জাতির পিতার রক্তের ঋণ শোধ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রক্তঋণ পরিশোধে তার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। দিবসটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগের দু'দিনব্যাপী কর্মসূচির শেষ দিনে ছিল এই স্মরণসভা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, '৭ মার্চের ভাষণে জাতির পিতা শেষ কথা বলেছিলেন– প্রয়োজনে বুকের রক্ত দেবেন। আর সেই রক্তই তিনি দিয়ে গেছেন। আমাদের সেই রক্তঋণ শোধ করতে হবে তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার মাধ্যমে।'
তিনি বলেন, পঁচাত্তরে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যায় জড়িতদের সঙ্গে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের যোগাযোগ ছিল। তারা জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে ইশারা পেয়েছিলেন। খুনিদের এমন মনোভাব ছিল যে, তাদের কিছুই হবে না।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আজকের দিনে সেই প্রতিজ্ঞাই আমরা করি যে, পিতা তোমাকে কথা দিলাম– তোমার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশই আমরা গড়ে তুলব। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।'
বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতার নেতৃত্বে বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামে বিজয়ের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের পাশাপাশি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলতে তার সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, 'যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গঠন যে দুরূহ কাজ, এটা যে একদিনে হয় না– এটা যদি সবাই উপলব্ধি করতে পারতেন, তাহলে হয়তো-বা ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটত না। তবে আমাদের দেশের জ্ঞানী-গুণী ও অনেক রাজনীতিবিদই তখন এটা উপলব্ধিই করতে পারেননি। এটা হলো না, ওটা হলো না– তা নিয়ে কত আক্ষেপ আর কত লেখালেখি!'
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জাতির পিতার সময় বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম সাত ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছিল। চালের দাম ১০ টাকা থেকে তিন টাকায় নেমে এসেছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যখন ব্যাহত করা যাচ্ছিল না, তখনই ষড়যন্ত্র করে জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে আরও আগেই দেশ উন্নত হতো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যায় দেশি-বিদেশি অপশক্তি এবং পাকিস্তানের পরাজয়ে ব্যথিত স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র ছিল। এই হত্যাকাণ্ডকে একটি পারিবারিক হত্যাকাণ্ড হিসেবেই দেখাতে চেয়েছিল খুনিচক্র। কিন্তু ধীরে ধীরে এটাই পরিষ্কার হয়েছে– এই হত্যার উদ্দেশ্য ছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়া এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নেওয়া।
তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা কিন্তু অপরিচিত নন। যারা আমাদের বাড়িতে আসতেন, তারাই পরে হত্যাকারী হিসেবে আবির্ভূত হন। জিয়াউর রহমান প্রতিমাসে একবার করে আসতেন। সঙ্গে খালেদা জিয়াকেও নিয়ে আসতেন, যাতে আমার মায়ের সঙ্গে দেখা করা যায়। মেজর ডালিম, কর্নেল হুদা– এরাও আসতেন। এরাই পরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড চালালেন। আর মোস্তাক তো মন্ত্রীই ছিলেন। পরে দেখা গেছে খুনিদের সহযোগীদের অনেকেই বিএনপিতে যোগ দিয়ে বড় বড় কথা বলছেন, নীতির কথা বলছেন। তারাও কি ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলেন না? তারা ভেবেছিলেন, ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবেন, কিন্তু পারেননি।'
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়। সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করা হয়। এরপর ক্ষমতায় এলেন জিয়াউর রহমান। তিনি সংবিধান লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় এলেন। বন্দুকের নলের জোরে বিচারপতি মোহাম্মদ সায়েমকে সরিয়ে দিয়ে ক্ষমতা দখল করেন। হ্যাঁ/না ভোটের আয়োজন করে রাষ্ট্রপতি হয়ে রাজনৈতিক দল গঠন করেন তিনি।
তিনি বলেন, বহু বছর পর উচ্চআদালত রায় দিয়েছেন সংবিধান লঙ্ঘন করে যারা ক্ষমতা দখল করেছিলেন, তাদের সবার শাসনই অবৈধ। এই রায় জিয়াউর রহমান ও হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের জন্যও প্রযোজ্য। অর্থাৎ জিয়া ও এরশাদের শাসনামল ছিল অবৈধ। হাইকোর্ট রায় দিয়ে তাদের শাসনকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন। সুতরাং তাদের আর রাষ্ট্রপতি বলা যায় না। তারা হলেন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিয়োগান্ত ঘটনা তুলে ধরতে গিয়ে বারবার আবেগাক্রান্ত হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে তিনি বলেন, 'ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেকে দুর্ভাগা বলেই মনে করি। মাত্র ১৫ দিন আগে বিদেশে চলে গিয়েছিলাম বলে আমি আর আমার ছোট বোন রেহানা বেঁচে গিয়েছিলাম। কিন্তু এই বাঁচা বাঁচা নয়। এই বাঁচাটা মৃত্যুযন্ত্রণার চেয়েও ভয়ঙ্কর। ছয় বছর দেশে আসতে পারিনি, রিফিউজির মতো অন্য দেশে বসবাস করতে হয়েছে। তার পরও আওয়ামী লীগ ও এদেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই যে, তারাই ভালোবেসে আমাকে দেশে ফিরিয়ে আনেন।'
শেখ হাসিনা বলেন, 'আজ অন্তত এটুকু বলতে পারি, জাতির পিতার আদর্শ নিয়েই আমরা চলেছি। কৃতজ্ঞতা জানাই দেশবাসীর প্রতি। বাবা-মা, ভাই- সব এক দিনে হারিয়ে নিঃস্ব-রিক্ত হয়েছিলাম। দেশ ছেড়ে যখন যাই সবই ছিল, যখন ফিরে আসি শূন্য। কেউ নেই। সব হারিয়ে কিন্তু পেয়েছিলাম দেশের লাখো মানুষ। তাদের আপন করে নিয়েছি। আর আওয়ামী লীগের অগণিত নেতাকর্মী ও মুজিব আদর্শের সৈনিক, তারাই আমাকে আপন করে নিয়েছেন। সেখানেই পেয়েছি বাবা-মা ভাইয়ের ভালোবাসা, এখানেই আমার সব থেকে বড় শক্তি। সেখান থেকেই আমার বড় প্রেরণা।'
তিনি বলেন, 'একটি জিনিসই চিন্তায় রেখেছি। আমার বাবা এদেশ স্ব্বাধীন করেছেন। এদেশকে গড়ে তুলতে হবে, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করে তাদের মানুষের মতো বাঁচার সুযোগ করে দিতে হবে। উন্নত জীবন দিতে হবে। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়তে হবে। সেই লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে আজ বাংলাদেশকে আমরা বিশ্বে একটি মর্যাদার আসনে নিয়ে এসেছি।'
২০০১-২০০৬ মেয়াদের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার এবং ওয়ান ইলেভেন-পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুঃশাসনের কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বাংলাদেশ কখনও উন্নত হোক, এদেশের মানুষের অগ্রগতি হোক– খুনির দল সেটা চায়নি। তাদের চাওয়াটাই ছিল পাকিস্তানিরা এদেশের চেয়ে ভালো থাকবে। আর বাংলাদেশ যেহেতু পাকিস্তান থেকে স্বাধীন হয়েছে, তাই বাংলাদেশ যেন পাকিস্তানের চেয়ে উন্নত হতে না পারে। যেন তারা বলতে পারে পাকিস্তান থেকে স্বাধীন হয়ে বাংলাদেশ ভুল করেছে, ঠিক করেনি। জিয়াউর রহমানের মতো তার স্ত্রী খালেদা জিয়াও ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে দেশকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছেন, হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা ও মানুষ খুন করেছেন। তারপর তো আরেক দুঃশাসন চলেছে দু'বছর। এই ৭-৮ বছর বাংলাদেশ আরেকটি অন্ধকার যুগে চলে গিয়েছিল।
টানা দুই মেয়াদে দেশের উন্নয়নে তার সরকারের সাফল্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আজ সারাবিশ্ব বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকে। মাত্র ১০টা বছর পরিশ্রম করে আমরা দেশকে উন্নত করেছি, মানুষের উন্নয়ন করেছি, দেশকে বিশ্বে একটি মর্যাদাপূর্ণ আসনে নিয়ে এসেছি। বিশ্বের মানুষ অবাক হয় যে, এত দ্রুত কীভাবে একটি দেশ উন্নত হতে পারে।'
তিনি বলেন, এটা হতে পারে তখনই, যখন দেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যারা ত্যাগ স্বীকার করে এবং নীতি-আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করে, তারা ক্ষমতায় থাকে। পরাজিত শক্তির দোসররা ক্ষমতায় থাকলে কোনো দেশ এগোয় না, কোনো জাতি উন্নতও হতে পারে না।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, 'আমি শুধু এটুকুই বলব যে, শোক-ব্যথা বুকে নিয়েও এদেশের মানুষের জন্য কাজ করেছি। শুধু আমার বাবার কথা চিন্তা করে। তিনি জীবনের সবকিছু বিসর্জন দিয়েছেন এদেশের জন্য। আজ জাতির পিতা আমাদের মাঝে নেই। কিন্তু তার আদর্শ রয়ে গেছে। সেই আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করলে দেশের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস পাবেন। সম্মান পাবেন এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।'
স্মরণসভায় দলের নেতাদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান, শেখ বজলুর রহমান ও শাহে আলম মুরাদ।
কবিতা আবৃত্তি করেন অধ্যাপক মেরিনা জাহান ও আহকাম উল্লাহ। সভা পরিচালনা করেন ড. হাছান মাহমুদ ও আমিনুল ইসলাম আমিন।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ১৬,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- বিএসএফের গুলিতে নিহত লিটন মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর
- যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- ত্রিশালে অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
- ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দায়িত্ব নিয়েই ভিসি বললেন, দুর্নীতি করবো না
- একনেকে ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন
- বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী দমন নিপীড়নের শিকার: মির্জা ফখরুল
- "এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত করার বিষয়ে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে"
- ঈদ অফারে বিনামূল্যে মিনিস্টার ফ্রিজ পেলেন আসাদুজ্জামান
- আমার সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে: মেসি
- আজ থেকে ৫ স্থানে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ পাওয়া যাবে
- ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ
- রেকর্ডের ম্যাচে মুম্বাইকে হারালো হায়দরাবাদ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩২ হাজার ৫০০ জনে
- ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল আজ, দেখা যাবে যেভাবে
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- হাসপাতালে নয়, বাড়িতেই থাকবেন খালেদা জিয়া
- আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম: যুক্তরাষ্ট্র
- শাহজালাল বিমানবন্দরে অর্থ পাচার: ব্যাংক কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ
- বিদায়টা সুখকর হলো না বিএসএমএমইউ উপাচার্যের
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত বৃহস্পতিবার
- ব্যারিস্টার খোকনকে বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণে বারণ
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের দিন কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে
- বিএনপির নেতাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন: প্রধানমন্ত্রী
- দেশ ও রাষ্ট্রকে গিলে ফেলেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসছে
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
- সূচক ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
- বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে রিজভীর কোনো ধারণা নেই: আব্দুর রাজ্জাক
- আলমডাঙ্গায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজ্জাক খান রাজের ইফতার মাহফিল
- মিনিস্টার গ্রুপ এবং ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- সিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক রেজওয়ানুল হক খান
- এডিএন টেলিকমের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- সিঙ্গারের গৃহস্থালী সামগ্রী প্ল্যান্টের পরীক্ষামূলক উৎপাদনের অনুমতি
- সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে এস্কয়ার নিটের সংশোধনী
- ব্র্যাক ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২ এপ্রিল
- লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭
- "মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে বকা শুনতে আমি রাজি"
- সিরিজের কোন ম্যাচেই একশ করতে পারলোনা বাংলাদেশ
- ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- ঈদের ছুটি ২ দিন বাড়ানোর দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতির
- মেট্রোরেল চলাচলের সময় রাতে ১ ঘণ্টা বাড়লো
- ১৫ দিনেও মুক্তি মিলেনি জিম্মি নাবিকদের
- গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা 'অনেক বেশি': যুক্তরাষ্ট্র
- ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবসে সীমান্তে গুলি করে হত্যার পরেও সরকার নিশ্চুপ: মির্জা ফখরুল
- "গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে"
- স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার দিতে বিএসইসির প্রাক-মূল্যায়ন কমিটি
- ভুটানের চিকিৎসকদের ট্রেনিং দিবে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- লিটনকে না খেলালে ভালো হতো: পাপন
- পুঁজিবাজারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩২ হাজার ৩৩৩ জনে
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ভুটানের রাজা
- আমাদের কথা বলার অধিকার হারিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: জয়
- "এবার ঈদে রেলে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হবে না"
- বিজয় দিবসে ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন: কাদের
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও গণতন্ত্রের মুক্তি মেলেনি: মঈন খান
- টাইগারদের লজ্জার পরাজয়
- সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ
- উপজেলা নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক: ইসি
- জিম্মি জাহাজে সামরিক অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- সাংবাদিকের উপর হামলা: দুই ছাত্রলীগ নেতার জামিন
- বুধবার থেকে নতুন নিয়মে চলবে মেট্রোরেল
- বিএনপি বাংলাদেশের পতাকা চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- "ছদ্মবেশী গণতন্ত্রের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার"
- বিদেশে আওয়ামী লীগের বন্ধু আছে প্রভু নাই: ওবায়দুল কাদের
- জয়ে আইপিএল শুরু গুজরাটের
- জব্দ হতে পারে ট্রাম্প টাওয়ার
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় ২৩ জন সেনা নিহত
- দেশের ৩ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম
- ভারতীয় পণ্য বর্জনে করা পাগলামি: ওবায়দুল কাদের
- পাকিস্তানি কায়দায় ভারত বিরোধীতাকে ইস্যু বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- সপ্তাহ ব্যবধানে সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে
- ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
- সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো ছাত্রলীগ
- বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- মস্কো হামলা: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০
- টিসিবি’র পণ্য তালিকায় কয়েকটি পণ্য যুক্ত হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ
- রমজানে রান্নার ঝামেলা কমাবে মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন
- ২২ দিনে রেমিট্যান্স ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা
- ৮শ’ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি ইসরায়েল
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় ১৩৬ সাংবাদিক নিহত
- এনএসআইয়ের চাকরির দিতে চেয়েছিলেন সেরেস্তাদার, দুদকের মামলা
- আড়াই ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১১ হাজার টিকিট বিক্রি
- সূচকের বড় পতনে দিয়ে লেনদেন শেষ
- সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি: হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা
- বিএসএমএমইউতে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন