আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি: প্রধানমন্ত্রী

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল প্রকার বৈষম্য ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত সমতা ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে দেশবাসীসহ বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।তিনি বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ ও সংঘাত চাই না, নর-নারী-শিশু হত্যা আমাদের তীব্রভাবে ব্যথিত করে। আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি। টেকসই শান্তি বিরাজমান থাকলে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর শান্তির নীতি অনুসরণ করি।’ তিনি সকল প্রকার বৈষম্য ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত সমতা ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে দেশবাসীসহ বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী আজ ‘গণহত্যা দিবস’ উপলক্ষ্যে আজ দেয়া এক বাণীতে এ আহবান জানান। আগামীকাল ‘গণহত্যা দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাংলাদেশে বিশ্বের বর্বরতম হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করে। অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে তিনি স্মরণ করেন একাত্তরের ২৫ মার্চের কালরাতে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহীদদের, যাদের তাজা রক্তের শপথ বীর বাঙালিদের অস্ত্রধারণ করে স্বাধীনতা অর্জন না করা পর্যন্ত জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করেছিল।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হাজার বছর ধরে শৃঙ্খলিত বাঙালি জাতিকে মুক্ত করার প্রয়াসে সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তিনি বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা করতে গিয়ে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ প্রথম গ্রেফতার হন এবং কারাবরণ করেন। সেই থেকে '৫২-এর ভাষা আন্দোলন, '৫৪-এর একুশ দফা, '৬২-এর আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন, '৬৬-এর ছয় দফা, '৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানসহ সকল আন্দোলন সংগ্রামে অত্যন্ত দূরদর্শীতার সঙ্গে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন।
তিনি ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকীতে ঘোষণা করেছিলেন, 'আজ হতে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় এদেশটির নাম হবে পূর্ব-পাকিস্তানের পরিবর্তে শুধু মাত্র বাংলাদেশ।' তিনি মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দলকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করেছিলেন এবং স্বাধীনতা অর্জনের জন্য পুরো জাতিকে প্রস্তুত করেছিলেন। জাতির পিতার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ '৭০-এর নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু, পাক- সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তরে নানা টালবাহানা শুরু করে। বৈঠকের মাধ্যমে সময় ক্ষেপণ করে তারা নিরস্ত্র বাঙালি নিধনের উদ্দেশ্যে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ২ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন; ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে দীর্ঘ ২৩ বছরের শাসন-শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা প্রদান করেন এবং ১৫ মার্চ থেকে ৩৫ দফা নির্দেশনা পালনের আহ্বান জানান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নির্দেশ সারা পূর্ব-বাংলায় অক্ষরে অক্ষরে পালিত হয়। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের সকল প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড তাঁর আদিষ্ট পথেই পরিচালিত হতে থাকে। বাংলাদেশে
ইয়াহিয়ার শাসন সম্পূর্ণ অচল হয়ে যায়। ইয়াহিয়া-ভুট্টো বারবার সমঝোতার প্রস্তাব দিতে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা ক্ষমতার মোহ ত্যাগ করে এদেশের মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে অটল থাকেন। ২৩শে মার্চ পাকিস্তান দিবসে সারা দেশে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করা হয়।
তিনি বলেন, ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যেই ইয়াহিয়া গোপনে ঢাকা ত্যাগ করেন। মধ্যরাতে পাকিস্তানি সৈন্যরা সাঁজোয়া ট্যাঙ্ক নিয়ে 'অপারেশন সার্চ লাইট' পরিচালনা করে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালিদের হত্যা করতে শুরু করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, পিলখানা এবং রাজারবাগে অতর্কিতে হামলা চালিয়ে ছাত্র-শিক্ষক, বাঙালি পুলিশ ও সামরিক সদস্যদের হত্যা করতে থাকে। ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করে। এর অব্যবহিত পূর্বেই জাতির পিতা স্বাধীনতার চূড়ান্ত ঘোষণা বার্তা লিখে যান- “ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন-চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও। যা প্রথমে ইপিআর এর ওয়্যারলেস এর মাধ্যমে প্রচারিত হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও ছাত্র লীগের নেতা-কর্মীদের মাধ্যমে এই বার্তা দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানিরা বন্দি নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব-এর ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালায়; এমনকি তাঁকে হত্যা করার চেষ্টা করে। ১৩ জুন সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস যুক্তরাজ্যের একটি পত্রিকার প্রথম পাতায় বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানিদের নির্মম বর্বরতার বাস্তব চিত্র নির্ভর একটি বিস্তারিত নিবন্ধ প্রকাশ করলে বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত সৃষ্টি ত্বরান্বিত হয়। দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র যুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়, ২ লাখ মা-বোন সম্ভ্রম হারায় এবং গোটা দেশ ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। অবশেষে ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের মাধ্যমে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
শেখ হাসিনা বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ জনগণের বিপুল ভোটে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। ১৯৯৮ সালের ৫ অক্টোবর আমরা জাতিসংঘের গণহত্যা বিরোধী কনভেনশন অনুস্বাক্ষর করি। ১৯৯৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে শান্তির সংস্কৃতির ওপর রেজুল্যুশন গ্রহণের প্রস্তাব করি, যা ১৯৯৯ সালে গৃহীত হয়। সে অনুযায়ী জাতিসংঘ ২০০০ সালকে 'আন্তর্জাতিক শান্তির সংস্কৃতির বর্ষ এবং ২০০১-২০১০ সময়কে 'শান্তির সংস্কৃতি এবং অহিংস দশক' ঘোষণা করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০০৮ সাল থেকে সবকটি নির্বাচনে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে গত ১৪ বছরের বেশি সময় একটানা তাঁদের ভাগ্যোন্ননের জন্য কাজ করছি। এরই মধ্যে আমরা 'আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল' প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবতা বিরোধী অপরাধী ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছি। সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি, ফলে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ২৫ মার্চকে 'গণহত্যা দিবস' হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেছি। প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে গণহত্যা এড়াতে ভীত-সন্ত্রস্ত ১১ লাখের বেশি বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়েছি। আমরা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে 'জিরো টলারেন্স' নীতিতে কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করেছি। ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে “স্মার্ট বাংলাদেশ”। আমরা 'বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০' প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছি: ভবিষ্যত প্রজন্ম এই পরিকল্পনাকে সময়োপযোগী করে বাস্তবায়ন করতে পারবে। প্রধানমন্ত্রী ‘গণহত্যা দিবস' উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।
পাঠকের মতামত:

- বান্দরবানের কেএনএফ ক্যাম্পে অভিযানের সময় সেনাসদস্য নিহত
- সরকারি চাকরিতে শূন্যপদের সংখ্যা ৪ লাখ ৮৯ হাজার পদ ফাঁকা
- ডিইউজে'র সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম
- বাংলাদেশ উন্নয়নের একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে: অর্থমন্ত্রী
- সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ভয় পায় আওয়ামী লীগ: রিজভী
- বাজেট দিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয়: সিপিডি
- বাজেট জনবান্ধবমুখী নয়: জিএম কাদের
- বিদেশে পাচার করা টাকা দেশে ফেরানোর সুযোগ নেই
- বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য কিছুই নেই
- প্রস্তাবিত বাজেটে দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে: কাদের
- ‘স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষলেই নিশ্চিত উপহার’
- ফার্স্ট সিকিউরিটির উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- বার্জার পেইন্টসের ৪০০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামিক ফিন্যান্সের লেনদেন চালু ২ জুন
- বাটা সু লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
- সোনালী আঁশের লিমিটেডের বোর্ড সভা ৫ জুন
- দর বৃদ্ধির কারণ জানে না প্রগতি লাইফ
- মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই দুই কোম্পানির
- বিএসইসিতে ব্যাপক রদবদল
- স্বপ্ন এখন রাজধানীর সোবহানবাগে
- ইসলামী ব্যাংকের হ্যালো পয়সার রেমিট্যান্স উৎসব শুরু
- ইসলামী ব্যাংকের ৪টি সেবার উপর কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বাসাবোয় আল-আরাফাহর নতুন শাখা উদ্বোধন
- তাপপ্রবাহ আরও দুই দিন অব্যাহত থাকতে পারে
- ফের বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
- এ পর্যন্ত বাজেট পেশ করেছেন যারা
- অর্থমন্ত্রীর ব্রিফকেস নিয়ে আসেন যে কারনে
- সরকারি চাকুরীজীবিদের জন্য যে সুখবর থাকছে বাজেটে
- কেমন ছিলো স্বাধীন বাংলাদেশের বাজেটগুলো
- দেশের ৫২তম বাজেট ঘোষণা আজ
- বাজেটে যেসব পণ্যের দাম বাড়বে
- অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছি: প্রধানমন্ত্রী
- এক নজরে বাজেটে যা থাকতে পারে
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- সেতুর নির্মাণকাজে মাটি ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু
- ফের শুরু হচ্ছে করোনার বুস্টার ডোজ
- সাফের প্রাথমিক দলে মোরসালিন ও সাজ্জাদ
- পড়াশুনায় ব্যস্ত পাকিস্তানিন দুই ক্রিকেটার
- প্রিসাইডিং কর্মকর্তা চাইলে ভোটগ্রহণ বন্ধ করতে পারে:সিইসি
- নায়ক ফারুকের আসনে উপনির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
- বিদেশি শক্তি শেখ হাসিনাকে সরাতে পারবে না: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- আসছে ৭ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকার বাজেট
- আওয়ামী লীগ বিচার ব্যবস্থাকে স্বাধীন করেছে: কাদের
- ড. ইউনূসের কর ফাকি প্রমাণিত: জরিমানা প্রদানের নির্দেশ
- জনগণের উত্থান দিয়ে এই সরকারের পতন হবে: মির্জা ফখরুল
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন যশোরের রতন লাল
- বাংলা সংস্কৃতি বলয়ের ‘বিশ্ব সম্মেলন’ হবে কুমিল্লায়
- আর কিসের অপেক্ষায় ক্যাপ্টেন কুল
- পঞ্চমবারের মতো শিরোপা ঘরে তুলল চেন্নাই
- রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
- দেশ এখন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে: রিজভী
- সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন
- রেমিট্যান্স বৃদ্ধির সুখবরে বিএনপি নেতারা খুশি নয়: কাদের
- বিএনপি নেতা আমান ও টুকুর সাজা বহাল
- ড.ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- প্রবাসীদের সর্বোত্তম সেবা দিতে হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইভিএমে ফলাফল পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই: সিইসি
- সরকারের শুভবুদ্ধি উদয়ের সম্ভাবনা নেই: মির্জা ফখরুল
- মুসলমানরা কেন পিছিয়ে পড়ল বিশ্লেষণ প্রয়োজন: প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ জুন
- ব্রিটেন নিবাসী এক সফল বাঙ্গালি ফয়েজ উদ্দিন
- দর বাড়ার শীর্ষে প্যারামাউন্ট
- দরপতনের শীর্ষে ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোডস
- লেনদেনের শীর্ষে উঠেছে ইন্ট্রাকো
- নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে এস.এস স্টিল
- ব্লক মার্কেটে লেনদেন ২৫৯ কোটি
- ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা
- আল-মদিনা ফার্মার লেনদেন শুরু
- শেয়ার বিক্রি করবে র্কেন্টাইল ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুকের ট্রাস্টি সভা ১ জুন
- নির্বাচনের আগে সরকার বিদ্যুতের দাম বাড়াতে চায় না:নসরুল
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন সাফজয়ী কোচ ছোটন
- চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচগুণ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন ১৩ জুলাই
- গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখানোর চেষ্টা করেছে সরকার: আমীর খসরু
- সাকিবের এমন ছিটকে যাওয়া বড় ধাক্কা: বাশার
- গাজীপুরে নৌকার জয় হয়েছে, ব্যক্তির পরাজয়: জাহাঙ্গীর
- বিশ্বের দুর্দশাগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে জিম্বাবুয়ে
- সৌদি আরব পৌঁছেছেন ১৫ হাজার হজযাত্রী
- হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন নারী যাত্রী নিহত
- গাজীপুর সিটির নতুন মেয়র জায়েদা খাতুন
- সবজির দাম কোনোভাবেই কমছে না
- এনআইডি থাকলে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা উচিত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গাজীপুর নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৪৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ
- বিকেলে আওয়ামী লীগের যৌথসভা
- সরকারের সাথে বসতে চান ইমরান খান
- গুচ্ছের সি ইউনিটের পরীক্ষা আজ
- ডেঙ্গু রোগীর ভিড় বাড়ছে হাসপাতালে
- রেকর্ড মূল্যে আদা বিক্রি
- আইপিএলসহ টিভিতে আজকের খেলা
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৯ হাজার ১৪৯ জন হজযাত্রী
- বাজেটে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি: এফবিসিসিআই সভাপতি
- স্বর্ণের দাম কমলো দেশের বাজারে
- করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট,সপ্তাহে ৬ কোটি সংক্রমণের শঙ্কা
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন আজমত উল্লা
- রিজার্ভ ডেতে ফাইনাল না হলে চ্যাম্পিয়ন গুজরাট
- থ্রি-ফোর পাস করা নারীর কাছে আওয়ামী লীগ ফেল করেছে: রিজভী
- ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি বেশি নিলে ব্যবস্থা: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- বিএনপির জনসমাবেশ আজ
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
