের হামলার হুমকি, পারমানবিক কেন্দ্র বন্ধ রেখেছে ইরান
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- ২১ নাবিক জাহাজে দেশে ফিরবেন, বাকি দুজন বিমানে
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক