চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-শেষ

এস কে জামান
(পূর্ব প্রকাশের পর) পবিত্র কুরআনে মুনাফিকের চরিত্রের কিছু চরম পন্থী ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কথা বলা হয়েছে, যারা স্বীয় স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে সাধারণ লকদের সাথে মিষ্টি-মধুর কথা বলে প্রতারণা করে এবং তাদের অশান্ত করে তোলে । তারা মানুষের মনের গভীরে এমন ভাবে বাসা বাঁধে যে তাকে সব সময় প্রভাবিত করে । এসমস্ত চরমপন্থী ও সন্ত্রাসীদের জন্য দুনিয়াতে রয়েছে যেমন ঘৃণা ও অবজ্ঞা তেমনি পরকালে জাহান্নামই তাদের চিরনিবাস ।
ইসলামে অন্যায়ভাবে কোন মানুষকে হত্যার লাইসেন্স যেমন কখনো দেয়া হয়নি তেমনি আত্মঘাতী বোমা হামলারও কোন অনুমতি ইসলামে নেই । সাধারণ ও অন্য ধর্মের লোকদের কাফের প্রতিপন্ন করা, বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে রক্তপাত ঘটানো , স্থাপনা ধ্বংস করা, নিরাপরাধ মানুষের প্রাণনাশ করা, কোমল মতি শিশুদের সন্ত্রাসের বিভীষিকাময় চেহারা প্রদর্শন, সুরক্ষিত বৈধ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস, সাধারণ মানুষের মাঝে ত্রাসের সৃষ্টি করা এবং তাদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতায় বিঘ্ন ঘটানো কোন প্রকৃত মুসলমানের কাজ হতে পারে না । ইসলাম মুসলিমদের জান মাল, দেহ ও মান-সম্ভ্রমকে হেফাজত করা আর ওইসব নষ্ট করাকে কঠোরভাবে হারাম করেছে । এটাই ছিল মহানবী (সা.) এর স্বীয় উম্মতকে লক্ষ্য করে শেষ ভাষণ ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে মহানবী (সা.)
দীর্ঘ নয়-দশ মাস মায়ের গর্ভে থাকার পর একটি নবজাতক নিষ্পাপ ও নিষ্কলুষ জীবন নিয়েই এই সুন্দর পৃথিবীর আলো দেখে । অথচ পারিবারিক অসচেতনতা ও পারিপার্শ্বিক লাগামহীন জীবন প্রবাহে কৈশোর ও যৌবনের উদ্দ্যমতায় নিয়ন্ত্রহীন হয়ে পড়ে সে । ধীরে ধীরে বেপরোয়া হয়ে পড়ে এবং এক সময় চরমপন্থা এমনকি সন্ত্রসী কার্যক্রমে জড়িয়ে ফেলে নিজেকে । চাইলেও আর কখন বের হতে পারে না এই জাল থেকে । এর জন্য দায়ী ঐ শিশুর পিতা - মাতা, সঠিক শিক্ষার অভাব আর বলগাহীন সমাজ ব্যবস্থা ।
তাই একটি শিশুকে সুন্দর মানুষ করে গড়ে তোলার জন্য দরকার সঠিক অভিভাবকত্ব, পারিবারিক ভারসাম্য, নৈতিক আদর্শ সম্বলিত শিক্ষা প্রদান, সুষম সামাজিক অধিকার এবং সুস্থ মননশীল সংস্কৃতির বিকাশ । এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন - “ তোমাদের সন্তানদের সাথে সম্মানবোধের মাধ্যমে আচরণ কর এবং তাদেরকে শিষ্টাচার ও মূল্যবোধ শিক্ষা দাও” । (মিশকাত)
মহানবী (সা) বলেছেন হত্যাকারীর ফরজ, নফল কোনো ইবাদাতই আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না । (তিরমিজি)
তিনি আরো বলেছেন কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম মানুষের মধ্যে হত্যা সম্মন্ধে বিচার করা হবে । (বুখারী ও মুসলিম)
মানবতার বন্ধু মহানবী (সা.) বলেছেন “কোন মুসলমান যদি কোন অমুসলিম নাগরিকের উপর নির্যাতন চালায়, তার অধিকার খর্ব করে, কোন বস্তু জোর পূর্বক ছিনিয়ে নেয় তাহলে হাশরের ময়দানে আমি তার বিরুদ্ধে অমুসলিম নাগরিকের পক্ষ অবলম্বন করব” । (আবু দাউদ)
কুরআন হাদিসে কঠোর হুঁশিয়ারি
