বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড: যারা প্রতিবাদ করেছিলেন, জীবন দিয়েছিলেন
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর সামরিক সচিব কর্নেল জামিল উদ্দীনকে শেষবারের মতো কল দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু কর্নেল জামিলকে বলেছিলেন, তাঁকে আক্রমণ করা হয়েছে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি ঘেরাও করা হয়েছে। পরে লাইন কেটে যায়।
যে কালরাতে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল, নগরীকে ঘিরে ধরেছিল অনিশ্চয়তা। দেশের নেতৃত্ব অচল হয়ে পড়েছিল। কিন্তু কর্নেল জামিল তাঁর দায়িত্ব থেকে সরে আসেননি। তিনি সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল সফিউল্লাহসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের কল করেন এবং তাঁদের সেনা পাঠাতে বলেন। তিনি প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টকে বঙ্গবন্ধুকে রক্ষার নির্দেশ দেন এবং তৎক্ষণাৎ ৩২ নম্বর রোডের বাড়ির দিকে ছুটে চলেন।
সোবহানবাগ মসজিদের কাছে পৌঁছালে পিজিআর কনভয় কর্নেল জামিলকে থামায়। তিনি কারণ জানতে চান। তাঁকে বলা হয়, সামনে সেনা ইউনিট রয়েছে এবং গোলাগুলি চলছে। তিনি সেনাদের সামনে এগোনোর জন্য বোঝাতে চেষ্টা করেন। সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে বুঝতে পেরে তিনি জিপে চেপে বসেন এবং নিজে গাড়ি চালিয়ে ৩২ নম্বর রোডে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
গুলি করা হয় কর্নেল জামিলকে। গাড়ির ভেতর লুটিয়ে পড়েন তিনি। শাহাদতবরণ করেন কর্নেল জামিল, যিনি অন্যদের মতো বঙ্গবন্ধুকে রক্ষার শপথ নিয়েছিলেন। নীতি ও কর্তব্যের প্রতি অবিচল আনুগত্য কর্নেল জামিলকে দান করেছে শহীদের মর্যাদা। যে রাতে অনেক সাহসী মানুষ দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগেছেন, সে রাতে কর্নেল জামিল একচুলও টলেননি তাঁর কর্তব্যবোধ থেকে। সাহসিকতার চরম পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছেন কর্নেল জামিল। জীবন দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন কর্তব্যবোধকে।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করেছেন অনেক মানুষ যাদেরকে জেল-জুলুম সহ্য করতে হয়েছে অথবা বরণ করে নিতে হয়েছে মৃত্যুকে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড পরবর্তী সময়ে আরেক বীরের নাম বীর উত্তম কাদের সিদ্দিকী। জাতির পিতার মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি তিনি। তাই বঙ্গবন্ধু হত্যার পর সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু করেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। ১৭ হাজার মুজিব ভক্তকে সঙ্গে নিয়ে রংপুর চিলমারী পর্যন্ত সাতটি ফ্রন্টে বিভক্ত হয়ে কাদের সিদ্দিকী দীর্ঘ ২২ মাস যাবৎ প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যান। এই প্রতিরোধ যুদ্ধে নিহত হন ১০৪ জন মুজিব প্রেমী যোদ্ধা। নিহতদের মধে যেমন ছিলেন চট্টগ্রামের মৌলভী সৈয়দ, গাইবান্ধার মুন্না, দুলাল দে বিপ্লব, বগুড়ার সারিয়াকান্দির আবদুল খালেক খসরুর মতো সমতলের মানুষেরা, তেমনি ছিলেন ফনেস সাংমা, অ্যালসিন মারাক, সুধীন মারাকরাদের মতো আদিবাসীরা। জাতির পিতার জন্য যাদের আত্মত্যাগ আমাদের বলে দেয়, বাংলাদেশের প্রতিটি কোণে জাতির পিতার প্রতি মানুষের ভালোবাসা ছড়িয়ে আছে।
প্রায় দুই বছর ব্যাপী চলমান সেই প্রতিরোধ যুদ্ধে আহত যোদ্ধার সংখ্যা পাঁচ শতাধিক। এছাড়াও শুধু পিতা মুজিবকে ভালোবাসেন বলে সেনাবাহিনীর অকথ্য নির্যাতন ও জেল-জুলুমের স্বীকার হন অগণিত যোদ্ধা ।
বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করায় মৃতদের তালিকা এখানেই সীমাবদ্ধ নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করায় ১৯৭৬ সালের ১৮ আগস্ট সেনা অভিযান চালিয়ে মুক্তাগাছার প্রতিবাদী ৫ মুক্তিযোদ্ধা জাবেদ আলী, নিখিল দত্ত, সুবোধ ধর, দিপাল দাস, মফিজ উদ্দিনকে হত্যা করা হয়। সেই অভিযানে বেঁচে যান বিশ্বজিৎ নন্দী নামের এক কিশোর যোদ্ধা। কিন্তু গুরুতর আহত অবস্থায় আটক করা হয় তাঁকে। এরপরই শুরু হয় বিশ্বজিৎ এর দুর্বিষহ জীবন। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসার অপরাধে ১৯৭৭ সালের ১৮ মে সামরিক আদালতে ফাঁসির দণ্ড দেওয়া হয় ১৯ বছরের তরুণ বিশ্বজিৎকে। ফাঁসির দণ্ড মাথায় নিয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কনডেম সেলে ৭ বছর কাটাতে হয় বিশ্বজিৎকে। তবে বিশ্বজিৎ সৌভাগ্যবান। বিশ্বজিৎ এর মুক্তির জন্য বিশ্বব্যাপী আন্দোলন শুরু হয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীসহ প্রভাবশালী বিশ্বনেতারা বিশ্বজিৎকে সমর্থন করেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন সেনা সরকার বিশ্বজিতের ফাঁসি মওকুফ করে তাঁকে যাবজ্জীবন দেয়। পরে ১৯৮৯ সালে তিনি মুক্তি লাভ করেন।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সময় আওয়ামী লীগের অনেক নেতার ভূমিকা বিতর্কিত হলেও সব নেতাই কিন্তু চুপ করে থাকেননি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করেছিলেন আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যার কারণে তাঁকে কারাভোগ করতে হয়। এছাড়া আওয়ামী নেতা জাহাঙ্গীর কবীর নানককে বরিশালে থানায় ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে পিটিয়েছে। দীর্ঘদিন অসুস্থ অবস্থায় জেলে ছিলেন তিনি। আ. লতিফ সিদ্দিকী, বজলুর রহমান, মানু মজুমদারও কারাভোগ করেন। চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করেছিলেন তদানীন্তন শ্রমিক নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। এরপর সামরিক সরকারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে নেতাকর্মীদের সংগঠিত করেছিলেন তিনি। এজন্য বিদ্রোহের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তৎকালীন সরকার। সরকারের রোষানলে পড়ে এক পর্যায়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন মহিউদ্দিন চৌধুরী।
শুধু রাজনৈতিক নেতারাই নয়, বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে দীর্ঘ ১০ বছর কারাভোগ করেন শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার কান্দা গ্রামের আজগর আলী, যিনি পরিচয়ে সাধারণ কিন্তু কর্মের দ্বারা অসাধারণ হয়ে উঠেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দেশের ৮-১০ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সঙ্গে আজগর আলীও প্রশিক্ষণ নিতে গিয়েছিলেন। এক পর্যায়ে শেরপুরের নকলা উপজেলার ধামনা গ্রামে প্রতিরোধ যোদ্ধার একটি দল গ্রামের একটি বাড়িতে রাতে আশ্রয় নিলে গুপ্তচর মারফত খবর পেয়ে আজগর আলীকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরপর কারাবাসই হয় তাঁর নিয়তি।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সামরিক জান্তা যাকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুগামী মনে করেছে তাঁর ওপরই ধরপাকড় চালিয়েছে। এই কারণে বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাককে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। আবদুর রাজ্জাক ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত কারাবন্দি ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে আরও আছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত জাতীয় চার নেতা তাজউদ্দীন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী ও কামরুজ্জামানকে নিয়েও অস্বস্তি ছিল সামরিক সরকারের। এই কারণেই তাঁদের কারাবন্দী করা হয়, পরবর্তীতে হত্যা করা হয় অন্ধকার কারা প্রকোষ্ঠে।
জাতির পিতার মৃত্যুতে তাঁর সন্তানদের যেমন প্রতিক্রিয়া দেখানোর কথা ছিল বাংলাদেশে তেমনটি দেখা যায়নি একথা সত্যি। কিন্তু এই বিষয়ে সমালোচনা করার আগে মোশতাক, জিয়ার শাসনামলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সামরিক পরিস্থিতির কথাও আমাদের মাথায় রাখতে হবে। সেই দিনগুলোতে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের নাম উচ্চারণ করা নিষিদ্ধ ছিল। বাংলাদেশ পরিণত হয়েছিল মত প্রকাশের স্বাধীনতাহীন এক কারাগারে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ঢাকায় কার্ফু জারি করা হয়েছে অসংখ্যবার, রাজপথ দাপিয়ে বেড়িয়েছে সেনাবাহিনী। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও ’৭৫ এর ১৮ই অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন, মধুর ক্যান্টিনসহ পুরো বিশ্ববিদ্যালয় পোস্টার ও দেয়াল লিখনে ভরিয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ জানায় ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা৷ এরপর ২০শে অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে একটি প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। তৎকালীন ত্রাসের রাজত্বে এসব প্রতিবাদ-প্রতিরোধ সম্ভব হয়েছিল পিতার প্রতি সন্তানের নিঃস্বার্থ ভালোবাসার কারণেই।
এমনকি ১৯৭৬ সালের ২৩ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর বাসভবনস্থ অফিসের কর্মকর্তা মুহিতুল ইসলাম লালবাগ থানায় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা রুজু করতেও গিয়েছিলেন। কিন্তু মামলা নেয়নি ডিউটি অফিসার, বরং অফিসারের হাতে চড় খেয়ে বিদায় নিতে হয় মুহিতুল ইসলামকে। এভাবেই অপমান, নির্যাতন, হত্যা ও জেল-জুলুমের মধ্যে চলতে থাকে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ। জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা দেশে আসলে তার নেতৃত্বে যে প্রতিবাদ আরো গাঢ় হয়।
এই মর্মস্পর্শী ঘটনার প্রতিবাদে শুরুতেই কেন কোনো গণপ্রতিরোধ গড়ে উঠল না! এই প্রশ্নের জবাবে অনেকে বলেন, ঘটনার আকস্মিকতা এবং বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুতে হতবিহ্বল হয়ে পড়া। কিন্তু এই বিষয়ে সমালোচনা করার আগে মোশতাক, জিয়ার শাসনামলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক, সামরিক পরিস্থিতির কথাও আমাদের বিবেচনা করতে হবে। সেই দিনগুলোতে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের নাম উচ্চারণ করা নিষিদ্ধ ছিল। বাংলাদেশ পরিণত হয়েছিল বাক স্বাধীনতাহীন এক বৃহৎ কারাগারে।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ঢাকায় কার্ফু জারি করা হয়েছে অসংখ্যবার, রাজপথ দাপিয়ে বেড়িয়েছে সেনাবাহিনী। পিতা মুজিবকে ভালোবেসে সামরিক সরকারের নির্মম নির্যাতন ও জেল-জুলুমের স্বীকার হন অগণিত যোদ্ধা। তৎকালীন ত্রাসের রাজত্বে এসব প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ সম্ভব হয়েছিল জাতির পিতার প্রতি সাধারণ মানুষের নিঃস্বার্থ ভালোবাসার কারণেই। বাঙালি অকৃতজ্ঞ নয়, বাঙালি বেঈমান নয়।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১৫আগস্ট, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়-স্বজনদেরও প্রার্থী হতে নিষেধ আ.লীগের
- বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়লো ৪ টাকা
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোট কাল
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ডিএমপির ৬ এডিসি-এসির বদলি
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: পরিবেশমন্ত্রী
- "খালেদা জিয়া মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও তো ব্যর্থ হয়েছিল"
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ১৪ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- এরদোগানকে প্রশংসা করে যা বলছে হামাস
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ১৭
- ৭৫ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, দুবাই বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা
- রাখাইনে নতুন করে সংঘাত, পালিয়ে আসা বিজিপির সংখ্যা বাড়ছে
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- টাইমের প্রভাবশালী ব্যাক্তির তালিকায় বাংলাদেশী মেরিনা
- শনিবার ঢাকা আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় মোহন
- থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- মুনাফা বেড়েছে আমরা নেটওয়ার্কসের
- মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- গরম বাড়বে, শিগগিরই মিলছে না স্বস্তি
- বাংলাদেশের নতুন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক
- এশিয়া কাপের আয়োজন থেকে বাদ পড়ছে ভারত পাকিস্তান
- ওমরাহ ভিসা–সংক্রান্ত নতুন আইন জারি করেছে সৌদি
- ইসরায়েলের হামলার হুমকি, পারমানবিক কেন্দ্র বন্ধ রেখেছে ইরান
- ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি
- "মুজিবনগরে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে"
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- ২১ নাবিক জাহাজে দেশে ফিরবেন, বাকি দুজন বিমানে
- "এ সরকারের আমলে জ্যামিতিক হারে বিচার বহির্ভূত হত্যা বেড়েছে"
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ নিয়ে প্রত্যাশা করার দরকার নেই: শান্ত
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
- ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
- শেয়ার বিক্রি করবেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি
- তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টি
- টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী
- উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- থাইল্যান্ড, সৌদি ও গাম্বিয়া সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- লিটারে ১০ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম
- ইসরায়েলকে সহযোগিতার কথা অস্বীকার সৌদির
- নিজের ইচ্ছাতেই বিশ্রাম চেয়েছেন ম্যাক্সওয়েল
- ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারালো বাংলাদেশের মনন
- সিঙ্গাপুরের নতুন প্রধানমন্ত্রী লরেন্স অং
- পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
- নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: ডিএমপি
- চলমান তাপপ্রবাহ ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে
- শ্রম আইন লঙ্ঘন: ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়লো
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে হামলা হুমকি ইরানের
- ঈদের পর প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বড় পতন
- ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো তাপমাত্রার পারদ
- দিনেদুপুরে ইউপি মেম্বারকে গুলি করে গলা কেটে হত্যা
- "মন্ত্রী হওয়ার আগেও এমন ঈদ নেই, যেদিন আমি হাসপাতালে যাইনি"
- বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম মিয়া হাসপাতালে ভর্তি
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ, গার্ড দিচ্ছেন চার দেশের নৌসেনারা
- এবারের ঈদে মানুষ চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটিয়েছে: রিজভী
- বিএনপির কারাবন্দি নেতাকর্মীর তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
- ৫৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, ৩ জেলায় বৃষ্টির আভাস
- ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের খরচ ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলো ২৯ বিজিপি সদস্য
- ঈদে ১৭২ মোটরসাইকেল দূর্ঘটনা, ঢামেকে ভর্তি ৮২
- খালেদা জিয়া রাজনৈতিক কারণেই বন্দি হয়ে আছেন: মির্জা ফখরুল
- দুইদিন বন্ধের পর আজ চালু হয়েছে মেট্রোরেল
- এবারের ঈদ আমার জন্য স্পেশাল: বুবলী
- ইউনূস সেন্টারের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি বিএনসিইউর
- ঈদে নামাজে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে সাকিব
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- বর্ষবরণের আয়োজনে হামলার শঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার
- ইরানি হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের খরচ ১.৩৫ বিলিয়ন ডলার
- যুদ্ধ পূর্ণ গতিতে চলবে: মোসাদ
- কান চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেলো যেসব সিনেমা
- জর্ডানকে কঠিন হুশিয়ারি দিলো ইরান
- ইসরাইলের হামলা নিয়ে যা বলছে জাতিসংঘের মহাসচিব
- ভাসানটেকে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ
- আইপিএলে ম্যাক্সওয়েলের লজ্জার রেকর্ড
- নববর্ষে আওয়ামী লীগের মঙ্গল শোভাযাত্রা
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- বিএনপির কারাবন্দি নেতাকর্মীর তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
- নববর্ষ অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী
- মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির কোন ভূমিকা ছিলো না: ওবায়দুল কাদের
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ, গার্ড দিচ্ছেন চার দেশের নৌসেনারা
- এস আলম গ্রুপের তেলের মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণে
- গরমের মধ্যে আবহাওয়া অফিসের দুঃসংবাদ
- মুন্সীগঞ্জে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১