দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

বুধবার (৫ ডিসেম্বর) খালেদার পক্ষে অ্যাডভোকেট মাসুদ তালুকদার, কাওসার কামাল, ব্যারিস্টার নওশাদ জামিল নির্বাচন কমিশনে এসে এ আপিল করেন।

তিনি বগুড়া-৬, ৭ ও ফেনী-১ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। পরে ২ বছরের বেশি সাজাপ্রাপ্ত আসামি হওয়ার কারণ দেখিয়ে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদার মনোনয়নপত্র ২ ডিসেম্বর বাতিল করে দেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

বুধবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত আপিল দায়েরের শেষ সময়।

৩০০ আসনে দুই হাজার ২৭৯টি মনোনয়নপত্র বৈধ ও ৭৮৬টি অবৈধ বলে ঘোষণা করেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এগুলোর মধ্যে বিএনপির ১৪১টি, আ’লীগের তিনটি এবং জাতীয় পার্টির ৩৮টি মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে ৩৮৪টি।

ইতিমধ্যে ৩১৮ জন প্রার্থী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেছেন।

৬ থেকে ৮ ডিসেম্বর শুনানি করে তা নিষ্পত্তি করবে নির্বাচন কমিশন।

৩৯টি দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলে এবার তিন হাজার ৬৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল। এর মধ্যে দলীয় মনোনয়নপত্র জমা পড়ে মোট দুই হাজার ৫৬৭টি ও স্বতন্ত্র ৪৯৮টি।

আগামী ৯ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়। ১০ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ। আর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৩০ ডিসেম্বর।

(দ্য রিপোর্ট/এনটি/ডিসেম্বর ০৫, ২০১৮)