রুমমেট মিজানের ‘সন্দেহ’ থেকেই আবরার হত্যার পরিকল্পনা
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ ও মিজানুর রহমান ছিলেন রুমমেট। তারা দু’জনই শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর রুমে থাকতেন। আবরারের চেয়ে এক ব্যাচ সিনিয়র ছিলেন মিজান। তবুও একরুমে থাকায় তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেই রুমমেটের কারণেই প্রাণ দিতে হয়েছে আবরারকে। মিজানই ‘আবরারকে তার শিবির বলে সন্দেহ হয়’ বলে জানিয়েছিলেন হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি মেহেদী হাসান রবিনকে। এই সন্দেহ থেকেই শুরু হয় নৃশংস এই হত্যার পরিকল্পনা।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) আলোচিত এই ঘটনায় ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে ২১ জনই বর্তমানে কারাগারে। গ্রেফতার হওয়া আসামিদের সবাই বুয়েটের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।
অভিযোগপত্রে আবরার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার রুমমেট মিজানুর রহমান ওরফে মিজানকে মূল হোতা ও সূচনাকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
অভিযোগপত্রে হত্যকাণ্ডের ঘটনা বর্ণনা করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘মিজানের সন্দেহের কারণে মেহেদী হাসান রবিন বিষয়টি তাদের ‘এসবিএইচএসএল- ১৫/১৬’ গ্রুপের সবাইকে ফেসবুকে মেসেজ দেয়। ওই দিনই শেরেবাংলা আবাসিক হল ক্যান্টিনে আসামি মেহেদী হাসান রবিন ও ইসতিয়াক আহমেদ মুন্নার নেতৃত্বে অমিত সাহা, ইফতি মোশাররফ সকাল, আকাশ হোসেন, খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান মনির, মেফতাহুল ইসলাম জিয়নসহ অন্য আসামিরা উপস্থিত থেকে মিটিং করে। মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আবরার রুমে আছে কিনা, খোঁজ নেয় একাধিক আসামি। কিন্তু তিনি গ্রামের বাড়ি থাকায় পরদিন মনিরুজ্জামান মনিরের নেতৃত্বে মোহাম্মদ তোহা, আকাশ হোসেন, মাজেদুর রহমান মাজেদ, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মোয়াজ আবু হোরায়রা ওরফে মোয়াজসহ গেস্টরুমে একত্রিত হয়ে মিটিং করে আবরারকে পিটিয়ে হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় মুজতবা রাফিদ তার সহযোগী ইফতি মোশাররফ, মেহেদী হাসান রবিনকে জানায়, ‘সে (রাফিদ) বাড়ি যাবে, আবরারকে ধরতে হলে আজই ধরতে হবে।’ এর কিছুক্ষণ পর হোসেন মোহাম্মদ তোহা ও শামসুল আরেফীন ইফতি মোশাররফসহ সকলকে জানায়, আবরার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া থেকে হলে ফিরেছে। ওই খবর পাওয়ার পরপরই সব আসামি একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে সংঘবদ্ধ হয়ে ২০১১ নং কক্ষে যায়। পরে রাত আনুমানিক ৮টার পরে মেহেদী ও ইফতির নির্দেশে এহতেশামুল রাব্বি তানিম, মুনতাসির আল জেমি, এ এস এম নাজমুস সাদাত মিলে আবরারের (১০১১ নং) রুমে যায়। তারা গিয়ে দেখে আবরার ঘুমাচ্ছেন। তখন তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তানিম বলে, ‘বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে, ২০১১নং রুমে যেতে হবে।’ আবরার যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে তানিম বলে, ‘গেলেই দেখতে পাবি।’ এই বলে আসামিরা আবরারকে সঙ্গে নিয়ে তার ল্যাপটপ-মোবাইল ২০১১ নং রুমে নিয়ে যায়। পরে তার মোবাইল ও ল্যাপটপ চেক করতে থাকে খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম তানভির, ইফতি মোশাররফ ও মুজতবা রাফিদ। তখন একজন বলে, আবরারের মোবাইলে শিবিরের তথ্য পাওয়া গেছে। এ কথা বলামাত্র মেহেদী হাসান রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় সে আবরারকে চশমা খুলতে বলে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আবরার চশমা সরিয়ে হাতে নেওয়া মাত্রই মেহেদী সজোরে তার মুখে কয়েকটি চড় মারে। এরই মধ্যে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম ক্রিকেটের স্টাম্প নিয়ে এলে ইফতি প্রথমে আবরারকে চড় মারে। পরে স্টাম্প দিয়ে তার পিঠে, পায়ে, হাতেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত শুরু করে। এতে ইফতির হাতে থাকা স্টাম্পটি ভেঙে দুই টুকরো হয়ে যায়। তখন এহতেশামুল রাব্বি আরেকটি স্টাম্প নিয়ে আসলে অনিক সেটি দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সজোরে একাধারে ৫০/৬০ বার আঘাত করে। এতে আবরার মেঝেতে পড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদুল ইসলাম, শামীম বিল্লাহ স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে তার পিঠে ও পায়ে আঘাত শুরু করে।
অভিযোগপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, আসামিদের হাতা থেকে বাঁচার চেষ্টায় মিনতি করেও রক্ষা পাননি আবরার। বরং জিয়ন স্টাম্প দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে করতে শিবির করে কিনা জানতে চায়। রাত ১১টার পর এসএম সেতু ২০১১নং রুমে ঢুকে উপস্থিত আসামিদের আবরারের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তখন অনিক সরকার, ইফতি ও মুজাহিদুল তাকে জানায়, আবরার কোনও তথ্য দিচ্ছে না। তখন সেতু বলে- ‘মারতে থাক’।
পরে আসামিরা আবরারকে ফের স্টাম্প ও স্কিপিং রোপ দিয়ে জোরে জোরে মারতে থাকে। অনিক ও ইফতি কনুই দিয়ে আবরারের পিঠে আঘাত করে। এসময় অপর আসামিরা তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি, চড়-থাপ্পড় ও লাথি মারে। মেহেদী ও অনিক রুম থেকে বের হওয়ার সময় অন্যদের বলে- ‘তোরা ওর (আবরার) কাছ থেকে তথ্য বের কর।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মনিরুজ্জামান মোবাইল চেক করে শিবিরের তথ্য পেয়েছে বলে আবরারকে স্টাম্প দিয়ে আঘাত শুরু করে। পরে তানভীর, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি তাকে চড়-থাপ্পড় মারে। অনিক ফের ২০১১ নং রুমে এসে দ্বিতীয় দফায় স্টাম্প দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আরও ৪০/৫০ বার আঘাত করে। একপর্যায়ে আবরার বমি ও প্রস্রাব করে দেন এবং বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে আকুতি-মিনতি করেন। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে তার জামা-কাপড় বদলানো হয়।
পরে ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে নাজমুস সাদাত, শামীম বিল্লাহ, শামসুল আরেফিন, আকাশ, মোয়াজ আবু হোরায়রা, মুনতাসির আল জেমি ও এহতেশামুল রাব্বি আবরারের মৃতদেহ ২০০৫ নং রুমে নিয়ে যায় এবং আসামি ইফতি মেস বয় জাহিদ হাসান জনিকে ডেকে ২০১১ নং রুম পরিষ্কার করায়।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়ে, ‘আবরারকে ২০০৫ নং রুমে নেওয়ার পর ইফতি, নাজমুস সাদাত, তানিমরা অন্যদের বলে, ‘তোরা এবার আবরারের কাছ থেকে বের কর, বুয়েটে কে কে শিবির করে?’ এসময় আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে মোয়াজ ও মোর্শেদ তাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা মেহেদীকে জানায়। তখন মেহেদী বলে- ‘ও নাটক করছে। শিবির চেনস না, শিবির চেনা কষ্ট।’
পরে রাত আড়াইটার দিকে মোয়াজ, ইফতি, মুজাহিদুল, মাজেদুর, তানভীর ও তোহা মিলে আবরারকে তোশকে করে হলের দোতলার সিঁড়িতে রাখে। এর মধ্যে আবরার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। কিছুক্ষণ শব্দ না শুনে আসামিরা আবরারকে হাসপাতালে পাঠাবে বলে বুয়েটের ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। ডাক্তার এসে আবরারকে পরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, এসব ঘটনায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে শিবির সন্দেহে আবরারের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে নির্মমভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। হত্যাকাণ্ড সংগঠনের পর আসামিরা মামলার আলামত- ক্রিকেট স্টাম্প, তোশক, বালিশ, বিছানার চাদর, আবরারের ল্যাপটপ ও স্টিলের পুরাতন চাপাতি ঘটনাস্থল ২০১১ নম্বর রুম এবং সিঁড়ির ল্যান্ডিংয়ের স্থান থেকে সরিয়ে একই হলের ২০১০ নং রুম অর্থাৎ আসামি ফুয়াদের রুমে রেখে দেয়।
অনিক, ইফতি, মেহেদী, জিয়ন, মনির, মোজাহিদুর, নাজমুস সাদাত, তানভীর, জেমি ও তানিম হত্যার উদ্দেশে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এছাড়া সেতুর বিরুদ্ধে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে একই উদ্দেশে আবরারকে মারার হুকুম দেওয়ার অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মেহেদী ও মুহতাসিম ফুয়াদ ঘটনার নেতৃত্ব ও বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিয়ে অপরাধ সংগঠনে সার্বিক সহায়তা করে। এছাড়া আবরারের মৃতদেহ শেরেবাংলা হলের নিচতলার সিঁড়িতে নামানোর পর দ্রুত সরিয়ে মেহেদী হাসান রাসেল বুয়েটের ডাক্তারকে চাপ সৃষ্টি করে। এমনকি উপস্থিত ছাত্র ও অন্যদেরও এ বিষয়ে কাউকে কিছু না বলে চুপচাপ থাকতে বলা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত তিনটার দিকে শেরে বাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় গত ৭ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজার থানায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ মামলার সব আসামি বর্তমানে কারাগারে আছে। তদন্তে নেমে পুলিশ এজাহারের ১৬ জনসহ মোট ২১ জনকে গ্রেফতার করে। এদের মধ্যে আট জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। যাদের সবাই বুয়েট ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। আবরার বুয়েটের ১৭ তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৬,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- কথা কম হবে, কাজ বেশি হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- "বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে পারলে অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান হতো"
- পুঁজিবাজারে টানা দরপতন, রাস্তায় বিনিয়োগকারীরা
- মসজিদের দরজায় তালা কেন?
- সাকিব নিজে থেকে বিএনএমে যোগ দিতে আসেন: মেজর (অব.) হাফিজ
- হলমার্ক কেলেঙ্কারি: চেয়ারম্যান ও এমডির যাবজ্জীবন
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির তিন পদে পরিবর্তন
- শীর্ষ ব্রোকারদের নিয়ে বৈঠকে ডিবিএ
- সাউথইস্ট ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের লেনদেন শুরু
- ফ্লোর প্রাইস উঠলো রবি অজিয়াটার
- ঈদে কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেন, থামবে ৭ স্টেশনে
- শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট স্কোয়াডে নাহিদ রানা
- শেষ বলের নাটকিয়তায় পিএসএল চ্যাম্পিয়ন ইসলামাবাদ
- গাজায় দুর্ভিক্ষ-অনাহারে মৃত্যুর ঝুঁকিতে ৩ লাখ ফিলিস্তিনি
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
- কর কমিশনারের কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পত্তির অভিযোগে দুদকের মামলা
- এনএসআই ও পুলিশের যৌথ অভিযান: ৫০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেবার চক্রের ৯ জন গ্রেপ্তার
- বিআরটিসির ১৫ কর্মকর্তা ও ২২ কর্মচারীর অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ
- পেঁয়াজের দাম কমে অর্ধেকে নেমে এসেছে
- খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ
- রোহিঙ্গাদের জন্য ইউএনডিপির বড় তহবিল গঠনের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- দলীয় শর্ত পূরণ করেই এমপি হয়েছেন সাকিব: ওবায়দুল কাদের
- আবার আল-শিফা হাসপাতালে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- গাজায় ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত: ইউনিসেফ
- নির্বাচনে জিতে পরমাণু যুদ্ধের হুশিয়ারী পুতিনের
- আবারও কাঁপল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত
- জবি ছাত্রী অবন্তিকার আত্মহত্যা: অভিযুক্ত ছাত্র ও প্রক্টর রিমান্ডে
- তিন দিন ছুটির পরে যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- সারাদেশে ১ দিনের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি
- টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ব্র্যাক ব্যাংক
- সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ২১ মার্চ
- পূবালী ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের ১০ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা
- তীব্র দাবদাহে স্বস্তির বাতাস দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- কবি শামসুল ইসলামের জন্মদিন আজ
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আ.লীগের সভা কাল
- ঈদের আগে রেলের ভাড়া বাড়বে না: রেলমন্ত্রী
- গাজায় বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী
- "মানুষ অসচেতন থাকলে ১০টা বার্ন করেও প্রাণ বাঁচাতে পারবো না"
- বিএনপির নামে ফেক ভিডিও বানিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে: রিজভী
- "ক্ষমতাসীন দলের নেতারা নির্বোধের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন"
- "এনডিআই-আইআরআই কী বলল এতে কিছু আসে যায় না"
- ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরান হামিদ
- গুজবে কান দিবেন না: বিএসইসি কমিশনার
- ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স
- ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং সিরামিক
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ
- অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সহায়তার আশ্বাস
- রেনাটার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা পাবেন নগদে
- সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডির মতবিনিময়
- বাংলাদেশ ব্যাংক ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি সই
- হারল্যান স্টোর থেকে পণ্য কিনে লাখপতি খাগড়াছড়ির প্রবিকা চাকমা
- দেশে প্রথম ৬ স্টার এনার্জি রেটিং আনলো ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেন তামিম
- লিটনকে বাদ দেওয়ার কারণ জানালেন লিপু
- গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল: ইইউ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জুড়ে নীরবতা, তবে কাটেনি আতঙ্ক
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- জাতির মহানায়কের আজ ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ: ওবায়দুল কাদের
- ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়েছে, দুই সংগঠনের প্রতিবেদন
- "অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে"
- ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
- বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণে যেসব পরিবর্তন আসবে
- "মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রেখেছিল"
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- দুর্নীতি লুকানোর নতুন কৌশল: একীভূত হচ্ছে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- পাট খাতের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত করা হবে
- সাবেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় দুদকের চার্জশিট
- যেভাবে জিম্মি হয় এমভি আব্দুল্লাহ, অডিও বার্তায় বর্ণনা দিলেন চিফ অফিসার
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- ঈদে মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি
- ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি করতে চায় সরকার: রিজভী
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- ফাইন্যান্স কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগে নতুন সার্কুলার
- বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল: মেজর (অব.) হাফিজ
- তুরস্কে পাঠানোর কথা বলে ৩৫ লাখ টাকা আত্মসাত, আটক ২
- অতিরিক্ত তুষারপাতে আফগানিস্তানে ৬০ জন নিহত
- টিকটক নিষিদ্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস
- নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো ব্যবস্থা নেই: কাদের
- জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজের অবস্থান শনাক্ত
- গাজীপুরে দগ্ধ কারও অবস্থাই আশঙ্কামুক্ত নয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- কাঁচাবাজারের চেয়ে ফিক্সড প্রাইজ শপগুলোতে দাম কম: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গাবতলীতে পিকআপভ্যানের ধাক্কায় ডিএনসিসি কর্মী নিহত, সড়ক অবরোধ
- শ্রমবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: আইনমন্ত্রী
অপরাধ ও আইন এর সর্বশেষ খবর
- হলমার্ক কেলেঙ্কারি: চেয়ারম্যান ও এমডির যাবজ্জীবন
- কর কমিশনারের কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পত্তির অভিযোগে দুদকের মামলা
- এনএসআই ও পুলিশের যৌথ অভিযান: ৫০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেবার চক্রের ৯ জন গ্রেপ্তার
- বিআরটিসির ১৫ কর্মকর্তা ও ২২ কর্মচারীর অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