নুসরাত হত্যা নিয়ে ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে যা বেরিয়ে আসছে
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ফেনীর মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি৷ বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান৷ চিকিৎসকরা বলছেন, তাঁর শরীরের ৮৫ ভাগ পুড়ে যাওয়ায় শত চেষ্টা করেও বাঁচানো সম্ভব হয়নি৷
এখন প্রশ্ন হলো কাদের স্বার্থের বলি হলেন নুসরাত? ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী নুসরাতকে মাদ্রাসার ছাদেই পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয় ৬ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে৷ গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসার চারদিন পর তাঁর মৃত্যু হয়৷
এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে ওই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজউদ্দৌলা ও তার সহযোগীদের৷ ২৭ মার্চ নুসরাতেরই অভিযোগে আটক হন সিরাজউদ্দৌলা৷ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ওই দিন নুসরাতকে নিজ কক্ষে ডেকে নিয়ে যৌন হয়রানি করেন৷ এরপর মামলা তুলে নিতে নুসরাতের পরিবারকে চাপ ও হুমকি দেয়া হয়৷ মামলা প্রত্যাহার না করায় নুসরাতকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়৷
ডয়চে ভেলের পক্ষ থেকে নোয়াখালী ও সোনাগাজীর বেশ কয়েকজন লোকের সাথে কথা বলা হয়েছে, যাঁরা ঘটনা সম্পর্কে জানেন৷ তাঁদের সাথে কথা বলে যা স্পষ্ট হয়েছে তা হলো, সাবেক জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলা একটি ক্ষমতার বলয় গড়ে তুলেছিলেন৷ সেই বলয়ে ছিলেন পুলিশ, প্রশাসন ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা৷ তাদের শক্তিতেই অধ্যক্ষ নানা অপকর্ম চালিয়ে আসছিলেন, আর অভিযোগ হলে পারও পেয়ে যেতেন৷ এমনকি অভিযোগকারীরা উলটো হেনস্তার শিকার হতেন৷
যাদের নাম আসছে
সোনাগাজীর মাদ্রাসাটি একটি আলিয়া মাদ্রাসা এবং অনেক পুরনো ও উপজেলার সবচেয়ে বড় মাদ্রাসা৷ মাওলানা সিরাজউদ্দৌলা ১৫ বছর ধরে এই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ৷ তিনি জামায়াতে ইসলামীর সাবেক উপজেলা আমীর৷ তার বিরুদ্ধে নাশকতা, অর্থ আত্মসাৎ ও যৌন হয়রানির অভিযোগে তিন বছর আগে জামায়াত থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়৷ কিন্তু তারপর তিনি আওয়ামী লীগ নেতাদের সহায়তায় অবস্থান টিকিয়ে রাখেন৷
এক্ষেত্রে দুইজন আওয়ামী লীগ নেতার নাম উচ্চারিত হচ্ছে৷ তারা হলেন সোনাগাজী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদ আলম আর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ মামুন৷ তবে স্বার্থের দ্বন্দ্বে মামুন সরে গেলেও মাকসুদ তার সঙ্গে ছিলেন৷
যৌন হয়রানির মামলায় ২৭ মার্চ আটক হওয়ার পর মাকসুদ শিক্ষার্থীদের দিয়ে অধ্যক্ষের মুক্তির দাবিতে মিছিল বের করিয়েছিলেন৷ ডয়চে ভেলেকে একথা জানিয়ে সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল আমীন বলেন, ‘‘মাকসুদ নানা স্বার্থের কারণে অধ্যক্ষের পক্ষ নেয়৷''
মাকসুদ মাদ্রাসার গভর্নিং বডিরও সদস্য৷
একই অভিযোগ আছে আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল আমীনের বিরুদ্ধেও৷ তিনি মাদ্রাসার গভর্নিং বডির সহ-সভাপতি৷
ফেনী ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাজীব ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান হন সরকারি কর্মকর্তা৷ একারণে ভাইস চেয়ারম্যানই মূলত সব ক্ষমতার অধিকারী৷ ২৭ মার্চ যৌন হয়রানির ঘটনায় রুহুল আমীনই কৌশলে অধ্যক্ষকে বাঁচাতে চেয়েছিলেন৷''
সোনাগাজী খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক মনির আহমেদ অভিযোগ করেন, ‘‘অধ্যক্ষকে বাঁচাতে পুলিশের সঙ্গে লেনদেন এবং দেন দরবার এই আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমীনই করেন৷ আর অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলা রুহুল আমীনসহ আরো যাদের গভর্নিং বডিতে নিয়েছেন, তারা লেখাপড়ায় কেউ হাইস্কুলের গন্ডি পার হতে পারেননি৷''
তবে রুহুল আমীন এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘‘আমিই অধ্যক্ষকে পুলিশের হাতে তুলে দেই৷''
প্রশাসনও অধ্যক্ষের সহযোগী
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে আরও এক ছাত্রী অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ করলে তাও আওয়ামী লীগ নেতা ও প্রশাসনের সহায়তায় ধামাচাপা দেয়া হয়৷
মনির আহমেদ বলেন, ‘‘তখন অধ্যক্ষ সবার কাছে মাফ চান এবং বলেন ভবিষ্যতে এরকম কাজ আর করবেন না৷''
এদিকে, ওই ছাত্রী গভর্নিং বডির সভাপতি ফেনীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পিকে এনামুল করিমের কাছে অভিযোগ দিলেও তিনিও কোনো ব্যবস্থা নেননি৷ তার আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল আহমেদের কাছেও অভিযোগ করা হয়৷ তিনিও কোনো ব্যবস্থা নেননি৷
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই পরিবারটি পরে চাপের মুখে অভিযোগ প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়৷
তবে নুসরাতের ঘটনার পর সেই ছাত্রীটি আবার জবানবন্দি দিয়েছে পুলিশের কাছে৷
এদিকে, নুসরাত ২৭ মার্চ যৌন হয়রানির শিকার হওয়ার পর অধ্যক্ষ আটক হলেও তাকে স্বপদেই বহাল রাখা হয়েছিল৷
এইসব ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি৷ তিনি ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সেপ্টেম্বরের ঘটনায় ওই মেয়েটির পরিবার পরে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেয়৷ আর ২৭ মার্চের ঘটনার সময় আমি নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত ছিলাম৷''
আওয়ামী লীগ নেতা রুহল আমীনও নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত থাকার কথা বলেছেন৷
যা করেছেন ওসি
২৭ মার্চ যৌন হয়রানির ঘটনার পর নুসরাতকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করেন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্মতা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেন এবং ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কামাল হোসেন৷ সেই জেরার ঘটনা তারা ভিডিও করেছেন৷ নুসরাতকে তারা অনেক আপত্তিকর এবং বিভ্রান্তিমূলক প্রশ্ন করেন৷ নুসরাত দুই হাতে মুখ ঢেকে জবাব দিতে থাকলে তারা বারবার হাত সরাতে বলেন৷ শুধু তাই নয় নুসরাত কান্নায় ভেঙে পড়লে তারা বলেন, ‘‘তোমারতো কিছুই হয়নি, কান্নাকাটি করছো কেন?''
কোনো নারী সদস্যকে দিয়ে কথা না বলিয়ে ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তা কথা বলেন৷ এক পর্যায়ে তারা নুসরাতকে বিভ্রান্তিকর প্রশ্ন করে ভড়কে দেয়ার চেষ্টা করেন৷
মনির আহমেদ বলেন, ‘‘ওসি এবং তার সহযোগীরা যৌন হয়রানির ঘটনাকে নাটক বলে প্রচার করেছে৷ এটাকে নাটক বানানোর সব চেষ্টা তারা করেছে৷ আর পুড়িয়ে হত্যা চেষ্টার পর তারা এটাকে শুরুতে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছে৷ ডিআইজি সোনাগাজীতে আসার পর এইসব বিষয় তাঁকে বলা হয়েছে৷ অধ্যক্ষকে বাঁচানোর জন্য ওসি প্রাথমিকভাবে দুই লাখ টাকা নিয়েছেন এই অভিযোগ প্রকাশ্যেই করা হয়েছে৷ আর ওসিকে টাকা পৌঁছে দিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আমীন৷''
ওসিকে এরই মধ্যে বদলি করে দেয়া হয়েছে৷ তিনি বুধবার এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন৷
আর ইন্সপেক্টর তদন্ত কামাল হোসেন দাবি করেছেন, ‘‘নুসরাতকে থানায় কারা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে আমরা জানা নেই৷ এধরণের কোনো ভিডিও আছে বলেও আমার জানা নেই৷ ভিডিওতে তো আমার কণ্ঠ নাই, শুনে দেখেন৷ আর যার কণ্ঠ আছে, সে কে আমি জানিনা৷''
এদিকে এই অধ্যক্ষের মামলা পরিচালনা করেন ফেনীর কাজির বাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কাউন্সিলর অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন বুলবুল৷ তাকে বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে৷
‘প্রভাবশালীদের নানা সুবিধা দিয়ে পকেটে রাখতেন তিনি’
অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
ফেনীতে উম্মুল কুরান প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলা৷ এই প্রতিষ্ঠানের ১ কোটি ৩৯ লাখ ৪ হাজার টাকার চেক জালিয়াতি করে আত্মসাতের ঘটনায় তিনি গত ১০ জুলাই মাসে কারাগারে যান৷ পরে জামিনে মুক্তি পান৷
আইনজীবী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম নান্টু এই তথ্য জনিয়ে ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘তার বিরুদ্ধে মাদ্রাসার ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে৷ ২০১৪ সালে নাশকতা ও পুলিশের ওপর হামলার মামলায় সে ২০১৭ সালে কারাভোগ করে৷''
কেন তারা অধ্যক্ষের লোক?
যে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এত অভিযোগ তার পক্ষে কেন কাজ করে পুলিশ, প্রশাসন এবং আওয়ামী লীগ নেতারা? মাদ্রাসার গভর্নিং বডির সাবেক সদস্য এবং সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মান্নান জানান, ‘‘মাদ্রাসার একটি তিন তলা মার্কেট আছে৷ আরো একটি দোতলা মার্কেটের কাজ চলছে৷ এছাড়া মাদ্রাসার ভবন নির্মাণের কাজও শুরু হবে৷ এছাড়া একজন পীর এই মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ফলে এখানে অনেক মানুষ দান করেন৷ আর মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত হওয়ায় নিয়ম অনুযায়ী শিক্ষদের শতভাগ বেতন দেয় সরকার৷ কিন্তু ছাত্র-ছাত্রীদের বেতন দিতে হয়৷ তাই মাদ্রাসার লাখ লাখ টাকা আয় আছে মাসে৷ এটি সোনাগাজীর সবচেয়ে বড় এবং পুরনো মাদ্রাসা৷''
স্থানীয় সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম বলেল, ‘‘এই টাকার ভাগ বাটোয়ারা করেন অধ্যক্ষ৷ তাই তাকে রক্ষা করতে সব মহলেরই কিছু লোক সক্রিয়৷ আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কমপক্ষে ১৫ জন প্রভাবশালী নেতা তার পক্ষে কাজ করেন৷''
আব্দুল মান্নান বলেন, ‘‘অতীতে আমরা মাদ্রাসা অধ্যক্ষের এইসব অনিয়ম, অপকর্মের প্রতিবাদ করেও কোনো ফল পাইনি৷ আমি নিজে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি গভর্নিং বডির চেয়ারম্যানের কাছে৷ কোনো কাজ হয়নি৷ উলটো হয়রানির শিকার হতে হয়েছে৷ কারণ প্রভাবশালীদের সে পকেটে নিয়েছে৷ এর মাধ্যমে সে টিকে আছে এবং নানা অপকর্ম করে পার পেয়ে যাচ্ছে৷''
অধ্যক্ষের এইসব কাজের প্রতিবাদ যেসব শিক্ষকরা করেছেন তারাও হয়রানির শিকার হয়েছেন৷ রফিকুল ইসলাম জানান, ‘‘কয়েকজন শিক্ষক তাকে মাদ্রাসার ভাবমূর্তি রক্ষায় চরিত্র ঠিক করতে বলায় তিনি তাদের শোকজও করেন৷''
জাহাঙ্গীর আলম নান্টু বলেন, ‘‘১৯৯৬ সালে তিনি এই মাদ্রাসায় যোগ দেন৷ এরপরই তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালীদের নানা সুবিধা দিয়ে তার পকেটে রাখেন৷ ফলে যে-কোনো অপকর্ম করে অতীতে পার পেয়ে গেছেন৷''
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ১১,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের