ফের আটকে গেল রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজারের আশ্রয় শিবির থেকে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার সীমান্তে নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষায় ছিল বাস, মাইক্রোবাস ও ট্রাক। এখান থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পর রোহিঙ্গাদের সরাসরি নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল ট্রানজিট ক্যাম্পে। এ কারণে উখিয়ার বালুখালী থেকে ঘুমধুম সীমান্তের মৈত্রী সেতু সড়কজুড়ে সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্যদের ছিল সতর্ক প্রহরা। কিন্তু যাদের জন্য এত প্রস্তুতি, সেই রোহিঙ্গাদের কেউই নিজ দেশে ফেরত যেতে রাজি হননি। ফলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর চেষ্টা দ্বিতীয় দফাতেও সফল হলো না।
গতকাল বৃহস্পতিবার ক্যাম্পে উপস্থিত হয়ে অনেক রোহিঙ্গা ফেরত যেতে অনীহার কথা জানান। আবার কেউ কেউ প্রত্যাবাসন এড়াতে আগেই ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে যান। আর এভাবেই বহুল প্রত্যাশিত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন আবারও হোঁচট খেল। গত বছরের ১৫ নভেম্বরও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর কথা ছিল। সেবারও রোহিঙ্গাদের আপত্তির মুখে প্রত্যাবাসন শুরু করা যায়নি।
কক্সবাজারে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম সাংবাদিকদের জানান. ক্যাম্পে অবস্থানরত রোহিঙ্গারা যেতে রাজি না হওয়ায় তাদের ফেরত পাঠানো যায়নি। তিনি জানান, প্রত্যাবাসনের জন্য প্রায় ২০০ রোহিঙ্গার সাক্ষাৎকার নেওয়া হলেও তাদের একজনও মিয়ানমারে ফিরতে রাজি হয়নি। ফলে প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরু করা যায়নি।
ঢাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের প্রতি আস্থার ঘাটতির কারণেই রোহিঙ্গারা ফেরত যেতে রাজি হয়নি। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, এখনও আশায় বুক বেঁধে আছি। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
আটকে গেল প্রত্যাবাসন যেভাবে
গতকাল যাদের ফেরত যাওয়া কথা ছিল, তারা কক্সবাজারের টেকনাফের তিনটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা। ক্যাম্প তিনটি হচ্ছে- শালবাগান, নয়াবাপাড় ও লেদা। সকালে শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে দেখা গেছে, আগের দু'দিনের মতো এ দিনও সকাল থেকে দু-একজন করে রোহিঙ্গা আসতে থাকেন সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য। আবার অনেকে মিয়ানমারে ফেরত যাওয়ার ভয়ে ঘরে তালা লাগিয়ে পালিয়ে যান। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এখানে আসেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম। তিনি সাক্ষাৎকার দিতে আসা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন চীনের দুই প্রতিনিধি, মিয়ানমারের একজন, বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্মসচিব, কক্সবাজারের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক, টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইনচার্জসহ ইউএনএইচসিআর ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা। তারা সবাই রোহিঙ্গাদের সাক্ষাৎকার নিতে তৈরি করা অস্থায়ী বুথে প্রবেশ করে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের কাছে দেশে ফেরার ব্যাপারে মতামত জানতে চান। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, নিরাপত্তা, নাগারিকত্ব, ভিটেমাটি ফিরিয়ে দেওয়া ও গণহত্যার বিচারের নিশ্চয়তা না পেলে ফিরে যাবেন না।
পরে সেখান থেকে বেরিয়ে আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের পক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করার পরও রোহিঙ্গাদের অনাগ্রহের কারণে তাদের মিয়ানমারে পাঠানো শুরু হয়নি। সাক্ষাৎকারে রোহিঙ্গারা বলেছেন, তারা দেশে ফেরত যাবেন না। ফলে কাউকে ফেরত পাঠানো যাচ্ছে না।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া ব্যর্থ কি-না জানতে চাইলে আবুল কালাম বলেন, এটা ব্যর্থ বলতে পারেন না, ব্যর্থতার কিছু নেই। তিন হাজার ৫৪০ জনের সবার সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে। আমাদের বাস-ট্রাকও রেডি থাকবে। কেউ যেতে চাইলে পাঠানো হবে। সবার সাক্ষাৎকার শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রত্যাবাসন ব্যর্থ কিংবা অনিশ্চিত বলা যাবে না।
প্রত্যাবাসন নিয়ে শর্তের ব্যাপারে তিনি বলেন, 'এগুলো মিয়ানমার এবং রোহিঙ্গাদের ব্যাপার। আমরা শুধু সীমান্ত পার করে দেব।' তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের ফিরতে অনাগ্রহ সাময়িক। আশা করা যায়, ধীরে ধীরে তাদের মনোভাব বদলাবে।
এ সময় চীনের প্রতিনিধি ঝেং তিয়ানঝু বলেন, প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনায় মধ্যস্থতার দায়িত্ব তার দেশ নিয়েছে। তবে সবচেয়ে বড় যে প্রশ্ন, রোহিঙ্গারা কেন নিজ দেশে ফিরতে চায় না? কেন তারা মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষের ওপর আস্থা পায় না। এ প্রশ্নগুলোর সমাধান দরকার বলে মন্তব্য করেন চীনের প্রতিনিধি। তবে এখানে উপস্থিত মিয়ানমারের কূটনীতিকের কাছে বাংলাদেশের সাংবাদিকরা এই প্রশ্নগুলো বারবার করলেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
শালবাগানে ব্রিফিংয়ের পরপরই টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলন করেন রোহিঙ্গারা। এ সময় নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং নাগরিকত্বসহ চারটি শর্ত দেন তারা। রোহিঙ্গা নেতা সৈয়দ উল্ল্যাহ বলেন, 'নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, নাগরিকত্ব দেওয়া, জমিজমা ও ভিটেমাটির দখল এবং সে দেশে ক্যাম্পে থাকা লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে তাদের বাসস্থান ফিরিয়ে দিতে হবে। এই চার শর্ত মানলে তারা মিয়ানমারে ফেরত যাবেন। শর্ত মানলে তারা আজই সেখানে যাবেন। তারা সবসময়ই যেতে রাজি আছেন। তবে শর্ত না মানলে যাবেন না।
আশাবাদী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিজ কার্যালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরুর জন্য বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল। কিন্তু দেখা গেছে, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ এবং রোহিঙ্গাদের মধ্যে 'ট্রাস্ট ডেফিসিট' বা আস্থার ঘাটতি আছে। রোহিঙ্গারা এখনও বিশ্বাস করতে পারছে না যে, তারা রাখাইনে ফেরত গেলে সেখানে নিরাপদে বসবাস কিংবা জীবিকা নির্বাহের সুযোগ পাবে। একই সঙ্গে দেশি-বিদেশি কিছু সংস্থা এবং কিছু স্বার্থান্বেষী চক্র রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরতে নিরুৎসাহিতও করেছে। এই চক্রের তৎপরতার কারণেও রোহিঙ্গাদের মধ্যে মিয়ানমারে ফেরার ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব কাজ করেছে।
তিনি বলেন, আস্থার ঘাটতি দূর করার জন্য মিয়ানমারকেই পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ রোহিঙ্গা সংকটের জন্ম দিয়েছে মিয়ানমার এবং এ সংকটের সমাধানও তাদেরই করতে হবে। আস্থার ঘাটতি দূর করার জন্য মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ রোহিঙ্গা নেতাদের একটা গ্রুপকে রাখাইনে নিয়ে যেতে পারে, সাংবাদিকদের রাখাইনের পরিস্থিতি দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানাতে পারে। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আগেই বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি কমিশন গঠন করা হোক। এই কমিশন রাখাইন পরিদর্শন করে সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে রোহিঙ্গাদের অবহিত করবে। এসব পদক্ষেপ নিলে অবশ্যই রোহিঙ্গাদের মন থেকে ভীতি দূর হবে এবং আস্থার সংকটও কাটবে। মিয়ানমারের উদ্দেশ্য সৎ হলে তারা অবশ্যই রাখাইনের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে স্বচ্ছ চিত্র তুলে ধরার পদক্ষেপ নেবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা নানা ধরনের অপপ্রচার, নেতিবাচক বক্তব্য দিয়ে রোহিঙ্গাদের ফিরতে নিরুৎসাহিত করছে, তাদেরও চিহ্নিত করার কার্যক্রম চলছে। এ বিষয়টিও খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। এ ধরনের তৎপরতার মধ্য দিয়ে বরং রোহিঙ্গাদেরই ক্ষতি করা হচ্ছে। কারণ রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যতের স্বার্থে, তাদের সন্তানদের স্বার্থে অবশ্যই নিজের দেশে ফিরে যেতে হবে। তারা ফিরে না গেলে তাদের জমি, বাড়িঘর ফিরে পাবে না, অন্যান্য অধিকারও ফিরে পাবে না।
গত বছরের ১৫ নভেম্বরও দিনক্ষণ ঠিক করে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো যায়নি। বৃহস্পতিবারও একই ঘটনা ঘটল। তাহলে কি প্রত্যবাসন শুরুর দ্বিতীয় প্রচেষ্টাও ব্যর্থ হলো? এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখানে ব্যর্থতার কিছু নেই। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে, আমরা আশায় বুক বেঁধে আছি।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে মানবিক কারণে। এর আগে ১৯৭৮ এবং ১৯৯২ সালেও রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে এসেছিল এবং পরবর্তী সময়ে মিয়ানমার তাদের ফেরত নিয়েছিল। ১৯৯২ সালে প্রায় ২ লাখ ৬৩ হাজার রোহিঙ্গা এসেছিল এবং এর মধ্যে প্রায় ২ লাখ ৩০ হাজারই ফেরত গিয়েছিল। এবারও মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে এই আস্থার জায়গাটা শুরু থেকেই ছিল, এখনও আছে। আশা করব, মিয়ানমার নিজেদের উদ্যোগেই আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে।
রোহিঙ্গারা ভাসানচরেও যেতে চাচ্ছে না। তাহলে ভাসানচর এত ব্যয়ে প্রস্তুত করা কি অর্থহীন হয়ে যাবে? এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাদের ভাসানচরে পাঠানোর বিষয়ে আরও শক্ত ভূমিকা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সবাই মিলে রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে ফিরে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা বোঝানো গেলে এবং মিয়ানমার রাখাইনের পরিস্থিতি সম্পর্কে স্বচ্ছ চিত্র তুলে ধরতে উদ্যোগ নিলে অবশ্যই দ্রুততম সময়ের মধ্যেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হবে। আর এ সমস্যা দীর্ঘায়িত হলে তা এ অঞ্চলেরই শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নের জন্য হুমকি হতে পারে, এই সত্যটাও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই।
প্রত্যাবাসনের বিকল্প নেই- বিশেষজ্ঞ মত
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ওগয়ালিউর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, একটা স্বার্থান্বেষী মহল নানাভাব প্ররোচনা দিয়ে রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে ফিরতে নিরুৎসাহিত করছে। এর বিপরীতে রোহিঙ্গদের বোঝাতে হবে। একই সঙ্গে মিয়ানমারকে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার পরিবেশ নিশ্চিত করে সবার সামনে তা প্রমাণ করতে হবে। বাংলাদেশের আরও জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে। আজ প্রত্যাবাসন শুরু করা যায়নি বলে থেমে থাকা যাবে না। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন হতেই হবে, এর বিকল্প কিছু নেই।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ২৩,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
