মহাদেব সাহার প্রেমের মহিমায় পল্লবিত ভুবন
[মহাদেব সাহার জন্ম ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট। বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তীকালের একজন অন্যতম প্রধান কবি। তিনি তাঁর সাহিত্যিক অবদান দিয়ে সব ধরনের পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। তিনিে রোম্যান্টিক গীতিকবিতার জন্য জনপ্রিয়। তার কবিতা অপরিশ্রুত আবেগের ঘনীভূত প্রকাশে তীব্র। তিনি জীবিকাসূত্রে একজন সাংবাদিক ছিলেন, এবং দীর্ঘকাল দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০১৬ থেকে তিনি কানাডা প্রবাসী। তার জন্মদিনে দ্য রিপোর্টের পক্ষ শুভেচ্ছা জানাতে এই লেখাটি পত্রস্থ করা হলো। বি.স ]
মহাদেব সাহা এদেশের কাব্য সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি। তিনি তাঁর অনবদ্য কবিতার মাধ্যমে অনন্য হয়ে উঠেছেন। পাঠকের প্রিয়তা অর্জন করেছেন। বাংলা কবিতার অগ্রপথিক মহাদেব সাহা কবিতায় নানামাত্রিক আবেদনের স্ফুরণ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে সাহিত্য ভুবনে আবির্ভূত হন। তিনি কখনো গীতি ছন্দে কখনো ভিন্নভাবে স্বতন্ত্র কাব্য গঠনরীতিতে তাঁর কবিতাকে একটি নতুন রূপে আলাদা অবয়বে আকির্ণ করেন।তাঁর কবিতার ভাব মধুরতায় পাঠক সহজেই প্রেমের অনুভবে আপ্লুত হয়, ভালোবাসার চেতনায় উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। তাঁর কবিতায় প্রেম প্রবণতা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করা যায়। তিনি প্রণয়ী কবি হয়ে প্রেমের জলে তাঁর কবিতার এলোমেলো ভেলা ভাসিয়ে দেন,অবাধ ভেসে বেড়ান । বিশুদ্ধ আবেগে নিজস্ব কাব্য ভাষায় প্রেমিকার লাবণ্যের ভাষান্তরণ ঘটানোর ব্যর্থতা প্রকাশ করেন অব্যর্থভাবে কাব্যিক রূপে। সৌন্দর্যের বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি অক্ষমতার কথা ব্যক্ত করেন। নান্দনিক ভাবে তিনি বলেন :
‘ধূলোমাটির মানুষ
তোমাকে বিশদ ব্যাখ্যা করবো কি বর্ণনায়ই বুঝেছি অক্ষম
নাই সে কিঞ্চিৎ ভাষাজ্ঞান, মাত্রাবোধ এমনকি শব্দেরও
শৃঙ্খলা
সে-বিদ্যা আয়ত্তে নাই অনায়াসে পাঠ করি তোমার চিবুক
কিংবা ধরো প্রসিদ্ধ নগর দেখে দেয় কেউ যে-রকম গাঢ়
বিবরণ,
দর্শনীয় বস্তু আর সুপ্রাচীন স্থানের তালিকা, সে-রকম
তোমার বিশদ ব্যাখ্যা জানি আমি পারবো না কখনো।’
ষাটের দশকের কবিতায় একটি স্বতন্ত্র জীবনবোধ লক্ষ্য করা যায়। মহাদেব সাহা এই বোধে পুরোপুরি আক্রান্ত। উপযুক্ত বিষয় উপজীব্য হয় তার কবিতায়। প্রেম, দ্রোহ সমাজ সচেতনতা বিচিত্র জীবনবোধ আবেগ বিহ্বলতা তার কবিতায় প্রতিভাসিত হয়। তার কবিতা কখনো প্রতিবাদমুখর। আবার কখনো লাজুক লাবণ্যে প্রেমময়। রাজনৈতিক টানাপড়েন, ভাঙাগড়ার চিত্র নানা বক্তব্যে বর্ণিত হয় মহাদেব সাহার কবিতায়। প্রেমের অভিব্যক্তি তেমনি তিনি ফুটিয়ে তোলেন সুনিপুণ হাতে। প্রেমের উচ্ছ্বাস-বিষাদ তার কবিতায় লক্ষণীয়। অন্য রকম এক প্রেমানুভূতিতে মহাদেব সাহার কবিতা সন্ধ্যার মসৃণ মখমল আলোর মতো সৌন্দর্যময়। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতায় অনন্য। প্রেমের আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ কিংবা শোকের অর্জন তার কবিতায় লীন হয়েছে। উদ্ধৃতি দেয়া যেতে পারে-
‘কেন ভালবাসি, কেন কষ্ট পাই
তুমি যেমন জানো আমিও তো তাই।
তবু ভালবাসি, তবু ভেজে চোখ
এভাবেই বেঁচে থাকা, এভাবেই শোক।’
মাহাদেব সাহা প্রেমের কবিতার ক্ষেত্রে সফল পদচারণা করেন। তিনি তার ভিন্নতর প্রকাশভঙ্গির মাধ্যমে আবেগময় প্রেম বিহ্বলতার অবতারণা করেন দক্ষতার সাথে। তিনি কবিতায় যুক্ত করেন আনন্দ-বেদনার মিশ্ররূপ। এই বিরূপ যান্ত্রিক সমাজ থেকে প্রেমের আনন্দ অনুভূতি যখন হারিয়ে যাচ্ছে, তখন মহাদেব সাহার কবিতা প্রেমানুভূতিকে জাগরুক করে। ষাটের দশকের প্রধান কবি মহাদেব সাহা ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট সিরাজগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ 'এই গৃহ এই সন্ন্যাস', 'মানব এনেছি কাছে', 'কী সুন্দর অন্ধ', 'লাজুক লিরিক', 'ফুল কই শুধু অস্ত্রের উল্লাস', 'আমি ছিন্নভিন্ন' প্রভৃতি।
প্রেমের অমোঘতা তার চিরন্তন অনুভূতি। মানব-মানবীর ব্যাকুলতার কথা মাহাদেব সাহা তার কবিতায় সন্নিবেশিত করেন শিল্পসমেত। শিল্পের অপূর্ব রূপায়ণ তিনি তার প্রেমের অদ্ভুত উপলব্ধির প্রকাশের মাধ্যমে ঘটান। প্রেমের নানা দর্শন মহাদের সাহার কবিতায় দেখা যায়। প্রেমবোধ প্রীতির নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করে। মানুষকে প্রত্যয়ী করে।
প্রেমশূন্য মানুষ কখনো সমাজ বিনির্মাণে অবদান রাখতে পারে না। কারণ প্রেম মানুষকে অঙ্গীকারাবদ্ধ করে। ভালবাসা একটি তীব্র অঙ্গীকার হিসেবে চিহ্নিত। এই অঙ্গীকারের তীব্রতা ভালবাসার গণ্ডি থেকে বেরিয়ে আসে, মানুষকে যোদ্ধার ভূমিকায় অবতীর্ণ করে। যে কোন লড়াই সংগ্রামে মানুষের গৌরবময় অর্জনের সঙ্গে থাকা তার আদি প্রেমের নানা প্রকাশ মহাদেব সাহা তার কবিতায় পরিস্ফুটিত করেন। তিনি ব্যক্তিগত অনুভূতি তার কবিতায় ব্যক্ত করেন এভাবে-
‘আমি নিরিবিলি একলা বকুল
তাতে কার ক্ষতি সামান্য ফুল
যদি ঝরে যাই।
ভালবেসে তবু এই উপহার
ঝরা বকুলের ঝরা সংসার
যেন রেখে যাই।’
প্রেমের কবিতার গুণগত উত্তরণের ক্ষেত্রে মহাদেব সাহা তার কবিতার দিগন্তকে উন্মুক্ত করেন। প্রেমের বহুমাত্রিকতা তার কবিতায় একীভূত হয়। স্বপ্ন অঙ্গীকার, অভিমান, উদ্দেশ্য প্রভৃতি মিলিত কথায় তার কবিতায় প্রতিফলিত হয়। দুরন্ত আবেগের উচ্ছ্বাস তিনি ভালবাসার আতিশয্যে কবিতাবদ্ধ করেন। প্রেমের পরিণতি এবং পরিণতিহীনতার মধ্যে প্রেমের স্মৃতি আনন্দ-বেদনার অভিজ্ঞতা ভালবাসার খুনসুটি মাখা বিগত মুখ মানুষকে এগিয়ে নিয়ে নিয়ে যায় আগামীর পথে মানুষের বিচিত্র কর্মমগ্নতার মধ্যে স্মৃতি জেগে ওঠে। মানুষ নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হয়। প্রেমের মুখ মনে পড়ে। স্মৃতিতে বেঁচে থাকে ভালবাসার প্রিয় মুখ। এরকম পরম সত্যবদ্ধ দর্শন মহাদেব সাহা কবিতায় উপস্থাপন করেন।
‘অবশেষে সবই ঝরে যায়
সময়ের হলুদ হাওয়ায়
স্মৃতি মাত্র লিখে রাখে নাম
সেইখানে আমিও ছিলাম।’
মহাদেব সাহা অবাধ ভালবাসায় ভেসে বেড়ান সর্বত্র। সব কবিই তাদের ভালবাসার বিশালতায় বিমুগ্ধ থাকেন। তাদের ভালবাসা মুক্ত প্রবাহে অবমুক্ত করেন, বিলিয়ে দেন; প্রেমের অপূর্ব শিহরণে। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাকে তার কাব্যচর্চায় প্রাধান্য দিয়েছেন। বাংলা কবিতায় বিভিন্ন দশকের প্রধান এবং অপ্রধান সব কবিই প্রেমের কবিতায় মনোযোগী থেকেছেন। মহাদেব সাহা তার ব্যতিক্রম নন। তার প্রেমপ্রবণতা তার কবিতাকে শিল্প সুষমায় উজ্জ্বল করে তোলে। তিনি নিরন্তর প্রেমবন্দনায় ব্রতি হন। তিনি ভালবাসার বর্ণিল পথে এগিয়ে যান । তার ভালবাসা উজাড় করে কবিতায় বাণীবদ্ধ করেন। তিনি উচ্চারণ করেন :
‘কবির কি আছে আর
ভালবাসা ছাড়া
সমস্ত উজাড় করে
হাতে একতারা।’
মানব-মানবীর প্রেমলীলা বহুভাবে আমাদের সাহিত্যে রূপায়িত হয়েছে। মহাদেব সাহা তার কাব্যচর্চার মধ্যদিয়ে এই বিষয়টির নানা দিক তত্ত্বমূলক লেখনি দিয়ে প্রকাশ করেছেন নানাভাবে। প্রেমের অপূর্ব ভাব তিনি সুন্দরভাবে তার কবিতায় ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রেমের ভাব মানুষকে স্পর্শ করবে এটাই নিয়তি। নিয়তির অমোঘতা রুখতে পারার সাধ্য কারো নেই। মানুষের অস্তিত্বজুড়ে প্রেমের খেলা চলমান থাকে। মানুষ প্রেমের প্রকটতায় কখনো কখনো দিশেহারা নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। ভালবাসার স্বীকৃতি আদায়ের সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। মানুষ জয়ী হয়। স্বীকৃতি মেলে, সাফল্য আসে। আবার ব্যর্থতার প্রকটায় হতাশা আগ্রাসী রূপ নেয়। সে পৃথিবীর সব ফুল হত্যা করে। ছিড়ে ফেলে। দুঃসময় এনে দেয়। মানুষ তার আকাঙ্ক্ষাকে সীমাবদ্ধতার মধ্যে নিয়ে আসে। মহাদেব সাহা এ ধরনের সব অনুসঙ্গকে কবিতায় যুক্ত করেছেন।
‘খুব বেশি চাই না কিছুই
নিজের যেটুকু আছে ভূঁই
তুমি তাতে দিলে স্নিগ্ধ জল
ফুটবে কি ব্যথিত কমল’
মহাদেব সাহার কবিতার ভুবন বহুমাত্রিকতায় প্রশস্ত। তার কবিতায় বিষয় বৈচিত্র্যের দিক লক্ষণীয়। বিষয়-আশয়ে তার মনোযোগ অভিন্ন। তিনি অন্যান্য বিষয়ের মতো প্রেমলীলাবিষয়ক কবিতা রচনায় দক্ষতা ও মননশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। যা অনুধাবন করা খুব সহজে সম্ভব। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাতেও অধিক সমাদৃত হয়েছেন। তিনি তার প্রেমের কবিতায় দুঃখের প্রসঙ্গের মধ্যে দুঃখকে উপেক্ষা করেছেন। তিনি কবিতায় আনন্দকে বিজয়ী করেছেন। তার কাছে অশ্রু এবং বেদনা অসহ্য হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। প্রেমের লক্ষ্য আনন্দ অর্জন, বেদনা নয়। এরকম পরম সত্য তিনি ব্যক্ত করেছেন তার কবিতায়।
তার প্রেমের দুরন্ত কাব্যোচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায়। আনন্দ এবং বিষাদের পাশাপাশি তিনি বিচ্ছেদ পরিণতিকে স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি বলেছেন বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে :
‘তুমি দিয়ে শুরু একটি বাক্য
শেষ তার তুমিহীন
একেই আমরা বলেছিতো প্রেম
বিচ্ছেদ চিরদিন।’
মহাদেব সাহার অনন্য প্রেমের সব কবিতাকে ভিন্ন ধারার কাব্য হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। তাঁ কাব্যভাষায় প্রেম নিরীক্ষা ভিন্নতায় নবতররূপে সংযোজিত হয়। তাঁর প্রেমভাষার মধ্যে রয়েছে শিল্প-শক্তির ভালবাসার শিহরণ আর প্রেমময় আবেগের নিবিড় অবস্থান। এই মহামিলন মহাদেব সাহা সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছেন। প্রেম ভালোবাসা, দুঃখ-কষ্ট আর যাতনাকে তিনি বিষয় করে সাবলীল ভাষা বিন্যাসে চিত্রকল্পেরর নিপুণ ব্যবহারে কবিতা বিনির্মাণ করেছেন। তাঁর কবিতা আবেগের জলে ভরে থেকেছে কানায় কানায়। তাঁর কবিতার ভুবনে দুর্যোগ অনাবৃষ্টি খরা হানা দেয়নি কখনো। মহাদেব সাহার কবিতার প্রতিটি চরণ বৃষ্টির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। পাঠকদের মনে মনে নিত্য অঙ্কুরিত হয়েছে তাঁর অনবদ্য সব কবিতার পঙক্তিমালা । তিনি ভালোবেসে ভালোবাসার জন্য আকুতি প্রকাশ করেন। ভালোবাসা হারানোর পরিণাম কোন ধ্বংসের দিকে তাকে নিয়ে যাবে সে আশঙ্কার কথা তিনি কবিতায় ব্যক্ত করেন অনুপম ভাষায়। তিনি মিলিত ভালোবাসায় মিলবে যে শুভ পরিণতি তা উল্লেখ করে বলেন :
‘একবার ভালোবেসে দেখো, একবার কাছে ডেকে দেখো
আবার আগের মতো কীভাবে ফুটাই এক লক্ষ একটি গোলাপ
অনায়াসে কীভাবে আবার অনুভূতি করি সঞ্চারিত,
একবার ভালোসেবে দেখো আবার কীভাবে লিখি দুহাতে কবিতা।’
আধুনিক বাংলা কাব্য সাহিত্যের অগ্রগণ্য দিকপাল মহাদেব সাহা প্রেমকে একান্ত অনুষঙ্গ হিসেবে অবলম্বন করেন। প্রেমের বোধকে তিনি নন্দনতাত্ত্বিকতায় আর শিল্পগুণের মাধ্যমে পৌঁছে দিয়েছেন প্রেমিক-প্রেমিকার প্রেমবদ্ধ হৃদয়ের গহিনে। প্রেমের জয়গাথা তিনি নির্মাণ করেছেন অনন্ত প্রেমের উজ্জ্বল বিশ্বাসে। এটুকু মহাদেব সাহার শ্রেষ্ঠ সাফল্য।
মহাদেব সাহার মধ্যে শুধু নারী প্রেম নয়,ঈশ্বর প্রেমও প্রবল। তিনি মনে করেন:
ঈশ্বর ছাড়া তাঁর আর কেউ নেই । মানুষ কখনো মানুষের এত বন্ধু হয় না। ঈশ্বরই মানুষের একমাত্র আশ্রয়, একমাত্র বন্ধু। ঈশ্বরের কাছেই সব কিছু পাওয়া যায়। ঈশ্বরই কেবল সুখ-দুঃখের সমান অংশীদার। তাঁর দুঃখে ঈশ্বর যত ব্যথিত হন- তত ব্যথিত তিনি নিজেও হন না। কবি মহাদেব সাহার উপলব্ধি এমনই।ঈশ্বর, ঈশ্বর প্রণয়ী কবি মহাদেব সাহার দীর্ঘ জীবন দান করুক সেটাই কামনা করি।
লেখক: কবি ও গদ্যকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- এক্স আইডিয়ালস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য হচ্ছে আওয়ামী লীগ: গয়েশ্বর
- বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীর তালিকা প্রকাশ করুন: ওবায়দুল কাদের
- গাজীপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে দুইজন নিহত
- জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ
- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে সৌম্যর খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা
- মোস্তাফিজের প্রশংসায় মাইক হাসি
- গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি আরও ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত
- সেতু থেকে বাস খাদে পড়ে ৪৫ জন নিহত
- ৮ এপ্রিলের ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- গ্রেপ্তারকৃত একজনও মাদরাসার ছাত্র নন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- রোজার অর্ধেক পেরিয়ে গেলেও মাছ-মাংসের দাম চড়া
- হাসিনা ও বাইডেন বৈঠকের প্রস্তাবে যা জানালো লু
- "শেখ হাসিনার জনকল্যাণমুখী রাজনীতি বিএনপিকে অন্ধকারে ফেলে দিয়েছে"
- বিএসএফের গুলিতে নিহত লিটন মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর
- যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- ত্রিশালে অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
- ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দায়িত্ব নিয়েই ভিসি বললেন, দুর্নীতি করবো না
- একনেকে ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন
- বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী দমন নিপীড়নের শিকার: মির্জা ফখরুল
- "এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত করার বিষয়ে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে"
- ঈদ অফারে বিনামূল্যে মিনিস্টার ফ্রিজ পেলেন আসাদুজ্জামান
- আমার সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে: মেসি
- আজ থেকে ৫ স্থানে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ পাওয়া যাবে
- ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ
- রেকর্ডের ম্যাচে মুম্বাইকে হারালো হায়দরাবাদ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩২ হাজার ৫০০ জনে
- ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল আজ, দেখা যাবে যেভাবে
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- হাসপাতালে নয়, বাড়িতেই থাকবেন খালেদা জিয়া
- আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম: যুক্তরাষ্ট্র
- শাহজালাল বিমানবন্দরে অর্থ পাচার: ব্যাংক কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ
- বিদায়টা সুখকর হলো না বিএসএমএমইউ উপাচার্যের
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত বৃহস্পতিবার
- ব্যারিস্টার খোকনকে বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণে বারণ
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের দিন কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে
- বিএনপির নেতাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন: প্রধানমন্ত্রী
- দেশ ও রাষ্ট্রকে গিলে ফেলেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসছে
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
- সূচক ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
- বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে রিজভীর কোনো ধারণা নেই: আব্দুর রাজ্জাক
- আলমডাঙ্গায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজ্জাক খান রাজের ইফতার মাহফিল
- মিনিস্টার গ্রুপ এবং ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- সিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক রেজওয়ানুল হক খান
- এডিএন টেলিকমের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- সিঙ্গারের গৃহস্থালী সামগ্রী প্ল্যান্টের পরীক্ষামূলক উৎপাদনের অনুমতি
- সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে এস্কয়ার নিটের সংশোধনী
- ব্র্যাক ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২ এপ্রিল
- লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭
- "মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে বকা শুনতে আমি রাজি"
- সিরিজের কোন ম্যাচেই একশ করতে পারলোনা বাংলাদেশ
- ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- ঈদের ছুটি ২ দিন বাড়ানোর দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতির
- মেট্রোরেল চলাচলের সময় রাতে ১ ঘণ্টা বাড়লো
- ১৫ দিনেও মুক্তি মিলেনি জিম্মি নাবিকদের
- গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা 'অনেক বেশি': যুক্তরাষ্ট্র
- ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবসে সীমান্তে গুলি করে হত্যার পরেও সরকার নিশ্চুপ: মির্জা ফখরুল
- "গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে"
- স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার দিতে বিএসইসির প্রাক-মূল্যায়ন কমিটি
- ভুটানের চিকিৎসকদের ট্রেনিং দিবে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- লিটনকে না খেলালে ভালো হতো: পাপন
- পুঁজিবাজারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩২ হাজার ৩৩৩ জনে
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ভুটানের রাজা
- আমাদের কথা বলার অধিকার হারিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: জয়
- সূচকের বড় পতনে দিয়ে লেনদেন শেষ
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম
- পাকিস্তানি কায়দায় ভারত বিরোধীতাকে ইস্যু বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো ছাত্রলীগ
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ
- মস্কো হামলা: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০
- রমজানে রান্নার ঝামেলা কমাবে মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন
- ৮শ’ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি ইসরায়েল
- এনএসআইয়ের চাকরির দিতে চেয়েছিলেন সেরেস্তাদার, দুদকের মামলা
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় ১৩৬ সাংবাদিক নিহত
- ২২ দিনে রেমিট্যান্স ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা
- আড়াই ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১১ হাজার টিকিট বিক্রি
- সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি: হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা
- ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন
- বিএসএমএমইউতে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
- লাফার্জহোলসিমের লেনদেন চালু
- বুধবার থেকে নতুন নিয়মে চলবে মেট্রোরেল
- বিএনপি বাংলাদেশের পতাকা চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- তিন বিভাগসহ বিভিন্ন জেলায় বজ্রবৃষ্টি হতে পারে
- ধর্ষণের ঘটনায় ৯ বছরের জেল রবিনহোর
- জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন: কাদের