এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি
শফিক সাফি
১.
জরুরি একটা মিটিংয়ে রাবাব। হঠাৎ ফোনটা বেজে উঠল। মোবাইলে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে, অনিচ্ছার সত্ত্বেও জরুরি ভেবে ফোনটা ধরল। ‘হ্যালো’ বলতেই ওপাশ থেকে মালিহার কণ্ঠ।
কই তুমি-ই?
মিটিংয়ে- বলল রাবাব।
বাসায় কখন আসবা? মালিহা জানতে চাইল।
মিটিং শেষ হলেই চলে আসব, জানাল রাবাব।
প্রথম প্রথম মালিহার এমন প্রশ্নে বিরক্ত লাগতো রাবাবের। এখন আর লাগে না। অভ্যস্থ হয়ে গেছে। মালিহার গলার সুর ভাল ঠেকল না। ঘড়ি দেখল রাবাব। রাত ৯টা। আজ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০১৯। মিটিং শেষ হতে কমপক্ষে ঘন্টা দেড়েক লাগবে। উপস্থিত যে যার মতো ফ্লোর নিয়ে মিটিংয়ে কথা বলছে।
মালিহার কথা ভাবতে ভাবতে মিটিংয়ের মধ্যেই কোথায় যেন হারিয়ে গেল।
২.
সামনে যে মানুষটা বসে আছে তার দিকে তাকাতেই অসম্ভব অসহ্য লাগছে মালিহার। আসার পর থেকেই আড় চোখে বারবার সুযোগ পেলেই এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে জন্মেও মেয়ে মানুষ দেখেনি। দেখতে কেমন খেত খেত লাগছে। মনে হয় জমিতে কামলার কাজ করে এইমাত্র উঠে এসেছে। সামনে আম্মু-আব্বু বসা। অথচ সুযোগ বুঝে কি সুন্দর আমার দিকে তাকিয়ে আছে। এমন ছ্যাবলা ছেলে তো জীবনে দেখিনি!
একটা সুন্দর খোলামেলা রেস্টুরেন্টে বসা তারা। আটিফিশিয়াল আসবারপত্রের সঙ্গে সবুজ সতেজ নানা ধরনের গাছের বাগান। সেখানে যেমন রয়েছে দুস্পপ্য অর্কিড, রয়েছে গোলাপ, জারুল আর হাসনাহেনার গাছও।
ছেলেটি সঙ্গে এসেছে তার একজন বন্ধু। মালিহা এসেছে তার আব্বু-আম্মুর সঙ্গে। তাকে দেখতে এসেছে ছেলেটি। কাচাপাকা চুল, শ্যামবর্ন গায়ের রং। নীল জিন্সের সঙ্গে কালো টি শার্ট গায়ে। ক্ষেতে কামলা দিয়ে এলে যেমন দেখা যায়, তেমনটি দেখতে তেমনি লাগছে। যদিও ছেলেটার চেহারায় একটা মায়া আছে। কিন্তু মায়া থাকলে কি হবে মালিহার তো অসহ্য লাগছে। মনে মনে বলছে, এই যে মিস্টার! এমন ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে না থেকে কিছু বলা থাকলে বলে ফেলুন।
ছেলেটি মনে হয় তার মনে কথা বুঝতে পেরেছে। কিছু না বলে মুখের হাসি যেন আরো চওড়া করলো।
মনে মনে মালিহা ভাবছে। কোনো লাভ হবে না চান্দু। আব্বু আর আম্মু আসতে বলেছে, তাই এসেছি। মাত্র-ই তো জীবনের রং লাগা শুরু হয়েছে। প্রথমবার তোমাকে দেখাতে এনেছে বলে ভেব না তোমার গলায় ঝুলে পড়ব। আজই শেষ। জীবনের আর কখনো তোমার মুখ দেখতে হবে না।
কথা গুলো শেষ করে আবারো ছেলেটার মুখের দিকে তাকাল মালিহা। দেখল সেই হাসি আবার মুখে ফুটে উঠেছে, আরো চওড়া ভাবে। এইবার মালিহার মেজাজ চরমে উঠলো। কিন্তু রাগ দেখালে চলবে না। এই মদনটাকে বুজিয়ে শুনিয়ে এইখান থেকে বিদায় করতে হবে।
আলোচনার এক পর্যায়ে দুইজনে গেল পাশের একটি টেবিলে। ছেলেটি এবার নীরবতা ভাঙ্গল। কয়েকটি প্রশ্ন করল মালিহাকে। কাটা কাটা জবাব এল। মালিহা বুঝাতে চাইল, তুমি যতই চেষ্টা করো, কোনো লাভ হবে না। বিদায় হয় বাছা।
মালিহা ইনিয়ে বিনিয়ে ছেলেটিকে বোঝাতে চাইল- আপনি আমার কথাটা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। আপনি আপনার বাসায় গিয়ে আপনার আব্বা ও আম্মাকে বলবেন আমার মেয়ে পছন্দ হয়নি। কি বলবেন তো?
ছেলেটি শুধু বলল, জি বুঝতে পেরেছি।
যাক শেষ পর্যন্ত ছেলেটিকে বোঝানো গেছে এমনটি ভেবে মনে মনে কিছুটা শান্ত হল মালিহা।
এবার তারা ওই টেবিল থেকে আগের জায়গায় যাওয়ার সময় ছেলেটির দিকে আড়চোখে তাকাল।
ছেলেটি তার দিকে তাকিয়ে সেই মুচকি দিয়ে রেখেছে।
আব্বু-আম্মুর সামনে এসে ছেলেটি আবার চুপ করে থাকল। মনে মনে ছেলেটাকে ধন্যবাদ দিতে লাগল মালিহা।
দুই পক্ষই বিদায় নিল। যাওয়ার সময় ছেলেটি মালিহাকে বলল, একটি বাউল গান শুনেছেন- যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে? মালিহা জবাবে ‘না’ বলল।
ছেলেটি বলল, শুনে নিয়েন। নসিবে থাকলে আবার দেখা হবে। ইনশাহ আল্লাহ।
চেয়ে রইল মালিহা। তার মাথায় ঢুকছে না কি বলল। যাক আপদ বিদায় হয়েছে, এতেই সে খুশি। বাসায় গিয়ে ঘুমাই। আম্মুর প্যানপ্যানানিতে দুপুরে ঘুমাতে পারিনি। জোর করে উঠিয়ে নিয়ে এসেছে।
৩.
২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল এই ঘটনার পর মালিহা আগের মতোই ফুরফুরা। জীবনের রং লাগা মাত্র শুরু হয়েছে। সেই রঙের ভাসতে চায় উড়– উড়– মন। ১৪ এপ্রিল। শুভ বাংলা নববর্ষ। খুশি মনে বেড়াতে গেল সেজ চাচার বাসায়। খাওয়া দাওয়া শেষে মালিহার চাচাতো ভাবী এসে বলল, এতো খুশি কেন?
মালিহা অবাক, খুশি হব না। আজ পহেলা বৈশাখ না। তোমাদের বাসায় ঘুরতে এসেছি। মুড়ি মোয়া খাব, খই খাব। সারাদিন কাটিয়ে সন্ধ্যায় বাসায় যাব।
ভাবী দুষ্টমির সুরে বলল, না আমি ভাবলাম অন্য কোনো ব্যাপার আছে।
এবার মনে খটকা লাগলো মালিহার।
কথা এদিকসেদিক না ঘুরিয়ে সরাসরি ভাবী বলল, কী হয়েছে বল তো। তুমি এমন ভাবে বলছো, কিছু ব্যাপার তো কিছু আছে।
ভাবী জানাল, যে ছেলেটা তোকে দেখে গেছে, সেই ছেলের আব্বা আর বাবা (মালিহার সেজ চাচা) অনেক দিনের পুরনো বন্ধু। মাঝে যোগাযোগ ছিল না। তারা নিজেরাই তোদের বিয়ে সাদি ব্যাপারে কথা বলছেন।
মালিহার মাথায় হাত- বুলাতে বুলাতে বলল, তোকে ওদের পছন্দ হয়েছে। সামনের সাপ্তাহে এনগেজমেন্ট অথবা কাবিন করা নিয়ে কথাবার্তা চলছে। তুই আমাদের ছেড়ে অন্যের ঘরে চলে যাবি। কষ্ট হচ্ছে। তাই ভাবলাম, তুই কষ্ট না থেকে এতো খুশি কেন?
ভাবীর কথা শুনে টাসকি খেল মালিহা। মনে মনে চিংড়ি মাছের চৌদ্দ গুষ্ঠি উদ্ধার শুরু করলো। এতো করে বুঝালাম আমি উড়তে চাই, আরো কিছু দিন জীবনটাকে দেখতে চাই তারপরও বিয়েতে রাজি হয়ে গেলো। নিচের দিকে তাকিয়ে ছেলেটাকে যেন মনে মনে চিবিয়ে খাচ্ছে মালিহা।
এই নিয়ে ভাবীর সঙ্গে একচোট হলো। ভাবীকে নানাভাবে বুঝাতে চেষ্টা করল মালিহা, ছেলে দেখতে ভাল না, এই সমস্যা-ওই সমস্যা। কিন্তু কোনো লাভ হলো বলে মনে হয় না।
মন খারাপ করে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে এলো। বিষয়টি এতোদুর এগিয়েছে মালিহার মাও জানে না। রাতে মালিহার আব্বু বাসায় আসার পর এক চোট হলো মায়ের সঙ্গে। মায়ের কাছ থেকেই সংক্ষিপ্তভাবে বিষয়টি জানল মালিহা।
ঘটনা এতো দ্রুত ঘটছে রাগে পিত্তি জ্বলে যাচ্ছে মালিহার। ক্ষোভ ও জিদের কারণে কোনো কথাই বলল না। মালিহার মা বুঝতে পেরেছে মেয়ে নাখোশ। কিন্তু বিষয়টি এতোদূর এগোনোর পর এখন তো আর না করা যায় না। ছেলে পক্ষে চেয়ে তাদের নিজেদের আত্মীয় স্বজনও অনেকে জেনে গেছে।
পরের দিন দুপুরে মেয়েকে শান্তনা দেওয়ার জন্য মালিহার সামনে খাবার নিয়ে বসল। আর মালিহাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে লাগলো- আল্লাহ কাছে এতো মানত করছি!!
মালিহার নীরবতা বজায় রাখলো। সারাদিনই রাগে ফুসছিলে, কিন্তু কাউকে কিছু বলছে না। তার নিরবতাকে সম্মতি বলেই চালিয়ে দিল পরিবারের অন্য সদস্যরা।
যদিও মালিহারও সিদ্ধান্ত ছিল, আর যাই করুক, পরিবারের বাইরে নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত সে নেবে না। কিন্তু তাই বলে এভাবে বলা নেই কওয়া নেই, বিয়ে ঠিক করে ফেলবে।
৪.
মালিহাকে দেখে আসার পর বাসায় ফিরে মন থেকে তার মুখ সরাতে পারছে না রাবাব। চোখের সামনে বারবার মেয়েটি মুখটি ভেসে উঠছিল। ওর ঠোঁট দুটো নাড়ানো, চোখ দুটো এদিক সেদিক বাঁকা করানো, হাত দুটো নাড়িয়ে কথা বলা, সেই মুচকি হাঁসি, সব মিলিয়ে -- আহ!
ব্যস্তসময় আর প্রয়োজন মানুষকে প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। যে দিকে তাকায়, দৃষ্টি থমকে যায় যান্ত্রিক নাগরিকতার দেয়ালে। শহুরে ব্যস্ততায় এই রুপে সেও এর বাইরে নয়। রাবাব ভাবছে এই জীবনে কী ওকে জড়ানো ঠিক হবে?
মেয়েটা তখন কি যেন বোঝাতে চাইছিল? একটি মেয়ে যেহেতু নিজ থেকে চাচ্ছে না তাই একটু দোটানে ছিল রাবাব। যেহেতু যোগাযোগ নেই, তাই নিজেও ভেবে উঠতে পারছিল না কিভাবে কী হবে।
রাবাবের আব্বা আর মেয়েটি চাচা বন্ধু হওয়াতে তারাই কথা এগিয়ে নিয়ে গেল।
পহেলা বৈশাখের দিন রাবার ছিল ফেনীতে একটা কাজে। ওই দিন রাতে বাসা থেকে তাকে দ্রুত ঢাকায় আসতে বলল। পরের দিন বাসায় এসে জানতে পারে মেয়ে পক্ষ রাজি হয়েছে। তাদের ছেলে পছন্দ হয়েছে।
বুক থেকে যেন পাথর নামল। অথচ এই কদিন মেয়েটিকে নিয়ে কতো দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল রাবাব। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি রাজি হওয়ায় তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিল রাবাব।
নিজেকেও প্রস্তুত করতে লাগলো, অনাগত সুখের দিনের জন্য।
ঠিক ১০ দিন পর ২০ এপ্রিল তার সঙ্গে মালিহার আকদ সম্পন্ন হয়েছিল।
৫.
হঠাৎ বসের কথায় ঘোর কাটল রাবাবের। বস জানতে চাইলো কোন এই দুনিয়ায় আছ রাবাব, নাকি অন্য জগতে হারিয়ে গেছ। একটি বিষয়ে তার মতামত জানতে চাইলে বস।
ঘোর কাটিয়ে মিটিংয়ে তার মতামত দিল রাবাব।
কথা বলছে আর ঘামছে। আজ ২০ এপ্রিল। আজ তো তার প্রথম বিবাহবার্ষিকী। ইয়া আল্লাহ। সারাদিন মনে নেই।
এজন্যই তো মালিহার সুর একটু অন্যরকম লাগলো। কোনো মতে, মিটিং শেষ করেই বাসার দিকে দৌড়াতে লাগল রাবাব।
বেইলি রোডে গাড়ি থেকে নেমে বউ জন্য কিছু কেনার তাগিদ বোধ করলো। খালি হাতে যাওয়া উচিত হবে না।
বউ’র জন্য একগুচ্ছ গোলাপী আর বেলি ফুল কিনল। সঙ্গে সুন্দর একটি মিউজিক কার্ড।
সাড়ে ১০টার দিকে বাসায় ঢুকল সে।
৬.
ছোট বোন দরজা খুলে দিল। মালিহা ছিল রান্না ঘরে।
রুমে ডুকে বৌয়ের অনুপস্থিতির সুযোগে, ব্যাগ থেকে কমান্ডো স্টাইলে কোন শব্দ না করে, ফুল আর কার্ডের প্যাকেকটা বের করে সুন্দর করে আলমারির ভেতর রেখে দিল। তারপর ড্রইংরুমে গিয়ে টিভি দেখা শুরু করল। বউকে বলল, খাবার দিতে।
মিনিট ১০ পর, মালিহা হাসতে হাসতে রাবাবের কাছে আসলো। না এসে উপায় আছে? নিজেকে রোমান্স কিং ভাবতে শুরু করলো রাবাব। যে প্ল্যান সে করেছে মালিহা দেখলে তার কাছে আসবেই। মালিহা ভেবেছে তার মনে নেই, কিন্তু তার তো মনে পড়েছে মিটিংয়ে। তাই সারপ্রাইজ দিতে এই কান্ড করলো রাবাব।
মালিহা হাসতে হাসতেই রাবাবের পাশে বসলো। একহাতে কার্ড, অন্য হাতে ফুল। কার্ডখানা বের করে মালিহা বললো, আমার জন্মদিন আসতেতো আরো চারমাস বাকি। তুমি এত আগে আমাকে বার্থডে কার্ড দিলা কেন?
এইরে সেরেছে। আবার ব্ল্যান্ডার। কার্ডের উপরে ‘ফর মাই ওয়াইফি’ দেখেই কার্ড কিনে ফেলেছে রাবাব। কিন্তু ভেতরে ইংরেজীতে যে বার্থডে উইশ, তা একবার পড়েও দেখেনি, তাড়াহুড়োর কারণে। নাহ। হতাশ রাবাব। তাকে দিয়ে হবে না।
মালিহার দিকে তাকালো রাবাব। কয়েক সেকেন্ড পর দুইজনে এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল।
১ম বিবাহবার্ষিকীতে এসেছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। এই বলে আবার দুই জনে হো হো করে হাসতে লাগলো।
৭.
রাতের খাবার শেষে ফ্রেস হয়ে রাবা শুয়ে পড়েছে বিছানায়। বালিশ উল্টাতেই দেখল,
মালিহার চিরকুট-
ঘুম তোমার হোক আর না হোক, স্বপ্ন তোমার হবে।
আমি পাশে রই, না রই, ছোয়া আমার পাবে। খারাপ তুমি যতই থাকো,
আমার হয়ে-ই রবে।
‘‘শুভ প্রথম বিবাহবার্ষিকী জামাই’’
হাসল রাবাব।
কিছুক্ষণ পর মালিহা শুতে এলো।
চুল আচড়াতে গিয়ে চিরুনির জন্য ড্রয়ার খুলে দেখল, লাল একটি বক্স।
এটা তো সন্ধ্যায়ও এখানে ছিল না। কে রাখল। কৌতূহল নিয়ে খুলল।
রাবাবের দিকে তাকিয়ে জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল, তুমি।
অনেক দিন আগে গিফটি পছন্দ হয়েছিল মালিহার। তখন কেনা হয়নি। কয়েকবার বলেছেও এই গিফটা নিয়ে।
রাহিব কয়েকদিন আগেই কিনে রেখেছিল।
মুচকি হাসল রাবার। সারপ্রাইজ দিতে পেরে।
লাল বক্সের সঙ্গে চিরকুটে লেখা-
‘‘এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি’’
‘শুভ বিবাহবার্ষিকী আমার বিড়াল’
রাবাহ-মালিহা আবার দুইজনের দিকে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষণ। আবার এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল দু’জন।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ১৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল