
সাগর জামান
মিনার মাহমুদ : স্মৃতির ভুবনে অবিরাম বিচরণ

কোনো দ্বিধা নেই, কোনো সংশয় নেই, কোনো কুণ্ঠা নেই, আমার লেখক চেতনার গুরু আর কেউ নন, একজনই- তিনি হলেন মিনার মাহমুদ। আমার প্রিয় মিনার ভাই। যাকে আমি সম্পূর্ণ ধারণ করেছি। আমার অসম্পন্নতা দূর করতে চেয়েছি। যার শক্তিময় দ্যুতিমান লেখক সত্তা আমাকে বিশুদ্ধ প্রিয়তায় বিমুগ্ধ করেছে। বেধে ফেলেছে। আমি গুণমুগ্ধ পাঠক হয়ে, সবটুকু ভালো লাগার অনুভূতি নিয়ে পাঠ করেছি তাঁর অনবদ্য গল্পগ্রন্থ ‘মনে পড়ে রুবি রায়’ কিংবা সাপ্তাহিক বিচিন্তার তাঁর স্বনামের অথবা ছদ্মনামের বিভিন্ন আবেগপ্রবণ স্পর্শকাতর প্রবন্ধ আর প্রতিবেদন। চিরঘুমের দেশে যাওয়ার আগে মিনার মাহমুদ "নির্ঘুম স্বপ্নের দেশে " নামে আরো একটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। তিনি মুদ্রণ মাধ্যমকে শ্রেষ্ঠ মাধ্যম মনে করতেন। তিনি বলতেন ' মিডিয়া হিসাবে টেলিভিশনের এখন ভীষণ বাজার। কিন্তু স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে খুবই তাৎক্ষণিক। অনেকটা বিদ্যুতের মতো। আচমকা চারদিক আলোকিত করে মুহূর্তে হারিয়ে যায়, সময়ের গর্ভে। কিন্তু মুদ্রণ মাধ্যম স্থায়ী। অক্ষরে আর কাগজে থেকে যায় এই অবিনাশী আয়োজন,পরবর্তী হাজার বছর। আর তাই, সভ্যতায় সাংবাদিকতার মূলধারা আজও আদি মুদ্রণ-মাধ্যম। '
ছাত্রজীবন থেকে মিনার মাহমুদ লেখালেখি শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তিনি সাংবাদিকতা শুরু করেন। ৮৭ তে তিনি বিচিন্তা নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। অকপটে সামরিক শাসন বিরোধী বক্তব্য প্রকাশের জন্য তাঁকে ৮৮ তে গ্রেপ্তাঁর করা হয়। সামরিক শাসক পত্রিকাটি বন্ধ করে দেয়। ৯১ এ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় এলে তিনি পুনরায় সপ্তাহিক বিচিন্তা প্রকাশ করেন। কিন্তু কিছু দিন পর পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। এরপর দীর্ঘকাল আর তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেন নি। ২০০৯-এ দেশে প্রত্যাবর্তনের পর তিনি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কাজ করার চেষ্টা করেন। এছাড়া বিচিন্তা পুনঃপ্রকাশ করেন। এবছরের শুরুতে তিনি শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার প্রস্তাব গ্রহণ করেন। বলা হয়েছে বাংলাদেশে সাপ্তাহিক রাজনৈতিক পত্রিকায় রিপোর্টিংভিত্তিক বিদ্রোহীধারার আধুনিকতার প্রবর্তক ছিলেন মিনার মাহমুদ। মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি আজকের প্রত্যাশা নামক একটি দৈনিক পত্রিকার কার্যনির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
সাপ্তাহিক বিচিন্তা সম্পাদনার সময়টা ছিল মিনার ভাইয়ের বিরুদ্ধস্রোতে যাত্রার সময়। সাপ্তাহিক বিচিন্তার মাধ্যমে মিনার মাহমুদ বাংলাদেশের সাংবাদিকতা জগতে একটি নবতর ধারা সংযোজন করেছিলেন সফলভাবে।
অনেক প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলা করতে হয়েছে। একের পর এক মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে মিনার ভাইকে। তিনি ' পিছনে ফেলে আসি ' শিরোনাম দিয়ে নানা অভিজ্ঞতার ইতিবৃত্ত তুলে ধরতেন। তাকে কারাবাস করতে হয়েছে। এদেশে সত্যকথা বলার অপরাধ অনেক। মিনার মাহমুদ সে অপরাধের দায় বয়ে বেড়িয়েছেন। এভাবে সত্যের জয়ের জন্য লড়াই করেছেন। নিউজ প্রিন্টের খসখসে শরীরে ভণ্ড রাজনীতিকদের অসততার কথা সমাজের নানা অসঙ্গতি, অবক্ষয়, স্বদেশের গৌরবগাথা তুলে ধরেছেন। তাঁর যাত্রা পথে তরুণদের তিনি সামিল করেছিলেন। তরুণদের কষ্টে তিনি পীড়িত হতেন। বিচিন্তায় তিনি তারুণ্যের কষ্টের কথা তুলে ধরতেন। "পড়াইতে চাই কাঁদিতেছে তরুণ" এধরণের শিরোনামের লেখা স্থান পেত বিচিন্তার কাগজে। বিচিন্তা থেকে একবার জাদুশিল্পী জুয়েল আইচকে বলা হয়েছিল 'আপনি কি এমন জাদু জানেন যে জাদু দিয়ে তারুণ্যের সব কষ্টকে নিমেষে শেষ করে দেয়া যায়, দিতে পারবেন? ‘
তারুণ্যের শক্তিকে মিনার মাহমুদ ভালবাসতেন। একঝাক কুড়ি পেরুনো তরুণকে তিনি বিচিন্তার সাথে যুক্ত করেছিলেন । অনুজ সাংবাদিকদের তিনি মাসিক বেতন নির্দিষ্ট তাঁরিখে নির্দিষ্ট অংকে দিতেন না। পকেটে হাত দিয়ে যা উঠতো তাই সই। তাই দিতেন। তিনি বলতেন, 'এভাবে ছাড়া অন্যভাবে দিলে টাকা পাবে, মিনার ভাই পাবে না' । বিচিন্তা পরিবারকে তিনি অভিন্ন আনন্দ বেদনার অংশীদার করেছিলেন। প্রীতির ছত্রতলে থেকেছেন অনুজ সাংবাদিকদের নিয়ে। বিচিন্তা দিয়ে মিনার মাহমুদ পাঠকদেরকে আবেগ ভালবাসায় আবদ্ধ করেছিলেন।
সাহিত্যের আবেদনে একটি ঘটনাকে উপস্থাপনের নিপুণ কৌশল মিনার মাহমুদ বিচিন্তায় প্রয়োগ করেছিলেন। এটা সম্ভব হয়েছিল তিনি মনে প্রাণে একজন পরিণত সাহিত্যের মানুষ ছিলেন বলেই। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড অনুভূতিপ্রবণ সংবেদনশীল একজন মেধাবী সাংবাদিক। সাহিত্যের বরপুত্র। সে কারণে তাঁর পত্রিকার পাতা অসহায় মানুষের করুণ কাহিনীতে ভরে যেত। মানুষের অসহায়ত্ব বেদনা বিহ্বলতা সাপ্তাহিক বিচিন্তা সহমর্মীর মতো ধারণ করতো। চাকরী না পাওয়া বেকার তরুনের আর্তনাদ, নষ্টপল্লীর কিশোরী মেয়ের যন্ত্রণা যাপিত জীবনের বর্ণনা অথবা রক্ত বিক্রির বেসাতি করে যে লোকটা। বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধরত মানুষদের কথকতা উঠে আসতো তাঁর লেখায়, বিচিন্তার পাতায় । এসব করুণকাহিনী বিচিন্তায় প্রকাশিত হতো গুরুত্বের সাথে।
মিনার মাহমুদ ছিলেন প্রচণ্ড পরিশ্রমী, নির্ভীক, লড়াকু ও উদার সাংবাদিক। এবং একজন পরিপূর্ণ স্বপ্নবান মানুষ। যেসব তরুণ তুমুল সম্ভাবনাময় হওয়া সত্ত্বেও অন্যান্য পত্রিকায় জায়গা পেতো না, মিনার মাহমুদ তাদেরকে জায়গা দিয়েছেন। নিজ হাতে কাজ শিখিয়েছেন । মিনার মাহমুদ অনেক বড় মনের এবং অনেক বড় মাপের মানুষ ছিলেন। অনুজ প্রতিম সহকর্মীদের সাথে ছিলো তাঁর গভীর হৃদ্যতা। তুমুল বন্ধুত্ব। মিনার মাহমুদ তাঁর লেখক জীবনে কখনো অন্যায়ের কাছে অবনত হননি। বরং তাঁর সততা আর সত্যবদ্ধ সাংবাদিকতায় অসৎ মানুষের মুখোশ উম্মোচিত হয়েছে। অসৎ মানুষেরা মিনার মাহমুদের দুর্বার প্রকাশনায় আতঙ্কিত হয়েছে।
মিনার মাহমুদ একের পর এক ঘুমের ওষুধ খেয়ে অন্তহীন ঘুমের মধ্যে নিহত হয়ে যান
মিনার ভাই তাঁর সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা দিয়ে প্রতিপক্ষকে প্রতিঘাত করেছেন। হত্যার হুমকি শারীরিক উৎপীড়নের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে চোখ রাঙ্গানোকে গণ্য না করে তাঁর উচ্চারণকে উচ্চকিত রেখেছেন। তিনি কখনো পিছু হটেননি। বরং বিচিন্তাকে আরো লাগাম ছাড়া আরো দুরন্ত করেছেন। আরো নির্ভিক হয়েছেন । মিনার মাহমুদ লেখালেখির উন্মাদনায় সব প্রতিবন্ধকতাকে মেনে নিয়েছেন। জয় করেছেন । তাঁর কীর্তিমানতা ও তাঁর লেখক জীবনের আদর্শ থেকে তিনি এতোটুকু বিচ্যুত হননি। সাপ্তাহিক বিচিত্রা থেকে সাপ্তাহিক বিচিন্তা হেঁটে গেছেন অমসৃণ কষ্টকাকীর্ণ পথে। একটি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে একজন সাবেক রাষ্ট্র প্রধানের নামে লেখার অপরাধে মাস্তানরা তাঁকে পড়াশোনা শেষ করতে দেয়নি। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বিচিত্রার চাকরি হারাতে হয়। তারপর ব্যতিক্রমী ধারার সাপ্তাহিকী বিচিন্তা নিয়ে মিনার মাহমুদ যাত্রা শুরু করেন। ভালোবাসা সম্বল করে তিনি তাঁর কর্মীবাহিনী প্রস্তত করেন। গড়ে তোলেন বিচিন্তা পরিবার। ‘আমাকে দেখতে দাও, আমাকে বলতে দাও’ এই শ্লোগানকে ধারণ করে মিনার মাহমুদ দোর্দান্ড প্রতাপে বিচিন্তা প্রকাশনা চালিয়ে যান। পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে সামদৃত হয় এই পত্রিকাটি। শুরুতেই ঝক্কি। আতে ঘা লাগে অনেকের। মিনার ভাইকে একের পর এক মামলার শিকার হতে হয়। জেল জীবন কাটাতে হয়। মুক্ত হয়ে আবার যাত্রা, আবার প্রতিবাদে ফেটে পড়া । আবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া, এটা ভুল, এটা সঠিক নয়। ওরা অপরাধী, ওরা ভণ্ড । তারপর আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। বিচিন্তা পরিবারের উপর আবার বিপর্যয়। মিনার ভাই এক সময় দিশেহারা হয়ে পড়েন। এনায়েত উল্লাহ খানের উপর বিচিন্তার দায়িত্ব অর্পণ করে মিনার মাহমুদ প্রবাসে বসবাসের পথ বেছে নেন। বিদেশে যাওয়ার আগে মিনার ভাই বলেছিলেন,‘আমার এই চলে যাওয়া পলায়ন নয় প্রতিবাদের নিশ্চুপ ভাষা’।
বিচিন্তার পরিবার অযুতকণ্ঠে হুহু কেঁদে ছিলো। মিনার মাহমুদ এক সময় বলেছিলেন ' যাবো না আমি, এদেশ হায়েনার বধ্যভূমি নয় '। তবু মিনার ভাইকে আমেরিকায় চলে যেতে হয়েছিলো। মিনার মাহমুদ ছিলেন পুরোপুরি একজন সংগ্রামী মানুষ। তিনি সংসারী মানুষ হতে পারেননি। নারীবাদী লেখিকা তসলীমা নাসরিনকে তিনি বিয়ে করেছিলেন। আরো একজন মেয়ের সাথে পরিচয় প্রেম অতঃপর বিয়ে। মিনার ভাই বিদেশের দাসত্ব ছেড়ে স্বদেশের টানে ফিরে এলেন। দেশে ফিরে দেখলেন তাঁর এক সময়কার সহচর যারা ছিলেন, যারা অনেকে মিনার মাহমুদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাদের ব্যস্ততা বেড়ে গেছে অনেক। পুরোনো বন্ধুদের সহযোগিতা মেলে না মিনার ভাইয়ের। তবু তিনি দমে যাননি। অদম্য উদ্যম নিয়ে তিনি বিচিন্তা পুনরায় প্রকাশ করেন। তারপর এক সময় তুমুল অভিমানে ভেতরে ভেতরে দগ্ধ হন। একটি দৈনিক পত্রিকায় কিছুদিন কাজ করেন। এক সময় হাঁপিয়ে ওঠেন। চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। তুমুল অভিমান প্রচণ্ড হতাশা তাকে সম্পূর্ণ দখল করে নেয়। গ্রাস করে ফেলে মিনার মাহমুদের মনোশক্তিকে। তিনি একটি আবাসিক হোটেলের কক্ষে বসে তাঁর প্রিয়তমা নববিবাহিত স্ত্রীকে দীর্ঘ চিঠি লিখেন। নিপীড়নের কথা ব্যক্ত করেন। ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তারপর একের পর এক ঘুমের ওষুধ খেয়ে অন্তহীন ঘুমের মধ্যে নিহত হয়ে যান।
এভাবে যবনিকা ঘটে তুমুল সম্ভাবনাময় একটি জীবনের। ঘুমের ওষুধ হয়তো মিনার ভাইকে আর কখনো জাগতে দেবে না। কিন্তু তাঁর প্রতি আমাদের ভালবাসা নির্ঘুম থাকবে। থাকবেই। তাঁর ভক্তকুল থাকবে যতদিন। ততদিন আমাদের ভালবাসা, ভালো থাকবে জেগে থাকবে। মিনার ভাই তুমি শান্তিতে ঘুমাও। তোমার স্বপ্নসমূহ বুকে নিয়ে আমরা এগিয়ে যাবো।
লেখক : কবি ও প্রাবন্ধিক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/মার্চ ২৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
