মন্দির রাজনীতিতে কেবল বিজেপির একারই লাভ হয়নি

সৌজন্যে: আনন্দ বাজার
প্রেমাংশু চৌধুরী
২৩ অক্টোবর, ১৯৯০। ঘটনাস্থল পটনা। সাতসকালে ফোন বেজে উঠল সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর সাংবাদিকের বাড়িতে। ফোনের ও-প্রান্তে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ। স্বভাবসিদ্ধ কৌতুকের সুরে প্রশ্ন করলেন, ‘কিতনা সোতে হ্যায়?’
সকালবেলায় সাংবাদিকের বাড়িতে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর ফোন মানে ‘বড় খবর’! লালুপ্রসাদ জানালেন, ‘বাবা কো পাকড় লিয়া! দেহাতি হিন্দিতে ‘বাবা’-র অর্থ বুড়ো মানুষ। নাম লালকৃষ্ণ আডবাণী।
বিরাট বাতানুকূল রথযাত্রায় সওয়ার আডবাণী গুজরাতের সোমনাথ থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন। ৩০ অক্টোবর অযোধ্যায় তাঁর রথযাত্রা শেষ হওয়ার কথা ছিল। তার এক সপ্তাহ আগে লালুপ্রসাদের নির্দেশে আডবাণীকে বিহারের সমস্তিপুরে গ্রেফতার করা হল।
খাতায় কলমে সমস্তিপুরের তদানীন্তন জেলাশাসক রাজকুমার সিংহ সেই গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছিলেন। কালের নিয়মে দেশের স্বরাষ্ট্রসচিবের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর রাজকুমার এখন সাংসদ হয়ে মোদী সরকারের মন্ত্রী। এবং আডবাণী বিজেপির মার্গদর্শকমণ্ডলীতে। রামমন্দিরের শিলান্যাসেই ব্রাত্য। সে অন্য প্রসঙ্গ।
আডবাণী গ্রেফতার হলেও করসেবকদের থামানো গেল না। ৩০ অক্টোবর করসেবকরা বাবরি মসজিদের দিকে এগোতে শুরু করলেন। লখনউয়ের গদিতে তখন মুখ্যমন্ত্রী মুলায়ম সিংহ যাদব। আগেই হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন, অযোধ্যায় ঢোকার চেষ্টা করলে আইন কাকে বলে বুঝিয়ে দেব! সেটাই হল। মুলায়মের নির্দেশে পুলিশ গুলি চালাল করসেবকদের উপর। তিন দিন পরে ২ নভেম্বর ফের করসেবকরা বাবরির দিকে এগোলে দ্বিতীয় বার পুলিশের গুলি চলল। বহু করসেবক নিহত হলেও মুলায়ম বরাবর বলে এসেছেন, তিনি ভুল করেননি।
তিরিশ বছর আগে সেই ঘটনা ভারতের রাজনীতিতে এখনও মাইলফলক। ১৯৮৬-তে আরএসএস অযোধ্যায় রামমন্দিরের দাবিতে প্রচার শুরু করলেও আডবাণীর রথযাত্রার হাত ধরেই ১৯৯০-তে সেই আন্দোলন গতি পায়। তার একটা প্রেক্ষিত ছিল। কেন্দ্রের বিশ্বনাথ প্রতাপ সিংহের সরকার মণ্ডল কমিশনের রিপোর্ট কার্যকর করে জাতপাতের ভিত্তিতে ওবিসি-দের জন্য সংরক্ষণ চালু করল। বিজেপি-আরএসএস নেতৃত্ব প্রমাদ গনলেন। তাঁদের চোখে এটা ছিল জাতপাতের ভিত্তিতে হিন্দু সমাজকে ভাগ করার চেষ্টা। রথযাত্রার পিছনে তাই হিন্দু সমাজকে এককাট্টা করার লক্ষ্যও ছিল।
মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতির সেই শুরু। গত তিন দশকে ভারতের রাজনীতি এই বিভাজনকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত। এখনও বার হতে পারেনি।
আপাত ভাবে মনে হয়, রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকে শুধুমাত্র বিজেপি-ই রাজনৈতিক ফায়দা তুলেছে। একেবারেই ভুল। লালকৃষ্ণ আডবাণীর সেই রথযাত্রা জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির অবশ্যই ‘টার্নিং পয়েন্ট’। উত্তরপ্রদেশ-বিহারে রথযাত্রায় বাধা দিয়ে লালু-মুলায়মও নিজেদের রাজনৈতিক কেরিয়ার গুছিয়ে নিয়েছিলেন। করসেবকদের উপরে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়ে মুলায়মের ‘মৌলানা’ তকমা জুটেছিল। আডবাণীকে গ্রেফতার করে বিহারে লালুপ্রসাদ নিজের মাথায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতি-বিরোধীর মুকুট বসিয়েছিলেন। দু’জনেরই মুসলিম-যাদব মিলে নতুন ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়। এখনও হিন্দি বলয়ের রাজনীতিতে সেই অঙ্ক মেনেই ভোটের হিসেব কষতে হয়।
আরএসএস প্রচারক নরেন্দ্র মোদী ১৯৮৭তে বিজেপির গুজরাতের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পান। আডবাণীর রথযাত্রার গুজরাত-পর্ব সংগঠনের দায়িত্ব পেয়ে সেই সময়ই তিনি গুজরাতে দলের ভিত এমন ভাবে তৈরি করেন যা এখনও নড়েনি। ২০০০২-এর দাঙ্গায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও সঙ্ঘ পরিবারের মধ্যে হয়তো তা মোদীর পায়ের নীচের মাটি শক্তই করেছিল। তাঁর হাতে রামমন্দিরের শিলান্যাসে তাই একটি রাজনৈতিক বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।
রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকেই ভারতীয় রাজনীতিতে নতুন শব্দবন্ধ উঠে আসে। ‘ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতা’। কংগ্রেসের দিকেই বার বার এই ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতার আঙুল উঠেছে। যার অর্থ, মুখে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি, কাজের বেলায় ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ। কংগ্রেস আসলে হিন্দু, মুসলিম দুই ভোটই ঝোলাবন্দি করতে চেয়েছিল। হিন্দু ভোটের লক্ষ্যে কংগ্রেস ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের ইস্তাহারে বলেছিল, কংগ্রেস মসজিদ না ভেঙে মন্দিরের পক্ষে। রাজীব গাঁধী ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের জন্য প্রচার শুরু করেছিলেন অযোধ্যা থেকে। রাম রাজ্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে। কংগ্রেসের তখন দাবি ছিল, রাজীবই ১৯৮৬-তে বাবরি মসজিদের তালা খুলতে দিয়েছিলেন। ১৯৮৯-এ তিনিই রামমন্দিরের শিলান্যাসের অনুমতি দেন। কংগ্রেসের ধারণা ছিল, এ কথা বলে সঙ্ঘ পরিবারের হিন্দুত্ব চালে জল ঢেলে দেওয়া যাবে। পি ভি নরসিংহ রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে মন্দির-মসজিদের চরিত্র বদল রুখতে আইন আনলেন। লক্ষ্য ছিল, কাশী-মথুরার মসজিদ নিয়ে মুসলিমদের দুশ্চিন্তা কাটানো। এই রাওয়ের বিরুদ্ধেই বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় হাত গুটিয়ে বসে থাকার অভিযোগ উঠতে সনিয়া গাঁধীর কংগ্রেস পরবর্তী কালে রাওকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে দিতে কসুর করেনি।
রাম জন্মভূমি আন্দোলনের ধাক্কায় হিন্দি বলয়ের প্রাণকেন্দ্রে কংগ্রেস ক্রমশ মুছে গিয়েছে। কংগ্রেসের উচ্চবর্ণের ভোট বিজেপির কাছে চলে গিয়েছে। মুসলিম, দলিত ভোট চলে গিয়েছে লালু-মুলায়ম-মায়াবতীদের কাছে। কিন্তু কংগ্রেস বাবরি মসজিদের জুজু দেখিয়েই মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক নিজের ঝোলায় পুরেছে। যেখানে কংগ্রেস পারেনি, সেখানে কোনও না কোনও আঞ্চলিক দল একই হাতিয়ারে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়েছে। হিন্দুত্ব, জাতপাত, নরম হিন্দুত্বের এই আবর্তেই আটকে থেকেছে দেশের রাজনীতি।
অযোধ্যায় শিলান্যাস ও ভূমিপুজো হয়ে গিয়েছে। তিন দশকের মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতিতেও কি এ বার দাঁড়ি পড়বে?
বছর সাতেক আগে ডেনমার্কে পরিবেশ-অর্থনীতি বিষয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়ে এক অদ্ভুত প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল। ইউরোপের এক প্রতিনিধি জানতে চেয়েছিলেন, তোমাদের দেশে এমন কোনও রাজনৈতিক দল রয়েছে, যারা শুধু পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে লড়ে? উত্তর দিয়েছিলাম, তা সব দলই এ সব কথা একটু-আধটু বলে। পাল্টা প্রশ্ন এসেছিল, শুধুই এ বিষয়ে সওয়াল করে, তেমন কোনও ছোটখাটো দলও নেই? উত্তর দিতে হয়েছিল, না, নেই।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা বলছেন, রামমন্দির নির্মাণ শুরুর সঙ্গে সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতিও শেষ হল। একই সঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা এ কথাও বলছেন, অযোধ্যা তো ঝাঁকি হ্যায়, কাশী-মথুরা আভি বাকি হ্যায়! কাশী-মথুরার মসজিদও সঙ্ঘ পরিবারের ভবিষ্যতের কর্মসূচিতে থাকছে। আরএসএস নেতৃত্বের মতে, রামমন্দির সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের প্রতীক। ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি দিয়ে তাকে আর দমিয়ে রাখা যাবে না। বিজেপি-সঙ্ঘের ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে ৩৭০ রদ, নাগরিকত্ব আইন, রামমন্দিরের পরেই তালিকায় আসে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। বিবাহ থেকে উত্তরাধিকার— সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের জন্য একই পারিবারিক আইন। মুসলিমদের মধ্যে আশঙ্কা, এই বিধি এনে হিন্দুদের মূল্যবোধ তাঁদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে। সময় হলেই যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কাজ শুরু হবে, তার ইঙ্গিত মিলছে। এর পরেও বাকি, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন চালুর প্রস্তাব। সেখানেও তিরের মুখে মুসলিমরা। মোদী নিজেই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনের কথা বলেছেন। বিজেপি নেতার তরফে সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জমা পড়েছে।
বিজেপির হিন্দুত্বের দাপটে জাতপাতের রাজনীতির কারবারিদের পসারে টান পড়েছে। এত দিন ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারী কংগ্রেস এখন নরম হিন্দুত্বের পথে। মন্দির না মসজিদ, তা নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে থাকা গাঁধী পরিবার এখন রামের জয়গান গেয়ে রামমন্দিরে সাংস্কৃতিক ঐক্য খুঁজছে। তাঁরা এখন ভোটের প্রয়োজনে নিজেদের শিবভক্ত বলে পরিচয় দেন। প্রয়োজনে পৈতে দেখিয়ে হিন্দুত্ব প্রমাণ করেন। উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ ভোট ফিরে পেতে কংগ্রেস এখন ব্রাহ্মণ পরিষদ গঠন করছে।
শুধুমাত্র পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দল এ দেশে এখনও নেই। শুধুমাত্র রুটিরুজির পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দলও এ দেশে তৈরি হয়নি। শুধুমাত্র অর্থনীতির শ্রীবৃদ্ধি, গরিবের রুটিরুজির প্রশ্নে এ দেশে এখনও ভোটের লড়াই হয় না। রামমন্দির তৈরি হতে পারে। কিন্তু সেই ‘রামরাজ্য’ এখনও দূর অস্ত্। রামমন্দিরের আন্দোলন শেষ হলেও এ দেশে ধর্মের নামে রাজনীতির শেষ নেই।
সূত্র: আনন্দ বাজার পত্রিকা
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৮,২০২০)
পাঠকের মতামত:

- গণতন্ত্রকে হত্যার সঙ্গে বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তিও বিনষ্ট করেছে
- প্রত্যেক ধর্মই মানবিকতার কথা বলে-নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
- চারদিনের কিশোরগঞ্জ সফরে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
- আওয়ামী লীগ কোন বিদেশি শক্তির শক্তিতে বলীয়ান নয়
- বঙ্গবন্ধুকে লেখা বই অনলাইনে ছড়িয়ে দিতে হবে
- ৯৯৯ এ ফোন,রক্ষা পেলো ১৪ শিক্ষার্থী
- বঙ্গোপসাগরে ৫টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে ১৬ জেলে নিখোঁজ
- দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব মারাত্মক হুমকির মুখে
- ভারত তাদেরকে রাখবে কি না- এটা নিয়ে সংশয় আছে
- আমার বক্তব্য মিডিয়ায় তিলকে তাল করে উপস্থাপন করেছে
- আগামী মাস থেকে আমরা উন্নয়নের পথে যাব
- সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে জমির নামজারি করতে চিঠি
- অনন্ত জলিলের বিরুদ্ধে মামলা করবেন ‘দিন দ্য ডে এর পরিচালক
- সিডন্সের কাঁধেই নতুন দায়িত্ব দিতে চাচ্ছেন বিসিবি বস
- চা বাগানে টিলা ধসে ৪ নারী চা শ্রমিকের মৃত্যু
- করোনাভাইরাসে বিশ্বে নতুন ১৭৮১ জনের মৃত্যু
- ভারতকে বলেছি "শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে"
- কমেছে ডিমের দাম
- ভোলায় পুলিশের গুলিতে নিহত দুই নেতার পরিবারকে সহায়তা
- শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে চীনের কোনো আপত্তি থাকবে না
- ঢামেকে কারাবন্দী যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যু
- সরকারের ব্যর্থতায় নয়, যুদ্ধের কারণে সব কিছুর দাম বেড়েছে
- মির্জা ফখরুলকে করা প্রশ্নের উত্তর পাননি ওবায়দুল কাদের
- আত্মবিশ্বাসী সাকিবকে দেখে খুশী পাপন
- খালেদা জিয়াকে হাসপাতাল নেওয়ার খবরটি গুজব-বিএনপি
- ৬ ব্যাংকের এমডিকে কারণ দর্শানোর নোটিস
- সূচকের সাথে বেড়েছে লেনদেন
- গার্ডার দুর্ঘটনায় ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে রিট
- সিরিজ বোমা হামলার ১৭ বছর
- তিন টিটিই’র বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মারধর করার অভিযোগ
- নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠন
- বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম ফের কমেছে
- রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে ৪৪ জন গ্রেপ্তার
- হলে ফিরেছে খুবির শিক্ষার্থীরা
- বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে
- সূচকের বড় উত্থানে লেনদেন শেষ
- ২৫ আগস্ট সারা দেশে অর্ধদিবস হরতালের ডাক বাম গণতান্ত্রিক জোটের
- বরগুনার ঘটনা নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- লঞ্চ ভাড়া বাড়লো ৩০ শতাংশ
- সিআইডি প্রধান হলেন মোহাম্মদ আলী মিয়া
- সরিয়ে নেয়া হলো সেই পুলিশ কর্মকর্তাকে
- তদন্ত সাপেক্ষে কয়েকটি কোম্পানিকে ব্ল্যাকলিস্টের নির্দেশনা
- জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি কেনো অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
- প্রকাশনার ২৪৪ বছরের ইতিহাসকে ফুটিয়ে তুললো অভিযান বুক ক্যাফে
- সেই শিক্ষককে লাথি মেরে রাতে বাইরে যান স্বামী মামুন
- চকবাজারে আগুন: ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার
- ক্রেন থেকে খসে পড়লো কংক্রিটের গার্ডার, নিহত পাচ
- মা-বাবার সনদ ছাড়াই করা যাবে জন্মনিবন্ধন
- বঙ্গবন্ধুর খুনীরা ইঁদুরের গর্তে ঢুকেও রক্ষা পাবে না : আইনমন্ত্রী
- দুর্নীতির মামলায় সু চির ৬ বছরের কারাদণ্ড
- আগামী বছর থেকে সপ্তাহে পাঁচ দিন ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রী
- আশপাশের অনেক ভবনই ঝুঁকিপূর্ণ: ফায়ার সার্ভিস
- ২৪ ঘণ্টায় ২৫৯ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত ১
- শোক নয়, শক্তি হয়ে রয়ে যায় বঙ্গবন্ধু: জয়া আহসান
- সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত পাক অধিনায়ক
- দেশব্যাপী জাতীয় শোক দিবস পালন করেছেন বিড়ি শ্রমিকরা
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন
- উত্তরাধিকার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার স্বপ্নপূরণ করছেন-কাদের
- বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের ফাঁসি কার্যকর করা হবে
- বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ আজ অভিন্ন সত্তায় পরিণত- রাষ্ট্রপতি
- আমি আওয়ামী লীগে ছিলাম, আছি এবং থাকব-সোহেল তাজ
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
- করোনাভাইরাসে আরও ১ জনের মৃত্যু
- ১৫ আগস্টের খুনি চক্র এখনও সোচ্চার -তাপস
- সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-ডিএমপি কমিশনার
- সেপ্টেম্বরের শেষদিকে এই লোডশেডিং থেকে বেরিয়ে আসা যাবে-নসরুল
- মানুষের কষ্ট আমরা উপলব্ধি করতে পারি-প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশে বিচারবহির্ভূত হত্যা এখন নেই-পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- হিলিতা দাম বেড়েছে মুরগি ও ডিমের
- পাপনের বাসায় সাকিব বিষয়ে আলোচনার সারমর্ম
- বাসযোগ্য শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৬৬
- ছাত্রকে বিয়ে করা সেই শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার
- চা শ্রমিকদের দানি না মানলে অবরোধ
- সর্বশেষ ১৭ জুন সুইজারল্যান্ডে চিঠি দিয়েছিলো বাংলাদেশ
- পাপনের বাসায় সাকিব বিষয়ে আলোচনার সারমর্ম
- ছাত্রকে বিয়ে করা সেই শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার
- সেই শিক্ষককে লাথি মেরে রাতে বাইরে যান স্বামী মামুন
- হিলিতা দাম বেড়েছে মুরগি ও ডিমের
- নতুন আইজিপি নাকি বেনজিরের মেয়াদ বৃদ্ধি: চলছে আলোচনা
- সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত পাক অধিনায়ক
- বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম ফের কমেছে
- দুর্নীতির মামলায় সু চির ৬ বছরের কারাদণ্ড
- আমি আওয়ামী লীগে ছিলাম, আছি এবং থাকব-সোহেল তাজ
- বরগুনার ঘটনা নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মা-বাবার সনদ ছাড়াই করা যাবে জন্মনিবন্ধন
- আগামী বছর থেকে সপ্তাহে পাঁচ দিন ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রী
- সিআইডি প্রধান হলেন মোহাম্মদ আলী মিয়া
- চকবাজারে আগুন: ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার
- ক্রেন থেকে খসে পড়লো কংক্রিটের গার্ডার, নিহত পাচ
- চা শ্রমিকদের দানি না মানলে অবরোধ
- সর্বশেষ ১৭ জুন সুইজারল্যান্ডে চিঠি দিয়েছিলো বাংলাদেশ
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন
- বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের ফাঁসি কার্যকর করা হবে
- শোক নয়, শক্তি হয়ে রয়ে যায় বঙ্গবন্ধু: জয়া আহসান
- সরিয়ে নেয়া হলো সেই পুলিশ কর্মকর্তাকে
- লঞ্চ ভাড়া বাড়লো ৩০ শতাংশ
- প্রকাশনার ২৪৪ বছরের ইতিহাসকে ফুটিয়ে তুললো অভিযান বুক ক্যাফে
- উত্তরাধিকার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার স্বপ্নপূরণ করছেন-কাদের
- গার্ডার দুর্ঘটনায় ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে রিট
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
