মহাশ্বেতা দেবীর উপন্যাস—
কবি বন্দ্যঘটি গাঞির জীবন ও মৃত্যু : একটি তাত্ত্বিক পর্যালোচনা

রায়ান নূর
“ কবি বন্দ্যঘটি গাঞির জীবন ও মৃত্যু” মহাশ্বেতা দেবীর একটি মানসগত উপন্যাস ৷ উপন্যাসটি পর্যালোচনা করলে আমরা একটি তত্ত্বের রূপরেখা দিতে পারি ৷ এই তত্ত্বকে আত্মার বিবর্তন বা evolution of souls নাম দেওয়াই সঙ্গত ৷
মূলত কবি বন্দ্যঘটি ছিল চুয়াড় যুবক ৷ যার পূর্বপুরুষ নিদয়ার জঙ্গলে বসবাস করে ৷ আর তাদের কর্তা ছিল পালকাপ্য মুনি যিনি হাতিদের রক্ষা করার জন্য আর্যদের কাছে হাতি সম্পর্কিত সকল বিদ্যা বলেছিল রাজাকে, যেগুলো সংস্কৃতে লেখা হয়েছে ৷ কিন্তু অনার্যরা সংস্কৃত পড়তে পারে না, তাদের বেদ পড়া নিষিদ্ধ ৷ তাই চুয়াড়রা কখনোই পালকাপ্য মুনির জ্ঞান সম্পর্কে কিংবা তাদের পুর্বপুরুষ সম্পর্কে জানতে পারে নি ৷
ছোটকাল থেকেই কবি বন্দ্যঘটির স্বভাব ছিল সাধারণের চেয়ে আলাদা ৷ নিদয়ার স্বজাতিরা তাকে ভবিষ্যতে তাদের রাজা হবার ঈঙ্গিত দিয়েছিল ৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন? প্রথমত সে সংসার বিমুখ, দ্বিতীয়ত তার চিন্তাসূত্র আলাদা ৷ তৃতীয়ত পৃথিবীতে সেই একমাত্র অস্তিত্বসন্ধানী ৷ এই কারণে তাকে পরানো হয়েছে লোহার শেকল ৷ কবির ব্যতিক্রমী স্বভাবের কারণে তাকে পছন্দ করত চুয়াড় রমনী কুসুম ৷ সেই তাকে শেকল থেকে মুক্তি দেয় ভালোবাসার তাড়নায় ৷ ঔপন্যাসিক এ পর্যায়ে কবির উত্তরণের পথ নির্মান করেন শিক্ষা ও ভালোবাসার মিলবন্ধনে ৷ কবির মনে পূর্বে এ আকাঙ্খা ছিলনা ৷ আকাঙ্খার সূত্রপাত হয়েছে বিদ্যার্জনে ৷ মূলত আত্মার বিবর্তনে শিক্ষা মূল সূত্র,ভালোবাসা প্রদায়ক শক্তি ৷ সেই সন্ন্যাসী যাকে সেবা করার দক্ষিণা হিসেবে কবিকে দিয়েছিল একটা চণ্ডীমঙ্গলের জীর্ণপুথি এবং বিদ্যার হাতে খড়ি ৷ তখন তার চিন্তার শুরু ৷ এরপর শুরু হয় অস্তিত্ব অনুসন্ধান ৷ অতঃপর পালিয়ে যাওয়া ৷ তার মুখের ভাষা এ ক্ষেত্রে প্রণিধানযোগ্য ৷
“ ভুবনে ঠাঁই খুঁজতে চাই ৷”
কিংবা
“বহু পথ আমি অতিক্রম করেছি ৷ এত পথ সহজে কেউ অতিক্রম করেনা ৷”
সে নিজেই যে তার আত্মার বিবর্তন করার প্রয়াসী ছিল ৷ এটাও ঔপন্যাসিক ঈঙ্গিত দিয়েছেন ৷
“ঈশ্বর মানুষ সির্জায়,মানুষ নাম সির্জায় ৷”
এভাবে সে পৈতৃক কলহণ নাম থেকে কবি বন্দ্যঘটি হয়ে উঠল এক নতুন অস্তিত্বে ৷ রাজা গর্গবল্লবের রাজ্যে খুব সহজে তার স্থান হলো ৷ রাজা এত কঠোর হলেও কবি তাকে নতুন পরিচয়ে সন্তুষ্ট করেছেন ৷ তার গুণকীর্তনে রাজাকে প্রজাহৈতেষী করার চেষ্টা করেছেন ৷
আত্মার বিবর্তন মাধব আচার্যের হয়েছিল ৷ সে ছিল ব্রাহ্মণ ৷ কিন্তু দুর্ভিক্ষ তাকে তার অবস্থান পরিবর্তন করিয়েছে ৷ সেও অস্তিত্ব রক্ষায় নিজ বাস্তুভিটা ত্যাগ করেছে,যা তার গোত্র কিংবা দর্শনের বিরোধী ৷ আরাধ্য দেবী পরিবর্তন করে নরবলি দিতে রাজাকে উদ্বুদ্ধ করেছে ৷
আত্মার বিবর্তন এক্ষেত্রে দুইভাবে সংঘটিত ৷ একটা শিক্ষার দ্বারা আর অপরটা সময় দ্বারা ৷ দুটির প্রদায়ক ভালোবাসা এবং পৃষ্ঠপোষকতা ৷ দুটিই সমান প্রভাব বিস্তার করেছে গর্গবল্লবের রাজ্যে ৷
কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন অন্যরাজ্যে এটি হলোনা ? রাজা গর্গবল্লব খুব রক্ষণশীল ৷ তার রাজ্যে তিনি কোন উদারনৈতিক চিন্তার প্রবেশ করতে দেননা ৷ মাধবাচার্য তার অস্তিত্বের প্রয়োজনে নঞর্থক জ্ঞান দিয়ে রাজ্যের প্রজাদের শাসনে রাখার পথ বাতলে দিয়েছেন ৷ কবি রাজার সুনাম প্রজাদের কাছে ছড়ানোর সময় বাতলে দিয়েছেন ৷ “ টাইম এণ্ড স্পেস ” তত্ত্ব দিয়ে সহজেই এটি উপলব্ধি করা যায় ৷
সেই দেশকালের পরিপ্রেক্ষিত ছিল বৈষ্ণব আন্দোলনের সময় ৷ সকলেই তাদের বর্ণপ্রথা ভেঙে এক কাতারে দাঁড়াতে শুরু করেছে চৈতন্যের প্রভাবে ৷ কবি মুকুন্দরাম তখন খুব খ্যাতিপ্রাপ্ত ৷ মূলত মুকুন্দরাম সমাজ পরিবর্তনের ঈঙ্গিত দিয়েছেন ৷ যে কালকেতু পশু শিকারে অভ্যস্ত, তার ভয়ে অরণ্যের প্রাণীরা ভীত ৷ দেবীর কৃপায় সে পরিবর্তিত হয় ৷ একই পথ কবি বন্দ্যঘটি তার প্রজ্ঞার দ্বারা করতে চেয়েছিলেন সুকৌশলে ৷ যে রাজার ভয় সর্বস্তরে, সেই রাজাকে তার কাব্যের শক্তির দ্বারা তিনি সকলের প্রিয় করতে চেয়েছিলেন ৷ কিন্তু পারেননি ৷
ঔপন্যাসিক যে সমাপ্তি টানলেন উপন্যাসের ৷ সেই সমাপ্তির একটা লজিক্যাল দিক আছে ৷ কবির মৃত্যু রাজ্যে রেনেসাঁর হাওয়া আনে ৷ রাজার মনকে দুর্বল করে,মন্ত্রী হরিশ রায়াকে সচেতন করে ৷ সেজন্য হরিশ রায়া বলেছিল,
“ আমার হাতে ক্ষমতা থাকলে জঙ্গল খেদা করতাম,তবু তোমাকে মারতাম না ৷”
রাজা তার অবস্থান থেকে সরতে পারেন নি শাসনের আর আইনের গণ্ডী থেকে ৷ এখানে প্রভাবক সেই বিবর্তিত আত্মা যার প্রধান ধর্ম দেশকালের উপর প্রভাব বিস্তার ৷ কবি স্বজাতির কাছে ফিরে যেতে অস্বীকার করে ৷ ফলে হাতির পায়ের নিচে তার মৃত্যু অবধারিত ৷ এটিই নিদয়ার জঙ্গলে সধর্ম ত্যাগের শাস্তি আর কবি যে চুয়াড় বংশ তাই রাজার হাতে তার দণ্ড অবধারিত ৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো এই আত্মার বিবর্তন তাহলে কি প্রভাব বিস্তার করলো?
কবি সমাজে ঠাঁয় পেলোনা, ফুল্লরাকে পেলো না, রাজকবি হতে পারল না, জনসমাজের হাস্যরসের যোগান দিল ৷ অথচ কবির মৃত্যুটাই ছিল ঔপন্যাসিকের উদ্দেশ্য ৷
কবির মৃত্যুই জনসমাজে ভাঙন ধরিয়েছে,রাজার মনে, হরিশরায়ার মনে এমনকি মাধবের মনেও ভাঙন ধরিয়েছে ৷ আর তার ফলে চুয়াড়রা বুঝতে পেরেছে তারা চাইলে রাজ্যের উচ্চআসনে যাওয়া সম্ভব,তারাও বিদ্যা চর্চা করতে পারে ৷ রাজার চিরায়ত ধারণাও পাল্টেছে ৷ তার মনে হয়েছে চুয়াড় জাতি কেবল ধনুক বিদ্যা নয়, প্রতিভায়ও শ্রেষ্ঠ হতে পারে ৷
কবির পরিণতি কি ফল বয়ে আনল পাঠক কিংবা জনসাধারণের মনে ? কবির পরিণতি সম্বন্ধে কবির নিজের একটা দ্বিধান্বিত ধারণা ছিল ৷ তার কাব্যই মূলত সে ৷ তার কাহিনী তখন মানুষকে নতুন করে ভাবতে শেখায় ৷ এক করুণ ট্রাজেডি সকলের মনে স্থান করে ৷ কবিরা ভবিষ্যতদ্রষ্টা, তার প্রমাণ তার কাব্য ৷ আর চুয়াড়দের নিয়ে তিনি লিখেননি ৷ অথচ কবির মৃত্যুতে চুয়াড়রা তাকে মনে রেখেছে, সেও যেন পালকাপ্য মুনির মতো কিংবদন্তিতুল্য ৷ চুয়াড়দের আত্মার বিবর্তনে ঐ একটা আলোকছটাই যথেষ্ট ৷ আত্মার ধর্ম কোন লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে নিজেকে পরিবর্তিত করা ৷
এখন তত্ত্বের দিকে আসি ৷ মাধবাচার্য তার অস্তিত্বের মুখে যেমন নিজ অবস্থান পরিবর্তন করেন ৷ কলহণ যেমন কবি হয় ৷ তেমনি সদর্থক জ্ঞানের প্রভাবে মাধবাচার্য সহ সকলেই পরিবর্তিত হয় ৷ আত্মার বিবর্তন একটা উদ্দেশ্যকে সফল করার জন্য কতক প্রভাবকের সমন্বয়ে ঘটে যা ব্যক্তির মাঝে অথচ অজ্ঞাতে ঘটে ৷ তার ফলে কলহণ তার পূর্ব জনমে তথা নিদয়ার জঙ্গলে ফিরে যেতে পারে নি ৷ কিন্তু আত্মার বিবর্তনের শেষ বিন্দুটি কি? অন্ধকার ৷ ঔপন্যাসিক প্রথমেই অন্ধকারের যে দৃশ্যটি অঙ্কন করেছেন এটিই অভিষ্ট ৷ এ যেন পানির মাঝে একটা বুদবুদ উঠে শূন্যে বিলীন হয়ে যাওয়া, যা সূর্যালোকের প্রভাবিত ৷
রায়ান নূর : কবি ও কথাসাহিত্যিক ৷ তিনি একাধারে কবিতা,ছোটগল্প, উপন্যাস,প্রবন্ধও লেখেন ৷ এছাড়াও তিনি একজন বস্তুনিষ্ঠ সমালোচক ৷ তিনি লোকচক্ষুর আড়ালে ও প্রচারবিমুখ থেকে আহরণ করেছেন একাগ্র অনুধ্যানে এক গভীর দর্শন যার প্রতিফলন ফুটে উঠেছে তার লেখায় ৷ তিনি ইংরেজি,ফারসী ও উর্দু ভাষা আয়ত্ব করেছেনে আর অনুবাদ করেছেন বিখ্যাত উর্দু কবি আহমদ ফারাজের শ্রেষ্ঠ দীর্ঘ কবিতাসমূহ আর ফার্সী কবি ফরুখ ফরুখজাদের কতিপয় কবিতা ৷ তার প্রকাশিত গ্রন্থ— ভালোবাসার গল্প(2014), বেনসন সাহেবের বৈজ্ঞানিক কারখানা (2015), কোহেকাফের সলতে(2016), সরীসৃপের হাসি(2017) ইত্যাদি ৷’
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ১০,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
