মহাদেব সাহার প্রেমের মহিমায় পল্লবিত ভুবন
[মহাদেব সাহার জন্ম ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট। বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তীকালের একজন অন্যতম প্রধান কবি। তিনি তাঁর সাহিত্যিক অবদান দিয়ে সব ধরনের পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। তিনিে রোম্যান্টিক গীতিকবিতার জন্য জনপ্রিয়। তার কবিতা অপরিশ্রুত আবেগের ঘনীভূত প্রকাশে তীব্র। তিনি জীবিকাসূত্রে একজন সাংবাদিক ছিলেন, এবং দীর্ঘকাল দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০১৬ থেকে তিনি কানাডা প্রবাসী। তার জন্মদিনে দ্য রিপোর্টের পক্ষ শুভেচ্ছা জানাতে এই লেখাটি পত্রস্থ করা হলো। বি.স ]
মহাদেব সাহা এদেশের কাব্য সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ কবি। তিনি তাঁর অনবদ্য কবিতার মাধ্যমে অনন্য হয়ে উঠেছেন। পাঠকের প্রিয়তা অর্জন করেছেন। বাংলা কবিতার অগ্রপথিক মহাদেব সাহা কবিতায় নানামাত্রিক আবেদনের স্ফুরণ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে সাহিত্য ভুবনে আবির্ভূত হন। তিনি কখনো গীতি ছন্দে কখনো ভিন্নভাবে স্বতন্ত্র কাব্য গঠনরীতিতে তাঁর কবিতাকে একটি নতুন রূপে আলাদা অবয়বে আকির্ণ করেন।তাঁর কবিতার ভাব মধুরতায় পাঠক সহজেই প্রেমের অনুভবে আপ্লুত হয়, ভালোবাসার চেতনায় উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। তাঁর কবিতায় প্রেম প্রবণতা বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করা যায়। তিনি প্রণয়ী কবি হয়ে প্রেমের জলে তাঁর কবিতার এলোমেলো ভেলা ভাসিয়ে দেন,অবাধ ভেসে বেড়ান । বিশুদ্ধ আবেগে নিজস্ব কাব্য ভাষায় প্রেমিকার লাবণ্যের ভাষান্তরণ ঘটানোর ব্যর্থতা প্রকাশ করেন অব্যর্থভাবে কাব্যিক রূপে। সৌন্দর্যের বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি অক্ষমতার কথা ব্যক্ত করেন। নান্দনিক ভাবে তিনি বলেন :
‘ধূলোমাটির মানুষ
তোমাকে বিশদ ব্যাখ্যা করবো কি বর্ণনায়ই বুঝেছি অক্ষম
নাই সে কিঞ্চিৎ ভাষাজ্ঞান, মাত্রাবোধ এমনকি শব্দেরও
শৃঙ্খলা
সে-বিদ্যা আয়ত্তে নাই অনায়াসে পাঠ করি তোমার চিবুক
কিংবা ধরো প্রসিদ্ধ নগর দেখে দেয় কেউ যে-রকম গাঢ়
বিবরণ,
দর্শনীয় বস্তু আর সুপ্রাচীন স্থানের তালিকা, সে-রকম
তোমার বিশদ ব্যাখ্যা জানি আমি পারবো না কখনো।’
ষাটের দশকের কবিতায় একটি স্বতন্ত্র জীবনবোধ লক্ষ্য করা যায়। মহাদেব সাহা এই বোধে পুরোপুরি আক্রান্ত। উপযুক্ত বিষয় উপজীব্য হয় তার কবিতায়। প্রেম, দ্রোহ সমাজ সচেতনতা বিচিত্র জীবনবোধ আবেগ বিহ্বলতা তার কবিতায় প্রতিভাসিত হয়। তার কবিতা কখনো প্রতিবাদমুখর। আবার কখনো লাজুক লাবণ্যে প্রেমময়। রাজনৈতিক টানাপড়েন, ভাঙাগড়ার চিত্র নানা বক্তব্যে বর্ণিত হয় মহাদেব সাহার কবিতায়। প্রেমের অভিব্যক্তি তেমনি তিনি ফুটিয়ে তোলেন সুনিপুণ হাতে। প্রেমের উচ্ছ্বাস-বিষাদ তার কবিতায় লক্ষণীয়। অন্য রকম এক প্রেমানুভূতিতে মহাদেব সাহার কবিতা সন্ধ্যার মসৃণ মখমল আলোর মতো সৌন্দর্যময়। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতায় অনন্য। প্রেমের আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ কিংবা শোকের অর্জন তার কবিতায় লীন হয়েছে। উদ্ধৃতি দেয়া যেতে পারে-
‘কেন ভালবাসি, কেন কষ্ট পাই
তুমি যেমন জানো আমিও তো তাই।
তবু ভালবাসি, তবু ভেজে চোখ
এভাবেই বেঁচে থাকা, এভাবেই শোক।’
মাহাদেব সাহা প্রেমের কবিতার ক্ষেত্রে সফল পদচারণা করেন। তিনি তার ভিন্নতর প্রকাশভঙ্গির মাধ্যমে আবেগময় প্রেম বিহ্বলতার অবতারণা করেন দক্ষতার সাথে। তিনি কবিতায় যুক্ত করেন আনন্দ-বেদনার মিশ্ররূপ। এই বিরূপ যান্ত্রিক সমাজ থেকে প্রেমের আনন্দ অনুভূতি যখন হারিয়ে যাচ্ছে, তখন মহাদেব সাহার কবিতা প্রেমানুভূতিকে জাগরুক করে। ষাটের দশকের প্রধান কবি মহাদেব সাহা ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট সিরাজগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ 'এই গৃহ এই সন্ন্যাস', 'মানব এনেছি কাছে', 'কী সুন্দর অন্ধ', 'লাজুক লিরিক', 'ফুল কই শুধু অস্ত্রের উল্লাস', 'আমি ছিন্নভিন্ন' প্রভৃতি।
প্রেমের অমোঘতা তার চিরন্তন অনুভূতি। মানব-মানবীর ব্যাকুলতার কথা মাহাদেব সাহা তার কবিতায় সন্নিবেশিত করেন শিল্পসমেত। শিল্পের অপূর্ব রূপায়ণ তিনি তার প্রেমের অদ্ভুত উপলব্ধির প্রকাশের মাধ্যমে ঘটান। প্রেমের নানা দর্শন মহাদের সাহার কবিতায় দেখা যায়। প্রেমবোধ প্রীতির নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করে। মানুষকে প্রত্যয়ী করে।
প্রেমশূন্য মানুষ কখনো সমাজ বিনির্মাণে অবদান রাখতে পারে না। কারণ প্রেম মানুষকে অঙ্গীকারাবদ্ধ করে। ভালবাসা একটি তীব্র অঙ্গীকার হিসেবে চিহ্নিত। এই অঙ্গীকারের তীব্রতা ভালবাসার গণ্ডি থেকে বেরিয়ে আসে, মানুষকে যোদ্ধার ভূমিকায় অবতীর্ণ করে। যে কোন লড়াই সংগ্রামে মানুষের গৌরবময় অর্জনের সঙ্গে থাকা তার আদি প্রেমের নানা প্রকাশ মহাদেব সাহা তার কবিতায় পরিস্ফুটিত করেন। তিনি ব্যক্তিগত অনুভূতি তার কবিতায় ব্যক্ত করেন এভাবে-
‘আমি নিরিবিলি একলা বকুল
তাতে কার ক্ষতি সামান্য ফুল
যদি ঝরে যাই।
ভালবেসে তবু এই উপহার
ঝরা বকুলের ঝরা সংসার
যেন রেখে যাই।’
প্রেমের কবিতার গুণগত উত্তরণের ক্ষেত্রে মহাদেব সাহা তার কবিতার দিগন্তকে উন্মুক্ত করেন। প্রেমের বহুমাত্রিকতা তার কবিতায় একীভূত হয়। স্বপ্ন অঙ্গীকার, অভিমান, উদ্দেশ্য প্রভৃতি মিলিত কথায় তার কবিতায় প্রতিফলিত হয়। দুরন্ত আবেগের উচ্ছ্বাস তিনি ভালবাসার আতিশয্যে কবিতাবদ্ধ করেন। প্রেমের পরিণতি এবং পরিণতিহীনতার মধ্যে প্রেমের স্মৃতি আনন্দ-বেদনার অভিজ্ঞতা ভালবাসার খুনসুটি মাখা বিগত মুখ মানুষকে এগিয়ে নিয়ে নিয়ে যায় আগামীর পথে মানুষের বিচিত্র কর্মমগ্নতার মধ্যে স্মৃতি জেগে ওঠে। মানুষ নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হয়। প্রেমের মুখ মনে পড়ে। স্মৃতিতে বেঁচে থাকে ভালবাসার প্রিয় মুখ। এরকম পরম সত্যবদ্ধ দর্শন মহাদেব সাহা কবিতায় উপস্থাপন করেন।
‘অবশেষে সবই ঝরে যায়
সময়ের হলুদ হাওয়ায়
স্মৃতি মাত্র লিখে রাখে নাম
সেইখানে আমিও ছিলাম।’
মহাদেব সাহা অবাধ ভালবাসায় ভেসে বেড়ান সর্বত্র। সব কবিই তাদের ভালবাসার বিশালতায় বিমুগ্ধ থাকেন। তাদের ভালবাসা মুক্ত প্রবাহে অবমুক্ত করেন, বিলিয়ে দেন; প্রেমের অপূর্ব শিহরণে। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাকে তার কাব্যচর্চায় প্রাধান্য দিয়েছেন। বাংলা কবিতায় বিভিন্ন দশকের প্রধান এবং অপ্রধান সব কবিই প্রেমের কবিতায় মনোযোগী থেকেছেন। মহাদেব সাহা তার ব্যতিক্রম নন। তার প্রেমপ্রবণতা তার কবিতাকে শিল্প সুষমায় উজ্জ্বল করে তোলে। তিনি নিরন্তর প্রেমবন্দনায় ব্রতি হন। তিনি ভালবাসার বর্ণিল পথে এগিয়ে যান । তার ভালবাসা উজাড় করে কবিতায় বাণীবদ্ধ করেন। তিনি উচ্চারণ করেন :
‘কবির কি আছে আর
ভালবাসা ছাড়া
সমস্ত উজাড় করে
হাতে একতারা।’
মানব-মানবীর প্রেমলীলা বহুভাবে আমাদের সাহিত্যে রূপায়িত হয়েছে। মহাদেব সাহা তার কাব্যচর্চার মধ্যদিয়ে এই বিষয়টির নানা দিক তত্ত্বমূলক লেখনি দিয়ে প্রকাশ করেছেন নানাভাবে। প্রেমের অপূর্ব ভাব তিনি সুন্দরভাবে তার কবিতায় ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রেমের ভাব মানুষকে স্পর্শ করবে এটাই নিয়তি। নিয়তির অমোঘতা রুখতে পারার সাধ্য কারো নেই। মানুষের অস্তিত্বজুড়ে প্রেমের খেলা চলমান থাকে। মানুষ প্রেমের প্রকটতায় কখনো কখনো দিশেহারা নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। ভালবাসার স্বীকৃতি আদায়ের সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। মানুষ জয়ী হয়। স্বীকৃতি মেলে, সাফল্য আসে। আবার ব্যর্থতার প্রকটায় হতাশা আগ্রাসী রূপ নেয়। সে পৃথিবীর সব ফুল হত্যা করে। ছিড়ে ফেলে। দুঃসময় এনে দেয়। মানুষ তার আকাঙ্ক্ষাকে সীমাবদ্ধতার মধ্যে নিয়ে আসে। মহাদেব সাহা এ ধরনের সব অনুসঙ্গকে কবিতায় যুক্ত করেছেন।
‘খুব বেশি চাই না কিছুই
নিজের যেটুকু আছে ভূঁই
তুমি তাতে দিলে স্নিগ্ধ জল
ফুটবে কি ব্যথিত কমল’
মহাদেব সাহার কবিতার ভুবন বহুমাত্রিকতায় প্রশস্ত। তার কবিতায় বিষয় বৈচিত্র্যের দিক লক্ষণীয়। বিষয়-আশয়ে তার মনোযোগ অভিন্ন। তিনি অন্যান্য বিষয়ের মতো প্রেমলীলাবিষয়ক কবিতা রচনায় দক্ষতা ও মননশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। যা অনুধাবন করা খুব সহজে সম্ভব। মহাদেব সাহা প্রেমের কবিতাতেও অধিক সমাদৃত হয়েছেন। তিনি তার প্রেমের কবিতায় দুঃখের প্রসঙ্গের মধ্যে দুঃখকে উপেক্ষা করেছেন। তিনি কবিতায় আনন্দকে বিজয়ী করেছেন। তার কাছে অশ্রু এবং বেদনা অসহ্য হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। প্রেমের লক্ষ্য আনন্দ অর্জন, বেদনা নয়। এরকম পরম সত্য তিনি ব্যক্ত করেছেন তার কবিতায়।
তার প্রেমের দুরন্ত কাব্যোচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায়। আনন্দ এবং বিষাদের পাশাপাশি তিনি বিচ্ছেদ পরিণতিকে স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি বলেছেন বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে :
‘তুমি দিয়ে শুরু একটি বাক্য
শেষ তার তুমিহীন
একেই আমরা বলেছিতো প্রেম
বিচ্ছেদ চিরদিন।’
মহাদেব সাহার অনন্য প্রেমের সব কবিতাকে ভিন্ন ধারার কাব্য হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। তাঁ কাব্যভাষায় প্রেম নিরীক্ষা ভিন্নতায় নবতররূপে সংযোজিত হয়। তাঁর প্রেমভাষার মধ্যে রয়েছে শিল্প-শক্তির ভালবাসার শিহরণ আর প্রেমময় আবেগের নিবিড় অবস্থান। এই মহামিলন মহাদেব সাহা সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছেন। প্রেম ভালোবাসা, দুঃখ-কষ্ট আর যাতনাকে তিনি বিষয় করে সাবলীল ভাষা বিন্যাসে চিত্রকল্পেরর নিপুণ ব্যবহারে কবিতা বিনির্মাণ করেছেন। তাঁর কবিতা আবেগের জলে ভরে থেকেছে কানায় কানায়। তাঁর কবিতার ভুবনে দুর্যোগ অনাবৃষ্টি খরা হানা দেয়নি কখনো। মহাদেব সাহার কবিতার প্রতিটি চরণ বৃষ্টির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। পাঠকদের মনে মনে নিত্য অঙ্কুরিত হয়েছে তাঁর অনবদ্য সব কবিতার পঙক্তিমালা । তিনি ভালোবেসে ভালোবাসার জন্য আকুতি প্রকাশ করেন। ভালোবাসা হারানোর পরিণাম কোন ধ্বংসের দিকে তাকে নিয়ে যাবে সে আশঙ্কার কথা তিনি কবিতায় ব্যক্ত করেন অনুপম ভাষায়। তিনি মিলিত ভালোবাসায় মিলবে যে শুভ পরিণতি তা উল্লেখ করে বলেন :
‘একবার ভালোবেসে দেখো, একবার কাছে ডেকে দেখো
আবার আগের মতো কীভাবে ফুটাই এক লক্ষ একটি গোলাপ
অনায়াসে কীভাবে আবার অনুভূতি করি সঞ্চারিত,
একবার ভালোসেবে দেখো আবার কীভাবে লিখি দুহাতে কবিতা।’
আধুনিক বাংলা কাব্য সাহিত্যের অগ্রগণ্য দিকপাল মহাদেব সাহা প্রেমকে একান্ত অনুষঙ্গ হিসেবে অবলম্বন করেন। প্রেমের বোধকে তিনি নন্দনতাত্ত্বিকতায় আর শিল্পগুণের মাধ্যমে পৌঁছে দিয়েছেন প্রেমিক-প্রেমিকার প্রেমবদ্ধ হৃদয়ের গহিনে। প্রেমের জয়গাথা তিনি নির্মাণ করেছেন অনন্ত প্রেমের উজ্জ্বল বিশ্বাসে। এটুকু মহাদেব সাহার শ্রেষ্ঠ সাফল্য।
মহাদেব সাহার মধ্যে শুধু নারী প্রেম নয়,ঈশ্বর প্রেমও প্রবল। তিনি মনে করেন:
ঈশ্বর ছাড়া তাঁর আর কেউ নেই । মানুষ কখনো মানুষের এত বন্ধু হয় না। ঈশ্বরই মানুষের একমাত্র আশ্রয়, একমাত্র বন্ধু। ঈশ্বরের কাছেই সব কিছু পাওয়া যায়। ঈশ্বরই কেবল সুখ-দুঃখের সমান অংশীদার। তাঁর দুঃখে ঈশ্বর যত ব্যথিত হন- তত ব্যথিত তিনি নিজেও হন না। কবি মহাদেব সাহার উপলব্ধি এমনই।ঈশ্বর, ঈশ্বর প্রণয়ী কবি মহাদেব সাহার দীর্ঘ জীবন দান করুক সেটাই কামনা করি।
লেখক: কবি ও গদ্যকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের