thereport24.com
ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল 24, ৭ বৈশাখ ১৪৩১,  ১১ শাওয়াল 1445

আরো ৩৭ পেঁয়াজ আমদানিকারককে জিজ্ঞাসাবাদ

২০১৯ নভেম্বর ২৬ ১২:২১:৪১
আরো ৩৭ পেঁয়াজ আমদানিকারককে জিজ্ঞাসাবাদ

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: পেঁয়াজের অতিরিক্ত দামের প্রকৃত রহস্য উদঘাটনে আরো ৩৭ আমদানিকারককে জিজ্ঞাসাবাদ করছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে কাকরাইলে প্রধান কার্যালয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে সংস্থাটি। শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের একজন অতিরিক্ত মহাপরিচালকের নেতৃত্বে একটি টিম তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

আজ যে সকল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে- মেসার্স রচনা ট্রেড্রিং কোম্পানি, মেসার্স ব্রাদার্স ট্রেড, জনী এন্টাপ্রাইজ, এস এম করপোরেশন, মেসার্স রহমান ইমপেক্স, মেসার্স গোল্ডেন এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স সালাহ ট্রেডার্স, খান ট্রেডার্স, আলি রাইচ মিল, বি কে ট্রেডার্স, টাটা ট্রেডার্স, রিজু-রিতু এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স রায়হান ট্রেডার্স, হুদা ট্রেডার্স, মেসার্স রহমান ট্রেডার্স, সোহা এন্টারপ্রাইজ, ফারহা ইন্টারন্যাশনাল, হামিদ এন্টারপ্রাইজ, সুপ্তি এন্টারপ্রাইজ, মরিয়ম এন্টারপ্রাইজ, আর ডি এন্টারপ্রাইজ, শাহ ভেন্ডার, মেসার্স সাইফুল এন্টারপ্রাইজ, নূর এন্টারপ্রাইজ, ডি এ এন্টারপ্রাইজ, মুক্তা এন্টারপ্রাইজ, শামীর এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স খান ট্রেডার্স, ধ্রুব ফারিয়া ট্রেডার্স, এম আর ট্রেডার্স, মাহি অ্যান্ড ব্রাদার্স, মেসার্স আলম অ্যান্ড সন্স, এস এস ট্রেডিং, এল মদিনা স্টোর, নিউ বড়বাজার শপিং মল, মা এন্টারপ্রাইজ এবং জাবেদ ব্রাদার্স।

২৫ নভেম্বর ১০ পেঁয়াজ আমদানিকারককে জিজ্ঞাসাবাদ করে সংস্থাটি। জিজ্ঞাসাবাদে আমদানিকারকরা দাবি করেন, বন্দর থেকেই সব পেঁয়াজ বিক্রি করে দেন, তাদের কাছে কোনো মজুত নেই।

কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারী অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করতে ৩৩২ পেঁয়াজ আমদানিকারকদের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে শুল্ক গোয়েন্দা।

বাংলাবান্ধা, বেনাপোল, ভোমরা, হিলি, সোনা মসজিদ, টেকনাফ, চট্টগ্রাম ও ঢাকা কাস্টম হাউজ দিয়ে চলতি বছরের আগস্ট থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে ১৬৭ হাজার ৮০৬ দশমিক ৪৭ মেট্রিক টন। তারপরও অতিরিক্ত মূল্যের লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না। অনেক আমদানিকারকের বিরুদ্ধে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির উদ্দেশ্যে আমদানিকৃত পেঁয়াজ অবৈধভাবে মজুত করার অভিযোগ ওঠে। এ ছাড়া রয়েছে মানিলন্ডারিংয়েরও অভিযোগ।

এ বিষয়ে মহাপরিচালক ড. সহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে যেসব ব্যবসায়ী একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করেছে আমরা মূলত তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। এখনই কারো নাম উল্লেখ করার মতো সময় হয়নি। তবে দোষী অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ২৬,২০১৯)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

SMS Alert

অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর

অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর