ফিরেও তাকালেন না গোপীবাগের খোকা
মাহমুদ হাসান:পুরো ঢাকা শহর দাপিয়ে বেড়ালেন। সাথে লাখো ভক্ত, অনুরাগী আর সমর্থক নিয়ে ঘুরে বেড়ালেন রাজধানীর নানা গলি ও পথ। সকালে সেই বিমানবন্দর থেকে সংসদ ভবন। শহীদ মিনার থেকে নয়াপল্টন। গুলিস্থানের নগর ভবন হয়ে 'গোপীবাগের খোকা' ধূপখোলা মাঠ হয়ে থামলেন জুরাইনে।
হ্যাঁ, যে গোপীবাগের ধুলো মাটি গায়ে লাগিয়ে বড় হয়েছেন। কৈশোর ও যৌবন পার করেছেন, হাজারো স্মৃতি বিজড়িত গোপীবাগেও গিয়েছিলেন তিনি। গিয়েছিলেন সব চাইতে প্রিয় জায়গা নিজ হাতে প্রতিষ্ঠা করা ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাবে। জীবনের অনেকটা সময় দিয়েছেন তিনি এখানে। ১৯৯১ সালে প্রথম প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পরও নিত্যদিন আড্ডা দিতেন ক্লাবে। আজও গেলেন। কারোরই কোন ব্যস্ততা নেই। ক্লাবের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিটি আসলেন অথচ কেউ বসতে বলল না। ব্যস্ত নগরবাসীর পুরো দিনটিই কেড়ে নিয়েছিলেন আজ তিনি। '৭১ সালে ঢাকা শহরে যার ভয়ে তটস্থ থাকতো পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। দুর্ধর্ষ ক্র্যাক প্লাটুনের একজন চতুর গেরিলা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। স্বাধীনতা পূর্ব ও উত্তর সময়ের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে যার পদভারে প্রকম্পিত হতো রাজধানী, তিনি আজও রাজপথে ঘুরলেন। সামনে পিছনে হুইসেল বাজিয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়ীতে একা শুয়ে তিনি দেখছিলেন তাঁর প্রিয় ঢাকা শহর। মনে হচ্ছিল যেন তিনি আজ একই সূত্রে গেঁথে নিয়েছেন সবাইকে। পুরো শহরটাকেই পরিনত করেছিলেন মিছিলের শহরে। অথচ কেউই আতংকিত হলো না। তিনি আজ লাখো জনতার সাথেই অবস্থান করলেন। কিন্তু কোন কথা বললেন না। ছিল না তাঁর কোন নির্দেশনা। দিলেন না কোন হুংকার। উঠেনি কোন শ্লোগানের ধ্বনি। নিরব-নিথর হয়ে শুয়ে থাকলেন। সহকর্মী, ভক্ত, অনুসারী ও রাজনৈতিক কর্মীরা চোখের জলে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে শ্রদ্ধা জানালেন। পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করলেন। কিন্তু তিনি কাউকেই প্রতিউত্তর দিলেন না। কারো দিকে ফিরেও তাকালেন না। ফুলে ফুলে ভরে উঠল তার চারপাশ। স্থান সংকুলান না হওয়ায় মাঝে মাঝে সরিয়ে ফেলা হলো কিছু ফুল। তবু কোন অনুযোগ নেই উনার। তাঁর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ব্যক্তিরা এমনকি যাঁদের সাথে দলীয় ইঁদুর দৌড়ের প্রতিযোগিতা ছিল সার্বক্ষণিক তাঁরাও আজ বাকরুদ্ধ। কারো ডাকেই সাড়া দেয়া হলো না আজ। বিপক্ষকে জয়ী করে চির বিদায় নিলেন প্রিয় সাদেক হোসেন খোকা।
আপনাকে শেষ দেখা দেখতে অনেকেই এসেছেন কর্মক্ষেত্র থেকে ছুটি নিয়ে, কেউবা এসেছেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ রেখে। আবার লাঠিতে ভর করে বা কারো সাহায্য নিয়েও অসংখ্য বয়োবৃদ্ধ নারী-পুরুষ এসেছেন। ভগ্ন স্বাস্থ্য আর কম্পমান শরীর নিয়ে তারা চেষ্টা করেও আপনার কাছে যেতে পারেননি। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে অশ্রু সজল নেত্রে দেখেছেন আপনার শবযাত্রা। কিন্তু এত বয়ষ্ক মানুষ দেখেও আজ আপনি হাত তুললেন না। বড় ফ্রেমের চশমা দিয়ে ঘাড় ঘুরিয়ে তাকালেন না। অত বড় চশমার ফ্রেম খুব একটা মানানসই লাগে না। কিন্তু আপনাকে যেন ওটাতেই মানিয়েছিল। খুব ইচ্ছে হচ্ছিল ওই চশমা ছাড়া আপনাকে দেখি। কিন্তু সম্ভব হলো না। দ্বিধাগ্রস্ত ছিলাম ওই চশমা ছাড়া আপনাকে দেখব কিনা? শেষ পর্যন্ত না দেখার সিদ্ধান্তেই অটল থাকলাম। ঘুরে ফিরে দেখলাম ভিন্ন ধর্মের অসংখ্য মানুষ আপনার জন্য প্রার্থনা করছে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে। আগে থেকে কিছুটা জানা থাকলেও আজ অনেকের কাছেই শুনলাম আপনার স্পর্শে রাজধানীর অসংখ্য মানুষ তাদের সামাজিক অবস্থান পরিবর্তন করেছেন। হয়েছেন সমাজে প্রতিষ্ঠিত। এটা একান্তই আপনার বিষয়। কিন্তু আমি সে দলে না। পেশাগত কারণ ছাড়া খুব একটা দেখা সাক্ষৎ হতো না আপনার সাথে। তখন আপনি মেয়র। আপনার দলের মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বেও আপনি। কথা হতো রাজনীতি নিয়ে। খুঁজতাম কোন স্কুপ নিউজ। ১/১১ এরপর সরকারে আওয়ামী লীগ। একদিনের ঘটনা। বেশ রাত। রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের বাসা থেকে বের হবেন। গাড়িতে বসা। আমি ঢুকছি। গাড়ির ভিতর থেকে ডাকলেন। মাহমুদ কেমন আছ? নেমে আসলেন কালো রংয়ের পতাকাবাহী পাজেরো জীপ থেকে। কুশলাদির পর জানতে চাইলেন আরো অনেক কিছুই। আমার জন্য গাড়ি থেকে নেমে কথা বলতে হবে? এই দুর্লভ আচরণ আমি খুব কমই দেখেছি। আগে-পরে আরো অনেকবার কথা হয়েছে আপনার সাথে। কিন্তু ওই দিনের ঘটনা আজও আমার মনে দাগ কেটে আছে। ১১১ এর সময় আপনার রাজনৈতিক বিশ্বাসে কিছুটা ফাটল ধরেছিল বলে অনেকেই বলেন। ওই সময়ের আপনার কিছু কার্যক্রম নিয়ে এখনো অনেকে অনেক কথা বলেন। এগুলো আমার বিষয় নয়। আপনার রাজনীতি ভুল না শুদ্ধ। তা যাচাই-বাছাই বা চুল চেরা বিশ্লেষণ করবে গবেষকেরা। মূল্যায়ন করবে আপনার দলের নেতা-কর্মীরা। তবে দেখেছি আপনি খুব সহসাই নিজের অবস্থান সুসংহত করে নিয়েছিলেন। দ্রুতই ফিরে পেয়েছেন সম্মান আর অবস্থান। আরেকটি ঘটনার কথা মনে পড়ছে এখন। ১৯৯৫ সাল। আপনি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। মুক্তিযুদ্ধের ৫ নম্বর সেক্টর কমান্ডার ও সেই সময়ের ('৯৫ সাল) শ্রম ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী লেঃ জেনারেল মীর শওকত আলী বীর উত্তম। মীর শওকত তাঁর নির্বাচনী এলাকার কয়েকটি ক্লাব ও তরুণ-যুবকদের কয়েক সেট খেলার সামগ্রী দেয়ার জন্য ক্রীড়া মন্ত্রীকে ডিও লেটার দেন, আমিই সেই চিঠিটি হাতে হাতে নিয়ে গিয়েছিলাম আপনার কাছে। আপনি খুব আয়েশি ভঙ্গিতে মন্ত্রীর চেয়ারে বসা। আমার উদ্দেশ্যের কথা জানতে চাইলেন। এর মাঝেই আপনার লাল ফোনটি বেজেঁ ওঠল? আপনি ফোন রিসিভ করে চেয়ার ছেড়ে ওঠে দাঁড়িয়ে গেলেন। 'জ্বী স্যার জ্বী স্যার' কয়েকবার বললেন। শেষে বললেন 'মাহমুদ আমার সামনেই বসা স্যার।' কথা শেষ করে ফোনটা রেখে দিলেন। আপনার রুমে বসা অসংখ্য মানুষ এই কথাগুলো শুনছিলেন। এভাবে স্যার ডাকা বা কাকে সম্বোধন করছেন তা নিয়ে প্রশ্ন করে ফেললেন একজন। আসলে রাজনৈতিক কর্মীদের জানার আগ্রহ বেশীই থাকে। আপনি খুব ঠান্ডা মাথায় বললেন, জেনারেল স্যার। মানে মীর শওকত আলী। উনি সেক্টর কমান্ডার না? সব মুক্তিযোদ্ধাদের কমান্ডার। এই গল্পটা এখনো সুযোগ পেলেই আমি বলি। মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আপনার যে কি অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালবাসা তা এই ঘটনা দিয়ে প্রমান পেয়েছিলাম। ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন এই গেরিলা যোদ্ধা। পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে একাধিক অপারেশন পরিচালনা করেছিলেন অসীমে সাহসিকতায়। আর মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি তার ভালোবাসা ছিল জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত। মেয়র থাকাকালে সেক্টর কমান্ডার ছাড়াও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে ঢাকার বিভিন্ন সড়কের নামকরণ করেছিলেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধারা কে কোন দল করে তা কখনও দেখেননি খোকা। তার কাছে মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ই ছিল সবচেয়ে বড়। শুধু মুক্তিযোদ্ধাই শুধু নয় ভাষা সৈনিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামেও নামকরণ করেছেন বিভিন্ন রাস্তার।
আপনার প্রিয় দলীয় কার্যালয়ের সামনে আপনাকে শুইয়ে রেখে আরো অনেক টুকরো স্মৃতি মনের কোনে ভেসে আসছিল। কিন্তু কি বলব আপনাকে? আজ তো আপনি কারো সাথে কথাই বললেন না। আমারও আর ভাবতে ভাল লাগছে না। নয়াপল্টন থেকে আপনাকে এখন নিয়ে যাবার প্রস্তুতির কথা শুনেই হাউমাউ করে কেঁদে ওঠল আমার আশেপাশে থাকা কিছু মানুষ। কোন ভ্রুক্ষেপই করলেন না আপনি। বাম ছাত্র রাজনীতি থেকে মুক্তিযুদ্ধের দামামা। অতঃপর মধ্যপন্থী রাজনীতিতে প্রবেশ। হয়েছেন নেতা, সংগঠক, ক্রীড়া সংগঠক, সংসদ সদস্য, মন্ত্রী-মেয়র। কিন্তু আজ যে কোন কিছুর হাতছানিই আপনাকে রাখা গেল না। বিচ্ছিন্ন ও এলোমেলো কিছু ভাবনা ভর করল। এভাবে বেশ কিছু সময় চলে গেল ...নানা প্রসঙ্গ নিয়েই জটলা করে কথা বলছিলাম একজন গীতিকার আর একজন সাংবাদিক ও এক রাজনৈতিক কর্মীর সাথে। বেশ আগেই আপনার নিথর দেহখানি নিয়ে চলে গেছে লাশবাহী গাড়ীটি। মনে হলো অনেকের বুক ফাঁকা করে চলে গেলেন আপনি। হন্তদন্ত হয়ে উন্মাদ প্রায় এক ষাটোউধ্ব নারী জানতে চাইলেন খোকা ভাইকে কি নিয়ে গেছে? বললাম, হ্যাঁ। জানতে চাইলেন, এখন কোথায়? বললাম, নগর ভবনে পেতে পারেন। তারপর কোথায় নিবে? বললাম গোপীবাগ ও তারপর ধূপখোলা মাঠ। বললাম, এসব জায়গায় যদি না পান তাহলে সোজা চলে যাবেন জুরাইন কবরস্থানে। এখানেই যে নতুন ঠিকানা গেড়েছেন 'গোপীবাগের খোকা ভাই'। বড় অসময়ে অনেককেই রাজনৈতিক অভিভাবকহীন করে প্রস্থান আপনার।
জানা গেছে, ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন সাদেক হোসেন খোকা। ছিলেন গেরিলা যোদ্ধা। পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে একাধিক অপারেশন পরিচালনা করেন সাদেক হোসেন খোকা। আর মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি তার ভালোবাসা ছিল জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত। মেয়র থাকাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের নামে ঢাকার বিভিন্ন সড়কের নামকরণ করেছিলেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধারা কে কোন দল করে তা কখনও দেখেননি খোকা। তার কাছে মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়ই ছিল সবচেয়ে বড়।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক
(দ্য রিপোর্ট / টিআইএম/০৯ নভেম্বর,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল