ফের আটকে গেল রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজারের আশ্রয় শিবির থেকে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার সীমান্তে নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষায় ছিল বাস, মাইক্রোবাস ও ট্রাক। এখান থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পর রোহিঙ্গাদের সরাসরি নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল ট্রানজিট ক্যাম্পে। এ কারণে উখিয়ার বালুখালী থেকে ঘুমধুম সীমান্তের মৈত্রী সেতু সড়কজুড়ে সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্যদের ছিল সতর্ক প্রহরা। কিন্তু যাদের জন্য এত প্রস্তুতি, সেই রোহিঙ্গাদের কেউই নিজ দেশে ফেরত যেতে রাজি হননি। ফলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর চেষ্টা দ্বিতীয় দফাতেও সফল হলো না।
গতকাল বৃহস্পতিবার ক্যাম্পে উপস্থিত হয়ে অনেক রোহিঙ্গা ফেরত যেতে অনীহার কথা জানান। আবার কেউ কেউ প্রত্যাবাসন এড়াতে আগেই ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়ে যান। আর এভাবেই বহুল প্রত্যাশিত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন আবারও হোঁচট খেল। গত বছরের ১৫ নভেম্বরও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর কথা ছিল। সেবারও রোহিঙ্গাদের আপত্তির মুখে প্রত্যাবাসন শুরু করা যায়নি।
কক্সবাজারে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম সাংবাদিকদের জানান. ক্যাম্পে অবস্থানরত রোহিঙ্গারা যেতে রাজি না হওয়ায় তাদের ফেরত পাঠানো যায়নি। তিনি জানান, প্রত্যাবাসনের জন্য প্রায় ২০০ রোহিঙ্গার সাক্ষাৎকার নেওয়া হলেও তাদের একজনও মিয়ানমারে ফিরতে রাজি হয়নি। ফলে প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরু করা যায়নি।
ঢাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের প্রতি আস্থার ঘাটতির কারণেই রোহিঙ্গারা ফেরত যেতে রাজি হয়নি। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, এখনও আশায় বুক বেঁধে আছি। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
আটকে গেল প্রত্যাবাসন যেভাবে
গতকাল যাদের ফেরত যাওয়া কথা ছিল, তারা কক্সবাজারের টেকনাফের তিনটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা। ক্যাম্প তিনটি হচ্ছে- শালবাগান, নয়াবাপাড় ও লেদা। সকালে শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে দেখা গেছে, আগের দু'দিনের মতো এ দিনও সকাল থেকে দু-একজন করে রোহিঙ্গা আসতে থাকেন সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য। আবার অনেকে মিয়ানমারে ফেরত যাওয়ার ভয়ে ঘরে তালা লাগিয়ে পালিয়ে যান। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এখানে আসেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম। তিনি সাক্ষাৎকার দিতে আসা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন চীনের দুই প্রতিনিধি, মিয়ানমারের একজন, বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্মসচিব, কক্সবাজারের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক, টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইনচার্জসহ ইউএনএইচসিআর ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা। তারা সবাই রোহিঙ্গাদের সাক্ষাৎকার নিতে তৈরি করা অস্থায়ী বুথে প্রবেশ করে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের কাছে দেশে ফেরার ব্যাপারে মতামত জানতে চান। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, নিরাপত্তা, নাগারিকত্ব, ভিটেমাটি ফিরিয়ে দেওয়া ও গণহত্যার বিচারের নিশ্চয়তা না পেলে ফিরে যাবেন না।
পরে সেখান থেকে বেরিয়ে আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের পক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করার পরও রোহিঙ্গাদের অনাগ্রহের কারণে তাদের মিয়ানমারে পাঠানো শুরু হয়নি। সাক্ষাৎকারে রোহিঙ্গারা বলেছেন, তারা দেশে ফেরত যাবেন না। ফলে কাউকে ফেরত পাঠানো যাচ্ছে না।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া ব্যর্থ কি-না জানতে চাইলে আবুল কালাম বলেন, এটা ব্যর্থ বলতে পারেন না, ব্যর্থতার কিছু নেই। তিন হাজার ৫৪০ জনের সবার সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে। আমাদের বাস-ট্রাকও রেডি থাকবে। কেউ যেতে চাইলে পাঠানো হবে। সবার সাক্ষাৎকার শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রত্যাবাসন ব্যর্থ কিংবা অনিশ্চিত বলা যাবে না।
প্রত্যাবাসন নিয়ে শর্তের ব্যাপারে তিনি বলেন, 'এগুলো মিয়ানমার এবং রোহিঙ্গাদের ব্যাপার। আমরা শুধু সীমান্ত পার করে দেব।' তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের ফিরতে অনাগ্রহ সাময়িক। আশা করা যায়, ধীরে ধীরে তাদের মনোভাব বদলাবে।
এ সময় চীনের প্রতিনিধি ঝেং তিয়ানঝু বলেন, প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনায় মধ্যস্থতার দায়িত্ব তার দেশ নিয়েছে। তবে সবচেয়ে বড় যে প্রশ্ন, রোহিঙ্গারা কেন নিজ দেশে ফিরতে চায় না? কেন তারা মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষের ওপর আস্থা পায় না। এ প্রশ্নগুলোর সমাধান দরকার বলে মন্তব্য করেন চীনের প্রতিনিধি। তবে এখানে উপস্থিত মিয়ানমারের কূটনীতিকের কাছে বাংলাদেশের সাংবাদিকরা এই প্রশ্নগুলো বারবার করলেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
শালবাগানে ব্রিফিংয়ের পরপরই টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলন করেন রোহিঙ্গারা। এ সময় নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং নাগরিকত্বসহ চারটি শর্ত দেন তারা। রোহিঙ্গা নেতা সৈয়দ উল্ল্যাহ বলেন, 'নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, নাগরিকত্ব দেওয়া, জমিজমা ও ভিটেমাটির দখল এবং সে দেশে ক্যাম্পে থাকা লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে তাদের বাসস্থান ফিরিয়ে দিতে হবে। এই চার শর্ত মানলে তারা মিয়ানমারে ফেরত যাবেন। শর্ত মানলে তারা আজই সেখানে যাবেন। তারা সবসময়ই যেতে রাজি আছেন। তবে শর্ত না মানলে যাবেন না।
আশাবাদী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিজ কার্যালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরুর জন্য বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল। কিন্তু দেখা গেছে, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ এবং রোহিঙ্গাদের মধ্যে 'ট্রাস্ট ডেফিসিট' বা আস্থার ঘাটতি আছে। রোহিঙ্গারা এখনও বিশ্বাস করতে পারছে না যে, তারা রাখাইনে ফেরত গেলে সেখানে নিরাপদে বসবাস কিংবা জীবিকা নির্বাহের সুযোগ পাবে। একই সঙ্গে দেশি-বিদেশি কিছু সংস্থা এবং কিছু স্বার্থান্বেষী চক্র রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরতে নিরুৎসাহিতও করেছে। এই চক্রের তৎপরতার কারণেও রোহিঙ্গাদের মধ্যে মিয়ানমারে ফেরার ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব কাজ করেছে।
তিনি বলেন, আস্থার ঘাটতি দূর করার জন্য মিয়ানমারকেই পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ রোহিঙ্গা সংকটের জন্ম দিয়েছে মিয়ানমার এবং এ সংকটের সমাধানও তাদেরই করতে হবে। আস্থার ঘাটতি দূর করার জন্য মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ রোহিঙ্গা নেতাদের একটা গ্রুপকে রাখাইনে নিয়ে যেতে পারে, সাংবাদিকদের রাখাইনের পরিস্থিতি দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানাতে পারে। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আগেই বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি কমিশন গঠন করা হোক। এই কমিশন রাখাইন পরিদর্শন করে সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে রোহিঙ্গাদের অবহিত করবে। এসব পদক্ষেপ নিলে অবশ্যই রোহিঙ্গাদের মন থেকে ভীতি দূর হবে এবং আস্থার সংকটও কাটবে। মিয়ানমারের উদ্দেশ্য সৎ হলে তারা অবশ্যই রাখাইনের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে স্বচ্ছ চিত্র তুলে ধরার পদক্ষেপ নেবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা নানা ধরনের অপপ্রচার, নেতিবাচক বক্তব্য দিয়ে রোহিঙ্গাদের ফিরতে নিরুৎসাহিত করছে, তাদেরও চিহ্নিত করার কার্যক্রম চলছে। এ বিষয়টিও খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। এ ধরনের তৎপরতার মধ্য দিয়ে বরং রোহিঙ্গাদেরই ক্ষতি করা হচ্ছে। কারণ রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যতের স্বার্থে, তাদের সন্তানদের স্বার্থে অবশ্যই নিজের দেশে ফিরে যেতে হবে। তারা ফিরে না গেলে তাদের জমি, বাড়িঘর ফিরে পাবে না, অন্যান্য অধিকারও ফিরে পাবে না।
গত বছরের ১৫ নভেম্বরও দিনক্ষণ ঠিক করে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো যায়নি। বৃহস্পতিবারও একই ঘটনা ঘটল। তাহলে কি প্রত্যবাসন শুরুর দ্বিতীয় প্রচেষ্টাও ব্যর্থ হলো? এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখানে ব্যর্থতার কিছু নেই। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে, আমরা আশায় বুক বেঁধে আছি।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে মানবিক কারণে। এর আগে ১৯৭৮ এবং ১৯৯২ সালেও রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে এসেছিল এবং পরবর্তী সময়ে মিয়ানমার তাদের ফেরত নিয়েছিল। ১৯৯২ সালে প্রায় ২ লাখ ৬৩ হাজার রোহিঙ্গা এসেছিল এবং এর মধ্যে প্রায় ২ লাখ ৩০ হাজারই ফেরত গিয়েছিল। এবারও মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে এই আস্থার জায়গাটা শুরু থেকেই ছিল, এখনও আছে। আশা করব, মিয়ানমার নিজেদের উদ্যোগেই আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে।
রোহিঙ্গারা ভাসানচরেও যেতে চাচ্ছে না। তাহলে ভাসানচর এত ব্যয়ে প্রস্তুত করা কি অর্থহীন হয়ে যাবে? এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাদের ভাসানচরে পাঠানোর বিষয়ে আরও শক্ত ভূমিকা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, সবাই মিলে রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে ফিরে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা বোঝানো গেলে এবং মিয়ানমার রাখাইনের পরিস্থিতি সম্পর্কে স্বচ্ছ চিত্র তুলে ধরতে উদ্যোগ নিলে অবশ্যই দ্রুততম সময়ের মধ্যেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হবে। আর এ সমস্যা দীর্ঘায়িত হলে তা এ অঞ্চলেরই শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নের জন্য হুমকি হতে পারে, এই সত্যটাও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই।
প্রত্যাবাসনের বিকল্প নেই- বিশেষজ্ঞ মত
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ওগয়ালিউর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, একটা স্বার্থান্বেষী মহল নানাভাব প্ররোচনা দিয়ে রোহিঙ্গাদের নিজের দেশে ফিরতে নিরুৎসাহিত করছে। এর বিপরীতে রোহিঙ্গদের বোঝাতে হবে। একই সঙ্গে মিয়ানমারকে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার পরিবেশ নিশ্চিত করে সবার সামনে তা প্রমাণ করতে হবে। বাংলাদেশের আরও জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে। আজ প্রত্যাবাসন শুরু করা যায়নি বলে থেমে থাকা যাবে না। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন হতেই হবে, এর বিকল্প কিছু নেই।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ২৩,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
