সাগর জামান
মিনার মাহমুদ : স্মৃতির ভুবনে অবিরাম বিচরণ
কোনো দ্বিধা নেই, কোনো সংশয় নেই, কোনো কুণ্ঠা নেই, আমার লেখক চেতনার গুরু আর কেউ নন, একজনই- তিনি হলেন মিনার মাহমুদ। আমার প্রিয় মিনার ভাই। যাকে আমি সম্পূর্ণ ধারণ করেছি। আমার অসম্পন্নতা দূর করতে চেয়েছি। যার শক্তিময় দ্যুতিমান লেখক সত্তা আমাকে বিশুদ্ধ প্রিয়তায় বিমুগ্ধ করেছে। বেধে ফেলেছে। আমি গুণমুগ্ধ পাঠক হয়ে, সবটুকু ভালো লাগার অনুভূতি নিয়ে পাঠ করেছি তাঁর অনবদ্য গল্পগ্রন্থ ‘মনে পড়ে রুবি রায়’ কিংবা সাপ্তাহিক বিচিন্তার তাঁর স্বনামের অথবা ছদ্মনামের বিভিন্ন আবেগপ্রবণ স্পর্শকাতর প্রবন্ধ আর প্রতিবেদন। চিরঘুমের দেশে যাওয়ার আগে মিনার মাহমুদ "নির্ঘুম স্বপ্নের দেশে " নামে আরো একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। তিনি মুদ্রণ মাধ্যমকে শ্রেষ্ঠ মাধ্যম মনে করতেন। তিনি বলতেন ' মিডিয়া হিসাবে টেলিভিশনের এখন ভীষণ বাজার। কিন্তু স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে খুবই তাৎক্ষণিক। অনেকটা বিদ্যুতের মতো। আচমকা চারদিক আলোকিত করে মুহূর্তে হারিয়ে যায়, সময়ের গর্ভে। কিন্তু মুদ্রণ মাধ্যম স্থায়ী। অক্ষরে আর কাগজে থেকে যায় এই অবিনাশী আয়োজন,পরবর্তী হাজার বছর। আর তাই, সভ্যতায় সাংবাদিকতার মূলধারা আজও আদি মুদ্রণ-মাধ্যম। '
ছাত্রজীবন থেকে মিনার মাহমুদ লেখালেখি শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি সাংবাদিকতা শুরু করেন। ৮৭ তে তিনি বিচিন্তা নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। অকপটে সামরিক শাসন বিরোধী বক্তব্য প্রকাশের জন্য তাঁকে ৮৮ তে গ্রেপ্তাঁর করা হয়। সামরিক শাসক পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়। ৯১ এ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় এলে তিনি পুনরায় সপ্তাহিক বিচিন্তা প্রকাশ করেন। কিন্তু কিছু দিন পর পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। এরপর দীর্ঘকাল আর তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেন নি। ২০০৯-এ দেশে প্রত্যাবর্তনের পর তিনি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কাজ করার চেষ্টা করেন। এছাড়া বিচিন্তা পুনঃপ্রকাশ করেন। এবছরের শুরুতে তিনি শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার প্রস্তাব গ্রহণ করেন। বলা হয়েছে বাংলাদেশে সাপ্তাহিক রাজনৈতিক পত্রিকায় রিপোর্টিংভিত্তিক বিদ্রোহীধারার আধুনিকতার প্রবর্তক ছিলেন মিনার মাহমুদ। মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি আজকের প্রত্যাশা নামক একটি দৈনিক পত্রিকার কার্যনির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
সাপ্তাহিক বিচিন্তা সম্পাদনার সময়টা ছিল মিনার ভাইয়ের বিরুদ্ধস্রোতে যাত্রার সময়। সাপ্তাহিক বিচিন্তার মাধ্যমে মিনার মাহমুদ বাংলাদেশের সাংবাদিকতা জগতে একটি নবতর ধারা সংযোজন করেছিলেন সফলভাবে।
অনেক প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলা করতে হয়েছে। একের পর এক মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে মিনার ভাইকে। তিনি ' পিছনে ফেলে আসি ' শিরোনাম দিয়ে নানা অভিজ্ঞতার ইতিবৃত্ত তুলে ধরতেন। তাকে কারাবাস করতে হয়েছে। এদেশে সত্যকথা বলার অপরাধ অনেক। মিনার মাহমুদ সে অপরাধের দায় বয়ে বেড়িয়েছেন। এভাবে সত্যের জয়ের জন্য লড়াই করেছেন। নিউজ প্রিন্টের খসখসে শরীরে ভণ্ড রাজনীতিকদের অসততার কথা সমাজের নানা অসঙ্গতি, অবক্ষয়, স্বদেশের গৌরবগাথা তুলে ধরেছেন। তাঁর যাত্রা পথে তরুণদের তিনি সামিল করেছিলেন। তরুণদের কষ্টে তিনি পীড়িত হতেন। বিচিন্তায় তিনি তারুণ্যের কষ্টের কথা তুলে ধরতেন। "পড়াইতে চাই কাঁদিতেছে তরুণ" এধরণের শিরোনামের লেখা স্থান পেত বিচিন্তার কাগজে। বিচিন্তা থেকে একবার জাদুশিল্পী জুয়েল আইচকে বলা হয়েছিল 'আপনি কি এমন জাদু জানেন যে জাদু দিয়ে তারুণ্যের সব কষ্টকে নিমেষে শেষ করে দেয়া যায়, দিতে পারবেন? ‘
তারুণ্যের শক্তিকে মিনার মাহমুদ ভালবাসতেন। একঝাক কুড়ি পেরুনো তরুণকে তিনি বিচিন্তার সাথে যুক্ত করেছিলেন । অনুজ সাংবাদিকদের তিনি মাসিক বেতন নির্দিষ্ট তাঁরিখে নির্দিষ্ট অংকে দিতেন না। পকেটে হাত দিয়ে যা উঠতো তাই সই। তাই দিতেন। তিনি বলতেন, 'এভাবে ছাড়া অন্যভাবে দিলে টাকা পাবে, মিনার ভাই পাবে না' । বিচিন্তা পরিবারকে তিনি অভিন্ন আনন্দ বেদনার অংশীদার করেছিলেন। প্রীতির ছত্রতলে থেকেছেন অনুজ সাংবাদিকদের নিয়ে। বিচিন্তা দিয়ে মিনার মাহমুদ পাঠকদেরকে আবেগ ভালবাসায় আবদ্ধ করেছিলেন।
সাহিত্যের আবেদনে একটি ঘটনাকে উপস্থাপনের নিপুণ কৌশল মিনার মাহমুদ বিচিন্তায় প্রয়োগ করেছিলেন। এটা সম্ভব হয়েছিল তিনি মনে প্রাণে একজন পরিণত সাহিত্যের মানুষ ছিলেন বলেই। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড অনুভূতিপ্রবণ সংবেদনশীল একজন মেধাবী সাংবাদিক। সাহিত্যের বরপুত্র। সে কারণে তাঁর পত্রিকার পাতা অসহায় মানুষের করুণ কাহিনীতে ভরে যেত। মানুষের অসহায়ত্ব বেদনা বিহ্বলতা সাপ্তাহিক বিচিন্তা সহমর্মীর মতো ধারণ করতো। চাকরী না পাওয়া বেকার তরুনের আর্তনাদ, নষ্টপল্লীর কিশোরী মেয়ের যন্ত্রণা যাপিত জীবনের বর্ণনা অথবা রক্ত বিক্রির বেসাতি করে যে লোকটা। বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধরত মানুষদের কথকতা উঠে আসতো তাঁর লেখায়, বিচিন্তার পাতায় । এসব করুণকাহিনী বিচিন্তায় প্রকাশিত হতো গুরুত্বের সাথে।
মিনার মাহমুদ ছিলেন প্রচণ্ড পরিশ্রমী, নির্ভীক, লড়াকু ও উদার সাংবাদিক। এবং একজন পরিপূর্ণ স্বপ্নবান মানুষ। যেসব তরুণ তুমুল সম্ভাবনাময় হওয়া সত্ত্বেও অন্যান্য পত্রিকায় জায়গা পেতো না, মিনার মাহমুদ তাদেরকে জায়গা দিয়েছেন। নিজ হাতে কাজ শিখিয়েছেন । মিনার মাহমুদ অনেক বড় মনের এবং অনেক বড় মাপের মানুষ ছিলেন। অনুজ প্রতিম সহকর্মীদের সাথে ছিলো তাঁর গভীর হৃদ্যতা। তুমুল বন্ধুত্ব। মিনার মাহমুদ তাঁর লেখক জীবনে কখনো অন্যায়ের কাছে অবনত হননি। বরং তাঁর সততা আর সত্যবদ্ধ সাংবাদিকতায় অসৎ মানুষের মুখোশ উম্মোচিত হয়েছে। অসৎ মানুষেরা মিনার মাহমুদের দুর্বার প্রকাশনায় আতঙ্কিত হয়েছে।
মিনার মাহমুদ একের পর এক ঘুমের ওষুধ খেয়ে অন্তহীন ঘুমের মধ্যে নিহত হয়ে যান
মিনার ভাই তাঁর সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা দিয়ে প্রতিপক্ষকে প্রতিঘাত করেছেন। হত্যার হুমকি শারীরিক উৎপীড়নের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে চোখ রাঙ্গানোকে গণ্য না করে তাঁর উচ্চারণকে উচ্চকিত রেখেছেন। তিনি কখনো পিছু হটেননি। বরং বিচিন্তাকে আরো লাগাম ছাড়া আরো দুরন্ত করেছেন। আরো নির্ভিক হয়েছেন । মিনার মাহমুদ লেখালেখির উন্মাদনায় সব প্রতিবন্ধকতাকে মেনে নিয়েছেন। জয় করেছেন । তাঁর কীর্তিমানতা ও তাঁর লেখক জীবনের আদর্শ থেকে তিনি এতোটুকু বিচ্যুত হননি। সাপ্তাহিক বিচিত্রা থেকে সাপ্তাহিক বিচিন্তা হেঁটে গেছেন অমসৃণ কষ্টকাকীর্ণ পথে। একটি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে একজন সাবেক রাষ্ট্র প্রধানের নামে লেখার অপরাধে মাস্তানরা তাঁকে পড়াশোনা শেষ করতে দেয়নি। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বিচিত্রার চাকরি হারাতে হয়। তারপর ব্যতিক্রমী ধারার সাপ্তাহিকী বিচিন্তা নিয়ে মিনার মাহমুদ যাত্রা শুরু করেন। ভালোবাসা সম্বল করে তিনি তাঁর কর্মীবাহিনী প্রস্তত করেন। গড়ে তোলেন বিচিন্তা পরিবার। ‘আমাকে দেখতে দাও, আমাকে বলতে দাও’ এই শ্লোগানকে ধারণ করে মিনার মাহমুদ দোর্দান্ড প্রতাপে বিচিন্তা প্রকাশনা চালিয়ে যান। পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সামদৃত হয় এই পত্রিকাটি। শুরুতেই ঝক্কি। আতে ঘা লাগে অনেকের। মিনার ভাইকে একের পর এক মামলার শিকার হতে হয়। জেল জীবন কাটাতে হয়। মুক্ত হয়ে আবার যাত্রা, আবার প্রতিবাদে ফেটে পড়া । আবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া, এটা ভুল, এটা সঠিক নয়। ওরা অপরাধী, ওরা ভণ্ড । তারপর আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। বিচিন্তা পরিবারের উপর আবার বিপর্যয়। মিনার ভাই এক সময় দিশেহারা হয়ে পড়েন। এনায়েত উল্লাহ খানের উপর বিচিন্তার দায়িত্ব অর্পণ করে মিনার মাহমুদ প্রবাসে বসবাসের পথ বেছে নেন। বিদেশে যাওয়ার আগে মিনার ভাই বলেছিলেন,‘আমার এই চলে যাওয়া পলায়ন নয় প্রতিবাদের নিশ্চুপ ভাষা’।
বিচিন্তার পরিবার অযুতকণ্ঠে হুহু কেঁদে ছিলো। মিনার মাহমুদ এক সময় বলেছিলেন ' যাবো না আমি, এদেশ হায়েনার বধ্যভূমি নয় '। তবু মিনার ভাইকে আমেরিকায় চলে যেতে হয়েছিলো। মিনার মাহমুদ ছিলেন পুরোপুরি একজন সংগ্রামী মানুষ। তিনি সংসারী মানুষ হতে পারেননি। নারীবাদী লেখিকা তসলীমা নাসরিনকে তিনি বিয়ে করেছিলেন। আরো একজন মেয়ের সাথে পরিচয় প্রেম অতঃপর বিয়ে। মিনার ভাই বিদেশের দাসত্ব ছেড়ে স্বদেশের টানে ফিরে এলেন। দেশে ফিরে দেখলেন তাঁর এক সময়কার সহচর যারা ছিলেন, যারা অনেকে মিনার মাহমুদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাদের ব্যস্ততা বেড়ে গেছে অনেক। পুরোনো বন্ধুদের সহযোগিতা মেলে না মিনার ভাইয়ের। তবু তিনি দমে যাননি। অদম্য উদ্যম নিয়ে তিনি বিচিন্তা পুনরায় প্রকাশ করেন। তারপর এক সময় তুমুল অভিমানে ভেতরে ভেতরে দগ্ধ হন। একটি দৈনিক পত্রিকায় কিছুদিন কাজ করেন। এক সময় হাঁপিয়ে ওঠেন। চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। তুমুল অভিমান প্রচণ্ড হতাশা তাকে সম্পূর্ণ দখল করে নেয়। গ্রাস করে ফেলে মিনার মাহমুদের মনোশক্তিকে। তিনি একটি আবাসিক হোটেলের কক্ষে বসে তাঁর প্রিয়তমা নববিবাহিত স্ত্রীকে দীর্ঘ চিঠি লিখেন। নিপীড়নের কথা ব্যক্ত করেন। ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তারপর একের পর এক ঘুমের ওষুধ খেয়ে অন্তহীন ঘুমের মধ্যে নিহত হয়ে যান।
এভাবে যবনিকা ঘটে তুমুল সম্ভাবনাময় একটি জীবনের। ঘুমের ওষুধ হয়তো মিনার ভাইকে আর কখনো জাগতে দেবে না। কিন্তু তাঁর প্রতি আমাদের ভালবাসা নির্ঘুম থাকবে। থাকবেই। তাঁর ভক্তকুল থাকবে যতদিন। ততদিন আমাদের ভালবাসা, ভালো থাকবে জেগে থাকবে। মিনার ভাই তুমি শান্তিতে ঘুমাও। তোমার স্বপ্নসমূহ বুকে নিয়ে আমরা এগিয়ে যাবো।
লেখক : কবি ও প্রাবন্ধিক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/মার্চ ২৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- কবি শামসুল ইসলামের জন্মদিন আজ
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আ.লীগের সভা কাল
- ঈদের আগে রেলের ভাড়া বাড়বে না: রেলমন্ত্রী
- গাজায় বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী
- "মানুষ অসচেতন থাকলে ১০টা বার্ন করেও প্রাণ বাঁচাতে পারবো না"
- বিএনপির নামে ফেক ভিডিও বানিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে: রিজভী
- "ক্ষমতাসীন দলের নেতারা নির্বোধের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন"
- "এনডিআই-আইআরআই কী বলল এতে কিছু আসে যায় না"
- ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরান হামিদ
- গুজবে কান দিবেন না: বিএসইসি কমিশনার
- ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স
- ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং সিরামিক
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ
- অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সহায়তার আশ্বাস
- রেনাটার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা পাবেন নগদে
- সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডির মতবিনিময়
- বাংলাদেশ ব্যাংক ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি সই
- হারল্যান স্টোর থেকে পণ্য কিনে লাখপতি খাগড়াছড়ির প্রবিকা চাকমা
- দেশে প্রথম ৬ স্টার এনার্জি রেটিং আনলো ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেন তামিম
- লিটনকে বাদ দেওয়ার কারণ জানালেন লিপু
- গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল: ইইউ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জুড়ে নীরবতা, তবে কাটেনি আতঙ্ক
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- জাতির মহানায়কের আজ ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ: ওবায়দুল কাদের
- ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়েছে, দুই সংগঠনের প্রতিবেদন
- "অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে"
- ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
- বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণে যেসব পরিবর্তন আসবে
- "মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রেখেছিল"
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- "জলদস্যুরা সব খবর দেখছে, তাই সংবাদ প্রচারে সতর্ক থাকতে হবে"
- সরকার দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়: মঈন খান
- "সরকার এবার বলবে লেবুর বদলে জলপাই বা কামরাঙ্গার জুস খান"
- ভারতের কারণেই নির্বাচনে অশুভ খেলা সফল হয়নি: কাদের
- আমার ২০-৩০ রান কম করেছি: হৃদয়
- অভিনেতা অপূর্বর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
- রোনালদোর ফিফটি, আল নাসেরের জয়
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ২০
- এই প্রথম গাজা উপকূলে পৌঁছাল ত্রাণবাহী জাহাজ
- ২৯ কৃষিপণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার
- ঝিনাইদহ -১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই আর নেই
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা: সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আশ্বাস উপাচার্যের
- রোববার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে মাস্টারপ্ল্যান করেছে সরকার: রিজভী
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স
- বর্তমানে দেশে আইনের শাসন নেই: মির্জা ফখরুল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একজনের মৃত্যু
- সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
- "ভোক্তারা সুবিধা না পেলে ব্যবসায়ীদের সুযোগ দেয়া হবে না"
- রমজানের প্রথম জুমায় কানায় কানায় পরিপূর্ণ বায়তুল মোকাররম
- গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- দস্যুদের আস্তানায় নোঙর করা হয়েছে এমভি আবদুল্লাহ
- স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো ব্যবস্থা নেই: কাদের
- যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ
- ফিলিস্তিনের নতুন প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুস্তফা
- আজ জিতলে সিরিজ বাংলাদেশের
- ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের শঙ্কা
- ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিদের উপর ইসরায়েলের হামলা, নিহত ২৯
- অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু আর নেই
- রশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
- ভূমধ্যসাগরে ৬০ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু
- শিক্ষক নিবন্ধনের পরীক্ষা হবে আজ
- দুর্নীতি লুকানোর নতুন কৌশল: একীভূত হচ্ছে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক
- নিয়ন্ত্রনহীন রোজার বাজার: এক বছরে দর বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ
- ড. ইউনুস ও ভারতীয় পণ্য বর্জন ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- চার রাষ্ট্রায়ত্তসহ ৯ ব্যাংক রেড জোনে
- কমিটি ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই রওশনের জাপা থেকে সেন্টুর পদত্যাগ
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত করা হবে
- সবচেয়ে দীর্ঘতম রোজা যেসব দেশে
- সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে
- আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন
- প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের জানাজা অনুষ্ঠিত
- যেভাবে জিম্মি হয় এমভি আব্দুল্লাহ, অডিও বার্তায় বর্ণনা দিলেন চিফ অফিসার
- শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়লো
- পাট খাতের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- সাবেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় দুদকের চার্জশিট
- বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- বান্দরবানে ফের আশ্রয় নিয়েছে বিজিপির ২৯ সদস্য
- গ্রামীণফোন এবং রবি পেলো একীভূত লাইসেন্স
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- বিদেশ যেতে পারবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- অভিশ্রুতি নাকি বৃষ্টি, আসল পরিচয় শনাক্ত
- ঈদে মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি
- ৯৬তম অস্কারে যারা পুরস্কৃত হলেন
- রমজানে স্কুল বন্ধ রাখতে হাইকোর্টের আদেশ বহাল
- রমজান মাসে স্কুল খোলা থাকবে: আপিল বিভাগ