মাদকের গ্রাস ও নৈতিক মূল্যবোধ-এক
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান
বাংলাদেশে প্রায় সব সমাজের বিশেষ করে শহুরে সমাজের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর একটি বিরাট অংশ এখন মাদকের ভয়াবহ গ্রাসে । বর্তমান সময়ে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে দেশে কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে মাদকাসক্তি আশঙ্কাজনকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আজকের কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণের পাশাপাশি ছিনতাই, রাহাজানি, ধর্ষণ, খুন, গুম, পর্নোগ্রাফি, ইভটিজিং, অপহরণ, ও অপমৃত্যুর সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে অনায়াসে। ফলে সর্বনাশা মাদকে তারা একদিকে যেমন মেধাশূন্য হচ্ছে তেমনি অন্যদিকে তাদের মনুষত্ববোধ এবং সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে। বর্তমান সমাজে মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধ, ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয় এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়েছে যে, কেউ কাউকে আর সহ্য করতে পারছে না। তাই এক প্রতিবেশি অন্য প্রতিবেশিকে, এক আত্মীয় অন্য আত্মীয়কে, সন্তান বাবা-মাকে, বাবা সন্তানকে, স্বামী স্ত্রীকে, স্ত্রী স্বামীকে, ভাই ভাইকে, বোন ভাইকে, ভাই বোনকে নির্মমভাবে এবং অনায়াসে হত্যা করছে। এসব অপ্রত্যাশিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রমাণ করে চারপাশের অবস্থা খুব ভালো নয়।
মাদকের ভয়াল পরিণতি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করার লক্ষ্যে ১৯৮৭ সালের ৪২ তম অধিবেশনে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ প্রথম পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা কমেনি বরং বেড়েছে বহুগুনে।
মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক কারণে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশ মাদকাসক্তির জন্য একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে পরিগণিত হচ্ছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল (মায়ানমার, থাইল্যান্ড ও লাওস) এবং উত্তর-পশ্চিমে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট (পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ইরান) যেখানে আফিম(পপি গাছ), গাঁজা, কোকেন, হেরোইন উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়-যা বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। বাংলাদেশে যে সকল মাদকদ্রব্য যত্রতত্র পাওয়া যায় সেগুলো হলো বিড়ি, সিগারেট, চুরট, পানের জর্দা, গুল, নস্যি, আফিম, হিরোইন, ফেনসিডিল, গাঁজা, মারিজুয়ানা, ভাং, চরস, ইয়াবা, পেথিডিন সহ বিভিন্ন প্রকার ঘুমের ওষুধ, মদ এবং তামাক জাতীয় অন্যান্য মাদকদ্রব্য।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে গত আট বছরে ইয়াবার ব্যবহার বেড়েছে ৭৭ থেকে ১০০ গুণ। সারাদেশে প্রতিদিন যে পরিমাণ ইয়াবা ঢুকছে তার ৯০ শতাংশ আসছে কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী রুট ব্যবহার করে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজার এখন ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এরপর তা জালের মতো ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। দেশে প্রতিবছর যে পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হচ্ছে তার ৫০ শতাংশেরও বেশি মিলছে কক্সবাজারে। সরকারি প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাফ নদীর জাদিরমুরা পয়েন্ট থেকে শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ১৪-১৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার ও বান্দরবান এবং কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের দুটি পথের একটি টেকনাফ থেকে সদর উখিয়া ও অন্যটি টেকনাফ থেকে মেরিনড্রাইভ ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্ট।
সমুদ্রপথেও ইয়াবা সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা যেমন চট্টগ্রাম, মহেশখালি, সন্দ্বীপ, কুতুবদিয়া, নোয়াখালি, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ,বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোর এলাকাসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলে চলে যাচ্ছে। এসব এলাকা থেকে আবার বাস, ট্রেন বা নিরাপদ রুট ধরে ছড়িয়ে পড়ছে তা দেশের পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলে। দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা, সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা, লঞ্চ ও ফেরি ঘাট, বাস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, বস্তি এলাকা, দূর্গম পাহাড়ি এলাকা, যৌনপল্লি, শহরের অপেক্ষাকৃত দরিদ্র এলাকা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোর আবাসিক হলের আশ-পাশে, মাজারের পার্শ্ববর্তী এলাকা, বেশ তাৎপর্যসংখ্যক আবাসিক হোটেল, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, অভিজাত ক্লাব, মাদকের আখড়া হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে শহরের স্কুল, কলেজ (বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যম) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবলিক ও প্রাইভেট) শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক।
নেশা হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্তি
মাদকাসক্তি কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে ধীরে ধীরে শুরু হয় সিগারেট বা ধূমপান থেকে, সমবয়সীদের বা কখনো কখনো অসমবয়সীদের পারস্পরিক সাহচার্যে। মূলত নেশা এবং মাদক কেনার অর্থ জোগাড় করতে গিয়েই কিশোর, তরুণ ও যুবারা বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে । মাদকের জালে একবার জড়িয়ে গেলে কেউ আর সহজে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না বলেই মাদকব্যবসায়ী চক্রের মূল টার্গেট এই কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ। এদেরকে খুব সহজে খুন, ধর্ষণ, রাহাজানি, অপহরণ ও চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা যায়। ফলে প্রতিনিয়ত মাদকসেবীরা আরো বেপরোয়া ও বিপথগামী হয়ে ওঠে।
মাদকের কারণে মা-বাবার হাহাকার ও কান্নার শেষ নেই । প্রতিটি পরিবারের মা-বাবা কিংবা আত্মীয়-স্বজন মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে শঙ্কিত। মাদক মানুষের নৈতিকতা, মানবতা, বিবেক, মেধা ও মননকে নষ্ট করে দেয়। মাদক মানুষকে পশুতে পরিণত করে ।
মাদকের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি
মাদক গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, শিক্ষণ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের ক্ষমতা কমে যায় এমনই গবেষকদের মতামত।পাশাপাশি উচ্চরক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। জীবনাযাপন পদ্ধতি সঠিক না হলে তা দেহে-মনে মারাত্মক, নেতিবাচক ও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। বিভিন্ন গবেষণা ও সংবাদপত্রের রিপোর্ট বলছে, ধূমপায়ীদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগই মাদকাসক্ত এবং তার মধ্যে শতকরা ৪৪ ভাগ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারের ফলে প্রতি বছর প্রায় ৫৭-৬০ হাজার লোকের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ৪ লাখ মানুষ পঙ্গুত্ববরণ করে। শতকরা ৫৭ জন মাদকাসক্ত যৌনকর্মীর কাছে যায় এবং শতকরা ১০ শিরায় মাদকাসক্ত পুরুষ সমকামী। ফলে এইডসের জন্য বাংলাদেশ দিন দিন একটি ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা বলছে দেশে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে প্রতিদিন ২৭৭ জন মানুষ মারা যায়, দিনে একটি সিগারেটে হৃদরোগের ৫০ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। দেশে তামাক ও তামাকজাত পণ্য ব্যবহারে বছরে মারা যায় ১০ লাখ মানুষ যা মাসে ৮৩৩৩ জন, দিনে ২৭৭, এবং ঘণ্টায় ১২ জন। প্রতি এক হাজার টন তামাক উৎপাদনে এক হাজার জন মানুষ মারা যায়। তামাকের কারণে দেশে ক্যান্সারে ভুগছে ১৩-১৪ লাখ মানুষ। প্রতিবছর ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে আড়াই লাখ এবং মারা যাচ্ছে দুই লাখ মানুষ। মুখ গহ্বর, স্বরযন্ত্র, জিহ্বা ও ফুসফুস ক্যান্সারে প্রায় ৫০ ভাগের জন্যই দায়ী তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য সেবন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, দেশে হৃদরোগজনিত মৃত্যুর ৩০ শতাংশই দায়ী ধূমপান। টোব্যাকো অ্যাটলাসের ২০১৬ সালের তথ্যানুযায়ী মধ্যমসারির মানব উন্নয়ন সূচকে অবস্থানকারী অন্যান্য দেশের তুলানায় বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারজনিত মৃত্যুর হার ২৫.৫৪ শতাংশ বেশি। মাদক ও অবৈধ চোরাচালান ব্যবসার সাথে জড়িত কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর শতকরা ৭০-৮০ জনের কর্মসংস্থান নেই। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, পৃথিবীতে প্রতি ৮ সেকেন্ডে শুধু ধূমপানজনিত কারণে একজন ব্যক্তির মৃত্যু হচ্ছে। যারা ধূমপান করে তারা ও ধূমপায়ী ব্যক্তির ছেড়ে দেওয়া ধোঁয়া থেকে অন্যেরাও সমানভাবে রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
মাদক থেকে বেরুবার উপায়
শিশুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম। বর্তমান প্রজন্ম ও আমাদের প্রজন্মের মধ্যে প্রজন্ম দূরত্ব বেশি দিনের নয়। যান্ত্রিকতার যুগে পরিবারের সদস্যগণের ব্যস্ততা হয়ত বেড়েছে, তবে পরিবারের গুরুত্ব সবাইকে বুঝতে হবে আগে। আমাদের জীবনে এমন অভিজ্ঞতা রয়েছে যে, পরিবারের ধূমপায়ী সদস্যদেরকে কখনো দেখা যায়নি সবার সামনে ধূমপান করতে। চুরি করে সে কাজ করতেন তারা এমনভাবে যেন একটা পাপ করছেন লুকিয়ে। (দ্বিতীয় কিস্তিতে সমাপ্ত)
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান : পি.এইচ.ডি. গবেষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বৈশ্বিক সুশাসন, জেঝিয়াং ইউনিভার্সিটি, চীন ও শিক্ষক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- বিএসএফের গুলিতে নিহত লিটন মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর
- যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- ত্রিশালে অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
- ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দায়িত্ব নিয়েই ভিসি বললেন, দুর্নীতি করবো না
- একনেকে ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন
- বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী দমন নিপীড়নের শিকার: মির্জা ফখরুল
- "এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত করার বিষয়ে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে"
- ঈদ অফারে বিনামূল্যে মিনিস্টার ফ্রিজ পেলেন আসাদুজ্জামান
- আমার সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে: মেসি
- আজ থেকে ৫ স্থানে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ পাওয়া যাবে
- ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ
- রেকর্ডের ম্যাচে মুম্বাইকে হারালো হায়দরাবাদ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩২ হাজার ৫০০ জনে
- ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল আজ, দেখা যাবে যেভাবে
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- হাসপাতালে নয়, বাড়িতেই থাকবেন খালেদা জিয়া
- আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম: যুক্তরাষ্ট্র
- শাহজালাল বিমানবন্দরে অর্থ পাচার: ব্যাংক কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ
- বিদায়টা সুখকর হলো না বিএসএমএমইউ উপাচার্যের
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত বৃহস্পতিবার
- ব্যারিস্টার খোকনকে বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণে বারণ
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের দিন কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে
- বিএনপির নেতাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন: প্রধানমন্ত্রী
- দেশ ও রাষ্ট্রকে গিলে ফেলেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসছে
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
- সূচক ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
- বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে রিজভীর কোনো ধারণা নেই: আব্দুর রাজ্জাক
- আলমডাঙ্গায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজ্জাক খান রাজের ইফতার মাহফিল
- মিনিস্টার গ্রুপ এবং ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- সিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক রেজওয়ানুল হক খান
- এডিএন টেলিকমের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- সিঙ্গারের গৃহস্থালী সামগ্রী প্ল্যান্টের পরীক্ষামূলক উৎপাদনের অনুমতি
- সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে এস্কয়ার নিটের সংশোধনী
- ব্র্যাক ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২ এপ্রিল
- লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭
- "মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে বকা শুনতে আমি রাজি"
- সিরিজের কোন ম্যাচেই একশ করতে পারলোনা বাংলাদেশ
- ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- ঈদের ছুটি ২ দিন বাড়ানোর দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতির
- মেট্রোরেল চলাচলের সময় রাতে ১ ঘণ্টা বাড়লো
- ১৫ দিনেও মুক্তি মিলেনি জিম্মি নাবিকদের
- গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা 'অনেক বেশি': যুক্তরাষ্ট্র
- ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবসে সীমান্তে গুলি করে হত্যার পরেও সরকার নিশ্চুপ: মির্জা ফখরুল
- "গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে"
- স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার দিতে বিএসইসির প্রাক-মূল্যায়ন কমিটি
- ভুটানের চিকিৎসকদের ট্রেনিং দিবে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- লিটনকে না খেলালে ভালো হতো: পাপন
- পুঁজিবাজারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩২ হাজার ৩৩৩ জনে
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ভুটানের রাজা
- আমাদের কথা বলার অধিকার হারিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: জয়
- "এবার ঈদে রেলে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হবে না"
- বিজয় দিবসে ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন: কাদের
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও গণতন্ত্রের মুক্তি মেলেনি: মঈন খান
- টাইগারদের লজ্জার পরাজয়
- সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ
- উপজেলা নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক: ইসি
- জিম্মি জাহাজে সামরিক অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- সাংবাদিকের উপর হামলা: দুই ছাত্রলীগ নেতার জামিন
- বুধবার থেকে নতুন নিয়মে চলবে মেট্রোরেল
- বিএনপি বাংলাদেশের পতাকা চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- "ছদ্মবেশী গণতন্ত্রের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার"
- বিদেশে আওয়ামী লীগের বন্ধু আছে প্রভু নাই: ওবায়দুল কাদের
- জয়ে আইপিএল শুরু গুজরাটের
- জব্দ হতে পারে ট্রাম্প টাওয়ার
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় ২৩ জন সেনা নিহত
- দেশের ৩ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম
- ভারতীয় পণ্য বর্জনে করা পাগলামি: ওবায়দুল কাদের
- পাকিস্তানি কায়দায় ভারত বিরোধীতাকে ইস্যু বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- সপ্তাহ ব্যবধানে সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে
- ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
- সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো ছাত্রলীগ
- বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- মস্কো হামলা: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০
- টিসিবি’র পণ্য তালিকায় কয়েকটি পণ্য যুক্ত হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ
- রমজানে রান্নার ঝামেলা কমাবে মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন
- ২২ দিনে রেমিট্যান্স ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা
- ৮শ’ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি ইসরায়েল
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় ১৩৬ সাংবাদিক নিহত
- এনএসআইয়ের চাকরির দিতে চেয়েছিলেন সেরেস্তাদার, দুদকের মামলা
- আড়াই ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১১ হাজার টিকিট বিক্রি
- সূচকের বড় পতনে দিয়ে লেনদেন শেষ
- সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি: হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা
- বিএসএমএমইউতে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন