কক্সবাজারে যেখানে-সেখানে অপরিকল্পিত স্থাপনা নয় : প্রধানমন্ত্রী

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: কক্সবাজারকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে জেলার সার্বিক উন্নয়নে মাস্টারপ্ল্যান করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাই যেখানে সেখানে অপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা নির্মাণ বন্ধে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে দেশের সবচেয়ে আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন সম্মেলন কেন্দ্রটিও কক্সবাজারে নির্মাণ করার ঘোষণা দিয়েছেন সরকারপ্রধান।
বাংলাদেশকে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সেতু উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারের বিমানবন্দরটি হবে আন্তর্জাতিক আকাশপথের রিফুয়েলিং সেন্টার।’
কক্সবাজারের বীর মুক্তিযোদ্ধা মাঠে বুধবার সকালে কক্সবাজার নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নবনির্মিত বহুতল অফিস ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন সরকারপ্রধান।
কক্সবাজারকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা ‘একান্তভাবে অপরিহার্য’ উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘সেজন্য কক্সবাজারবাসীর কাছে আমার একটা অনুরোধ থাকবে যেখানে-সেখানে, যত্রতত্র অপরিকল্পিতভাবে কোনো স্থাপনা আপনারা করবেন না। ইতিমধ্যে, আমরা কক্সবাজারে কিন্তু অনেকগুলো প্রকল্প নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘একটা মাস্টারপ্ল্যান করার নির্দেশ দিয়েছি, পুরো কক্সবাজারটাকে ঘিরে। এর উন্নয়নটা যেন অপরিকল্পিতভাবে না হয়ে মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী হয়।
‘এই যে আমাদের বিশাল সমুদ্রসীমা রয়েছে, এতে পর্যটন ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করা, আমাদের দেশীয় পর্যটকদের যেমন সুযোগ সৃষ্টি করা, পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় করা- সেই উদ্যোগটা আমরা নিতে যাচ্ছি।’
বিমান চলাচলের আন্তর্জাতিক আকাশপথটি কক্সবাজারের ওপর দিয়ে গেছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করার কাজ চলমান রয়েছে। কক্সবাজারে হবে আন্তর্জাতিক আকাশপথে রিফুয়েলিংয়ের একটা জায়গা। যার ফলে এখানে অনেক কাজ হবে।’
সিলেট থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত সরাসরি বিমান চালু হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমি নির্দেশ দিয়েছি, আমাদের অন্যান্য অঞ্চল যেমন বরিশাল, রাজশাহী, সৈয়দপুর- এরকম যতগুলো বিমানবন্দর আছে, সবগুলো থেকে কক্সবাজারে সরাসরি বিমান চলাচল চালু হয়, তার ব্যবস্থাটাও আমরা করে দেব ভবিষ্যতে। যাতে আমাদের পর্যটনও বাড়বে, সব বাড়বে।’
ঢাকায় নয়, দেশের সবচেয়ে আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন সম্মেলন কেন্দ্র বা কনভেনশন সেন্টারটি কক্সবাজারে তৈরি করার ঘোষণা দিয়েছেন টানা তিন মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘সব থেকে ভালো কনভেনশন সেন্টার, উন্নত মানের কনভেনশন সেন্টার এই কক্সবাজারে করা হবে। অন্য কোথাও না, রাজধানীতে না।
‘আমি চাই কক্সবাজারে হবে এটা, যাতে পর্যটকদেরও আকর্ষণ করবে আর আমাদের যে কোনো সেমিনার, যা কিছু আমরা করি সেখানে আমরা করব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের যে ভৌগোলিক অবস্থান এই অবস্থানটা হচ্ছে প্রাচ্য প্রাশ্চাত্যের মধ্যে একটা সেতুবন্ধন রচনার করবার মতো জায়গা। এ জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলতেন, বাংলাদেশটাকে তিনি প্রাচ্যের সুইজারল্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবেন।
‘সুইজারল্যান্ড শান্তির দেশ, সেই সঙ্গে ইউরোপের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত যেতে হলে সুইজারল্যান্ড হয়েই যেতে হয়। তার স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশকে এভাবেই গড়ে তুলবেন।’
সমুদ্রসীমায় নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন এই সমুদ্র সম্পদ আমাদেরকে ব্যবহার করে আমাদের অর্থনীতিতে যাতে অবদান রাখতে পারে, সেই ব্যবস্থাটা আমরা করতে চাই। তাই আমরা ব্লু ইকোনোমি বা সুনীল অর্থনীতি গ্রহণ করেছি। এর ভিত্তিতে উন্নয়নকে আমরা আরও ত্বরান্বিত করতে চাই।’
মহেশখালীতে গভীর সমুদ্রবন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ নানা উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটিকে ডিজিটাল আইল্যান্ড হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে মহেশখালীর উন্নয়নটা যখন দেখবেন দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে, সবাই বিস্মিত হবেন যে এ রকম উন্নয়ন করা যায়।’
টেকনাফের জন্যও বিশেষ উদ্যোগ নেয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং টেকনাফের সমুদ্র সৈকত যাতে আন্তর্জাতিক মানের হয় তারও ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি।’
সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেখানে সি অ্যাকোরিয়াম যাতে হয়, তার ব্যবস্থা আমরা নেব। যদিও এটা খুব ব্যয়বহুল এবং অ্যাকোরিয়াম চালানোর মতো দক্ষ লোকের অভাব আছে আমাদের দেশে। কাজেই সেটা আমাদের দেখতে হবে, তৈরি করতে হবে।’
কক্সবাজারবাসীর দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমাদের এখন দোহাজারি থেকে ঘুনধুম পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ এগিয়ে চলছে। চমৎকার একটা রেল স্টেশন, খুব আকর্ষণীয় একটা রেল স্টেশন নির্মাণ হয়েছে। এর কাজ খুব দ্রুত শেষ হবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম যেমন মহাসড়ক তৈরি করে দিয়েছি, আবার কক্সবাজার পর্যন্ত রাস্তার কাজও চলছে।’
উন্নয়নের সঙ্গে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষার ওপর গুরত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারে একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় করার অনুমোদন আমরা দিয়েছি। এখানে একটি মেডিক্যাল কলেজ করা হয়েছে, একটি হাসপাতালও করা হবে। স্টেডিয়ামগুলোকে আরও উন্নতমানের করব, যাতে আন্তর্জাতিক মানের খেলা হয়।’
খুরুশকুলে একটি আধুনিক শুটকির হাট করার পরিকল্পনার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘যেটি দৃষ্টিনন্দন হবে। আর সেখানে যারা মৎস্যজীবী যারা মাছ ধরবেন, শুটকি করবেন তারা বাজারজাত করতে পারবেন।’
লবণ উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের চাহিদা মিটিয়ে শীতপ্রধান দেশগুলোতে রপ্তানির সুযোগ তৈরির ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কক্সবাজারের লবণচাষীদের নানা সুযোগ সুবিধা দেয়ারও নির্দেশনা দেন তিনি। কোরাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন রক্ষা ও নিরাপত্তায় বিশেষ দৃষ্টি দেয়ারও তাগিদ দিয়েছেন সরকারপ্রধান।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূল ও সমুদ্র সৈকত রক্ষায় ঝাউবন তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘এই সমুদ্র সৈকতে আমার অনুরোধ থাকবে উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ছাড়াও অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিরা আছেন, আমাদের যুব সমাজ আছে, সামনে আষাঢ় মাস, আষাঢ় মাসে আমরা বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি নিই।
‘এই সমুদ্রসৈকত পুরোটা যদি আমরা ঝাউ গাছ দিয়ে ঘিরে দিতে পারি তাহলে যেকোনো ঝড় জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।’
৮০ মাইল বা ১২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এলাকা জুড়ে ঝাউ বন করা খুব কঠিন কাজ হবে না বলেও মনে করেন সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবেশটা রক্ষা করতে হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোাগ থেকে পরিবেশ যেন রক্ষা পায় সেই ব্যবস্থা নিতে হবে।’
করোনাভাইরাসের কারণে অর্থনীতিতে ধস নামলেও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় উপকার হয়েছে বলে মনে করেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘করোনাভাইরাসে আমাদের যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে এটা ঠিক। একটা উপকার আমরা পেয়েছি। যেহেতু কোনো পর্যটক সেখানে যেতে পারেনি, কক্সবাজারে হারিয়ে যাওয়া লাল কাঁকড়া সেগুলো যেমন ফিরে এসেছে, কিছুদিন ডলফিনও দেখা গেছে।
‘আমাদের কাছিমগুলো তাদের প্রজননক্ষেত্র ছিল যে পারগুলো, সেগুলোও হারিয়ে যাচ্ছিল। যখন সেখানে কেউ যাচ্ছিল না, খবর পেলাম কিছু ছবিও দেখলাম লাল কাঁকড়াগুলো আবার ফিরে এসেছে।’
করোনাকালিন সময়ে অর্থনৈতিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমার অনুরোধ থাকবে, কোথাও এক ইঞ্চি জমি পড়ে থাকবে না। যেখানে যার যতটুকু সামর্থ্য যা কিছু পারেন উৎপাদন করবেন।’
কক্সবাজার প্রান্তে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/ ১৮ মে, ২০২২)
পাঠকের মতামত:

- সাড়ে ৪ ঘণ্টা একাই লড়লেন জাদেজা, তবুও হার ভারতের
- পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় ১০৫ জনের মৃত্যু
- শেয়ারবাজার থেকে সরকারের কর্তৃত্ব কমাতে হবে : আমীর খসরু
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপি সব সময়ই ভূমিকা রেখেছে: সালাহউদ্দিন
- ‘চিলড্রেন্স পার্টি’র কথা শুনে বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই: মির্জা আব্বাস
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতেই হবে: মির্জা ফখরুল
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- মধ্যরাতে মিছিল নিয়ে ফের রাজপথে নারীরা
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের ঢাকার জোন ও কর্পোরেট শাখার অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পাঁচ আফ্রিকান প্রেসিডেন্টকে অপমান করলেন ট্রাম্প
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় নিহত ছাড়াল ৫৮ হাজার
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- "হাসিনা অন্তত ডামি-টামি করেছে, আর এরা বলে ইলেকশনেরই দরকার নেই"
- মোদীকে হাড়িভাঙ্গা আম উপহার পাঠাচ্ছেন ড. ইউনূস
- বিএনপি-তারেকের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত চক্রান্ত চলছে: ফখরুল
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন-মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন বিশেষ কারাগারের আলাদা কক্ষে
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড দ্রুত তদন্ত-দোষীদের শাস্তি দাবি করলেন মির্জা ফখরুল
- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
