মাদকের গ্রাস ও নৈতিক মূল্যবোধ-এক
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান
বাংলাদেশে প্রায় সব সমাজের বিশেষ করে শহুরে সমাজের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর একটি বিরাট অংশ এখন মাদকের ভয়াবহ গ্রাসে । বর্তমান সময়ে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে দেশে কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে মাদকাসক্তি আশঙ্কাজনকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আজকের কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণের পাশাপাশি ছিনতাই, রাহাজানি, ধর্ষণ, খুন, গুম, পর্নোগ্রাফি, ইভটিজিং, অপহরণ, ও অপমৃত্যুর সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে অনায়াসে। ফলে সর্বনাশা মাদকে তারা একদিকে যেমন মেধাশূন্য হচ্ছে তেমনি অন্যদিকে তাদের মনুষত্ববোধ এবং সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে। বর্তমান সমাজে মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধ, ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয় এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়েছে যে, কেউ কাউকে আর সহ্য করতে পারছে না। তাই এক প্রতিবেশি অন্য প্রতিবেশিকে, এক আত্মীয় অন্য আত্মীয়কে, সন্তান বাবা-মাকে, বাবা সন্তানকে, স্বামী স্ত্রীকে, স্ত্রী স্বামীকে, ভাই ভাইকে, বোন ভাইকে, ভাই বোনকে নির্মমভাবে এবং অনায়াসে হত্যা করছে। এসব অপ্রত্যাশিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রমাণ করে চারপাশের অবস্থা খুব ভালো নয়।
মাদকের ভয়াল পরিণতি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করার লক্ষ্যে ১৯৮৭ সালের ৪২ তম অধিবেশনে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ প্রথম পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা কমেনি বরং বেড়েছে বহুগুনে।
মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক কারণে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশ মাদকাসক্তির জন্য একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে পরিগণিত হচ্ছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল (মায়ানমার, থাইল্যান্ড ও লাওস) এবং উত্তর-পশ্চিমে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট (পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ইরান) যেখানে আফিম(পপি গাছ), গাঁজা, কোকেন, হেরোইন উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়-যা বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। বাংলাদেশে যে সকল মাদকদ্রব্য যত্রতত্র পাওয়া যায় সেগুলো হলো বিড়ি, সিগারেট, চুরট, পানের জর্দা, গুল, নস্যি, আফিম, হিরোইন, ফেনসিডিল, গাঁজা, মারিজুয়ানা, ভাং, চরস, ইয়াবা, পেথিডিন সহ বিভিন্ন প্রকার ঘুমের ওষুধ, মদ এবং তামাক জাতীয় অন্যান্য মাদকদ্রব্য।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে গত আট বছরে ইয়াবার ব্যবহার বেড়েছে ৭৭ থেকে ১০০ গুণ। সারাদেশে প্রতিদিন যে পরিমাণ ইয়াবা ঢুকছে তার ৯০ শতাংশ আসছে কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী রুট ব্যবহার করে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজার এখন ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এরপর তা জালের মতো ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। দেশে প্রতিবছর যে পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হচ্ছে তার ৫০ শতাংশেরও বেশি মিলছে কক্সবাজারে। সরকারি প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাফ নদীর জাদিরমুরা পয়েন্ট থেকে শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ১৪-১৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার ও বান্দরবান এবং কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের দুটি পথের একটি টেকনাফ থেকে সদর উখিয়া ও অন্যটি টেকনাফ থেকে মেরিনড্রাইভ ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্ট।
সমুদ্রপথেও ইয়াবা সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা যেমন চট্টগ্রাম, মহেশখালি, সন্দ্বীপ, কুতুবদিয়া, নোয়াখালি, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ,বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোর এলাকাসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলে চলে যাচ্ছে। এসব এলাকা থেকে আবার বাস, ট্রেন বা নিরাপদ রুট ধরে ছড়িয়ে পড়ছে তা দেশের পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলে। দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা, সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা, লঞ্চ ও ফেরি ঘাট, বাস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, বস্তি এলাকা, দূর্গম পাহাড়ি এলাকা, যৌনপল্লি, শহরের অপেক্ষাকৃত দরিদ্র এলাকা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোর আবাসিক হলের আশ-পাশে, মাজারের পার্শ্ববর্তী এলাকা, বেশ তাৎপর্যসংখ্যক আবাসিক হোটেল, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, অভিজাত ক্লাব, মাদকের আখড়া হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে শহরের স্কুল, কলেজ (বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যম) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবলিক ও প্রাইভেট) শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক।
নেশা হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্তি
মাদকাসক্তি কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে ধীরে ধীরে শুরু হয় সিগারেট বা ধূমপান থেকে, সমবয়সীদের বা কখনো কখনো অসমবয়সীদের পারস্পরিক সাহচার্যে। মূলত নেশা এবং মাদক কেনার অর্থ জোগাড় করতে গিয়েই কিশোর, তরুণ ও যুবারা বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে । মাদকের জালে একবার জড়িয়ে গেলে কেউ আর সহজে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না বলেই মাদকব্যবসায়ী চক্রের মূল টার্গেট এই কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ। এদেরকে খুব সহজে খুন, ধর্ষণ, রাহাজানি, অপহরণ ও চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা যায়। ফলে প্রতিনিয়ত মাদকসেবীরা আরো বেপরোয়া ও বিপথগামী হয়ে ওঠে।
মাদকের কারণে মা-বাবার হাহাকার ও কান্নার শেষ নেই । প্রতিটি পরিবারের মা-বাবা কিংবা আত্মীয়-স্বজন মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে শঙ্কিত। মাদক মানুষের নৈতিকতা, মানবতা, বিবেক, মেধা ও মননকে নষ্ট করে দেয়। মাদক মানুষকে পশুতে পরিণত করে ।
মাদকের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি
মাদক গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, শিক্ষণ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের ক্ষমতা কমে যায় এমনই গবেষকদের মতামত।পাশাপাশি উচ্চরক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। জীবনাযাপন পদ্ধতি সঠিক না হলে তা দেহে-মনে মারাত্মক, নেতিবাচক ও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। বিভিন্ন গবেষণা ও সংবাদপত্রের রিপোর্ট বলছে, ধূমপায়ীদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগই মাদকাসক্ত এবং তার মধ্যে শতকরা ৪৪ ভাগ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারের ফলে প্রতি বছর প্রায় ৫৭-৬০ হাজার লোকের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ৪ লাখ মানুষ পঙ্গুত্ববরণ করে। শতকরা ৫৭ জন মাদকাসক্ত যৌনকর্মীর কাছে যায় এবং শতকরা ১০ শিরায় মাদকাসক্ত পুরুষ সমকামী। ফলে এইডসের জন্য বাংলাদেশ দিন দিন একটি ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা বলছে দেশে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে প্রতিদিন ২৭৭ জন মানুষ মারা যায়, দিনে একটি সিগারেটে হৃদরোগের ৫০ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। দেশে তামাক ও তামাকজাত পণ্য ব্যবহারে বছরে মারা যায় ১০ লাখ মানুষ যা মাসে ৮৩৩৩ জন, দিনে ২৭৭, এবং ঘণ্টায় ১২ জন। প্রতি এক হাজার টন তামাক উৎপাদনে এক হাজার জন মানুষ মারা যায়। তামাকের কারণে দেশে ক্যান্সারে ভুগছে ১৩-১৪ লাখ মানুষ। প্রতিবছর ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে আড়াই লাখ এবং মারা যাচ্ছে দুই লাখ মানুষ। মুখ গহ্বর, স্বরযন্ত্র, জিহ্বা ও ফুসফুস ক্যান্সারে প্রায় ৫০ ভাগের জন্যই দায়ী তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য সেবন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, দেশে হৃদরোগজনিত মৃত্যুর ৩০ শতাংশই দায়ী ধূমপান। টোব্যাকো অ্যাটলাসের ২০১৬ সালের তথ্যানুযায়ী মধ্যমসারির মানব উন্নয়ন সূচকে অবস্থানকারী অন্যান্য দেশের তুলানায় বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারজনিত মৃত্যুর হার ২৫.৫৪ শতাংশ বেশি। মাদক ও অবৈধ চোরাচালান ব্যবসার সাথে জড়িত কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর শতকরা ৭০-৮০ জনের কর্মসংস্থান নেই। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, পৃথিবীতে প্রতি ৮ সেকেন্ডে শুধু ধূমপানজনিত কারণে একজন ব্যক্তির মৃত্যু হচ্ছে। যারা ধূমপান করে তারা ও ধূমপায়ী ব্যক্তির ছেড়ে দেওয়া ধোঁয়া থেকে অন্যেরাও সমানভাবে রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
মাদক থেকে বেরুবার উপায়
শিশুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম। বর্তমান প্রজন্ম ও আমাদের প্রজন্মের মধ্যে প্রজন্ম দূরত্ব বেশি দিনের নয়। যান্ত্রিকতার যুগে পরিবারের সদস্যগণের ব্যস্ততা হয়ত বেড়েছে, তবে পরিবারের গুরুত্ব সবাইকে বুঝতে হবে আগে। আমাদের জীবনে এমন অভিজ্ঞতা রয়েছে যে, পরিবারের ধূমপায়ী সদস্যদেরকে কখনো দেখা যায়নি সবার সামনে ধূমপান করতে। চুরি করে সে কাজ করতেন তারা এমনভাবে যেন একটা পাপ করছেন লুকিয়ে। (দ্বিতীয় কিস্তিতে সমাপ্ত)
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান : পি.এইচ.ডি. গবেষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বৈশ্বিক সুশাসন, জেঝিয়াং ইউনিভার্সিটি, চীন ও শিক্ষক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল