আফগান যুদ্ধের শেষ কোথায় ?
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : আফগান যুদ্ধের শেষ কোথায় কেউ জানে না। আফগানিস্তানে একসময় হতাহতের ঘটনা সংবাদের শিরোনামে উঠে এলেও এখন সেগুলো খুব স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আফগান নীতি যেভাবে সবাই ভাবছে ওভাবে এর সমাধান সম্ভব নয়। সমাধানের পথ ও জটিল পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্লেষণ করেছে বিবিসি।
জটিল পরিস্থিতির কারণ নিয়ে তারা বলছে, আফগানিস্তানে মার্কিন সমর্থিত সামরিক বাহিনী অবস্থান নেয়ায় টিকে থাকার লড়াইয়ে নেমেছে তালেবান ও অন্যান্য জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো।
দাউদ আজমী ব্যাখ্যা করেছেন যে, দৃশ্যত এই যুদ্ধের কোন শেষ নেই। কেননা এটি ক্রমাগত রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে পরিণত হয়েছে।
সহিংসতা কি আরও খারাপ রূপ নিয়েছে?
২০০১ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন অভিযান শুরুর আগ পর্যন্ত আফগানিস্তান কখনোই এতোটা অনিরাপদ ছিল না। যেমনটা এখন হয়েছে। ১৭ বছর আগে তালেবান শাসনের অবসানের আগ পর্যন্ত আফগানিস্তানের বেশিরভাগ স্থান তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
তালেবান শাসনের বিরুদ্ধে আফগানিস্তানের যুদ্ধ ইতোমধ্যে মার্কিন ইতিহাসের দীর্ঘতম যুদ্ধে পরিণত হয়েছে। সময়ের সাথে সাথে এই সংঘাত শুধু তীব্র থেকে তীব্রতর হয়নি- সেইসঙ্গে আরও জটিল হয়ে পড়েছে। এখনকার হামলাগুলো যেমন বড়, তেমনই বিস্তৃত এবং মারাত্মক।
তালেবান এবং মার্কিন / ন্যাটো সমর্থিত আফগান সরকার দু'পক্ষই এখন নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। কাবুলের দক্ষিণে কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ প্রাদেশিক রাজধানী গজনীতে গত ১০ই অগাস্ট, তালেবান জঙ্গিরা প্রবেশ করে।
মার্কিন সমর্থনপুষ্ট আফগানিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী বিমান হামলার মাধ্যমে জঙ্গিদের পিছু হটানোর আগেই তালেবান শহরটি দখলে নেয়। এর আগে ১৫ মে তালেবানরা ইরানি সীমান্তবর্তী আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় ফারাহ প্রদেশের রাজধানীতে প্রবেশ করেছিল।
সে সময় তাদের হটাতে পাল্টা অবস্থান নেয় মার্কিনপন্থী বাহিনী। এতে বহু তালেবান যোদ্ধা হতাহত হন।
কিন্তু তালেবান গোষ্ঠীর জন্য এই ধরনের হামলাগুলোর বড় ধরণের প্রোপাগান্ডার মতো।
এসব হামলা তাদের প্রচারণা বাড়ায় যা তাদের মনোবল শক্তিশালী করার পাশাপাশি সদস্য নিয়োগের মাধ্যমে দল ভারী করতে সাহায্য করে।
তালেবানদের কোন স্থান থেকে সরিয়ে দেয়া হলে তারা যাওয়ার সময় নিজেদের অস্ত্র ও যানবাহন নিয়ে যায়।
হেলমান্দ এবং কান্দাহারের মত প্রদেশগুলোর বেশ বড় অংশ বর্তমানে তালেবান নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে অনেক শহর ও গ্রাম।
একসময় হেলমান্দ এবং কান্দাহারে যুদ্ধ চলাকালীন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশের সেনারা নিহত হয়েছিল।
এখন ওই অঞ্চলে বেসামরিক হতাহতের ঘটনা মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।
জাতিসংঘের হিসাব মতে, ২০১৭ সালে ১০ হাজার জনেরও বেশি বেসামরিক মানুষ মারা গিয়েছে বা আহত হয়েছে এবং ২০১৮ সালে এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ট্রাম্পের কৌশল কি কোন পার্থক্য আনতে পেরেছে?
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, আফগানিস্তানের জন্য যে নতুন কৌশল উন্মোচন করেছেন, তার এক বছর পেরিয়ে গেছে। সেখানে তিনি অঙ্গীকার করেছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র "জয়ের জন্য লড়বে"।
এই অচলাবস্থার অবসানে, তালেবানদের শান্তির পথে ফেরাতে সর্বোপরি তাদেরকে আফগানিস্তান সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে বাধ্য করতে ট্রাম্প প্রশাসন তালেবানের ওপর চারটি উপায়ে চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করে। সেগুলো হল:
১. সর্বাধিক সামরিক চাপ:
তীব্র বিমান হামলা এবং বিশেষ বাহিনীকে দিয়ে অভিযান চালানোর মাধ্যমে সামরিক চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল। মোতায়েন করা হয়েছিল প্রায় ১৪ হাজার মার্কিন সেনা।
গত অক্টোবরে মার্কিন বাহিনীর তৎকালীন কমান্ডার জন নিকলসন বলেছিলেন, তালেবানকে নিশ্চিহ্ন করার অভিযান শুরু করতে "বিমান বাহিনীর ক্ষমতা" প্রকাশ করা হয়েছিল ।
২. তালেবানদের আর্থিক উৎসগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা:
এরমধ্যে রয়েছে আফগানিস্তানের আফিম উৎপাদনের জমিগুলোয় বোমা হামলা। যেগুলো কিনা তালেবানরা পরিচালনা করে এবং বিদেশ থেকে তাদের কাছে আসা নগদ অর্থের প্রবাহ বন্ধ করে দেয়া।
৩. প্রশ্ন তোলা:
তালেবানের যুদ্ধের বৈধতা নিয়ে জনসমক্ষে বিশেষ করে ধর্মীয় দলগুলোর কাছে প্রশ্ন তোলা।
৪. পাকিস্তানের ওপর চাপ:
পাকিস্তানের ভূখণ্ডে থাকা আফগান তালেবানদের ধরতে ও তাদের বহিষ্কার করতে পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করা।
এই প্রচেষ্টাগুলো ব্যর্থ হয়েছে
তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ প্রয়াসগুলো ব্যর্থ হয়েছে। এর কারণ:
১. নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে তালেবান:
তীব্র সামরিক চাপ তালেবানদের আঞ্চলিক সম্প্রসারণের গতি কমিয়ে দিয়েছে। কেননা গত বছর অনেক তালেবান যোদ্ধা (কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডারসহ) হামলায় নিহত হয়েছেন।
কিন্তু তারপরেও নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে তালেবান। সেইসঙ্গে দেশজুড়ে প্রাণঘাতী হামলা বা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
অন্যদিকে তালেবানদের লক্ষ্য করে একের পর এক বিমান হামলায় বেসামরিক নাগরিক হতাহতের ঘটনায় বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
২. অর্থ সরবরাহ বেড়েছে:
তালেবানের মাদকের আখড়ায় বোমা হামলা সত্ত্বেও, তারা আর্থিক সংকটের মুখে পড়েনি। বরং তথ্যপ্রমাণ থেকে জানা গেছে যে তাদের সম্পদ আরও বেড়েছে।
৩. আলোচনায় অস্বীকৃতি:
সৌদি আরব ও ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে ইসলামী চিন্তাবিদরা বিভিন্ন সভার আয়োজন করেছেন।
মূলত যখন আফগানিস্তানে সহিংসতার ঘটনায় নিন্দার ঝড় উঠেছিল তখন তালেবানকে আহবান জানানো হয় যেন তারা আফগানিস্তান সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনা যোগ দেয়। তবে তালেবানরা সাফ অস্বীকৃতি জানায়।
তাদের মতে এটি ওয়াশিংটনের যুদ্ধকে ন্যায়সঙ্গত প্রমাণের জন্য "আমেরিকান প্রক্রিয়ার" একটি অংশ।
৪. পাকিস্তানের আফগান কৌশল:
ট্রাম্প প্রশাসন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার পাশাপাশি ত্রাণ ও নিরাপত্তা সহায়তা স্থগিত করে দিয়েছে।
তবে তালেবানকে সহায়তার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইসলামাবাদ। তারা জানায় আফগানিস্তানের শান্তি প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য তারা সাহায্য করতে প্রস্তুত আছে।
তবে পাকিস্তানের আফগান কৌশল নিয়ে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আভাস দেখা দিয়েছে।
যুদ্ধ কিভাবে চলছে?
আফগানিস্তানের সংঘাতের তীব্র আকার ধারণ করার পেছনে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ দায়ী করা হয়েছে:
১. একপেশে আচরণ:
উভয় পক্ষই নিজেদের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের অবরোধ প্রত্যাহারের চেষ্টা করছে। প্রত্যেকটি পক্ষই চাইছে তাদের প্রভাব বাড়িয়ে আরও এলাকা দখলে নিতে।
২. মার্কিন যুদ্ধনীতি:
২০০১ সালে আফগানিস্তানে মার্কিন অভিযান শুরুর পর তাদের কৌশলের কার্যকারিতা এবং যুদ্ধনীতির স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
২০০১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১০ হাজার তালেবান যোদ্ধা নিহত, আহত না হয় আটক হয়েছেন। কিন্তু তাদের অভিযানে সেই দুর্বলতার কোন লক্ষণ দেখা যায় না।
এক দশক আগে যুক্তরাষ্ট্র ও আফগান সরকার ধারণা করেছিলেন যে আফগানিস্তানে প্রায় ১৫ হাজার জঙ্গি রয়েছে।
বর্তমানে, জঙ্গির সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৩. ইসলামিক স্টেট
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের ইসলামিক স্টেটের খোরসান শাখার উত্থান, গোষ্ঠীটির সহিংসতা ও নৃশংসতার মাত্রা অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
নতুন গ্রুপটি কয়েকটি মারাত্মক হামলা চালানোর দাবি করেছে। যেসব হামলার বেশিরভাগ লক্ষ্যবস্তু ছিল শহরের বেসামরিক মানুষ।
৪. শান্তি আলোচনা:
শান্তি আলোচনার ধারণাটি গতি পাওয়ার পর তালেবানরা তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে আলোচনার টেবিলে শক্তিশালী অবস্থান থেকে কথা বলতে চায়।
৫. তালেবানকে সমর্থনের অভিযোগ:
মার্কিন ও আফগান কর্মকর্তারা পাকিস্তান, রাশিয়া ও ইরান, এই তিনটি দেশের বিরুদ্ধে তালেবানকে সমর্থনের অভিযোগ এনেছে।
যদিও ওই তিন দেশ তা অস্বীকার করে। ওই তিন দেশের ওপর অভিযোগের বাড়তি চাপের কারণে আরও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
আফগানিস্তানের সৈন্যরা কি সামাল দিতে পারবে?
তালিবান সহিংসতা উচ্চমাত্রায় চলে যাওয়ায় আফগান নিরাপত্তা বাহিনী এখন চাপের মধ্যে আছে, অনেক ক্ষেত্রে, ভীত-সন্ত্রস্তও।
তালেবানদের বিস্তার রোধে আফগান বাহিনী কঠোর সংগ্রাম করছে।
কিন্তু এ কারণে তাদের হতাহতের হার বিপজ্জনক হারে বেড়েই যাচ্ছে। সামনে তা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আফগান বাহিনীতে দৃঢ় এবং অনুপ্রেরণামূলক নেতৃত্বের অভাব, সময়মতো রসদ সরবরাহ এবং দুর্নীতি নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
আরও পড়তে পারেন:
এছাড়া কাবুলের রাজনৈতিক ও সরকারী নেতাদের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব, সরকার পরিচালনা সেইসঙ্গে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
২০১৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দুই বিরোধী দল মিলে জাতীয় ঐক্যের সরকার (এনইউজি) গঠন করলেও তারা প্রকৃতপক্ষে একতাবদ্ধ নয়।
চার বছর ক্ষমতায় থাকার পরও, কাবুল সরকার বিভিন্ন বিষয়ে অভ্যন্তরীণ-ভাবে দ্বিধাবিভক্ত রয়ে গেছে।
নির্বাচন কি অনুষ্ঠিত হতে পারে?
তিন বছরের বেশি সময় ধরে পার্লামেন্টে ভোটাভুটির যে বিলম্ব হয়েছিল সেটা অনুষ্ঠানের তারিখ ২০ অক্টোবর নির্ধারণ করা হয়েছে।
সহিংসতা বাড়তে থাকায় নির্বাচন সঠিক সময়ে অনুষ্ঠিত হবে কি না তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে।
ইতোমধ্যে ব্যাপক জালিয়াতি এবং ভোট পূর্ববর্তী ম্যানিপুলেশন নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে উদ্বেগের।
সহিংসতা ও ভয় দেখানোর কারণে দেশটির বেশ কয়েকটি স্থানে যদি নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয় তাহলে পরের পার্লামেন্টে কারা কিভাবে প্রতিনিধিত্ব করবে তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
২০১৯ সালের এপ্রিলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা রয়েছে।
উভয় নির্বাচনই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তি পরীক্ষা করবে এবং সেটা হবে আফগানিস্তানে সামগ্রিক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
শান্তি আলোচনার ব্যাপারে কি হবে?
সব পক্ষ এখন মনে করে যে আফগানিস্তান যুদ্ধ কেবলমাত্র সামরিক উপায়ে সমাধান করা যাবে না।
এ ব্যাপারে আলোচনা শুরু করার জন্য ধীরে ধীরে সব দলের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে।
দলগুলো বলছে যে তারা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চায়। জুনে আনুষ্ঠানিকভাবে তিন দিনব্যাপী যুদ্ধবিরতির পর সুযোগের একটি জানালা খুলে যায়।
এরপর জুলাই মাসে কাতারে মার্কিন কর্মকর্তা এবং তালেবান প্রতিনিধিদের মধ্যে বৈঠক হয়।
গত সাত বছরের মধ্যে এই প্রথমবারের মতো দুই পক্ষ আলোচনার টেবিলে মুখোমুখি হয়েছিল। তারা শিগগিরই আবার বৈঠক করবেন বলে জানা গেছে।
তবে এটি স্বীকার করতেই হয় যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর কঠোর অভিযান সত্ত্বেও, কোন পক্ষই যুদ্ধ জয়ী হতে পারেনি।
কিন্তু শান্তি আলোচনা জন্য দল এবং কাঠামোর বিন্যাস নিয়ে এখনও ব্যাপক মতানৈক্য আছে।
অর্থপূর্ণ অগ্রগতির জন্য এবং বিশ্বাসের ভিত্তি নির্মাণের জন্য সবপক্ষেরই আপোষ করার মতো নমনীয় মনোভাব রাখা এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
এছাড়া অন্য চ্যালেঞ্জটি হল আঞ্চলিক পক্ষগুলোর মধ্যে সহযোগিতা প্রতিষ্ঠা।
আফগানিস্তান এবং বৃহত্তর অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা তখনই সম্ভব হবে যখন বহুপাক্ষিক প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে সমাধান খোঁজা হবে।
যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি থাকবে পাকিস্তান, রাশিয়া, ইরান, চীন, ভারত, সৌদি আরব।
তবে শেষ পর্যন্ত এই সংলাপ আফগানিস্তানের দুই পক্ষের মধ্যেই হবে। এবং সেটাই নির্ধারণ করবে যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ১৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের