ডলারের উত্তাপ বাজারে

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ডলারের উত্তাপে নিত্যপণ্যের বাজারও গরম হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে গত কয়েক মাস ধরে পণ্যের দাম কমলেও স্থানীয় বাজারে কমছে না। বরং ডলারের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে পণ্যের দামও বেড়ে যাচ্ছে। এ অজুহাতে সর্বশেষ চিনি ও সয়াবিন তেলের দাম ফের বাড়ানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমার পর থেকে যেসব পণ্যের এলসি খোলা হয়েছিল সেগুলো দেশে আসতে শুরু করেছে। যেখানে এগুলোর দাম কমার কথা, সেখানে ডলারের দাম বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে বাড়ানো হচ্ছে। এতে একদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমার সুফল পাচ্ছেন না ভোক্তারা।
অন্যদিকে দাম বাড়ায় ক্রেতার কষ্ট বেড়েছে। নানা অজুহাতে প্রায় সব ধরনের আমদানি পণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছে। অথচ এসব ক্ষেত্রে যুক্তিসঙ্গত কোনো বিশ্লেষণ হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকেও বিষয়টি সেভাবে তদারকি হচ্ছে না বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জাতিসংঘের কৃষি বিষয়ক সংস্থা ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারাল অরগানাইজেশনের (এফএও) প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই থেকে অক্টোবর এই ৪ মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম ১২ শতাংশ, সয়াবিনের দাম ১৮ শতাংশ, চিনির দাম ২২ শতাংশ কমেছে। এছাড়া ডালের দাম ৬ শতাংশ, ডিমের দাম ৮ শতাংশ কমেছে। তবে এক বছরের হিসাবে খাদ্যপণ্যের দাম এখনও গড়ে ১২ শতাংশ বেশি রয়েছে।
জুনে আমদানির জন্য ডলারের দাম ছিল ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা। বর্তমানে প্রতি ডলার ১০৭ টাকা। ওই সময়ে প্রতি ডলারের দাম বেড়েছে ১৩ টাকা ৫৫ পয়সা। অর্থাৎ টাকার মান কমেছে ১৪ দশমিক ৫০ শতাংশ।
করোনার পর খাদ্যপণ্যের দাম এক দফা বেড়েছে। এর ধকল কাটিয়ে উঠার আগেই ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এর প্রভাবে মার্চ থেকে খাদ্যপণ্যের দাম আরও লাগামহীনভাবে বাড়তে থাকে। ফলে দেশের বাজারেও এর প্রভাব পড়তে থাকে।
এলসি খোলার পর ওই পণ্য দেশে আসতে কমপক্ষে ৩ থেকে ৪ মাস সময় লাগে। ওইসব পণ্য দেশীয় কারখানায় পরিশোধন হয়ে বাজারে আসতে আরও ১ মাস পার হয়। এ হিসাবে আমদানি পণ্য বাজারে আসতে ৪ থেকে ৫ মাস সময় লাগে। তবে তৈরি পণ্য হলে ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যে বাজারে আসে। বাড়তি দামে মার্চে যেসব পণ্যের এলসি খোলা হয়েছে সেগুলো বাজারে এসেছে জুন-জুলাইয়ে। সেগুলো পরিশোধ হয়ে বাজারে এসেছে জুলাই-আগস্টে। কিন্তু পণ্যের দাম বেড়েছে এপ্রিল থেকেই।
জুলাই থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কমতে শুরু করে। আগস্টে এসে বেশ কমে যায়। কম দামে জুলাইয়ে যেসব পণ্যের এলসি খোলা হয়েছে সেগুলো সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে বাজারে এসেছে। কিন্তু দাম তেমন একটা কমেনি। বরং কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ডলারের দাম বাড়লে আমদানি পণ্যের খরচ বেশি পড়ে। তবে কত বেশি পড়ে সেটি নির্ধারণ করতে গবেষণা হওয়া উচিত। এর একটি স্থায়ী পলিসি দরকার। ডলারের দাম কত বাড়লে কেজিতে কত বাড়বে। বর্তমানে এ ধরনের কোনো পলিসি নেই। দেখা যাচ্ছে সেপ্টেম্বরের তুলনায় এখন ডলারের দাম কমেছে। কিন্তু পণ্যের দাম ডলারের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে বাড়ানো হয়েছে। এ ধরনের হলে ভোক্তার সঙ্গে ন্যায়সঙ্গত আচরণ হবে না। ডলারের মূল্য যেহেতু অস্থির, সে কারণে আগেই একটি পলিসি করা দরকার ছিল। আগে যেহেতু হয়নি, দ্রুত করা উচিত। ভোক্তার স্বার্থে এটি প্রয়োগ করাও জরুরি।
কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বাড়লে দেশের বাজারেও প্রভাব পড়বে। কারণ অনেক পণ্য আছে যা আমদানি করে চাহিদা মেটাতে হয়। তবে বিশ্ববাজারে কিছু পণ্যের দাম কমছে। তার প্রভাব দেশের বাজারে পড়েনি। এর একটা কারণ হতে পারে, ডলার সংকট ও মূল্য বৃদ্ধি। তাই বিশ্ববাজারে দাম কমলেও ডলারের দাম বেশি হওয়ায় দেশীয় ব্যবসায়ীদের বেশি দরেই কিনতে হচ্ছে। পাশাপাশি এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট আছে। তারা অতি মুনাফা করতে পণ্যের দাম কমলেও বেশি দরে বিক্রি করে। তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। সঙ্গে কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
এদিকে জুনে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা। ২১ জুলাই তা বেড়ে হয় ৯৩ টাকা ৯৫ পয়সা। ৮ আগস্ট আরও বেড়ে ৯৫ টাকা হয়। ১৮ সেপ্টেম্বর এক লাফে বেড়ে হয় ১০৮ টাকা। ৩১ অক্টোবর তা আরও কিছুটা কমে দাঁড়ায় ১০৩ টাকা। এখন ব্যাংক ভেদে ১০১ থেকে ১০৭ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। সরকারি ব্যাংকগুলো বর্তমানে আমদানির এলসি বেশি খুলছে। এসব ব্যাংকে প্রতি ডলার ১০৫ থেকে ১০৭ টাকা।
বাড়তি দামে ডলার কিনে এলসি খুললেও পণ্যের দাম সঙ্গে সঙ্গে বাড়ার কথা নয়। বাড়তি দামে ডলার কিনে এলসি খুলে পণ্য দেশে আসার পর বাড়ার কথা। কিন্তু তার আগেই পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ডলারের দাম ১০০ টাকার উপরে উঠেছে সেপ্টেম্বরে। ওই সময়ে যেসব পণ্যের এলসি খোলা হয়েছে সেগুলোর বেশিরভাগই এখনও দেশে আসেনি। দেশে আসার পর এগুলো পরিশোধন হয়ে বাজারে যেতে সময় লাগবে আরও এক মাস। এ হিসাবে ডলারের দাম বাড়ার প্রভাব ডিসেম্বরে পড়ার কথা।
কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন ও চিনির দাম যখন কমেছে তখন ১৭ নভেম্বর শুধু ডলারের দাম ১০০ টাকার উপরে চলে গেছে এই অজুহাতে দাম বাড়ানো হয়েছে। ওই দিন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম ১২ টাকা বেড়ে ১৯০ টাকা এবং চিনির দাম কেজিতে ১৩ টাকা বেড়ে ১০৮ টাকা করা হয়েছে। অথচ এই দামেও বাজারে চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। এখন প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা। যা এক মাস আগে (অক্টোবর) ছিল ১০৫ টাকা। সেপ্টেম্বরে বিক্রি হয়েছে ৯৫ টাকা, আগস্টে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। অথচ অক্টোবরের তুলনায় এখন ডলারের দাম কমেছে। তাহলে এখন যেসব পণ্যের এলসি খোলা হচ্ছে সেগুলোর দাম কি ৩-৪ মাস পর কমবে। উত্তর সহজ-কমবে না। তখন অন্য অজুহাতে দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলবে।
আন্তর্জাতিক দাম কমার কারণে যেখানে দেশেও কমতির দিকে থাকার কথা, সেখানে চার মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনি কিনতে একজন ক্রেতাকে ২৫ টাকা বাড়তি খরচ করতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে কমতির মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম ৮৪ টাকা ও প্যাকেট চিনি ৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। ৬ অক্টোবর প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম ছয় টাকা বাড়িয়ে ৯০ ও প্যাকেট চিনি ৯৫ টাকা করা হয়। সর্বশেষ ১৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দাম আরেক দফা বাড়ানো হয়। নতুন মূল্য হচ্ছে প্রতি কেজি ১০২ টাকা এবং প্যাকেট চিনি ১০৮ টাকা।
২৬ জুন প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৮০ টাকা, বোতলজাত সয়াবিনের মূল্য ছিল ১৯৯ টাকা। মে থেকেই আন্তর্জাতিক বাজারে এর দাম কমেছে। কিন্তু দেশের বাজারে ২৮ আগস্ট এক দফা মূল্য কমিয়ে প্রতি লিটার খোলা ১৭৫ ও বোতলজাত সয়াবিন ১৯২ টাকায় নামিয়ে আনা হয়। বিশ্ববাজারে দাম আরও কমার পরিপ্রেক্ষিতে ৩ অক্টোবর লুজ সয়াবিনের লিটার ১৫৮ টাকা ও বোতলজাত সয়াবিনের মূল্য ১৭৮ টাকায় নামানো হয়।
তবে কিছু দিন বাজারে সরকার ঘোষিত মূল্য কার্যকর থাকে। কিন্তু পরবর্তীতে বিক্রেতারা কারসাজি করে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৭০ ও বোতলজাত ১৮০ টাকায় বিক্রি করে। সর্বশেষ ১৭ নভেম্বর নতুনভাবে দাম বাড়ানো হয় ভোজ্যতেলের। এক লাফে লিটারপ্রতি ১২ টাকা বাড়িয়ে খোলা সয়াবিনের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৭২ টাকা এবং বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতিলিটারের দাম নির্ধারণ করা হয় ১৯০ টাকা।
তবে বাজার পরিস্থিতি পর্যালচনা করে দেখা গেছে-শুক্রবার প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ১৮৫ টাকা। এক মাস আগে (অক্টোবর) বিক্রি হয়েছে ১৬৬ টাকা। এছাড়া বোতল সয়াবিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৯০ টাকা। যা এক মাস আগে বিক্রি হয়েছে ১৮৫ টাকা।
জানতে চাইলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, মার্কিন ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সব ধরনের আমদানি করা পণ্যের দাম বেড়েছে। সেই প্রভাব দেশেও পড়ছে। তবে কেউ দাম নিয়ে অসাধুতা বা কারসাজি করতে না পারে সেদিকে তদারকি করা হচ্ছে। কোনো অনিয়ম পেলেই আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি খোলা আটা বিক্রি হয়েছে ৬২ টাকা। যা এক মাস আগে (অক্টোবর) ছিল ৫৮ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে কমায় সেপ্টেম্বরে কমে ৫৫ ও আগস্টে বিক্রি হয়েছে ৫২ টাকায়। তিন মাস ২৫ দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি আটা খুচরা বাজারে ১০ টাকা বাড়তি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি খোলা ময়দা প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৭৫ টাকা।
যা এক মাস আগে (অক্টোবর) বিক্রি হয়েছে ৬৫ টাকা। মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরে ৬২ টাকা, আগস্টে বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকা কেজি। সেক্ষেত্রে ৩ মাস ২৫ দিনের ব্যববধানে প্রতি কেজি খোলা ময়দা কিনতে একজন ক্রেতাকে ১৫ টাকা বাড়তি খরচ করতে হচ্ছে। অথচ ওই সময়ে বিশ্ববাজারে গমের দাম কমেছে। মাঝারি মানের মসুর ডালের কেজি এখন ১৪০ টাকা। এক মাস আগে ছিল ১৩০ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে ডালের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। শুধু ডলারের দাম ও জাহাজ ভাড়া বৃদ্ধির অজুহাতে চার মাসে ডালের দাম কেজিতে ৩০ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
সুত্র- যুগান্তর
পাঠকের মতামত:

- ওসির পর এবার সব ইউএনও বদলির সিদ্ধান্ত
- ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল শুরু
- আচরনবিধি ভঙ্গের অভিযোগের জবাব দিলেন সাকিব
- সিঙ্গাপুরকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল
- শেষ দিন বাংলাদেশের দরকার ৩ উইকেট
- "গণবিরোধী সরকার টিকে থাকতে পারবে না"
- ডামি নির্বাচন বাতিলের দাবি রবের
- নির্বাচনে যাচ্ছেন বিএনপির যেসব হেভিওয়েট নেতা
- ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে বিএনপির পাঁচ নেতাকে বহিষ্কার
- জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় সবাইকে পাশে চান প্রধানমন্ত্রী
- গন্তব্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত নির্বাচনী ট্রেন চলবে: কাদের
- দেশের সব থানার ওসি বদলির নির্দেশ
- ডিআরইউ'র নতুন সভাপতি শুভ, সম্পাদক মহিউদ্দিন
- জেল থেকে বের হয়ে আ.লীগের প্রার্থী বিএনপির শাহজাহান
- মির্জা আব্বাসের দুদকের মামলার রায় ১২ ডিসেম্বর
- নির্বাচনে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো থ্রেট দেখছি না: আইজিপি
- ভোটের ওপর জনগণের আস্থা নিশ্চিত করা অসম্ভব: টিআইবি
- পর্যবেক্ষক নিয়ে আমরা চিন্তিত নয়: কাদের
- "বাংলাদেশকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো কিছুই দেখছি না"
- যুদ্ধ বিরতির মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা হয়নি
- বেলিংহ্যামের দিনে রিয়াল মাদ্রিদের দারুন জয়
- ৭ রানের লিড পেলো কিউইরা
- আরও ৩০ ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তি
- শাহ আমানত বিমানবন্দরে সাড়ে ৩ কোটি টাকার সোনা জব্দ
- দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিন আজ
- গাজীপুরে দুইটি কাভার্ড ভ্যানে আগুন
- হরতাল সমর্থনে রাজধানীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল
- সারা দেশে ১৬১ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- জনগণকে সেবা দিতে নিরলসভাবে কাজ করছে এনবিআর: প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশে নির্বাচনে কোনো পর্যবেক্ষক পাঠাবে না জাতিসংঘ
- নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা রওশন এরশাদের
- বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় বিশ্ব: ইইউ
- যুক্তরাজ্যের ইউরো-এশিয়া কারী অ্যাওয়ার্ড জিতেছে ওয়েলসের আবুলস স্পাইস
- শ্রমিক অধিকার নিয়ে যে বার্তা দিলো ওয়াশিংটন
- মাগুরায় সাকিব, সমর্থকদের উল্লাস
- শেষ সেশনে দিন নিজেদের করলো বাংলাদেশ
- বিশ্বকাপে ছন্দপতনের কারণ অনুসন্ধানে বিসিবির কমিটি
- বিএনপি এখন সন্ত্রাসী দলে পরিণত: হানিফ
- পদত্যাগ করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়
- সারাদেশে এখন নির্বাচনী উৎসব শুরু: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ হাসিনার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা
- ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ইসির বৈঠক শুরু
- স্বতন্ত্র ভোটে দাঁড়াতে চাইলে পদত্যাগ করতে হবে না: ইসি
- নির্বাচনে বাধাগ্রস্তকারীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসা উচিত: কাদের
- সূচক কিছুটা বেড়েছে
- জিপিএচই ইস্পাতের বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা
- শমরিতা হসপিটালের বোনাস লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা
- অযথাই দাম বাড়ছে ইয়াকিন পলিমারের
- সোনারগাঁয়ে চলন্ত ট্রাকে আগুন
- এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিও সরে যেতে পারে পাকিস্তান থেকে
- দিনের শুরুতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস
- আরও ৩০ বন্দিকে মুক্ত করে দিয়েছে ইসরাইল
- ইসি হিসেবে অংশ নিচ্ছে নিবন্ধিত ২৬ রাজনৈতিক দল
- দমন নিপীড়ণ থেকে বাদ যাচ্ছেনা বিএনপির নেতা-কর্মীর স্বজনরা
- জলবায়ু ইস্যুতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তার আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- বেইলি রোডে ককটেল বিস্ফোরণে আহত ২
- বিএনপির ২৪ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি শুরু
- নির্বাচন নিয়ে ইসি-ইইউ বৈঠক আজ
- নির্বাচনি আচরণবিধি প্রতিপালনে থাকছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
- ৩০ দিনে পুড়েছে ২১২টি যানবাহন: ফায়ার সার্ভিস
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে
- দেশে মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ
- গাজায় যুদ্ধবিরতি বাড়লো আরো দুইদিন
- টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, অভিষেক দীপুর
- বাংলাদেশের স্পিনারদের শক্তহাতে সামলাতে আত্মবিশ্বাসী নিউজিল্যান্ড
- মুক্তি পেয়েছেন আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি বন্দী
- ঈশ্বরদীতে একটি ট্রেনের বগিতে অগ্নিসংযোগ
- মাঠে নামছে বিএনপির কারা নির্যাতিত নেতাদের স্বজনরা
- স্কুলে ভর্তির লটারী আজ
- জাতীয় পার্টির প্রার্থী তালিকায় নেই রওশন-সাদ
- নির্বাচনের ১০ দিন আগেই থাকবে ৪৭ হাজার বিজিবি
- যুক্তরাষ্ট্র বেশি কিছু চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- তহবিল সংগ্রহে ৬০০ কোটি টাকার সুকুক ছাড়বে এসিআই
- দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা পেলেন যারা
- স্কুলে ভর্তির লটারী আজ
- মিনিস্টারের ফ্রিজ কিনলেই টিভি ফ্রি
- অনিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ: ভয়েস অফ আমেরিকা
- বিএনপি নির্বাচনে আসলে তফসিল পুনর্নির্ধারণ: ইসি আলমগীর
- রাশিয়ার বক্তব্য জনগণের আকাঙ্ক্ষার সাংঘর্ষিক: রিজভী
- হরতাল-অবরোধ একসাথে ঘোষণা করলো বিএনপি
- বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে দোষারোপ রাশিয়ার
- প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেতে গণভবনে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা
- ডলারের চড়া দামে লোকসানে রানার
- নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে: সিইসি
- রাজনৈতিক অস্থিরতায় স্থবির ব্যবসায়
- দিনের শুরুতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস
- ঢাকায় ফিরলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
- সাকিবদের বিশ্বকাপ পারফরম্যান্স নিয়ে কড়া মন্তব্য আকরামের
- নমিনেশন দেওয়া হলেও জোটের সঙ্গে সমন্বয়: তথ্যমন্ত্রী
- ৩০ দিনে পুড়েছে ২১২টি যানবাহন: ফায়ার সার্ভিস
- বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে সহিংস স্বৈরাচারী অভিযান
- মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন শেখ হাসিনা
- ভারতে হবে নতুন কোচ নিয়োগ, আলোচনায় ধোনি
- ঢাকায় রিজভীর নেতৃত্বে মিছিল
- উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনে ভোট দেবে জনগণ, ৯০ দেশের দূতকে পররাষ্ট্র সচিব
- ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিনের সাথে অরিক্সের চুক্তি
- বিকাশ থেকে গ্রামীণফোন রিচার্জে লাখপতি হবার সুযোগ
- ভারতের হারের প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশকে বয়কটের আহবান
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর
