দ্য রিপোর্ট ডেস্ক :  শাইখুল ইসলাম মুফতি মুহাম্মাদ তাকি উসমানি বলেন, অনেকের কাছে শেষরাতে উঠে তাহাজ্জুদ পড়াটা পাহাড়সম কঠিন কাজ মনে হয়।

তাদের জন্য একটি সহজতর পন্থা রয়েছে। যদি তারা এই পন্থা অবলম্বন করেন, আশাকরি খুব সহজেই তাহাজ্জুদের অভ্যাস গড়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ।

তিনি বলেন, মানুষের নফস হচ্ছে এমন জিনিস যাকে চাপপ্রয়োগ করে নয়, বরং ভালো কাজের প্রতি প্রলুব্ধ করে, উৎসাহ দিয়ে কাজ আদায় করে নিতে হয়।

নফসের ওপর চাপপ্রয়োগের করলে তার বেঁকে যাবার সম্ভবনাই বেশি। সুতরাং কেউ যদি রাতে ঘুমাবার আগে নফসকে বলে, তোমাকে শেষরাতে আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে উঠতে হবে অতপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে অযু করতে হবে এবং তাহাজ্জুদ পড়তে হবে।

এতে হয়তো নফস নানান বাহানা খুঁজতে শুরু করবে। বিভিন্নভাবে তোমাকে নামাজ না পড়ার কথা বুঝাবে। তাই নফসের ওপর চাপপ্রয়োগ না করে বরং তাকে এভাবে বলো- আচ্ছা!তোমাকে শেষরাতে আরামের বিছানা ছেড়ে উঠতে হবে না, শুধু চোখদুটো খুলে, শুয়ে শুয়েই মনে মনে আল্লাহর কাছে একটু দোয়া করে নিও!

এটা নফস খুব সহজেই মেনে নেবে। শেষরাতে যখন ঘুম ভাঙবে, নফসকে বলো, দেখো! আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে দোয়া করবা তো শুয়ে শুয়ে না করে একটু উঠে বসো, তারপর দোয়া করো!

উঠে বসার পর নফসকে বলো, বিছানা ছেড়ে যখন উঠেই গেছো, নামায পড়তে হবে না, আরেকটু কষ্টকরে শুধু অযুটা করে এসো, তারপর দোয়া করো।

অযু ছাড়া আল্লাহ তা’আলার কাছে দোয়া করবা এটা কেমন দেখায়! অযু যখন করেই ফেললে, এবার নফসকে বলো, এত আরামের ঘুম ত্যাগ করে উঠেছো, কষ্ট করে অযুও করে এসেছো, অন্তত দু’রাকাত নামায পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়াটা করো!

এভাবে নফসকে ধীরে ধীরে ভুলিয়ে-ভালিয়ে, মিনতি করে কিছুদিন কষ্ট করে উঠে তাহাজ্জুদ পড়ার চেষ্টা করো, ইনশাআল্লাহ এরপর দেখবে তাহাজ্জুদ না পড়লে শেষরাতে তোমার ঘুমই হবে না। স্বাভাবিকভাবেই তোমার তাহাজ্জুদের অভ্যাস বনে যাবে।শাইখুল ইসলাম মুফতি মুহাম্মাদ তাকি উসমানির মুখে বেশ কয়েকবার শুনেছি। তিনি বলেন, অনেকের কাছে শেষরাতে উঠে তাহাজ্জুদ পড়াটা পাহাড়সম কঠিন কাজ মনে হয়।

তাদের জন্য একটি সহজতর পন্থা রয়েছে। যদি তারা এই পন্থা অবলম্বন করেন, আশাকরি খুব সহজেই তাহাজ্জুদের অভ্যাস গড়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ।

তিনি বলেন, মানুষের নফস হচ্ছে এমন জিনিস যাকে চাপপ্রয়োগ করে নয়, বরং ভালো কাজের প্রতি প্রলুব্ধ করে, উৎসাহ দিয়ে কাজ আদায় করে নিতে হয়।

নফসের ওপর চাপপ্রয়োগের করলে তার বেঁকে যাবার সম্ভবনাই বেশি। সুতরাং কেউ যদি রাতে ঘুমাবার আগে নফসকে বলে, তোমাকে শেষরাতে আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে উঠতে হবে অতপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে অযু করতে হবে এবং তাহাজ্জুদ পড়তে হবে।

এতে হয়তো নফস নানান বাহানা খুঁজতে শুরু করবে। বিভিন্নভাবে তোমাকে নামাজ না পড়ার কথা বুঝাবে। তাই নফসের ওপর চাপপ্রয়োগ না করে বরং তাকে এভাবে বলো- আচ্ছা!তোমাকে শেষরাতে আরামের বিছানা ছেড়ে উঠতে হবে না, শুধু চোখদুটো খুলে, শুয়ে শুয়েই মনে মনে আল্লাহর কাছে একটু দোয়া করে নিও!

এটা নফস খুব সহজেই মেনে নেবে। শেষরাতে যখন ঘুম ভাঙবে, নফসকে বলো, দেখো! আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে দোয়া করবা তো শুয়ে শুয়ে না করে একটু উঠে বসো, তারপর দোয়া করো!

উঠে বসার পর নফসকে বলো, বিছানা ছেড়ে যখন উঠেই গেছো, নামায পড়তে হবে না, আরেকটু কষ্টকরে শুধু অযুটা করে এসো, তারপর দোয়া করো।

অযু ছাড়া আল্লাহ তা’আলার কাছে দোয়া করবা এটা কেমন দেখায়! অযু যখন করেই ফেললে, এবার নফসকে বলো, এত আরামের ঘুম ত্যাগ করে উঠেছো, কষ্ট করে অযুও করে এসেছো, অন্তত দু’রাকাত নামায পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়াটা করো!

এভাবে নফসকে ধীরে ধীরে ভুলিয়ে-ভালিয়ে, মিনতি করে কিছুদিন কষ্ট করে উঠে তাহাজ্জুদ পড়ার চেষ্টা করো, ইনশাআল্লাহ এরপর দেখবে তাহাজ্জুদ না পড়লে শেষরাতে তোমার ঘুমই হবে না। স্বাভাবিকভাবেই তোমার তাহাজ্জুদের অভ্যাস বনে যাবে।

(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/অক্টোবর ০৫,২০১৮)