টিকা নিয়ে অবিশ্বাসের কারণে বিশ্বজুড়ে সংকট
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বিশ্বজুড়েই টিকার ব্যাপারে মানুষের অবিশ্বাস বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন যে এর ফলে প্রতিরোধযোগ্য রোগের বিরুদ্ধে মানুষের লড়াই আবার পিছিয়ে যেতে শুরু করেছে। খবর বিবিসির
টিকার ব্যাপারে মানুষের মনোভাব জানার জন্য বিশ্বে এযাবতকালের সবচেয়ে বড় জরিপে দেখা যাচ্ছে অনেক অঞ্চলে টিকা সম্পর্কে মানুষের আস্থা একেবারেই কম।
বিশ্বের ১৪০টি দেশের এক লাখ চল্লিশ হাজার মানুষের ওপর জরিপটি চালায় যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েলকাম ট্রাস্ট।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যে দশটি বিষয়কে বিশ্বের স্বাস্থ্য খাতের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি বলে বর্ণনা করছে, তার একটি হচ্ছে টিকা দেয়ার ব্যাপারে মানুষের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব।
এই বিশ্ব জরিপে এমন অনেক লোকের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে যারা বলছে টিকার ব্যাপারে তাদের খুব কমই বিশ্বাস বা আস্থা আছে।
যখন তাদের প্রশ্ন করা হয়েছিল টিকা নিরাপদ কীনা, এর উত্তরে:
•৭৯ শতাংশ বলেছেন তারা 'মোটামুটি' বা 'দৃঢ়ভাবে' এর সঙ্গে একমত
•৭ শতাংশ বলেছেন তারা এব্যাপারে দৃঢ়ভাবে দ্বিমত করেন
•১৪ শতাংশ এর পক্ষে বা বিপক্ষে কিছুই বলেননি
আর যখন প্রশ্ন করা হয়েছিল টিকা কতটা কাজ করে:
•৮৪ শতাংশ বলেছেন তারা মোটামুটি বা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে টিকা কাজ করে।
•৫ শতাংশ বলেছেন তারা মোটামুটি বা দৃঢ়ভাবে দ্বিমত পোষণ করেন
•আর ১২ শতাংশ পক্ষে বা বিপক্ষে কিছুই বলেননি
কেন এটা এত গুরুত্বপূর্ণ
হাম বা এরকম অনেক মারাত্মক সংক্রমণের বিরুদ্ধে যে টিকা সবচেয়ে ভালো সুরক্ষা, এটির অনেক বৈজ্ঞানিক প্রমাণ আছে।
বিশ্ব জুড়ে কয়েকশো কোটি মানুষকে সুরক্ষা দিচ্ছে টিকা। বিশ্ব থেকে যে গুটি বসন্ত নির্মূল করা গেছে, তার পুরো অবদান এই গুটি বসন্তের টিকা। পোলিওর মতো রোগসহ আরও অনেক রোগ এখন নির্মূলের পথে।
কিন্তু অন্যদিকে হাম এবং আরও কিছু রোগ নতুন করে ছড়িয়ে পড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লোকজন টিকা দেয়া এড়িয়ে যাচ্ছে। এর প্রধান কারণ টিকা সম্পর্কে তাদের ভীতি এবং ভুল ধারণা।
ড: অ্যান লিন্ডস্ট্রান্ড বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার টিকা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ। তিনি বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক।
"টিকা দিয়ে প্রতিরোধ করা যায় এমন রোগের বিরুদ্ধে বিশ্বে যে অগ্রগতি অর্জিত হয়েছিল, তা কিন্তু ভেস্তে যেতে পারে টিকা দেয়া নিয়ে এই দ্বিধা-দ্বন্দ্বের কারণে।"
"এসব রোগ আবার নতুন করে ছড়িয়ে পড়লে সেটাকে আমরা একটা অগ্রহণযোগ্য পশ্চাৎযাত্রা বলেই গণ্য করবো।"
হাম আবার ফিরে আসছে
যেসব দেশে হাম প্রায় নির্মূল হয়ে গিয়েছিল, সেখানে আবার হামের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে।
কেউ যখন টিকা না নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন, সেটা যে কারণেই হোক, তা কেবল তাকেই সংক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলছে না, অন্যদেরও ঝুঁকিতে ফেলছে।
যখন একটি এলাকায় যথেষ্ট সংখ্যাক মানুষ হামের টিকা নেন, সেটি ব্যাপক জনগোষ্ঠীর মধ্যে এর ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করে। এই বিষয়টিকে বিশেষজ্ঞরা বলেন 'হার্ড ইমিউনিটি।' অর্থাৎ পুরো জনগোষ্ঠীই তখন সংক্রমণ-প্রতিরোধী হয়ে উঠেন।
ওয়েলকাম ট্রাস্টের ইমরান খান বলেন, "আমরা এখন খুবই উদ্বিগ্ন। কারণ যদি অন্তত ৯৫ শতাংশ মানুষ হামের টিকা না নেয়, তখন এই রোগ আবার ছড়িয়ে পড়তে পারে। আমরা এখন সেটাই দেখছি।"
টিকার ব্যাপারে আস্থা কোথায় কম?
যেমন ফ্রান্স। ইউরোপের আরও কয়েকটি দেশের মতো ফ্রান্সেও নতুন করে হামের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। সেখানে জরিপে দেখা যাচ্ছে, সেখানে প্রতি তিন জনে একজন মনে করে টিকা দেয়া নিরাপদ নয়। টিকা সম্পর্কে এরকম নেতিবাচক মনোভাব বিশ্বের আর কোন দেশে এত বেশি নয়।
টিকার কার্যকারিতা সম্পর্কেও ফরাসীদের সংশয় অনেক বেশি। সেখানে ১৯ শতাংশ মানুষই মনে করে টিকা রোগ প্রতিরোধে খুব কার্যকর নয়। আর শিশুদের টিকা দেয়া যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সেটা মানতে নারাজ দশ শতাংশ ফরাসী।
ফ্রান্সে এতদিন শিশুদের জন্য তিনটি টিকা বাধ্যতামূলক ছিল। এখন সেখানে আরও ৮টি টিকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
প্রতিবেশি ইটালিতে ৭৬ শতাংশ মনে করে টিকা দেয়া নিরাপদ। ইটালিতে সম্প্রতি আইন করা হয়েছে টিকা না দেয়া শিশুদের স্কুলে নিষিদ্ধ করে। শিশুদের টিকা না দিলে বাবা-মায়ের জরিমানারও বিধান আছে। ইটালির সরকার এসব পদক্ষেপ নিয়েছে টিকাদানের হার কমে যাওয়ার পর।
যুক্তরাজ্যে এখনো পর্যন্ত এরকম কোন পদক্ষেপ নেয়নি। তবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক বলেছেন, প্রয়োজনে টিকাদান বাধ্যতামূলক করার বিষয়টি তারা বাদ দিচ্ছেন না।
যুক্তরাষ্ট্রেও হামের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ২৬টি অঙ্গরাজ্যে ৯৮০টি হামের সংক্রমণ ধরা পড়েছে।
উত্তর আমেরিকা আর দক্ষিণ এবং পশ্চিম ইউরোপে ৭০ শতাংশের বেশি কিছু মানুষ বিশ্বাস করেন যে টিকা দেয়া নিরাপদ। কিন্তু বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে কিছুটা তফাৎ আছে।
যেমন পশ্চিম ইউরোপে টিকা দেয়া নিরাপদ মনে করে ৫৯ শতাংশ মানুষ। অন্যদিকে পূর্ব ইউরোপে ৫০ শতাংশ।
ইউরোপে গত বছর সবচেয়ে বেশি হামের সংক্রমণ ধরা পড়েছে ইউক্রেনে (৫৩ হাজার ২১৮টি)। সেখানে মাত্র ৫০ শতাংশ মানুষ মনে করে রোগ প্রতিরোধে টিকা কার্যকর ভূমিকা রাখে। বেলারুশে এই হার ৪৬ শতাংশ, মলডোভায় ৪৯ শতাংশ এবং রাশিয়ায় ৬২ শতাংশ।
টিকার ব্যাপারে আস্থা কোন দেশে বেশি
স্বল্প আয়ের অঞ্চলগুলিতে বেশিরভাগ মানুষই টিকার ওপর আস্থা রাখে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে উপরে দক্ষিণ এশিয়া।। সেখানে ৯৫ শতাংশ মানুষই একমত যে টিকা দেয়া নিরাপদ। এরপরই আছে পূর্ব আফ্রিকা। সেখানে টিকায় আস্থার হার ৯২ শতাংশ।
টিকার ব্যাপারে আস্থা এবং এর কার্যকারিতায় ভরসা রাখেন বাংলাদেশ এবং রুয়ান্ডার প্রায় সব মানুষ। সেখানে নানা রকমের চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও টিকাদানের হারে দারুণ সাফল্য পাওয়া গেছে।
রুয়ান্ডা হচ্ছে বিশ্বের প্রথম নিম্ন আয়ের দেশ যেখানে সব তরুণীকেই এইচপিভি টিকা দেয়া হয়। এই টিকা জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
মিঃ খান বলেন, "টিকাদানের হার বাড়ানোর জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা নেয়া হলে কী অর্জন করা যায়, এটা তারই উদাহারণ।"
জরিপে দেখা গেছে, বিজ্ঞানী, ডাক্তার এবং নার্সদের ওপর যাদের আস্থা বেশি, টিকা দেয়াকে তারাই বেশি নিরাপদ বলে মনে করে। অন্যদিকে সাম্প্রতিককালে যারা বিজ্ঞান, চিকিৎসা বা স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যের খোঁজ-খবর নিয়েছে তাদের ক্ষেত্রেই টিকার ব্যাপারে অবিশ্বাস বেশি।
ওয়েলকাম ট্রাস্টের রিপোর্টে অবশ্য কেন টিকার ব্যাপারে মানুষের আস্থা কম, তা খুব বেশি খতিয়ে দেখা হয়নি। তবে গবেষকরা বলছেন, এক্ষেত্রে অনেক কারণ থাকতে পারে।
একটা কারণ হতে পারে আত্মতুষ্টি। কোন জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন রোগ যদি বিরল হয়ে পড়ে, তখন তার বিরুদ্ধে টিকা নেয়া আর অতটা জরুরী বলে মনে নাও হতে পারে।
সব ঔষধের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। টিকার বেলাতেও তাই। কিন্তু টিকার ক্ষেত্রে কিন্তু ব্যাপক পরীক্ষা চালানো হয় যাতে এটিকে নিরাপদ এবং কার্যকর করা যায়।
ইন্টারনেটের যুগে টিকার ব্যাপারে মানুষের উদ্বেগ এবং অবিশ্বাস মূহুর্তেই অনেকের সঙ্গে শেয়ার করা যায়। এর ফলে টিকা সম্পর্কে এমন অনেক কথা ছড়িয়ে পড়ছে, যা মোটেও তথ্যনির্ভর নয়।
জাপানে এইচপিভি টিকা সম্পর্কে লোকজনের উদ্বেগ এবং স্নায়বিক সমস্যার সঙ্গে এর সম্পর্ক নিয়ে কিছু কথা ব্যাপক প্রচার পায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে টিকাদানের ব্যাপারে মানুষের আস্থায় ফাটল ধরে।
একই ভাবে ফ্রান্সে ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকার ব্যাপারে একটি বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। অভিযোগটা ছিল, সরকার বিপুল পরিমাণে এমন ইনফ্লুয়েঞ্জা টিকা কিনেছে, যেগুলো খুব দ্রুত তৈরি করা হয়েছে এবং এর ফলে এগুলো নিরাপদ নয়। এই দাবির কোন ভিত্তি ছিল না।
যুক্তরাজ্যেও এমন কিছু ভুল তথ্য প্রচার হচ্ছিল যেখানে এমএমআর (মামস, মিজেলস, রুবেলা) টিকার সঙ্গে অটিজমের সম্পর্ক আছে বলে দাবি করা হচ্ছিল।
ডঃ লিন্ডস্ট্রান্ড বলেন, "এ ধরনের সন্দেহ এবং উদ্বেগ দূর করার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হচ্ছে স্বাস্থ্যকর্মীদের খুব ভালোভাবে প্রশিক্ষণ দেয়া। যাতে তারা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত তথ্যের ভিত্তিতে টিকা দেয়ার সুপারিশ করতে পারেন। যাতে তারা টিকা দেয়ার ব্যাপারে মানুষের মধ্যে যেসব প্রশ্ন এবং উদ্বেগ, তার জবাব দিতে পারেন।"
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুন ২১,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- আবার আল-শিফা হাসপাতালে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- গাজায় ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত: ইউনিসেফ
- নির্বাচনে জিতে পরমাণু যুদ্ধের হুশিয়ারী পুতিনের
- আবারও কাঁপল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত
- জবি ছাত্রী অবন্তিকার আত্মহত্যা: অভিযুক্ত ছাত্র ও প্রক্টর রিমান্ডে
- তিন দিন ছুটির পরে যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- সারাদেশে ১ দিনের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি
- টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ব্র্যাক ব্যাংক
- সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ২১ মার্চ
- পূবালী ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের ১০ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা
- তীব্র দাবদাহে স্বস্তির বাতাস দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- কবি শামসুল ইসলামের জন্মদিন আজ
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আ.লীগের সভা কাল
- ঈদের আগে রেলের ভাড়া বাড়বে না: রেলমন্ত্রী
- গাজায় বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী
- "মানুষ অসচেতন থাকলে ১০টা বার্ন করেও প্রাণ বাঁচাতে পারবো না"
- বিএনপির নামে ফেক ভিডিও বানিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে: রিজভী
- "ক্ষমতাসীন দলের নেতারা নির্বোধের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন"
- "এনডিআই-আইআরআই কী বলল এতে কিছু আসে যায় না"
- ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরান হামিদ
- গুজবে কান দিবেন না: বিএসইসি কমিশনার
- ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স
- ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং সিরামিক
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ
- অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সহায়তার আশ্বাস
- রেনাটার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা পাবেন নগদে
- সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডির মতবিনিময়
- বাংলাদেশ ব্যাংক ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি সই
- হারল্যান স্টোর থেকে পণ্য কিনে লাখপতি খাগড়াছড়ির প্রবিকা চাকমা
- দেশে প্রথম ৬ স্টার এনার্জি রেটিং আনলো ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেন তামিম
- লিটনকে বাদ দেওয়ার কারণ জানালেন লিপু
- গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল: ইইউ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জুড়ে নীরবতা, তবে কাটেনি আতঙ্ক
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- জাতির মহানায়কের আজ ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ: ওবায়দুল কাদের
- ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়েছে, দুই সংগঠনের প্রতিবেদন
- "অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে"
- ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
- বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণে যেসব পরিবর্তন আসবে
- "মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রেখেছিল"
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- "জলদস্যুরা সব খবর দেখছে, তাই সংবাদ প্রচারে সতর্ক থাকতে হবে"
- সরকার দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়: মঈন খান
- "সরকার এবার বলবে লেবুর বদলে জলপাই বা কামরাঙ্গার জুস খান"
- ভারতের কারণেই নির্বাচনে অশুভ খেলা সফল হয়নি: কাদের
- আমার ২০-৩০ রান কম করেছি: হৃদয়
- অভিনেতা অপূর্বর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
- রোনালদোর ফিফটি, আল নাসেরের জয়
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ২০
- এই প্রথম গাজা উপকূলে পৌঁছাল ত্রাণবাহী জাহাজ
- ২৯ কৃষিপণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার
- ঝিনাইদহ -১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই আর নেই
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা: সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আশ্বাস উপাচার্যের
- রোববার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে মাস্টারপ্ল্যান করেছে সরকার: রিজভী
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স
- বর্তমানে দেশে আইনের শাসন নেই: মির্জা ফখরুল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একজনের মৃত্যু
- সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
- "ভোক্তারা সুবিধা না পেলে ব্যবসায়ীদের সুযোগ দেয়া হবে না"
- রমজানের প্রথম জুমায় কানায় কানায় পরিপূর্ণ বায়তুল মোকাররম
- দুর্নীতি লুকানোর নতুন কৌশল: একীভূত হচ্ছে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ড. ইউনুস ও ভারতীয় পণ্য বর্জন ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- চার রাষ্ট্রায়ত্তসহ ৯ ব্যাংক রেড জোনে
- কমিটি ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই রওশনের জাপা থেকে সেন্টুর পদত্যাগ
- পাট খাতের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত করা হবে
- সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে
- সবচেয়ে দীর্ঘতম রোজা যেসব দেশে
- যেভাবে জিম্মি হয় এমভি আব্দুল্লাহ, অডিও বার্তায় বর্ণনা দিলেন চিফ অফিসার
- সাবেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় দুদকের চার্জশিট
- বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- গ্রামীণফোন এবং রবি পেলো একীভূত লাইসেন্স
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- ঈদে মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি
- রমজান মাসে স্কুল খোলা থাকবে: আপিল বিভাগ
- ফাইন্যান্স কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগে নতুন সার্কুলার
- ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি করতে চায় সরকার: রিজভী
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- টিকটক নিষিদ্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস
- তুরস্কে পাঠানোর কথা বলে ৩৫ লাখ টাকা আত্মসাত, আটক ২
- বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল: মেজর (অব.) হাফিজ
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- অতিরিক্ত তুষারপাতে আফগানিস্তানে ৬০ জন নিহত