কথাসাহিত্যিক মকবুলা মনজুরের সঙ্গে কিছুক্ষণ
‘মানুষকে ভালো না বাসলে ভালো সাহিত্য রচনা করা যায় না’

সাহিত্যিক মকবুলা মনজুর। লিখেছেন দু’হাতে। মূলত কথা সাহিত্য, নাটকেই তার বিচরণ। লেখা-লেখির হাতে খড়ি শৈশবেই, যখন তার বয়স ৮ বছর। শুরু হয়েছিল ছড়া দিয়ে। তারপর গল্প, উপন্যাস, নাটক, অনুবাদসহ গদ্য সাহিত্যের নানা ক্ষেত্রে তিনি কাজ করে চলেছেন। মকবুলা মনজুরের জন্ম ১৯৩৮ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর সিরাজগঞ্জের মুগবেলাইয়ে। তার পিতা মরহুম মিজানুর রহমান ও মাতা মরহুমা মাহমুদা খাতুন। তার ৭ ভাই-বোনের বাকিরা হলেন-ড. মোখলেসুর রহমান, জোবেদা খাতুন, অধ্যাপিকা মোসলেমা খাতুন, চলচ্চিত্র পরিচালক ইবনে মিজান, প্রবন্ধকার আজিজ মেহের, মুশফিকা আহমেদ। মকবুলা মনজুরের স্বামী মনজুর হোসেন। বর্তমানে তার আবাসস্থল রাজধানীর উত্তরায়। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে : আর এক জীবন, অবসন্ন গান, বৈশাখে শীর্ণ নদী, জল রং ছবি, প্রেম এক সোনালী নদী, শিয়রে নিয়ত সূর্য, চেনা নক্ষত্র, কনে দেখা আলো, নদীতে অন্ধকার, লীলা কমল, কালের মন্দিরা, বাউল বাতাস, ছায়াপথে দেখা, একটাই জীবন, সায়াহ্ন যূথিকা, নক্ষত্রের তলে। তিনি তার সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (উপন্যাস) ২০০৫, জাতীয় আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার শ্রেষ্ঠগ্রন্থ (কালের মন্দিরা) পুরস্কার ১৯৯৭, কথা সাহিত্যে কমর মুশতারী পুরস্কার ১৯৯০-সহ বেশকিছু পুরস্কার। সম্প্রতি দ্য রিপোর্টের পক্ষ থেকে তার সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। আলাপচারিতায় তিনি জানিয়েছেন তার লেখার বিষয় একমাত্র মানুষ। অনুষঙ্গ হিসেবে উঠে এসেছে বাংলার প্রকৃতি, নদ-নদী, পাখি প্রভৃতি বিষয়। সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ইসহাক ফারুকী ।
দ্য রিপোর্ট : কবে থেকে লেখালেখির শুরু ?
মকবুলা মনজুর : আট বছর বয়সে ছড়া লিখেছি। দৈনিক আজাদে ছাপা হতো। ১২ বছর বয়স পর্যন্ত লিখেছি। তারপর ছোট গল্প ও কবিতা লিখি। তাও বেশী দিন নয়।
দ্য রিপোর্ট : সে সময়ের কোনো ছড়া বা কবিতা মনে পড়ে ?
মকবুলা মনজুর : (আবৃত্তি করে শোনালেন, কোনো শিশু আবৃত্তি করছে বলে মনে হলো)
“জ্বর হলে কি হয়?
ঘন ঘন খিদে পায়
ভাত খেতে প্রাণ চায়
ঔষধের তেতোমিতে
প্রাণ বুঝি চায় যেতে
চুপচাপ শুয়ে থাকা
লাগে বড় বিশ্রী
চেহারা যা হয়েছে
আহা সেকি সুশ্রী!”
-এটুকুই মনে আছে। ৮/৯ বছর বয়সে লিখেছিলাম। আরে, ভালোই তো মনে আছে দেখছি।
দ্য রিপোর্ট : আর গদ্য সাহিত্য?
মকবুলা মনজুর : ১৮ বছর বয়স থেকে গদ্য সাহিত্যের দিকে ঝুঁকি। কবিতা তো মুহূর্তের অনুভূতি। গদ্য সাহিত্য হলো স্থায়ী।
দ্য রিপোর্ট : আপনার লেখার বৈশিষ্ট্য কী ?
মকবুলা মনজুর : মানুষ। সর্বশ্রেষ্ঠ হচ্ছে মানুষ। আমার গল্পে মানুষ যা, তাই। প্রকৃতি, কোকিল, হলদে পাখি, মাছরাঙ্গা, গ্রাম-সবকিছু তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আমার লেখায়।
দ্য রিপোর্ট : আপনার পরিবারেও তো লেখালেখির চর্চা ছিল...
মকবুলা মনজুর : বাবা মিজানুর রহমান লেখালেখি করতেন। আর আমার ভাইবোনেরাও সাহিত্যের প্রতি অনুরক্ত ছিলেন।
দ্য রিপোর্ট: আপনার লেখা-পড়ার পর্বটা সম্পর্কে বলুন...
মকবুলা মনজুর : টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী গার্লস স্কুল থেকে ১৯৫২ সালে মেট্রিক পাস করেছি। সে সময় ভাষা আন্দোলন চলছিল। উত্তাল দেশ। আমরা হোস্টেলে থাকি। বড় আপারা সুযোগ মতো বের হবে। আমাদেরও বের হতে বললেন। বের হওয়ার সময় আমাদের বাধা দেওয়া হলো। আমরা লাত্থি মেরে গেট ভেঙ্গে বেরিয়েছি। বক্তৃতা দিয়ে আসার পর হলে ঢুকতে দেওয়া হলো না। আমি ও আমার ভাই প্রবন্ধকার আজিজ মেহের এক সঙ্গে টাঙ্গাইলে মামার বাসায় চলে গেলাম। এরপর রাতেই গ্রামে চলে গিয়েছিলাম।
দ্য রিপোর্ট: তারপর? বাকি পড়ালেখা...
মকবুলা মনজুর : মেট্রিক পাস করার পর ভারতেশ্বরী হোমসে ভর্তি হয়েছিলাম। রেস্ট্রিকটেড লাইফ দেখে বের হয়ে গেলাম। ভাই ও পরিচালক ইবনে মিজান নিয়ে এলেন। এরপর রাজশাহী কলেজ থেকে ১৯৫৪ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করি। তারপর ইডেন কলেজ থেকে ১৯৫৮ সালে বিএ পাস করেছি। অনেক পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করি।
দ্য রিপোর্ট : বিয়েটা কবে হয়েছিল?
মকবুলা মনজুর : ১৯৬১ সালের ২৯ জুন। ওর বাবা বগুড়ায় আইনচর্চা করতেন। আমরা পারিবারিক সূত্রে আত্মীয় ছিলাম। আমার ভাই ইবনে মিজানের সঙ্গে ওদের পরিবারের বেশ খাতির ছিল। আমরা প্রেম করে বিয়ে করেছি।
দ্য রিপোর্ট : প্রেম? ওই সময়? বলেন কি!
মকবুলা মনজুর : প্রেমের বিয়ে কি তখন হতো না? হতো। তখনও বাবা-মায়েরা প্রেম মেনে নিতেন না। এখনও নেন না। তো, আমরা রমনা পার্কে বেড়াতে যেতাম। ও-ই আমাকে রমনা পার্কে দেখা করার প্রস্তাব দিয়েছিল।
দ্য রিপোর্ট : আপনি তো নাটকে অভিনয় করেছিলেন?
মকবুলা মনজুর : বগুড়ায় থাকাকালে আমরা বাসায় সাহিত্যের আসর করতাম। নাটক করতাম। আমি তখন কিশোরী। ১২/১৪ বছর বয়স। বগুড়া এডওয়ার্ড ঘূর্ণায়মাণ রঙ্গমঞ্চে অভিনয় করেছি।
দ্য রিপোর্ট: বিটিভিতে তো অনেক কাজ করেছেন। শুরুটা কবে?
মকবুলা মনজুর : যুদ্ধের আগের কথা। জামিল চৌধুরী আমাকে বিভিন্ন সময় ডাকতেন। নানা অনুষ্ঠানে অংশ নিতাম। ১৯৬৮ সালে আতিকুল হক চৌধুরী আমার লেখা ‘আর এক জীবন’ নিয়ে নাটক বানান। নাম দেন ‘সূর্যের চোখে জল’।
দ্য রিপোর্ট : আর বাংলাদেশ বেতারে ?
মকবুলা মনজুর : বেতার যখন নাজিমউদ্দীন রোডে ছিল, তখন থেকেই যাতায়াত।
দ্য রিপোর্ট : বেতারে চাকরি নেননি ?
মকবুলা মনজুর : শিল্পী হিসেবে রেডিওতে যে দাপট ছিল, চাকরি করলে তা আর থাকত না। শিল্পী থাকাটাই গৌরবের।
দ্য রিপোর্ট: আপনার তো বর্ণিল চাকরি জীবন।
মকবুলা মনজুর: প্রথমে মুসলিম কমার্শিয়াল ব্যাংকে (বর্তমান রূপালী ব্যাংক) অফিসার পদে নিয়োগ পাই। মনে তখন শিক্ষকতার স্বপ্ন। অর্ধেক বেতনে চলে আসি হলিক্রস কলেজে। এরপর ইউনিভার্সিটি উইমেন্স কলেজ, সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটিতে পড়িয়েছি।
দ্য রিপোর্ট: হলিক্রস কলেজ ছাড়ার কারণ?
মকবুলা মনজুর : মুক্তিযুদ্ধের আগে হলিক্রস কলেজে একটি ঘটনা ঘটে। এক মেয়ে মাঠে বাংলাদেশের পতাকা গাড়বে। এক ম্যাডাম তা কিছুতেই হতে দেবে না। এ নিয়ে ছাত্রীর সঙ্গে তার হাতাহাতি হয়। পতাকা ফেলে দেন তিনি। পরে আমি গিয়ে পতাকা মাঠের মধ্যে পুতে দিয়ে সেই যে বেরিয়ে এসেছি, আর ফেরত যাইনি। আমি চিরকালের বিক্ষুব্ধ জনতার একজন।
দ্য রিপোর্ট : মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কোথায় ছিলেন?
মকবুলা মনজুর : আমরা পুরান ঢাকায় থাকতাম। কোর্টের পেছনের দিকে ১৩নং ঝুলন বাড়ি লেনে। যুদ্ধের সময় বিপদগ্রস্ত ছিলাম। একবার পালিয়ে মৌলভীবাজারে চলে গিয়েছিলাম। আবার ঝুঁকি নিয়ে নিজের বাড়িতে ফিরে এসেছি। আমরা বেরুতে পারিনি। বিহারিরা টার্গেট করে রেখেছিল। তো, ১৫ ডিসেম্বর রাতে, হুট করে বাইরে থেকে জয় বাংলা ধ্বনি শুনতে পাই। কিছু বলতেও পারছিলাম না। চুপচাপ ছিলাম। ১৬ ডিসেম্বর সকালে ভাই আজিজ মেহের সিঁড়ি ভেঙে ওপরে উঠছেন আর ‘রিলিজড রিলিজড’ বলে চিৎকার করছেন। আমরা রিলিজ হলাম।
দ্য রিপোর্ট : পত্রিকায় লেখালেখির দিনগুলো...
মকবুলা মনজুর : ২৫ বছর সাপ্তাহিক বেগম-এ ফিচার এডিটর ছিলাম। এরপর দৈনিক আজাদ-এর ফিচার এডিটর ছিলাম। আমরা ছোটবেলায় মুকুল ফৌজ করতাম। পটুয়া কামরুল হাসান শুরু করেছিলেন মুকুল ফৌজ। আজাদ পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক মুহাম্মদ মোদাব্বের আমার লেখা ছাপাতেন।
দ্য রিপোর্ট : এখন কি লিখছেন না?
মকবুলা মনজুর : না। তেমন লিখছি না।
দ্য রিপোর্ট : আপনার লেখায় সমাজ বাস্তবতার বিষয়টি কীভাবে উঠে এসেছে ?
মকবুলা মনজুর : আমি সমাজের সমস্যাগুলো সৃষ্টিশীল বিষয়ের মাধ্যমে তুলে ধরি। একটা নাটক ছিল, শেফালীরা। যার মাধ্যমে গার্মেন্টসের মেয়েদের গল্প তুলে ধরেছিলাম। মজার ব্যাপার হলো অধ্যাপিকা লতিফা আখন্দ আমার নাটকের গল্পই আমার কাছে করে বলেছিলেন, জানো এই ধরনের একটা নাটক দেখলাম।
দ্য রিপোর্ট : ভালো সাহিত্য রচনা করতে কী প্রয়োজন?
মকবুলা মনজুর : সমাজ ও মানুষকে অনুধাবন করার ক্ষমতা। চারপাশের পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা ও মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। মানুষকে ভালো না বাসলে ভালো সাহিত্য রচনা করা যায় না।
দ্য রিপোর্ট : সাম্প্রতিক টেলিভিশন নাটক সম্পর্কে বলবেন কি ?
মকবুলা মনজুর : এখনকার টিভি নাটকে জীবন খুঁজে পাই না। অনেকে ভারতীয় নাটক দেখাচ্ছে। ওদের চিন্তাধারা বা জীবনের সঙ্গে তো আমাদের কোনো মিল নেই। এ ছাড়া আমি বলব, অভিনয়টাও আরও ভালো হওয়া দরকার।
দ্য রিপোর্ট : আপনাদের স্বামী-স্ত্রী দু’জনের দিন কাটছে কীভাবে, যেহেতু আপনাদের আত্মজরা থাকে দূরে...
মকবুলা মনজুর : আমরা দু’জনে খুব ফ্রেন্ডলি। কি করে যেন সময় পার হয়ে যায়। কথা বলার অনেক বিষয় থাকে তো। বড় মেয়ে লিন্ডা, ছোট বোন বিউটি মাঝে মাঝে আসে। আর সুযোগ পেলেই অস্ট্রেলিয়ার সিডনীতে জয়, থাইল্যান্ডে তৈমুর ও মেলবোর্নে সুকন্যার কাছে যাই। কয়েকদিন আগেও ঘুরে এলাম।
দ্য রিপোর্ট : দ্য রিপোর্টকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মকবুলা মনজুর : আপনাদেরকেও ধন্যবাদ।
পাঠকের মতামত:

- গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক এমপি শাহ সারোয়ার কবীর আটক
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- হ্যান্ডবল ও সাঁতারে ১৯ বছর পর কোচ নিয়োগ
- পিএসএলে উড়ছেন রিশাদ, উড়ছে লাহোরও
- দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বে ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
- ধানমন্ডিতে গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়, ভাইরাল ভিডিওর সেই যুবক আটক
- গাজায় নিহত আরও ২৩ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ছাড়াল ৫১ হাজার
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশি জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২১তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্ট প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করছে ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২০তম পর্ষদ সভা
- বিশ্ব পানি দিবসে ওয়ালটন বাজারে আনল অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওয়াটার পিউরিফায়ার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪১৯তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- এবার ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সিলেটের কাওসার আহমেদ
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ও লুবানা জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে চুক্তি
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার ঢাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মর্তুজা
- গণহত্যা মামলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- গণতান্ত্রিক আকাঙ্খা থেকেই এ অভ্যুত্থান: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- হাজারো প্রাণের উচ্ছ্বাসে শেষ হলো বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
- প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বার্তায় হঠাৎ কোকিলের গান, রহস্য জানালেন প্রেস সচিব
- ব্যতিক্রমধর্মী ড্রোন শোতে ঝলমলে ঢাকার আকাশ
- "আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যা সমাধান হবে"
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- সূচকের পতন, কমেছে শেয়ারদর
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- পাঁচ কোটির সম্মেলনে বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- সারা দেশে সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- কারাগারে অভিনেত্রী মেঘনা আলম
- বিএসইসির নিরাপত্তা জোরদার, দায়িত্বে আনসার
- ১২৮ বছর পর ক্রিকেট ফিরছে অলিম্পিকে
- ডিপিএলে ফিক্সিং সন্দেহ, তদন্তে নেমেছে বিসিবি
- এবার চীনা পণ্যে ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
- বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮
- সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া নুরুল আবছার আটক
- রিটার্ন না দিলে ব্যাংক হিসেব তলব করা হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান
- বাংলাদেশে ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজে দেখছে পাকিস্তানের শিল্পগোষ্ঠী
- সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি
- স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স
- জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্বেও ড. খলিলুল রহমান
- পহেলা বৈশাখে থাকছে ব্যাপক নিরাপত্তা: ডিএমপি কমিশনার
- ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে দেশের বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না: উপদেষ্টা
- গাজায় আবাসিক ভবনে ইসরাইলি বিমান হামলা, নিহত ৩৫
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
- চীন বাদে অন্যসব দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক স্থগিত করলেন ট্রাম্প
- দীর্ঘ ছুটি শেষে খুললো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
- স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স
- সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
- পহেলা বৈশাখে থাকছে ব্যাপক নিরাপত্তা: ডিএমপি কমিশনার
- সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া নুরুল আবছার আটক
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- এবার চীনা পণ্যে ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
- জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্বেও ড. খলিলুল রহমান
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- কারাগারে অভিনেত্রী মেঘনা আলম
- ১২৮ বছর পর ক্রিকেট ফিরছে অলিম্পিকে
- এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- গাজায় আবাসিক ভবনে ইসরাইলি বিমান হামলা, নিহত ৩৫
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- রিটার্ন না দিলে ব্যাংক হিসেব তলব করা হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান
- ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে দেশের বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না: উপদেষ্টা
- বাংলাদেশে ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজে দেখছে পাকিস্তানের শিল্পগোষ্ঠী
- বিএসইসির নিরাপত্তা জোরদার, দায়িত্বে আনসার
- বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮
- চীন বাদে অন্যসব দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক স্থগিত করলেন ট্রাম্প
- ডিপিএলে ফিক্সিং সন্দেহ, তদন্তে নেমেছে বিসিবি
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
