দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : আগামী ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত মশার কয়েল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে।কয়েলের পাশাপাশি লোশন ও ভ্যাপারাইজারও আমদানি করতে পারবে এসব প্রতিষ্ঠান।

প্রতিষ্ঠান তিনটি হচ্ছে- গোদরেজ হাউজহোল্ড (বাংলাদেশ)প্রাইভেট লিমিটেড, এসসি জনসন প্রাইভেট লিমিটেড এবং হাইসেম (বাংলাদেশ) লিমিটেড। বালাইনাশক কারিগরী উপদেষ্টা কমিটির ৭৪তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দেশের সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনাও জারি করা হয়েছে।

এই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আগামী ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত গোদরেজ হাউজহোল্ড (বাংলাদেশ)প্রাইভেট লিমিটেড, এসসি জনসন প্রাইভেট লিমিটেড এবং হাইসেম (বাংলাদেশ) লিমিটেড প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মশার কয়েল, লোশন, ভ্যাপারাইজার (রেডি টু ইউজ) আমদানির জন্য এলসি খোলা ও পণ্য খালাস অব্যাহত রাখার জন্য ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দেওয়া হলো।

এর আগে ২০ জুন বালাইনাশক কারিগরী উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে মশার কয়েল আমদানির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বালাইনাশক কারিগরী উপদেষ্টা কমিটির ৭৪তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী,তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ফরমুলেশন প্ল্যান্ট স্থাপনের জন্য আগামী দুই বছর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। আমদানি বিষয়টি ফরমুলেশন প্ল্যান্ট স্থাপনের সন্তোষজনক অগ্রগতি সাপেক্ষে চলমান থাকবে। ফরমুলেশন প্ল্যান্ট স্থাপনের জন্য ওই তিন প্রতিষ্ঠানকে দুই বছরের পরিকল্পনা দাখিল করতে বলা হয়েছে।

(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/অক্টোবর ০৫, ২০১৭)