মানুষের প্রাথমিক মৌলিক অধিকার হলো জান-মালের নিরাপত্তা ও সাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার । অন্যকে নিরাপদ রাখা ও সাভাবিক জীবন জাপনে হস্তক্ষেপ না করা অন্যতম নাগরিক দায়িত্ব ও কর্তব্য । ইসলাম ও ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ভ্রাতিঘাতি সংঘাত ও সহিংসতাকে কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করেছে । কাজেই সন্ত্রাস সৃষ্টির কোনো সুযোগই ইসলামে নেই । যারা জিহাদ ও কিতাল সংক্রান্ত আয়াত গুলোকে বিকৃত করে মানুষ মারার বৈধতা খুঁজছে তারা মারাত্মক বিভ্রান্তির শিকার । তারা মূলত উগ্রবাদী খারেজীদের মতো মুসলমানদের রক্তপাতকে হালাল করার চেষ্টায় লিপ্ত । এটা যেমন ইসলামে নিষিদ্ধ তেমনি কৌশলগত ভাবেও উম্মাহর জন্য মারাত্মক ধ্বংসাত্মক । আধুনিক সমাজের তরুণরা ইসলাম সম্পর্কে খুবই কম জ্ঞান রাখে, তাই তাদের জিহাদের ব্যাপারে বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে পরকালে অতি সহজেই বেহেশত লাভের পথ দেখানো হচ্ছে । এরা জানে না যে , অমুসলমানদের হত্যা করলেই বেহেশতে যাওয়া যায় না; বরং এয়ার মাধ্যমে তারা নিজেরাই নিজেদের দুনিয়ায় ও আখেরাতকে ধ্বংস করছে ।
মহানবী (সা.) বলেছেন “ সাবধান! কঠোরতাকারী চরমপন্থীরা ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, (মুসলিম ও আবু দাউদ) কাজেই উগ্রতা ও চরমপন্থা ইসলামের পথ নয়, ইসলামের পথ হছে মধ্যপথ-সিরাতুল মুস্তাকিম । আসলে জীবনের সকল ক্ষেত্রে ও সকল অবস্থায় চরমপন্থা এড়িয়ে চলাই মধ্যপন্থীর কাজ । যুগে যুগে মনিষীরা এর গুণকিত্তন করেছেন এখনো করছেন । দার্শনিক প্লেটো মানুষের চারটি সদ্গুনের কথা বলেছে যার অন্যতম হল মধ্যপন্থা। থমাস ফুলার বলেছেন “মধ্যপন্থা হচ্ছে সেই মসৃণ সুতা যা সকল সদ্গুনের মদ্যদিয়ে গিয়ে একটি মুক্তার মালাসদৃশ মালা গেঁথেছে” । রোমান কবি নাসো বলতেন -মধ্যপন্থায় নিহিত আসে নিরাপত্তা ।
ইসলাম ধর্ম ও মধ্যপন্থার পক্ষে আল কুরআনে সুরা বাকারার ১৪৩ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – আর এভাবেই আমি তমাদেরকে একটি মধ্যপন্থী উম্মতে পরিণত করেছি । এছাড়া সুরা ফুরকানের ৬৭ নং আয়াতে মধ্যপন্থা ও মধ্যপন্থীদের প্রসংসা করে বলা হয়েছে - “(এঁরা) খরচ করিলে -না বেহুদা খরচ করে, না কার্পণ্য করে; বরং দুই সীমার মাঝখানে মধ্যনীতির উপর দাঁড়ায়ে থাকে” ।
ইসলামের প্রকৃত শিক্ষার প্রসারই হচ্ছে চরমপন্থা ও সন্ত্রাস মোকাবেলার প্রকৃষ্ট পন্থা । মুসলিম দেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রসারকে উন্নতি, অগ্রগতি ও শান্তির অন্তরায় মনে করে তারাও কিন্ত চরমভাবে ভ্রান্ত । কাজেই দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সন্ত্রসী ভাবধারা ও কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে।
বিশেষ করে তরণ সমাজকে সন্ত্রাসের কালো থাবা, বিভ্রান্ত ব্যক্তি, আধিপাত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের ছোবল থেকে রক্ষা করতে হবে ।
চলমান চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে করনিয়
