গল্প
তবু একলা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, সখা!
রেজা রিফাত
"সে দেবতা হতে চেয়েছিল জীবনে,
তারপর অনেক অমাবস্যাতিথি পেরিয়ে,
সে জানলো তারপাশে কেউ নেই"
মৌলি আজকাল অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে। গতরাতে যেমন- ওর মনে হচ্ছিল ঘরভর্তি মশা, ও যতবারই কম্বলের নিচ থেকে মুখ বের করে, কেন জানি রুমের সব মশা মুখের এসে কামড়াতে থাকে। মশার উপদ্রবে মুখ কম্বলে ঢেকে ফেলে, যদিও কিছুক্ষণ পরে দম বন্ধ হয়ে আসলে আবার মুখ বের করে নেয়। এবং এই ক্লান্তিকর ব্যাপারটা অনেক কাল ধরে চলতে থাকে। তারপর, ঘুম ভেংগে গেলে- দেখে, আসলে ঘরে কোথাও কোন মশা নেই। ক্যানবেরার মত শহরে মশা থাকার কথাও না। এতক্ষন স্বপ্নের ঘোরে মশার উপদ্রব সহ্য করছিল। এক প্রকান্ড অন্ধকার ঘরে শুয়ে আছে সে, কেবল ঘড়ির কাঁটার শব্দ শোনা যাচ্ছিলো; ভীষন তৃষ্ণা পেল, কিন্তু আলসেমির জন্য বিছানা ছেড়ে উঠতে ইচ্ছে করলো না।
হাতড়ে হাতড়ে মোবাইল খুঁজে বের করলো বালিশের তলা থেকে। রাত দুইটা বাজে মাত্র! তারমানে কেবল ঘণ্টাখানেক ঘুমিয়েছে, অথচ মনে হচ্ছিল ওর ৭/৮ ঘণ্ট ধরে ঘুমাচ্ছিল। তারপর, নানা চিন্তাভাবনা মাথা এসে ভর করলো। ইদানীং এটা প্রায়ই হয়। একবার কোন কিছু নিয়ে ভাবা শুরু হলে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তারপর সারাদিন প্রচণ্ড মাথা ধরে থাকে। ঠিক কতদিন হল ও বাংলাদেশ ছেড়েছে মনে করার চেস্টা করলো; ১৭ বছরের মত হবে! প্রথম কয়েক বছর নিয়মিতভাবে দেশে যেত। শেষ গিয়েছে নয় বছর আগে, আব্বা যেবার মারা গেল। কলেজে থাকতেই মা মারা যায় মৌলির। প্রচুর কেদেঁছিল সে বার। এত অশ্রু কোথায় জমা ছিল চোখের কোণায়, কে জানে!
বাবার মৃত্যু বলতে গেলে একটু প্রত্যাশিত ছিল। পক্ষাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন মৃত্যুর বছর কয়েক আগে। সবাই যেন হাঁপ ছেড়ে বাচঁল। শেষের দিকে ওর চার ভাইয়ের মধ্যে কোন ভাই-ই দায়িত্ব নিতে চাচ্ছিল না। যদিও তারা সবাই তার বাবা মোবারক উদ্দিনের বানানো বাড়ির বিভিন্ন ফ্লোরেই থাকতো। মৌলি-ই সমস্ত খরচ দিত তখন। জীবন কিভাবে বদলে যায়, তার বাবাকে না দেখলে বোঝা যেত না। একসময়ের প্রতাপশালী সরকারি চাকুরে, যার বাজার আর রান্না করার জন্য দু'তিন জন লোক থাকতো, তিনি মারা যাওয়ায় আগে পানি দেয়ার মত কাউকে পাওয়া যেত না।
মৌলি অবশ্য নিজের জীবন দিয়েও বুঝতে পারে আজকাল। ৩৭ ছুঁই ছুঁই একজন রমনীর একটা সংসার কিংবা ঘরভর্তি বাচ্চা থাকতে পারতো। কিছুই হলনা। এখানে আসার পর ফিজিয়ানঅস্ট্রেলিয়ান কৃষানের প্রেমে পড়েছিল। তুমুল প্রেম। পশ্চিমাদের মত নিয়ম করে প্রতি শনিবার রাতে বেরোতো । এইভাবে পাঁচটি বছর কাটিয়েছে সে। তারপর ক্লান্তি আসতে লাগলো। সপ্তাহান্তে এইভাবে রাতে বেরোনো বিরক্তিকর রকমের একঘেয়ে হয়ে গিয়েছিল।ডরোথি পার্কারের একটা কবিতা পড়েছিল এক সময় সে, কি আশ্চর্য রকমের মিল নিজের মধ্যে খুঁজে পায় সে-
“In youth, it was a way I had,
To do my best to please.
And change, with every passing lad
To suit his theories.
But now I know the things I know
And do the things I do,
And if you do not like me so,
To hell, my love, with you.”
ধীরে ধীরে কৃষানকে অসহ্য মনে হতে লাগলো। ধর্ম কখনো মৌলির কাছে বিভেদ করতে পারেনি, তবু যে সংস্কৃতিতে সে বেড়ে উঠেছিল, তাতো ধর্মের-ই আরেক নাম। না চাইতে সামনে চলে আসছিল। কিংবা প্রতি সপ্তাহের নানা বিল কিংবা মুদি খরচের ভাগাভাগি মেনে নিতে আর ইচ্ছে করছিল না। এমন না যে পর্যাপ্ত টাকার অভাব ছিল তার। কিন্তু বহুবছর আগে ফেলে আসা দেশের বাঙ্গালী মেয়েদের মত মন একটা নিশ্চিত আশ্রয় চাচ্ছিল। অর্থের সমস্ত চিন্তা স্বামীর উপর ছেড়ে দিয়ে সংসারে ডুবতে ইচ্ছে করছিল। বাটার ক্রসিয়েন্ট কিংবা গারলিক ব্রেড বাদ দিয়ে হলুদ আলু ভাজি দিয়ে রুটি খেতে ইচ্ছে করতো খুব। একটা ছোট্র বেণী দুলানো বাচ্চার বুকের ভেতর প্রতিনিয়ত ঘুরে বেরাচ্ছে, কিন্তু ও ছুতে পারছিলো না।কিছুই বনিবনা হচ্ছিল না যেন। এক আশ্চর্য হাহাকারে ওর ইচ্ছা করতো, চিৎকার করে সবকিছু খান খান করে দেয়।এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে সন্দেহ। মৌলির প্রায় মনেহত কৃষানের শরীরে অন্য কারো গন্ধ লেগে আছে। পাগলের মত কৃষানের শার্টে কিংবা কোটের কলারে কিছু একটা খুজত। অথচ, কত তুমুল দিনরাত কাটিয়েছিল কৃষানকে ভালোবেসে। ভেবেছিল এভাবেই একটা জীবন অনায়াসে কাটিয়ে দেয়া যাবে। তখন মনে হত বুঝি ভালোবাসার জন্য এক জীবন সম্ভবতযথেস্ট নয়। এই কথাটা ভেবে নিঃশব্দ কৌতুকময় হাসিতে ওর সারামুখ ভরে গেল। কৃষান প্রায়ই এই হাসিতে মুগ্ধ হয়ে যেত। এই হাসি নাকি ছিল ওর বাচাঁর প্রেরণা। আহা জীবন! অথচ কতদিন হয়ে গেল ওরা দুজন দুজনকে দেখেনা! এভাবেও তবু বাঁচা যায়!
আচমকা কুকুরের ডাকে মৌলির ভাবনায় ছেদ পড়লো। রোডের মাথার প্রতিবেশী ক্রিস্টালের এই কুকুরটা এমনভাবে কদিন ধরে চিৎকার করে রাতে, কেমন যেন ভয় করে। এই ভয়টা সবসময়ই তাড়া করে তাকে। ছোটবেলায় যখন গ্রামে বেড়াতে যেত, কুকুরের শব্দ শুনলেই মৌলির দাদী আশি বছরের বৃদ্ধা করিমুন্নেসা প্রচণ্ড ভয় পেতেন। যেন তেন ভয় না, মৃত্যুর ভয়। ডুকরে কেঁদে উঠে বলতেন 'যমে আমারে নিতে আইলো রে!' ঐ কান্নার শব্দ একেবারে বুকের ভেতর এসে লাগতো। পরের বছর কার্তিকের ভরা পূর্ণিমারাতে তার দাদী মারা যাওয়ার আগে নাকি বাড়ির কুকুর এভাবেই ডেকেছিল একটানা প্রতি রাতে। এই মৃত্যুর ভয়ের কারনে কি না কে জানে, মৌলির তার চরম দুঃসময়েও মরে যাবে এটা ভাবনায় কখনো আসেনি, তার সমস্ত জীবনেই বাচঁতে চেয়েছে, যে করেই হোক আরেকটি দিন বেশি বাচঁতে হবে।
কৃষানকে ভালোবেসে মৌলি প্রায় সবকিছু ত্যাগ করেছিল। দেশি কমিউনিটির সাথে উঠাবসা। নিজের দেশীয় খাবার। শাড়িতে একবার তার এক দূরসম্পর্কীয় মামা বলেছিলেন দারুণ লাগে। তখন সে মাত্র কলেজে পড়ে, তার বিরক্ত হয়ে বলার কথা ছিল-"ছি! মামা এসব কি বলছেন? আপনি আমার মামা হোন!" কিন্ত, তার বদলে সে লজ্জা পেয়েছিল, মুগ্ধতা জাগানিয়া লজ্জা! সে শাড়িতে কৃষানের অদ্ভূত লাগে দেখে সে কখনো আর পরতে চায়নি। অথচ, ওর প্রায় ইচ্ছা করতো একটা আটপৌরে শাড়ি আর কপালে একটা ছোট্ট টিপ দিয়ে কফি হাতে নিয়ে বই পড়তে! না, সে একবারের জন্যও করেনি।
তবে, জীবনে যেটা করতে পারবে কখনো মনে করেনি, সেটা সে করেছে, শেষ পর্যন্ত একা বাচঁতে শেখা। কৃষানকে ছেড়ে আসার মত কঠিন সিদ্ধান্তটা সে নিতে পেরেছিল। যে প্রেমকে বাচাঁনোর জন্য সবাইকে ছেড়েছে, নিজের কমিউনিটি কে তুচ্ছ করেছিল। সেই সম্পর্ককে অনায়াসে মুছে দিয়েছে? এটা করার জন্য অবশ্য যে ঘাত প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে গিয়েছে, সে এখন আর তা মনেকরতে ইচ্ছে করছে না। এটা মনে করে আর নিজেকে আবার কস্ট দিতে চায় না। অনেক সয়ে মৌলি নিজেকে ভালোবাসতে শিখেছে।নিজের জন্যও যে বাচাঁ যায় তা এখন সে জানে! যদিও এখনো মাঝে মাঝে ঘুম ভেংগে গেলে মাঝরাতে, তীব্র হাহাকারে ভরে থাকে সমস্ত বুক। তবু, মৌলি কেবল নিজেকে নিয়ে থাকতে পারে। একাকীত্ব এবং নিঃসঙ্গতার মধ্যে সে নিজেই নিঃসঙ্গতা বেছে নিয়েছে! এই স্বেচ্ছা নিঃসঙ্গতা বেশ স্বস্তিকর।
হঠাৎ করে টেলিফোন বেজে উঠলো। অবাক হলো মৌলি, এই গভীর রাতে ল্যান্ডফোনে কে কল করবে? দেশ থেকে না তো! বহুবছরের মধ্যে দেশ থেকে কেউ ফোন করে না। কোন খারাপ খবর? দেশের কারো প্রতি ওর টান আছে বলে মনে হয় না। প্রথম দিকে সবাইকে ও ফোন করতো। পরে বুজলো যে এটা কেবলই অভ্যস্ততা থেকে বলা, কোন টান নেই। এরপরে আর মৌলি ফোন করেনি। টেলিফোনটা বাজতে বাজতে থেমে গেল!
ঘরের ভেতরের সবকিছু ক্রমে স্পষ্ট হতে লাগলো। জানালার কার্টেন গলে কিছু আলো দেখা যাচ্ছে। এই সময়টা কি বলে সুবহে সাদিক? মৌলি ঠিক মনে করতে পারলো না। চিন্তার জোর ক্রমে কমে আসছে। ক্লান্তি এসে জমছে শরীরের শিরায়। একধরনের তন্দ্রা বোধ করছে সে, যেকোন মূহুর্তে ঘুমিয়ে পড়বে। এবার আবার মোবাইল বেজে উঠলো ভোরের নিস্তব্ধতাকে ভেংগে দিয়ে।
কলটা ধরতেই পরিস্কারভাবে ইংরেজিতে মৌলির নাম জানতে চাইলো।
~ জ্বি বলছি
~ আমি পুলিশ স্টেশান থেকে বলছি, কৃষান নামের একজনের জরুরী কন্টাক্টে তোমার নাম পাওয়া গিয়েছে। তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তুমি কি আসবে?
~ সরি অফিসার, আমার প্রচণ্ড ঘুম পাচ্ছে। আমি কি ফোনটা রাখতে পারি এখন?
ফোন ছেড়ে দিয়ে মৌলি সত্যি সত্যি গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল। মনেহচ্ছে, সে বহুদিন ধরে ঘুমায়নি।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ০৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- শাহজালাল বিমানবন্দরে অর্থ পাচার: ব্যাংক কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ
- বিদায়টা সুখকর হলো না বিএসএমএমইউ উপাচার্যের
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত বৃহস্পতিবার
- ব্যারিস্টার খোকনকে বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণে বারণ
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের দিন কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে
- বিএনপির নেতাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন: প্রধানমন্ত্রী
- দেশ ও রাষ্ট্রকে গিলে ফেলেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসছে
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
- সূচক ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
- বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে রিজভীর কোনো ধারণা নেই: আব্দুর রাজ্জাক
- আলমডাঙ্গায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজ্জাক খান রাজের ইফতার মাহফিল
- মিনিস্টার গ্রুপ এবং ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- সিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক রেজওয়ানুল হক খান
- এডিএন টেলিকমের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- সিঙ্গারের গৃহস্থালী সামগ্রী প্ল্যান্টের পরীক্ষামূলক উৎপাদনের অনুমতি
- সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে এস্কয়ার নিটের সংশোধনী
- ব্র্যাক ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২ এপ্রিল
- লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭
- "মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে বকা শুনতে আমি রাজি"
- সিরিজের কোন ম্যাচেই একশ করতে পারলোনা বাংলাদেশ
- ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- ঈদের ছুটি ২ দিন বাড়ানোর দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতির
- মেট্রোরেল চলাচলের সময় রাতে ১ ঘণ্টা বাড়লো
- ১৫ দিনেও মুক্তি মিলেনি জিম্মি নাবিকদের
- গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা 'অনেক বেশি': যুক্তরাষ্ট্র
- ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবসে সীমান্তে গুলি করে হত্যার পরেও সরকার নিশ্চুপ: মির্জা ফখরুল
- "গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে"
- স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার দিতে বিএসইসির প্রাক-মূল্যায়ন কমিটি
- ভুটানের চিকিৎসকদের ট্রেনিং দিবে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- লিটনকে না খেলালে ভালো হতো: পাপন
- পুঁজিবাজারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩২ হাজার ৩৩৩ জনে
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ভুটানের রাজা
- আমাদের কথা বলার অধিকার হারিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: জয়
- "এবার ঈদে রেলে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হবে না"
- বিজয় দিবসে ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন: কাদের
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও গণতন্ত্রের মুক্তি মেলেনি: মঈন খান
- টাইগারদের লজ্জার পরাজয়
- সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ
- উপজেলা নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক: ইসি
- জিম্মি জাহাজে সামরিক অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- সাংবাদিকের উপর হামলা: দুই ছাত্রলীগ নেতার জামিন
- বুধবার থেকে নতুন নিয়মে চলবে মেট্রোরেল
- বিএনপি বাংলাদেশের পতাকা চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- "ছদ্মবেশী গণতন্ত্রের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার"
- বিদেশে আওয়ামী লীগের বন্ধু আছে প্রভু নাই: ওবায়দুল কাদের
- জয়ে আইপিএল শুরু গুজরাটের
- ঢাকা ওয়াসার পুরস্কার জিতেছে ওয়াসা
- প্রিমিয়ার ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে চুক্তি
- ভারতে ৫০ লাখ টাকার ফ্যান রপ্তানি করলো ওয়ালটন
- সামিট পাওয়ার লিমিটেডের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালকের শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন
- এমারেল্ড অয়েলের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- লাফার্জহোলসিমের লেনদেন চালু
- ৮শ’ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি ইসরায়েল
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় YADEA এর এক্সক্লুসিভ শোরুম উদ্বোধন
- এনএসআইয়ের চাকরির দিতে চেয়েছিলেন সেরেস্তাদার, দুদকের মামলা
- কর কমিশনারের স্ত্রীর কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পত্তি, মানিলন্ডারিং মামলা দুদকের
- মমিনুলের লড়াইয়ে প্রথম সেশন টিকে গেলো বাংলাদেশ
- গাজায় এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ৩২ হাজারেরও বেশি
- মেঘনায় ট্রলারডুবির ঘটনায় ৮ জনের মরদেহ উদ্ধার
- সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- রানিকে নিয়ে ঢাকায় ভুটানের রাজা
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- "আমরা খাওয়ার বিষয়টা বাদ দিয়ে দেওয়ার দিকে মনোযোগ দিয়েছি"
- সিলেট টেস্ট জিততে বাংলাদেশের রেকর্ড করতে হবে
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- সূচকের বড় পতনে দিয়ে লেনদেন শেষ
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ
- খালেদা জিয়া একটা মিথ্যা মামলায় কারা ভোগ করছেন: মেজর হাফিজ
- জব্দ হতে পারে ট্রাম্প টাওয়ার
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় ২৩ জন সেনা নিহত
- দেশের ৩ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা
- ভারতীয় পণ্য বর্জনে করা পাগলামি: ওবায়দুল কাদের
- পাকিস্তানি কায়দায় ভারত বিরোধীতাকে ইস্যু বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম
- ১ম শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত সাময়িক পরীক্ষা থাকবে না
- সপ্তাহ ব্যবধানে সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো ছাত্রলীগ
- বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণেই বৃষ্টি
- ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
- বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- ১৭শ কমিয়ে বাড়লো ২৯শ, সোনার ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার
- মস্কো হামলা: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০
- এ বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ১১৫ টাকা
- টিসিবি’র পণ্য তালিকায় কয়েকটি পণ্য যুক্ত হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- বনের ভেতর কোনো অবকাঠামো নির্মাণ করা করা যাবে না: পরিবেশমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
- ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু ২১ এপ্রিল
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- ২২ দিনে রেমিট্যান্স ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা
- রমজানে রান্নার ঝামেলা কমাবে মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