মহাশ্বেতা দেবীর উপন্যাস—
কবি বন্দ্যঘটি গাঞির জীবন ও মৃত্যু : একটি তাত্ত্বিক পর্যালোচনা
রায়ান নূর
“ কবি বন্দ্যঘটি গাঞির জীবন ও মৃত্যু” মহাশ্বেতা দেবীর একটি মানসগত উপন্যাস ৷ উপন্যাসটি পর্যালোচনা করলে আমরা একটি তত্ত্বের রূপরেখা দিতে পারি ৷ এই তত্ত্বকে আত্মার বিবর্তন বা evolution of souls নাম দেওয়াই সঙ্গত ৷
মূলত কবি বন্দ্যঘটি ছিল চুয়াড় যুবক ৷ যার পূর্বপুরুষ নিদয়ার জঙ্গলে বসবাস করে ৷ আর তাদের কর্তা ছিল পালকাপ্য মুনি যিনি হাতিদের রক্ষা করার জন্য আর্যদের কাছে হাতি সম্পর্কিত সকল বিদ্যা বলেছিল রাজাকে, যেগুলো সংস্কৃতে লেখা হয়েছে ৷ কিন্তু অনার্যরা সংস্কৃত পড়তে পারে না, তাদের বেদ পড়া নিষিদ্ধ ৷ তাই চুয়াড়রা কখনোই পালকাপ্য মুনির জ্ঞান সম্পর্কে কিংবা তাদের পুর্বপুরুষ সম্পর্কে জানতে পারে নি ৷
ছোটকাল থেকেই কবি বন্দ্যঘটির স্বভাব ছিল সাধারণের চেয়ে আলাদা ৷ নিদয়ার স্বজাতিরা তাকে ভবিষ্যতে তাদের রাজা হবার ঈঙ্গিত দিয়েছিল ৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন? প্রথমত সে সংসার বিমুখ, দ্বিতীয়ত তার চিন্তাসূত্র আলাদা ৷ তৃতীয়ত পৃথিবীতে সেই একমাত্র অস্তিত্বসন্ধানী ৷ এই কারণে তাকে পরানো হয়েছে লোহার শেকল ৷ কবির ব্যতিক্রমী স্বভাবের কারণে তাকে পছন্দ করত চুয়াড় রমনী কুসুম ৷ সেই তাকে শেকল থেকে মুক্তি দেয় ভালোবাসার তাড়নায় ৷ ঔপন্যাসিক এ পর্যায়ে কবির উত্তরণের পথ নির্মান করেন শিক্ষা ও ভালোবাসার মিলবন্ধনে ৷ কবির মনে পূর্বে এ আকাঙ্খা ছিলনা ৷ আকাঙ্খার সূত্রপাত হয়েছে বিদ্যার্জনে ৷ মূলত আত্মার বিবর্তনে শিক্ষা মূল সূত্র,ভালোবাসা প্রদায়ক শক্তি ৷ সেই সন্ন্যাসী যাকে সেবা করার দক্ষিণা হিসেবে কবিকে দিয়েছিল একটা চণ্ডীমঙ্গলের জীর্ণপুথি এবং বিদ্যার হাতে খড়ি ৷ তখন তার চিন্তার শুরু ৷ এরপর শুরু হয় অস্তিত্ব অনুসন্ধান ৷ অতঃপর পালিয়ে যাওয়া ৷ তার মুখের ভাষা এ ক্ষেত্রে প্রণিধানযোগ্য ৷
“ ভুবনে ঠাঁই খুঁজতে চাই ৷”
কিংবা
“বহু পথ আমি অতিক্রম করেছি ৷ এত পথ সহজে কেউ অতিক্রম করেনা ৷”
সে নিজেই যে তার আত্মার বিবর্তন করার প্রয়াসী ছিল ৷ এটাও ঔপন্যাসিক ঈঙ্গিত দিয়েছেন ৷
“ঈশ্বর মানুষ সির্জায়,মানুষ নাম সির্জায় ৷”
এভাবে সে পৈতৃক কলহণ নাম থেকে কবি বন্দ্যঘটি হয়ে উঠল এক নতুন অস্তিত্বে ৷ রাজা গর্গবল্লবের রাজ্যে খুব সহজে তার স্থান হলো ৷ রাজা এত কঠোর হলেও কবি তাকে নতুন পরিচয়ে সন্তুষ্ট করেছেন ৷ তার গুণকীর্তনে রাজাকে প্রজাহৈতেষী করার চেষ্টা করেছেন ৷
আত্মার বিবর্তন মাধব আচার্যের হয়েছিল ৷ সে ছিল ব্রাহ্মণ ৷ কিন্তু দুর্ভিক্ষ তাকে তার অবস্থান পরিবর্তন করিয়েছে ৷ সেও অস্তিত্ব রক্ষায় নিজ বাস্তুভিটা ত্যাগ করেছে,যা তার গোত্র কিংবা দর্শনের বিরোধী ৷ আরাধ্য দেবী পরিবর্তন করে নরবলি দিতে রাজাকে উদ্বুদ্ধ করেছে ৷
আত্মার বিবর্তন এক্ষেত্রে দুইভাবে সংঘটিত ৷ একটা শিক্ষার দ্বারা আর অপরটা সময় দ্বারা ৷ দুটির প্রদায়ক ভালোবাসা এবং পৃষ্ঠপোষকতা ৷ দুটিই সমান প্রভাব বিস্তার করেছে গর্গবল্লবের রাজ্যে ৷
কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন অন্যরাজ্যে এটি হলোনা ? রাজা গর্গবল্লব খুব রক্ষণশীল ৷ তার রাজ্যে তিনি কোন উদারনৈতিক চিন্তার প্রবেশ করতে দেননা ৷ মাধবাচার্য তার অস্তিত্বের প্রয়োজনে নঞর্থক জ্ঞান দিয়ে রাজ্যের প্রজাদের শাসনে রাখার পথ বাতলে দিয়েছেন ৷ কবি রাজার সুনাম প্রজাদের কাছে ছড়ানোর সময় বাতলে দিয়েছেন ৷ “ টাইম এণ্ড স্পেস ” তত্ত্ব দিয়ে সহজেই এটি উপলব্ধি করা যায় ৷
সেই দেশকালের পরিপ্রেক্ষিত ছিল বৈষ্ণব আন্দোলনের সময় ৷ সকলেই তাদের বর্ণপ্রথা ভেঙে এক কাতারে দাঁড়াতে শুরু করেছে চৈতন্যের প্রভাবে ৷ কবি মুকুন্দরাম তখন খুব খ্যাতিপ্রাপ্ত ৷ মূলত মুকুন্দরাম সমাজ পরিবর্তনের ঈঙ্গিত দিয়েছেন ৷ যে কালকেতু পশু শিকারে অভ্যস্ত, তার ভয়ে অরণ্যের প্রাণীরা ভীত ৷ দেবীর কৃপায় সে পরিবর্তিত হয় ৷ একই পথ কবি বন্দ্যঘটি তার প্রজ্ঞার দ্বারা করতে চেয়েছিলেন সুকৌশলে ৷ যে রাজার ভয় সর্বস্তরে, সেই রাজাকে তার কাব্যের শক্তির দ্বারা তিনি সকলের প্রিয় করতে চেয়েছিলেন ৷ কিন্তু পারেননি ৷
ঔপন্যাসিক যে সমাপ্তি টানলেন উপন্যাসের ৷ সেই সমাপ্তির একটা লজিক্যাল দিক আছে ৷ কবির মৃত্যু রাজ্যে রেনেসাঁর হাওয়া আনে ৷ রাজার মনকে দুর্বল করে,মন্ত্রী হরিশ রায়াকে সচেতন করে ৷ সেজন্য হরিশ রায়া বলেছিল,
“ আমার হাতে ক্ষমতা থাকলে জঙ্গল খেদা করতাম,তবু তোমাকে মারতাম না ৷”
রাজা তার অবস্থান থেকে সরতে পারেন নি শাসনের আর আইনের গণ্ডী থেকে ৷ এখানে প্রভাবক সেই বিবর্তিত আত্মা যার প্রধান ধর্ম দেশকালের উপর প্রভাব বিস্তার ৷ কবি স্বজাতির কাছে ফিরে যেতে অস্বীকার করে ৷ ফলে হাতির পায়ের নিচে তার মৃত্যু অবধারিত ৷ এটিই নিদয়ার জঙ্গলে সধর্ম ত্যাগের শাস্তি আর কবি যে চুয়াড় বংশ তাই রাজার হাতে তার দণ্ড অবধারিত ৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো এই আত্মার বিবর্তন তাহলে কি প্রভাব বিস্তার করলো?
কবি সমাজে ঠাঁয় পেলোনা, ফুল্লরাকে পেলো না, রাজকবি হতে পারল না, জনসমাজের হাস্যরসের যোগান দিল ৷ অথচ কবির মৃত্যুটাই ছিল ঔপন্যাসিকের উদ্দেশ্য ৷
কবির মৃত্যুই জনসমাজে ভাঙন ধরিয়েছে,রাজার মনে, হরিশরায়ার মনে এমনকি মাধবের মনেও ভাঙন ধরিয়েছে ৷ আর তার ফলে চুয়াড়রা বুঝতে পেরেছে তারা চাইলে রাজ্যের উচ্চআসনে যাওয়া সম্ভব,তারাও বিদ্যা চর্চা করতে পারে ৷ রাজার চিরায়ত ধারণাও পাল্টেছে ৷ তার মনে হয়েছে চুয়াড় জাতি কেবল ধনুক বিদ্যা নয়, প্রতিভায়ও শ্রেষ্ঠ হতে পারে ৷
কবির পরিণতি কি ফল বয়ে আনল পাঠক কিংবা জনসাধারণের মনে ? কবির পরিণতি সম্বন্ধে কবির নিজের একটা দ্বিধান্বিত ধারণা ছিল ৷ তার কাব্যই মূলত সে ৷ তার কাহিনী তখন মানুষকে নতুন করে ভাবতে শেখায় ৷ এক করুণ ট্রাজেডি সকলের মনে স্থান করে ৷ কবিরা ভবিষ্যতদ্রষ্টা, তার প্রমাণ তার কাব্য ৷ আর চুয়াড়দের নিয়ে তিনি লিখেননি ৷ অথচ কবির মৃত্যুতে চুয়াড়রা তাকে মনে রেখেছে, সেও যেন পালকাপ্য মুনির মতো কিংবদন্তিতুল্য ৷ চুয়াড়দের আত্মার বিবর্তনে ঐ একটা আলোকছটাই যথেষ্ট ৷ আত্মার ধর্ম কোন লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে নিজেকে পরিবর্তিত করা ৷
এখন তত্ত্বের দিকে আসি ৷ মাধবাচার্য তার অস্তিত্বের মুখে যেমন নিজ অবস্থান পরিবর্তন করেন ৷ কলহণ যেমন কবি হয় ৷ তেমনি সদর্থক জ্ঞানের প্রভাবে মাধবাচার্য সহ সকলেই পরিবর্তিত হয় ৷ আত্মার বিবর্তন একটা উদ্দেশ্যকে সফল করার জন্য কতক প্রভাবকের সমন্বয়ে ঘটে যা ব্যক্তির মাঝে অথচ অজ্ঞাতে ঘটে ৷ তার ফলে কলহণ তার পূর্ব জনমে তথা নিদয়ার জঙ্গলে ফিরে যেতে পারে নি ৷ কিন্তু আত্মার বিবর্তনের শেষ বিন্দুটি কি? অন্ধকার ৷ ঔপন্যাসিক প্রথমেই অন্ধকারের যে দৃশ্যটি অঙ্কন করেছেন এটিই অভিষ্ট ৷ এ যেন পানির মাঝে একটা বুদবুদ উঠে শূন্যে বিলীন হয়ে যাওয়া, যা সূর্যালোকের প্রভাবিত ৷
রায়ান নূর : কবি ও কথাসাহিত্যিক ৷ তিনি একাধারে কবিতা,ছোটগল্প, উপন্যাস,প্রবন্ধও লেখেন ৷ এছাড়াও তিনি একজন বস্তুনিষ্ঠ সমালোচক ৷ তিনি লোকচক্ষুর আড়ালে ও প্রচারবিমুখ থেকে আহরণ করেছেন একাগ্র অনুধ্যানে এক গভীর দর্শন যার প্রতিফলন ফুটে উঠেছে তার লেখায় ৷ তিনি ইংরেজি,ফারসী ও উর্দু ভাষা আয়ত্ব করেছেনে আর অনুবাদ করেছেন বিখ্যাত উর্দু কবি আহমদ ফারাজের শ্রেষ্ঠ দীর্ঘ কবিতাসমূহ আর ফার্সী কবি ফরুখ ফরুখজাদের কতিপয় কবিতা ৷ তার প্রকাশিত গ্রন্থ— ভালোবাসার গল্প(2014), বেনসন সাহেবের বৈজ্ঞানিক কারখানা (2015), কোহেকাফের সলতে(2016), সরীসৃপের হাসি(2017) ইত্যাদি ৷’
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ১০,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- আবার আল-শিফা হাসপাতালে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- গাজায় ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত: ইউনিসেফ
- নির্বাচনে জিতে পরমাণু যুদ্ধের হুশিয়ারী পুতিনের
- আবারও কাঁপল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত
- জবি ছাত্রী অবন্তিকার আত্মহত্যা: অভিযুক্ত ছাত্র ও প্রক্টর রিমান্ডে
- তিন দিন ছুটির পরে যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- সারাদেশে ১ দিনের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি
- টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ব্র্যাক ব্যাংক
- সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ২১ মার্চ
- পূবালী ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের ১০ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা
- তীব্র দাবদাহে স্বস্তির বাতাস দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- কবি শামসুল ইসলামের জন্মদিন আজ
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আ.লীগের সভা কাল
- ঈদের আগে রেলের ভাড়া বাড়বে না: রেলমন্ত্রী
- গাজায় বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী
- "মানুষ অসচেতন থাকলে ১০টা বার্ন করেও প্রাণ বাঁচাতে পারবো না"
- বিএনপির নামে ফেক ভিডিও বানিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে: রিজভী
- "ক্ষমতাসীন দলের নেতারা নির্বোধের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন"
- "এনডিআই-আইআরআই কী বলল এতে কিছু আসে যায় না"
- ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরান হামিদ
- গুজবে কান দিবেন না: বিএসইসি কমিশনার
- ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স
- ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং সিরামিক
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ
- অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সহায়তার আশ্বাস
- রেনাটার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা পাবেন নগদে
- সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডির মতবিনিময়
- বাংলাদেশ ব্যাংক ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি সই
- হারল্যান স্টোর থেকে পণ্য কিনে লাখপতি খাগড়াছড়ির প্রবিকা চাকমা
- দেশে প্রথম ৬ স্টার এনার্জি রেটিং আনলো ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেন তামিম
- লিটনকে বাদ দেওয়ার কারণ জানালেন লিপু
- গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল: ইইউ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জুড়ে নীরবতা, তবে কাটেনি আতঙ্ক
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- জাতির মহানায়কের আজ ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ: ওবায়দুল কাদের
- ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়েছে, দুই সংগঠনের প্রতিবেদন
- "অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে"
- ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
- বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণে যেসব পরিবর্তন আসবে
- "মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রেখেছিল"
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- "জলদস্যুরা সব খবর দেখছে, তাই সংবাদ প্রচারে সতর্ক থাকতে হবে"
- সরকার দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়: মঈন খান
- "সরকার এবার বলবে লেবুর বদলে জলপাই বা কামরাঙ্গার জুস খান"
- ভারতের কারণেই নির্বাচনে অশুভ খেলা সফল হয়নি: কাদের
- আমার ২০-৩০ রান কম করেছি: হৃদয়
- অভিনেতা অপূর্বর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
- রোনালদোর ফিফটি, আল নাসেরের জয়
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ২০
- এই প্রথম গাজা উপকূলে পৌঁছাল ত্রাণবাহী জাহাজ
- ২৯ কৃষিপণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার
- ঝিনাইদহ -১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই আর নেই
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা: সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আশ্বাস উপাচার্যের
- রোববার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে মাস্টারপ্ল্যান করেছে সরকার: রিজভী
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স
- বর্তমানে দেশে আইনের শাসন নেই: মির্জা ফখরুল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একজনের মৃত্যু
- সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
- "ভোক্তারা সুবিধা না পেলে ব্যবসায়ীদের সুযোগ দেয়া হবে না"
- রমজানের প্রথম জুমায় কানায় কানায় পরিপূর্ণ বায়তুল মোকাররম
- দুর্নীতি লুকানোর নতুন কৌশল: একীভূত হচ্ছে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ড. ইউনুস ও ভারতীয় পণ্য বর্জন ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- চার রাষ্ট্রায়ত্তসহ ৯ ব্যাংক রেড জোনে
- কমিটি ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই রওশনের জাপা থেকে সেন্টুর পদত্যাগ
- পাট খাতের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত করা হবে
- সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে
- সবচেয়ে দীর্ঘতম রোজা যেসব দেশে
- যেভাবে জিম্মি হয় এমভি আব্দুল্লাহ, অডিও বার্তায় বর্ণনা দিলেন চিফ অফিসার
- সাবেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় দুদকের চার্জশিট
- বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- গ্রামীণফোন এবং রবি পেলো একীভূত লাইসেন্স
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- ঈদে মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি
- রমজান মাসে স্কুল খোলা থাকবে: আপিল বিভাগ
- ফাইন্যান্স কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগে নতুন সার্কুলার
- ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি করতে চায় সরকার: রিজভী
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- টিকটক নিষিদ্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস
- তুরস্কে পাঠানোর কথা বলে ৩৫ লাখ টাকা আত্মসাত, আটক ২
- বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল: মেজর (অব.) হাফিজ
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- অতিরিক্ত তুষারপাতে আফগানিস্তানে ৬০ জন নিহত