পৃথিবী থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ চিরতরে নির্মূল করে একটি সুখী ও সম্ম্রিধ্যশালী সমাজ বিনির্মাণ অবশ্যই সম্ভব । ইসলামের যাবতীয় কার্যকরী বিধিবিধান সমূহ সকল যুগের, সকল পরিবেশের ও সব মানুষের জন্য সমান ভাবে প্রযোজ্য। তাই আমাদের প্রিয় জন্মভূমি সহ সারা বিশ্ব থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদকে সমূলে ধ্বংস করতে চাইলে শুধু বড় বড় অংকের বাজেট আর গবেষণা নয়, প্রশাসনিক হতাশা নয়, কিংবা আধুনিক বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিস্কার মিসাইল বা পারমাণবিক বোমা নয় । শুধু দরকার ব্যক্তি পর্যায় থেকে সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সকলের আন্তরিক ইচ্ছা ও সার্বিক সহযোগিতা । ইসলামের প্রদর্শিত নীতিলামার আলোকে
বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্ব আজ কেঁপে উঠেছে সন্ত্রাসী হামলায় । আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, তুরস্ক সহ গোটা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে এটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার । আমাদের প্রিয় জন্মভূমি আজ শকুনিদের নখের আঁচড়ে ক্ষত বিক্ষত । ১ জুলাই ২০১৬ তে হলি আরটিজানের হামলা সেই রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতেই বিদেশী নাগরিকদের হত্যা ও শোলাকিয়ার ঈদের নামাজে হামলা সত্যই খুবই হৃদয়বিদারক ছিল । এসমস্ত হত্যাযজ্ঞ সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাব মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করেছে ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ রুখতে করণীয়
১. ইসলামে জিহাদ আর চরম পন্থা ও সন্ত্রাসবাদ যে এক কথা নয় এ বিষয়টা সব মুসলমানের কাছে
দিবালোকের ন্যায় পরিষ্কার থাকতে হবে ।
২. সঠিক ভাবে গণতন্ত্ররের চর্চা করতে হবে ।
৩. সুশাসন নিশ্চিত করে ন্যায় বিচারভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে ।
৪. সরকারকে জনগণের খভ-হতাশাকে উপেক্ষা না করে এর সঠিক কারণ খুঁজে বের করে, তার সুস্ট
সমাধানের চেষ্টা করতে হবে ।
৫. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ডে গুটিকয়েক বিভ্রান্ত মুসলিম জড়িত । এদেরকে ইসলামের সঠিক পথ প্রদর্শনের জন্য কুরআন হাদীসের জ্ঞান ও আলেম উলামাদের সংস্পর্শে আনতে হবে । তাদেরকে বুঝাতে হবে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে ইসলাম কোন ভাবেই সাপোর্ট করে না । এটা সম্পূর্ণভাবে জাহান্নামের পথ ।
৬. স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলোতে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বিতর্ক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করে ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করা যেতে পারে ।
৭. ইসলামে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই এ কথা রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যমে বেশী বেশী প্রচার করা যেতে পারে ।
৮. প্রকৃত ইসলামী শিক্ষার ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের ব্যবস্থা করতে হবে ।
৯. স্যাটেলাইট সংস্কৃতির ক্ষতিকর প্রভাবে যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয় রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া এবং সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা করা ।
১০. পারিবারিক মূল্যবোধ জাগ্রত করে পরিবার ও সমাজ থেকে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে হবে ।
১১. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ এখন জাতীয় সমস্যা । তাই এই সমস্যা সমাধানে জাতীয় ঐক্য মত গড়ে তুলতে হবে । দলমত নির্বিশেষে এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে । (শেষ)
লেখক : প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২৩,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- উইঘুর মুসলিমদের নির্যাতন : মুসলিম উম্মাহর নীরবতায় হতাশ ওজিল
- চিকিৎসক ও প্রকৌশলীসহ বিজ্ঞানীদের নাগরিকত্ব দেবে সৌদি
- ‘২ ঘণ্টায় সালমানের গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্ট বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হবে’
- ভারত থেকে কেউ অনুপ্রবেশ করলে ফেরত পাঠানো হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিচারপতির ছেলের বিরুদ্ধে করা রিট শুনতে অবশেষে সম্মত হাইকোর্ট
- বিজয় দিবসে বন্ধ থাকবে পুঁজিবাজার
- কেরানীগঞ্জের প্লাস্টিক কারখানায় আগুনে দগ্ধ আরও ৩ জনের মৃত্যু
- ভারতের সঙ্গে টানাপড়েন চায় না বাংলাদেশ: ওবায়দুল কাদের
- মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ ২৬ মার্চ
- ১০ হাজার ৭৮৯ রাজাকারের তালিকা প্রকাশ
- তামিমরা না চাইলে পাকিস্তানে যাবে ‘বিকল্প’ দল
- পশ্চিমবঙ্গকে আশ্বস্ত করলেন মমতা, সহিংসতা বন্ধের আহ্বান
- নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদ: পশ্চিমবঙ্গে ৫টি ট্রেনে আগুন
- ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
- রাজশাহী পলিটেকনিকের ৪ জনের ছাত্রত্ব বাতিল
- যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় কার্গো ডুবি
- মহান বিজয় দিবসে আ’লীগের কর্মসূচি
- আজ বায়ু দূষণের শীর্ষে ছিল ঢাকা
- রাজাকারদের তালিকা প্রকাশ আজ
- সঙ্গীত পরিচালক পৃথ্বীরাজ আর নেই
- মীরজাফররা আর যেন ক্ষমতায় না আসে: প্রধানমন্ত্রী
- খালেদার সঙ্গে স্বজনদের সাক্ষাৎ স্থগিত
- ১৬ ডিসেম্বরে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- বরিস জনসনকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
- এবার বিক্ষোভে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ
- রংপুরকে হারিয়ে চট্টগ্রামের বড় জয়
- টুইঙ্কেলকে পেঁয়াজের দুল উপহার
- একদিন বন্ধের পর খুলেছে তামাবিল সীমান্ত
- দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদক ৩ দিনের রিমান্ডে
- দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলা
- মাত্র ১৫ বছর বয়সে আইপিএলের নিলামে আফগান ক্রিকেটার
- ‘ভারতের এনআরসি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি’
- কেরানীগঞ্জে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
- ১১ হাজার রাজাকারের নাম প্রকাশ
- ‘রুম্পাকে ধর্ষণের আলামত মেলেনি’
- বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধে সর্বস্তরের জনতার ঢল
- কুমিল্লার বিপক্ষে স্বরূপে মাশরাফির ঢাকা
- বাবা হচ্ছেন সালমান?
- দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদককে পুলিশে সোপর্দ, কার্যালয়ে তালা
- ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ব্রেক্সিট সম্পন্ন করবো: বরিস জনসন
- ‘আ’লীগের নামে চাঁদা চাইলে পুলিশে দিন’
- ‘সংগ্রাম পত্রিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
- বরগুনায় পঞ্চমবারের মতো উদযাপিত হল জ্যোৎস্না উৎসব
- ৩ দিনের জন্য খুলনায় পাটকল শ্রমিকদের অনশন স্থগিত
- শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
- বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- এশিয়ার সেরা আবেদনময়ী আলিয়া
- ভারত সফর স্থগিত করলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রীও
- সিলেটের দেওয়া মাত্র ৯২ রানের টার্গেটে রাজশাহীর সহজ জয়
- ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে পাঠাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- তামাবিল সীমান্ত দিয়ে ভারতে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- সবজির সঙ্গে দাম কমেছে পেঁয়াজের
- ফোর্বসের প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় শেখ হাসিনা
- রাষ্ট্রীয় ব্যস্ততায় ভারত সফরে যাননি স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ৪০ বছরে এত ভয়াবহ বার্ন দেখিনি: সামন্ত লাল সেন
- গুগল সার্চে শীর্ষে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি
- ‘লাশ ছুঁয়ে দাবি আদায়ের শপথ নিলেন শ্রমিকরা’
- বরিস জনসনের কনজারভেটিভ পার্টির জয়
- সালমানের সঙ্গে বয়সের পার্থক্য নিয়ে সাঈয়ের বক্তব্য
- চার বঙ্গ ললনার বিলেত জয়
- কাঁঠালবাড়ী-শিমুলিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
- রাষ্ট্রপতির সম্মতি, আইনে পরিণত হলো ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল
- আইপিএল খেলতে মুশফিককে অনুরোধ ভারতের!
- যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট নির্বাচনে হ্যাটট্রিক জয় রূপা হকের
- পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও ভারত সফল বাতিল করলেন
- বাংলাদেশি কর্মকর্তার গাড়িতে হামলা, ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে প্রতিবাদ
- টেকনাফে আট লাখ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৪
- শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
- রণক্ষেত্র আসাম, নিহত ৫
- একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার পথে বরিস জনসনের দল
- কুমার বিশ্বজিৎ‘র মা আর নেই
- আসামে কারফিউ ভেঙে রাস্তায় হাজারো মানুষ
- বড় দিন ও থার্টি ফার্স্টে উন্মুক্ত স্থানে গানবাজনা নয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- বালিশকাণ্ড: মাসুদুলসহ ১৩ প্রকৌশলী গ্রেপ্তার
- কেরানীগঞ্জের আগুনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- বরিশালে ৩ হত্যার নেপথ্যে প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া
- শাজাহান খানকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিল ইলিয়াস কাঞ্চনের ‘নিসচা’
- ভারতের লোকসভায় ‘মুসলিমবিরোধী’ নাগরিকত্ব বিল পাস
- শাকিবকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করলেন অপু
- মিস ইউনিভার্স হলেন কৃষ্ণাঙ্গ সুন্দরী তুনজি
- ‘বিএসএমএমইউয়ের প্রতিবেদন ভুয়া’
- সনু নিগমের কণ্ঠে ‘ধন ধান্য পুষ্প ভরা’
- বাদলের আসনে নৌকার মাঝি মোছলেম উদ্দিন
- রোকেয়া পদক পেলেন ৫ নারী
- চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আবু সুফিয়ান
- বিআরটিসি’র সাথে ইফাদ ইনফরমেশন এন্ড টেকনোলজি লিমিটেডের চুক্তি স্বাক্ষর
- সালমান-ক্যাটরিনার কণ্ঠে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’
- মানব উন্নয়ন সূচকে এগিয়েছে বাংলাদেশ
- ভিপি নুরের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা
- গণহত্যার পক্ষে সাফাই গাইলেন নির্লজ্জ সু চি
- ৩১ ডিসেম্বর জেএসসি-পিইসির ফল প্রকাশ
- শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে রেকর্ডসংখ্যক স্বর্ণ জয় বাংলাদেশের
- ১০ ও ৫০ টাকার নতুন নোট আসছে ১৫ ডিসেম্বর
- পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতন
- 'হিটলারের মতো রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন মিয়ানমারের'
- বিপিএল টিকিটের দাম প্রকাশ
- সব খেলাধুলায় ৪ বছরের নিষেধাজ্ঞা পেল রাশিয়া
- ফোর্বসের প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় শেখ হাসিনা
- ডাকসু প্রতিনিধিদের সমালোচনা পরিহার করা উচিত: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- মুসলিম হওয়ার ঘোষণায় ভারতের সাবেক আমলারা
ধর্ম এর সর্বশেষ খবর
ধর্ম - এর সব খবর
