মন্দির রাজনীতিতে কেবল বিজেপির একারই লাভ হয়নি
সৌজন্যে: আনন্দ বাজার
প্রেমাংশু চৌধুরী
২৩ অক্টোবর, ১৯৯০। ঘটনাস্থল পটনা। সাতসকালে ফোন বেজে উঠল সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর সাংবাদিকের বাড়িতে। ফোনের ও-প্রান্তে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ। স্বভাবসিদ্ধ কৌতুকের সুরে প্রশ্ন করলেন, ‘কিতনা সোতে হ্যায়?’
সকালবেলায় সাংবাদিকের বাড়িতে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর ফোন মানে ‘বড় খবর’! লালুপ্রসাদ জানালেন, ‘বাবা কো পাকড় লিয়া! দেহাতি হিন্দিতে ‘বাবা’-র অর্থ বুড়ো মানুষ। নাম লালকৃষ্ণ আডবাণী।
বিরাট বাতানুকূল রথযাত্রায় সওয়ার আডবাণী গুজরাতের সোমনাথ থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন। ৩০ অক্টোবর অযোধ্যায় তাঁর রথযাত্রা শেষ হওয়ার কথা ছিল। তার এক সপ্তাহ আগে লালুপ্রসাদের নির্দেশে আডবাণীকে বিহারের সমস্তিপুরে গ্রেফতার করা হল।
খাতায় কলমে সমস্তিপুরের তদানীন্তন জেলাশাসক রাজকুমার সিংহ সেই গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছিলেন। কালের নিয়মে দেশের স্বরাষ্ট্রসচিবের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর রাজকুমার এখন সাংসদ হয়ে মোদী সরকারের মন্ত্রী। এবং আডবাণী বিজেপির মার্গদর্শকমণ্ডলীতে। রামমন্দিরের শিলান্যাসেই ব্রাত্য। সে অন্য প্রসঙ্গ।
আডবাণী গ্রেফতার হলেও করসেবকদের থামানো গেল না। ৩০ অক্টোবর করসেবকরা বাবরি মসজিদের দিকে এগোতে শুরু করলেন। লখনউয়ের গদিতে তখন মুখ্যমন্ত্রী মুলায়ম সিংহ যাদব। আগেই হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন, অযোধ্যায় ঢোকার চেষ্টা করলে আইন কাকে বলে বুঝিয়ে দেব! সেটাই হল। মুলায়মের নির্দেশে পুলিশ গুলি চালাল করসেবকদের উপর। তিন দিন পরে ২ নভেম্বর ফের করসেবকরা বাবরির দিকে এগোলে দ্বিতীয় বার পুলিশের গুলি চলল। বহু করসেবক নিহত হলেও মুলায়ম বরাবর বলে এসেছেন, তিনি ভুল করেননি।
তিরিশ বছর আগে সেই ঘটনা ভারতের রাজনীতিতে এখনও মাইলফলক। ১৯৮৬-তে আরএসএস অযোধ্যায় রামমন্দিরের দাবিতে প্রচার শুরু করলেও আডবাণীর রথযাত্রার হাত ধরেই ১৯৯০-তে সেই আন্দোলন গতি পায়। তার একটা প্রেক্ষিত ছিল। কেন্দ্রের বিশ্বনাথ প্রতাপ সিংহের সরকার মণ্ডল কমিশনের রিপোর্ট কার্যকর করে জাতপাতের ভিত্তিতে ওবিসি-দের জন্য সংরক্ষণ চালু করল। বিজেপি-আরএসএস নেতৃত্ব প্রমাদ গনলেন। তাঁদের চোখে এটা ছিল জাতপাতের ভিত্তিতে হিন্দু সমাজকে ভাগ করার চেষ্টা। রথযাত্রার পিছনে তাই হিন্দু সমাজকে এককাট্টা করার লক্ষ্যও ছিল।
মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতির সেই শুরু। গত তিন দশকে ভারতের রাজনীতি এই বিভাজনকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত। এখনও বার হতে পারেনি।
আপাত ভাবে মনে হয়, রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকে শুধুমাত্র বিজেপি-ই রাজনৈতিক ফায়দা তুলেছে। একেবারেই ভুল। লালকৃষ্ণ আডবাণীর সেই রথযাত্রা জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির অবশ্যই ‘টার্নিং পয়েন্ট’। উত্তরপ্রদেশ-বিহারে রথযাত্রায় বাধা দিয়ে লালু-মুলায়মও নিজেদের রাজনৈতিক কেরিয়ার গুছিয়ে নিয়েছিলেন। করসেবকদের উপরে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়ে মুলায়মের ‘মৌলানা’ তকমা জুটেছিল। আডবাণীকে গ্রেফতার করে বিহারে লালুপ্রসাদ নিজের মাথায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতি-বিরোধীর মুকুট বসিয়েছিলেন। দু’জনেরই মুসলিম-যাদব মিলে নতুন ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়। এখনও হিন্দি বলয়ের রাজনীতিতে সেই অঙ্ক মেনেই ভোটের হিসেব কষতে হয়।
আরএসএস প্রচারক নরেন্দ্র মোদী ১৯৮৭তে বিজেপির গুজরাতের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পান। আডবাণীর রথযাত্রার গুজরাত-পর্ব সংগঠনের দায়িত্ব পেয়ে সেই সময়ই তিনি গুজরাতে দলের ভিত এমন ভাবে তৈরি করেন যা এখনও নড়েনি। ২০০০২-এর দাঙ্গায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও সঙ্ঘ পরিবারের মধ্যে হয়তো তা মোদীর পায়ের নীচের মাটি শক্তই করেছিল। তাঁর হাতে রামমন্দিরের শিলান্যাসে তাই একটি রাজনৈতিক বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।
রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকেই ভারতীয় রাজনীতিতে নতুন শব্দবন্ধ উঠে আসে। ‘ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতা’। কংগ্রেসের দিকেই বার বার এই ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতার আঙুল উঠেছে। যার অর্থ, মুখে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি, কাজের বেলায় ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ। কংগ্রেস আসলে হিন্দু, মুসলিম দুই ভোটই ঝোলাবন্দি করতে চেয়েছিল। হিন্দু ভোটের লক্ষ্যে কংগ্রেস ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের ইস্তাহারে বলেছিল, কংগ্রেস মসজিদ না ভেঙে মন্দিরের পক্ষে। রাজীব গাঁধী ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের জন্য প্রচার শুরু করেছিলেন অযোধ্যা থেকে। রাম রাজ্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে। কংগ্রেসের তখন দাবি ছিল, রাজীবই ১৯৮৬-তে বাবরি মসজিদের তালা খুলতে দিয়েছিলেন। ১৯৮৯-এ তিনিই রামমন্দিরের শিলান্যাসের অনুমতি দেন। কংগ্রেসের ধারণা ছিল, এ কথা বলে সঙ্ঘ পরিবারের হিন্দুত্ব চালে জল ঢেলে দেওয়া যাবে। পি ভি নরসিংহ রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে মন্দির-মসজিদের চরিত্র বদল রুখতে আইন আনলেন। লক্ষ্য ছিল, কাশী-মথুরার মসজিদ নিয়ে মুসলিমদের দুশ্চিন্তা কাটানো। এই রাওয়ের বিরুদ্ধেই বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় হাত গুটিয়ে বসে থাকার অভিযোগ উঠতে সনিয়া গাঁধীর কংগ্রেস পরবর্তী কালে রাওকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে দিতে কসুর করেনি।
রাম জন্মভূমি আন্দোলনের ধাক্কায় হিন্দি বলয়ের প্রাণকেন্দ্রে কংগ্রেস ক্রমশ মুছে গিয়েছে। কংগ্রেসের উচ্চবর্ণের ভোট বিজেপির কাছে চলে গিয়েছে। মুসলিম, দলিত ভোট চলে গিয়েছে লালু-মুলায়ম-মায়াবতীদের কাছে। কিন্তু কংগ্রেস বাবরি মসজিদের জুজু দেখিয়েই মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক নিজের ঝোলায় পুরেছে। যেখানে কংগ্রেস পারেনি, সেখানে কোনও না কোনও আঞ্চলিক দল একই হাতিয়ারে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়েছে। হিন্দুত্ব, জাতপাত, নরম হিন্দুত্বের এই আবর্তেই আটকে থেকেছে দেশের রাজনীতি।
অযোধ্যায় শিলান্যাস ও ভূমিপুজো হয়ে গিয়েছে। তিন দশকের মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতিতেও কি এ বার দাঁড়ি পড়বে?
বছর সাতেক আগে ডেনমার্কে পরিবেশ-অর্থনীতি বিষয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়ে এক অদ্ভুত প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল। ইউরোপের এক প্রতিনিধি জানতে চেয়েছিলেন, তোমাদের দেশে এমন কোনও রাজনৈতিক দল রয়েছে, যারা শুধু পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে লড়ে? উত্তর দিয়েছিলাম, তা সব দলই এ সব কথা একটু-আধটু বলে। পাল্টা প্রশ্ন এসেছিল, শুধুই এ বিষয়ে সওয়াল করে, তেমন কোনও ছোটখাটো দলও নেই? উত্তর দিতে হয়েছিল, না, নেই।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা বলছেন, রামমন্দির নির্মাণ শুরুর সঙ্গে সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতিও শেষ হল। একই সঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা এ কথাও বলছেন, অযোধ্যা তো ঝাঁকি হ্যায়, কাশী-মথুরা আভি বাকি হ্যায়! কাশী-মথুরার মসজিদও সঙ্ঘ পরিবারের ভবিষ্যতের কর্মসূচিতে থাকছে। আরএসএস নেতৃত্বের মতে, রামমন্দির সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের প্রতীক। ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি দিয়ে তাকে আর দমিয়ে রাখা যাবে না। বিজেপি-সঙ্ঘের ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে ৩৭০ রদ, নাগরিকত্ব আইন, রামমন্দিরের পরেই তালিকায় আসে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। বিবাহ থেকে উত্তরাধিকার— সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের জন্য একই পারিবারিক আইন। মুসলিমদের মধ্যে আশঙ্কা, এই বিধি এনে হিন্দুদের মূল্যবোধ তাঁদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে। সময় হলেই যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কাজ শুরু হবে, তার ইঙ্গিত মিলছে। এর পরেও বাকি, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন চালুর প্রস্তাব। সেখানেও তিরের মুখে মুসলিমরা। মোদী নিজেই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনের কথা বলেছেন। বিজেপি নেতার তরফে সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জমা পড়েছে।
বিজেপির হিন্দুত্বের দাপটে জাতপাতের রাজনীতির কারবারিদের পসারে টান পড়েছে। এত দিন ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারী কংগ্রেস এখন নরম হিন্দুত্বের পথে। মন্দির না মসজিদ, তা নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে থাকা গাঁধী পরিবার এখন রামের জয়গান গেয়ে রামমন্দিরে সাংস্কৃতিক ঐক্য খুঁজছে। তাঁরা এখন ভোটের প্রয়োজনে নিজেদের শিবভক্ত বলে পরিচয় দেন। প্রয়োজনে পৈতে দেখিয়ে হিন্দুত্ব প্রমাণ করেন। উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ ভোট ফিরে পেতে কংগ্রেস এখন ব্রাহ্মণ পরিষদ গঠন করছে।
শুধুমাত্র পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দল এ দেশে এখনও নেই। শুধুমাত্র রুটিরুজির পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দলও এ দেশে তৈরি হয়নি। শুধুমাত্র অর্থনীতির শ্রীবৃদ্ধি, গরিবের রুটিরুজির প্রশ্নে এ দেশে এখনও ভোটের লড়াই হয় না। রামমন্দির তৈরি হতে পারে। কিন্তু সেই ‘রামরাজ্য’ এখনও দূর অস্ত্। রামমন্দিরের আন্দোলন শেষ হলেও এ দেশে ধর্মের নামে রাজনীতির শেষ নেই।
সূত্র: আনন্দ বাজার পত্রিকা
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৮,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- শিশু হাসপাতালের ভবনে আগুন
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
- ইসফাহান শহরে ইসরায়েলের হামলা, ড্রোনগুলো আকাশেই ধ্বংস করেছে ইরান
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা সরাসরি অস্বীকার ইরানের
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে ১৩ বিজিপি সদস্য
- দুদিনের সফরে ঢাকা আসছেন কাতারের আমির
- ঈদের পরে সবজির বাজার চড়া, ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়-স্বজনদেরও প্রার্থী হতে নিষেধ আ.লীগের
- বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়লো ৪ টাকা
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট কাল
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ডিএমপির ৬ এডিসি-এসির বদলি
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: পরিবেশমন্ত্রী
- "খালেদা জিয়া মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও তো ব্যর্থ হয়েছিল"
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ১৪ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- এরদোগানকে প্রশংসা করে যা বলছে হামাস
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ১৭
- ৭৫ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, দুবাই বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা
- রাখাইনে নতুন করে সংঘাত, পালিয়ে আসা বিজিপির সংখ্যা বাড়ছে
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- টাইমের প্রভাবশালী ব্যাক্তির তালিকায় বাংলাদেশী মেরিনা
- শনিবার ঢাকা আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন
- থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- মুনাফা বেড়েছে আমরা নেটওয়ার্কসের
- মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- গরম বাড়বে, শিগগিরই মিলছে না স্বস্তি
- বাংলাদেশের নতুন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক
- এশিয়া কাপের আয়োজন থেকে বাদ পড়ছে ভারত পাকিস্তান
- ওমরাহ ভিসা–সংক্রান্ত নতুন আইন জারি করেছে সৌদি
- ইসরায়েলের হামলার হুমকি, পারমানবিক কেন্দ্র বন্ধ রেখেছে ইরান
- ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি
- "মুজিবনগরে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে"
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- ২১ নাবিক জাহাজে দেশে ফিরবেন, বাকি দুজন বিমানে
- "এ সরকারের আমলে জ্যামিতিক হারে বিচার বহির্ভূত হত্যা বেড়েছে"
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ নিয়ে প্রত্যাশা করার দরকার নেই: শান্ত
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
- ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
- শেয়ার বিক্রি করবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি
- তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টি
- টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- থাইল্যান্ড, সৌদি ও গাম্বিয়া সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- লিটারে ১০ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম
- ইসরায়েলকে সহযোগিতার কথা অস্বীকার সৌদির
- নিজের ইচ্ছাতেই বিশ্রাম চেয়েছেন ম্যাক্সওয়েল
- ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারালো বাংলাদেশের মনন
- সিঙ্গাপুরের নতুন প্রধানমন্ত্রী লরেন্স অং
- পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
- নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: ডিএমপি
- চলমান তাপপ্রবাহ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলো ২৯ বিজিপি সদস্য
- দুইদিন বন্ধের পর আজ চালু হয়েছে মেট্রোরেল
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের খরচ ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার
- কান চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেলো যেসব সিনেমা
- যুদ্ধ পূর্ণ গতিতে চলবে: মোসাদ
- বর্ষবরণের আয়োজনে হামলার শঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- জর্ডানকে কঠিন হুশিয়ারি দিলো ইরান
- ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বলছে জাতিসংঘের মহাসচিব
- নববর্ষে আওয়ামী লীগের মঙ্গল শোভাযাত্রা
- বিএনপির কারাবন্দি নেতাকর্মীর তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
- আইপিএলে ম্যাক্সওয়েলের লজ্জার রেকর্ড
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ, গার্ড দিচ্ছেন চার দেশের নৌসেনারা
- নববর্ষ অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির কোন ভূমিকা ছিলো না: ওবায়দুল কাদের
- গরমের মধ্যে আবহাওয়া অফিসের দুঃসংবাদ
- মুন্সীগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- ওয়াচ টাওয়ার ও ড্রোন দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে
- বিএনপি এদেশের বাঙালি সংস্কৃতিকে সহ্য করতে পারে না: কাদের
- বাইডেন দেশকে বিশ্বযুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে পারেন: ট্রাম্প
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- মুক্ত হলেন এমভি আব্দুল্লাহর ২৩ নাবিক